Logo
শিরোনাম

১৬ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

দীর্ঘ ১৬ বছর পর কারাগার থেকে বের হলেন পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা বিস্ফোরক মামলায় জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা। বৃহস্পতিবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়।

এর আগে ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ জন আসামির নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল বলেন, ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। এরপরই বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।

কারগার সূত্রে জানা যায়, মুক্তি পাওয়া ১৬৮ জন বিডিআর বন্দির মধ্যে কাশিমপুর-১ থেকে ২৬ জন, কাশিমপুর-২ থেকে ৮৯ জন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি থেকে ১২ জন। আর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ৪১ জন বিডিআর বন্দি সদস্যকে মুক্তি দেওয়া হয়।

গত ১৯ জানুয়ারি পিলখানা ট্র্যাজেডির ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলা ও হত্যা মামলার বিচারক একটি রায় দেন। সেখানে নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা ছাড়া বাকিদের জামিনের আদেশ দেন।


আরও খবর



পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকলে ইটভাটা অবৈধ

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

যে পদ্ধতিতেই ইটভাটা পরিচালনা করা হোক না কেন, ছাড়পত্র না থাকলেই সেটা অবৈধ বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এ সংক্রান্ত আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

এদিন আদালতে মানবাধিকার সংগঠন এইচআরপিবির পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তাকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট মো. ছারওয়ার আহাদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জাহিদুল হক, অ্যাডভোকেট এখলাস উদ্দিন ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট সঞ্জয় মন্ডল ও অ্যাডভোকেট সেলিম রেজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডিএজি মো. তামিম, ইটভাটা মালিক সমিতির পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মুনতাসির আহমেদ।

আইনজীবীরা জানান, অবৈধ ইটভাটা বন্ধে হাইকোর্টের আদেশে বর্তমান মেয়াদ পর্যন্ত লাইসেন্স এবং পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকলে সেগুলো উচ্ছেদে প্রশাসনের ওপর নির্দেশনা থাকবে বলে জানিয়েছেন হাইকোর্ট।


আরও খবর



একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

একটা পলাতক দল দেশ ছেড়ে চলে গেছে বা তাদের নেতৃত্ব চলে গেছে। অথচ তারা দেশটাকে অস্থিতিশীল করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। সোমবার (৩ মার্চ) সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছে সংবাদ মাধ্যমটি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমার কোনো চিন্তাভাবনা ছিল না হঠাৎ করে একটা সরকারের প্রধান হবো। এবং সেই দেশ এমন যেখানে সব তছনছ হয়ে গেছে। কোনো জিনিস আর ঠিকমতো কাজ করছে না। যা কিছু আছে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে কাজ করতে হবে। আমার প্রথম চেষ্টা ছিল সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে আসল চেহারাটা বের করে আনা। মানুষের দৈনন্দিন জীবন সহজ করে আনা।

তিনি বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেক পরিবর্তন হয়েছে। অর্থনীতি সহজ করেছি। দেশ-বিদেশের আস্থা অর্জন করেছি। এটাতো পরিষ্কার- সারা দুনিয়ায় আমরা আস্থা স্থাপন করতে পেরেছি। দেশের মানুষেরও আমাদের ওপর আস্থা আছে। আমাদের মধ্যে ভুলভ্রান্তি হতে পারে। কিছু ভালো করেছে, কিছু ভালো করতে পারেনি। এটা হতে পারে। এটা আমিতো অস্বীকার করছি না।

ছাত্রদের রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, নতুন দলকে সরকার কোনো সহায়তা করে না। যে রাজনীতি করতে চায়, সে নিজেই ইস্তফা দিয়ে চলে গেছে। তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি ছিল সরকারের ভেতরে। যিনি রাজনীতি করতে মন স্থির করেছেন, তিনি ইস্তফা দিয়ে সরকার থেকে চলে গেছেন। উনি প্রাইভেট সিটিজেনশিপে রাজনীতি করবেন, কার বাধা দেওয়ার কী আছে?

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক খুবই ভালো জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সম্পর্কের কোনো অবনতি হয় নাই। আমি যেভাবে ব্যাখ্যা করে এসেছি আমাদের সম্পর্ক সবসময় ভালো থাকবে। এখনও ভালো আছে, ভবিষ্যতেও ভালো থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক ভালো না থেকে উপায় নেই। আমাদের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ, আমাদের পরস্পরের ওপর নির্ভরশীলতা এত বেশি এবং ঐতিহাসিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে আমাদের এত ক্লোজ সম্পর্ক, সেটা থেকে আমরা বিচ্যুত হতে পারবো না।

তিনি বলেন, মাঝখানে কিছু কিছু দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে, আমি বলেছি মেঘ দেখা দিয়েছে। এই মেঘগুলো মোটামুটি এসেছে অপপ্রচার থেকে। অপপ্রচারের সূত্র কারা সেটা অন্যরা বিচার করবে। কিন্তু এই অপপ্রচারের ফলে আমাদের সঙ্গে একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়ে গেছে। সেই ভুল বোঝাবুঝি থেকে আমরা উত্তরণের চেষ্টা করছি।

