Logo
শিরোনাম

১ লাখ ১৯ হাজার ২১২ জন হজ যাত্রী নিবন্ধিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

চলতি বছর হজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে এ পর্যন্ত ১ লাখ ১৯ হাজার ২১২ জন নিবন্ধিত হয়েছেন। নিবন্ধিত হজ যাত্রীদের মধ্যে ৯ হাজার ৯৯৬ জন সরকারিভাবে এবং ১ লাখ ৯ হাজার ২১৬ জন বেসরকারিভাবে হজের উদ্দেশ্যে নিবন্ধিত হয়েছেন।

গত ৯ জানুয়ারি সম্পাদিত সৌদি আরবের সাথে চুক্তি অনুযায়ী এবছর সর্বমোট ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন বাংলাদেশ থেকে হজে যেতে পারবেন। এদিকে হজযাত্রী নিবন্ধের সময় পুনরায় ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। নিবন্ধনের কোটা পূরণ হতেই সয়ংক্রিয়ভাবে হজ নিবন্ধন সার্ভার বন্ধ হয়ে যাবে।

বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) বিকেলে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-১ শাখার উপসচিব আবুল কাশেম মুহাম্মদ শাহীন সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৮ জুন (৯ জিলহজ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর

বেহেশতী অনুভূতির মহা সওগাত ঈদুল ফিতর

বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে স্বস্তির ঈদযাত্রা

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। ফলে ঈদে ঘরমুখো মানুষ বেশ স্বস্তিতে বাড়ি যাচ্ছেন। তবে বিকালের পরে যানবাহনের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশ।

সোমাবার (৮ এপ্রিল) সকালে মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোল প্লাজা পর্যন্ত যান চলাচল স্বাভাবিক থাকার চিত্র দেখা গেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ও যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা, বাস স্ট্যান্ডের যানবাহন সড়ক দখল করে রাখাসহ নানা সমস্যা সমাধানে ডিভাইডার দিয়ে পৃথক পৃথক লেন করা হয়েছে। এ ছাড়া যেসব স্থানে যানজটের শঙ্কা রয়েছে সেখানে ইউটার্ন দেওয়া হয়েছে। এতে যানজট অনেকাংশে কমে গেছে। তাছাড়া এবারের ঈদকে আরও স্বস্তির করতে মেঘনা টোল প্লাজায় নতুন করে ছয়টি কাউন্টার বাড়ানো হয়েছে। যে কারণে এবার মহাসড়কের যানবাহনের চাপ নেই।

মহাসড়কের চিটাগাং রোড এলাকায় দাঁড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন আফজাল হোসেন। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত আসতে কোনও সমস্যা হয়নি। সড়ক প্রায় ফাঁকা বলা চলে। এতে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পেরেছি। এখান থেকে বাসে করে কুমিল্লার উদ্দেশে রওনা দেবো। আশা করছি, বাকিটা পথ স্বস্তির হবে।

সিএসজিচালিত অটোরিকশাচালক রফিক মিয়া বলেন, মহাসড়কে কোনও যানজট নেই। আজ গাড়ি চালাতে কষ্ট হয়নি। যানজটের ভোগান্তি নেই।

কুমিল্লাগামী তিশা পরিবহনের বাসের জব্বর মিয়া বলেন, মহাসড়কের কোনও পয়েন্টে যানজট চোখে পড়েনি। এক টানে চিটাগাংরোড চলে এসেছি। প্রতিদিন এমন সড়ক থাকলে ভালো হতো। তবে এখনো ঈদের আরও কয়েকদিন বাকি আছে, ওই সময়ে যানজট হয় কি না তা বলা সম্ভব নয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ওসি মো. রেজাউল হক বলেন, যান চলাচল স্বাভাবিকের তুলনায় কম রয়েছে। গাড়ির চাপ একেবারে নেই। তবে বিকালের পর থেকে যানবাহনের চাপ বাড়তে পারে।