ড. ইউনূস বলেন, ভারত সরকারের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ হচ্ছে। তারা এখানে আসছে, আমাদের লোকজন সেখানে যাচ্ছে। প্রাইম মিনিস্টার মোদির সঙ্গে আমার প্রথম সপ্তাহেই কথাবার্তা হয়ে গেছে।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সবাই মিলে যা ঠিক করবে আমরা তাই করবো। তবে, আমরা সব ভাই ভাই। আমাদেরকে এই দেশেই বাঁচতে হবে। এ দেশকেই বড় করতে হবে। যে অন্যায় করেছে, যার বিচার হওয়া উচিৎ, তার বিচার হতে হবে। এটুকুই শুধু।


আরও খবর



গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে ২ নেতার পদত্যাগের ঘোষণা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজীব ও সালাউদ্দীন আম্মার। 

ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তারা। এর মধ্যে মেহেদী সজীব কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সালাউদ্দীন আম্মার যুগ্ম সদস্য সচিব পদধারী নেতা।

ফেসবুক মেহেদী সজীব তার পোস্টে লেখেন, সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটিতে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি তার অগোচরেই করা হয়েছে, যা তিনি মেনে নিতে রাজি নন। 

তিনি স্পষ্টভাবে জানান, ঢাকা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক নয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের উত্থান-এর প্রতিবাদে তিনি এ প্ল্যাটফর্মে থাকতে চান না।

মেহেদী সজীব আরও লেখেন, আমি আগেই কেন্দ্রকে জানিয়ে দিয়েছি, বিভাজনের রাজনীতিতে আমি থাকতে পারব না। তবুও আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ঘোষণা করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য স্টেক হোল্ডারদের বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে পরিকল্পিতভাবে বিভক্ত করা হয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মৌলিক দাবিগুলো পূরণে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার স্পষ্ট বার্তা ঢাকা ও ঢাবি কেন্দ্রিক ফ্যাসিবাদী মনোভাব থেকে যতদিন না এই দলের অংশীজনরা বেরিয়ে আসতে পারবে, বিকেন্দ্রীকরণের দিকে মনোনিবেশ করবে, ততদিন আমি তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বোঝাপড়ায় যাব না।

অন্যদিকে সালাউদ্দিন আম্মার তার ফেসবুক পোস্টে লেখেন, আমাদের স্ট্যান্ড আমরা গতকাল রাতেই ক্লিয়ার করেছিলাম। আমাদের কাছে শিক্ষার্থীদের পালসটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। রাবি শিক্ষার্থীরা চাচ্ছে না এই ঢাবি আধিপত্যবাদের পক্ষে থাকতে। তাই আমরাও চাচ্ছি না। শিক্ষার্থীরা না চাইলে আমরা কিছুই না।


আরও খবর



মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি অপসারণের নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। রোববার (৯ মার্চ) সকালে বিটিআরসিকে এই নির্দেশনা দিয়েছেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ।

এ সময় হাইকোর্ট বলেন, ধর্ষিতা শিশুটির ছবি যারা প্রকাশ করছেন তারা আইন ভাঙছেন। এটা অন্যায়। ছবি নির্ধারিত সময়ে না সরালে নতুন আদেশ দেয়া হবে।

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন ব্যারিস্টার মাহসিব হোসাইন। তিনি শিশুটির স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আর্জি জানান। আদালত এ বিষয়ে আজকেই আদেশ দেবেন বলে জানান আইনজীবী।

এদিকে রোববার সকালে মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে ঢাকা সেনানিবাসস্থ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) গিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টা মামলায় মাগুরা সদর থানায় চার জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং মামলার এজাহারভুক্ত চার আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। দোষীরা যেন কোনোভাবেই ছাড় না পায় -এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোচ্চার রয়েছে।

এর আগে শনিবার বিকেল ৫টার দিকে আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স করে ধর্ষণের শিকার সেই শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, শিশুটি প্রথম থেকে ক্রিটিক্যাল ছিল। ঢাকা মেডিকেলে তার চিকিৎসা চলছিল, কিন্তু অতিরিক্ত অ্যাটেনডেন্সের কারণে অন্য রোগীদের সমস্যা হচ্ছিল। অ্যাটেনডেন্সরা বারবার চিকিৎসকদের বিরক্ত করছিলেন। সব কিছু বিবেচনা করে শিশুটিকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



সারাদেশে বাড়তে পারে তাপমাত্রা

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

সারাদেশে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। আবহাওয়াবিদ মো.শাহিনুল ইসলামের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

আগামী শুক্রবার (২৮ মার্চ) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিন আবহাওয়ার কোনো পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।


আরও খবর