এবারের ঈদযাত্রায় যানজট হওয়ার শঙ্কা রয়েছে কি না- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মহাসড়কে যানজট হওয়ার শঙ্কা নেই। আশা করছি, ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে। কারণ ঈদকে কেন্দ্র করে মেঘনা টোল প্লাজায় নতুন করে ছয়টি টোল কাউন্টার চালু করা হয়েছে। এ ছাড়া মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে ইউটার্ন দেওয়া হয়েছে ও পুলিশের কার্যক্রম বাড়ানো হয়েছে। ফলে যানজটের শঙ্কা নেই।


আরও খবর



মানুষের কল্যাণে যারা কাজ করছেন তাদের সম্মান দিন

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নীরবে-নিভৃতে থেকে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাওয়া নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে পুরস্কারে সম্মানিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, যাতে অন্যরা অনুপ্রাণিত হতে পারে।

তিনি বলেন, আমি আপনাদেরকে আহ্বান জানাচ্ছি, যারা বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জে ও অন্যান্য এলাকায় নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করে চলেছেন, তাদের খুঁজে বের করে পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করার জন্য। তাদের জন্য নয়, বরং জনগণের কল্যাণের জন্য। কারণ, তারা কখনোই সামনে আসেন না বা আসতে চান না। নিজস্ব উদ্যোগে বা স্বপ্রণোদিত হয়ে যারা মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অবদান রেখে যাচ্ছেন, তাদেরকে পুরস্কৃত করতে পারাটাই সবচেয়ে বড় কথা।

সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে জাতীয় পর্যায়ে নিজ নিজ ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে দেশের সর্বোচ্চ জাতীয় বেসামরিক পুরস্কার স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪ প্রদানকালে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য যারা স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, এই পুরস্কার প্রাপ্তির ফলে মানুষের জন্য কাজ করা ও দেশের জন্য কাজ করার ক্ষেত্রে আরো অনেকে অনুপ্রাণিত হবেন এবং দেশের কল্যাণে কাজ করবেন, সেটাই আমরা আশা করি।

সরকারপ্রধান তাঁর ভাষণে বিগত ১৫ বছরের দেশ শাসনে আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য তুলে ধরে বলেন, অন্তত এইটুকু দাবি করতে পারি বাংলাদেশের সেই হারানো গৌরব আমরা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর যে মর্যাদা বাংলাদেশ অর্জন করেছিল এবং ৭৫-এ জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর যা হারিয়ে যায়।

তিনি বলেন, জাতির পিতা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে দেশকে স্বল্পোন্নত দেশের পর্যায় রেখে যান। সেখান থেকে আমরা আরো এক ধাপ উত্তরণ ঘটিয়ে দেশকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা এনে দিতে পেরেছি। ২০২৬ সাল থেকে যা কার্যকর হবে। আজ জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রামাণ্য দলিলে স্থান পেয়েছে। জয় বাংলা আবার ফিরে এসে এখন আমাদের জাতীয় স্লোগানে পরিণত হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ইতিহাস বিকৃতির যত চক্রান্তই হোক না কেন আজকের নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে চায়, বুঝতে চায়। সেই প্রেরণা নিয়েই সামনের দিকে চলতে চায় এবং জীবনকে গড়ে তুলতে চায়। আর এটাই আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় আশার বাণী।

এরআগে গত ১৫ মার্চ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই বছরের স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।

পুরস্কার প্রাপ্তরা হচ্ছেন: স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে কাজী আব্দুস সাত্তার বীর প্রতীক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নঈম মো. নজিব উদ্দীন খাঁন (খুররম) (মরণোত্তর), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ড. মোবারক আহমদ খান, চিকিৎসা বিদ্যায় ডা. হরিশংকর দাশ, সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ রফিক উজ জামান, ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন, সমাজ বা জনসেবায় অরন্য চিরান, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী ও এসএম আব্রাহাম লিংকন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন পুরস্কার বিতরণী পর্বটি সঞ্চালনা করেন এবং পুরস্কার বিজয়ীদের সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরেন। স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪ বিজয়ীদের পক্ষে মোহাম্মদ রফিক উজ জামান অনুষ্ঠানে নিজস্ব অনুভূতি ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগণ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, উর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে দেশবরেণ্য কবি-সাহিত্যিক লেখকসহ দেশের বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

কভিড-১৯ পরবর্তী ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং একে কেন্দ্র করে নিষেধাঞ্জা ও পাল্টা নিষেধাঞ্জায় বিশ^ব্যাপী খাদ্য পণ্য ও পণ্য পরিবহনের মূল্যবৃদ্ধিতে সৃষ্ট মূল্যস্ফীতিতে কৃচ্ছতা সাধন এবং দলের নেতা-কর্মীসহ সামর্থ্যবানদের সাধারণ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, মানুষের যাতে কোন কষ্ট না হয় সেজন্য আমরা এই রমজান মাসে মানুষের মাঝে বিনামূল্যে খাদ্য বিতরণ করছি। আমরা ইফতার পার্টি বাদ দিয়েছি। আমাদের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সকলকে আহ্বান করেছি ইফতার পার্টি না করে ইফতার সাধারণ মানুষের মাঝে আপনারা বন্টন করেন। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইফতার পার্টি করা বড় কথা নয়, মানুষকে দেওয়াই বড় কথা। কাজেই, আমরা খাওয়ার বিষয়টা বাদ দিয়ে দেওয়ার দিকেই মনোযোগ দিয়েছি। মানুষের যাতে কোনো রকম কষ্ট না হয় সেদিকে আমরা লক্ষ রেখেছি। এই সময় ন্যায্যমূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী প্রাপ্তিতে এক কোটি কার্ড করে দেওয়ার কথাও তিনি উল্লেখ করেন।

সরকার প্রধান বলেন, আজ ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের সেই কালরাতে গণহত্যার কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে তিনি মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

তিনি বলেন, 'আর যারা সেই গণহত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের প্রতি জাতির ঘৃণা প্রকাশ করছি।'

শেখ হাসিনা এসময় ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসনকে 'গণহত্যা' উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে যাচ্ছে। আমরা ফিলিস্তিনিদের সাথে আছি। আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুদ্ধ মানুষের জন্য কোন কল্যাণ বয়ে আনে না। কারণ, যুদ্ধকালীন অবস্থা কী রকম হয় তা আমরা জানি, আমরা ভূক্তভোগী।

তিনি জাতির পিতার রেখে যাওয়া পররাষ্ট্র নীতি 'সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়, এর উল্লেখ করে মিয়ানমারের ১০ লাখের অধিক জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় প্রদান এবং প্রতিবেশির সঙ্গে সংঘাতে না জড়িয়ে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাদের নিজ দেশে সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের প্রচেষ্টার উল্লেখ করেন।

সরকার প্রধান বলেন, বাংলাদেশ শান্তি প্রিয় দেশ। তারপরও দুর্ভাগ্য, আমাদের দেশের অভ্যন্তরে অনেকে অগ্নিসন্ত্রাস,খুন-খারাবি-অনেক কিছু করে থাকে। কাজেই তাদের সুমতি হোক, সেটাই আমরা চাই। কারণ, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকলে একটি দেশ যে উন্নতি করতে পারে তার প্রমাণ আমরা করেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের কাছে সম্মানিত। কারণ, তাঁরা জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে আমাদের বিজয় এনে দিয়েছিলেন। কাজেই তাদের সম্মান দেওয়া এবং আমাদের এই গৌরবটা যেন হারিয়ে না যায় আমরা তার ব্যবস্থা নিয়েছি।

তিনি মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ পরিবারদের সদস্যদের ভাতা, গৃহহীনদের জন্য বীর নিবাস তৈরিসহ তাঁর সরকার প্রদেয় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, দল মত নির্বিশেষে মুক্তিযোদ্ধাদের মৃত্যুর পরে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রাপ্তি নিশ্চিত করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের এসডিজি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমাদের নিজস্ব লক্ষ্য স্থির করে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবো। স্বাধীনতার মাসে এটাই আমাদের প্রত্যয়। দেশবাসীকে স্বাধীনতা ও জাতিয় দিবসের শুভেচ্ছাও জানান প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



আরও ৫০ প্রতিষ্ঠানকে চাল আমদানির অনুমতি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

দেশের চালের বাজারে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে চলছে কারসাজি। তাই মূল্য নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি পর্যায়ে আরও ৫০ প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

এতে বলা হয়, বেসরকারিভাবে আরও ৫০ আমদানিকারককে ৯১ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ৩৩ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। দ্রুত চালের বাজারের সংকট কাটিয়ে উঠতে আমদানি করা চাল ১৫ মে এর মধ্যে বাজারজাত করতে হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) জারি করতে পারবে প্রতিষ্ঠানগুলো। আমদানি করা চাল স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানের নামে পুনঃপ্যাকেটজাত করতেও নিষেধ করেছে মন্ত্রণালয়। এই চাল বস্তায় বিক্রি করতে হবে।

তাছাড়া আমদানিকৃত চালের পরিমাণ, গুদামজাত ও বাজারজাতকরণের তথ্য জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কাছে দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

এর আগে গত ২১ মার্চ বেসরকারিভাবে ৪৯ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং ৩৪ হাজার মেট্রিক টন আতপ চালের আমদানির অনুমতি দিয়েছিল সরকার।


আরও খবর

মুরগি ও সবজির বাজার চড়া

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪

দাম বাড়ল সয়াবিন তেলের

বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪




মোরেলগঞ্জের নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে ঈদের চাল বিতরণ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

এম.পলাশ শরীফ, নিজস্ব প্রতিবেদক: 

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পবিত্র ঈদুল ফিতরের উৎসবকে ঘিরে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহারের বিশেষ ভিজিএফ চাল বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে বিতরণ করা হয়েছে। 

রবিবার সকাল থেকে এ সব চাল বিতরণের উদ্বোধন করেন ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান মো. সাইফুল ইসলাম। ইউপি সচিব মো. সালাহউদ্দিন, ট্যাগ অফিসার মো.রিয়াজুল ইসলাম।

১৭৯৩ জন নারী পুরুষ সুবিধাভোগীরা নিচ্ছেন ১০ কেজি করে চাল।

এ চাল বিতরণকালে অন্যনোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, আব্দুর রহিম মৃধা, আবু বকর ফরাজী, মো. কাওসার হোসেন, সংরক্ষিত ইউপি সদস্য পারভীন বেগম।

চাল বিতরণকালে সকল সুবিধাভোগীদের কাছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্থানীয় সংসদ সদস্য,  জন্য দোয়া চেয়েছেন।


আরও খবর



পুরো এপ্রিল জুড়ে থাকবে তাপপ্রবাহ

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

চৈত্রের শুরুর দিকে আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলেও মাঝামাঝি সময়ে এসে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে দিনভর তীব্র দাবদাহ আর গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে রাজধানীবাসী তবে রাজধানীতে এখনোকাঠফাটাগরম না পড়লেও দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে তাপপ্রবাহের দেখা পাচ্ছে মানুষ

এদিকে সামনের দিনগুলোতে গরম আরও বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি থাকায় গরমে অস্বস্তিও বাড়তে পারে বলেও সংস্থাটির দেওয়া এক পূর্বাভাসে জানানো হয়। রাজধানী ঢাকায় আজ তাপমাত্রা রেকর্ড করে হয়েছে ৩৭ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ উঠেছে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে বাগেরহাটের মোংলায়। এই দুই এলাকায় ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। অন্যদিকে সবচেয়ে কম ১৮ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল সুনামগঞ্জের নিকলিতে। সময়ে সিলেটে ৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে

আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত ওই পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, নীলফামারী দিনাজপুর জেলাসহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে তা অব্যাহত থাকতে পারে তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়া জেলার সংখ্যা বাড়তে পারে

বৃষ্টির পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম সিলেট বিভাগের দুই এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। ছাড়া অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে

থার্মোমিটারের পারদ ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠলে আবহাওয়াবিদরা তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলে। উষ্ণতা বেড়ে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তাকে বলা হয় মাঝারি তাপপ্রবাহ। আর তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেলে তাকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়

এপ্রিল মাসে দুচারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে থাকবে কালবৈশাখীর দাপট থাকবে। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ অথবা ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা রয়েছে। ফলে এই মাসটিতে প্রকৃতি পরীক্ষা নেবে মানুষের


আরও খবর