Logo
শিরোনাম

২২৭৬ নেতাকর্মী হত্যা-গুমের অভিযোগ নিয়ে ট্রাইব্যুনালে বিএনপি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এবং সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি এম ইলিয়াস আলীসহ দলটির সহযোগী সংগঠনের ২ হাজার ২৭৬ জন নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে দলটির মামলা ও তথ্য বিষয়ক প্রতিনিধি দলের তিনজন সদস্য ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করেন।

এ সময় তারা বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আমগীরের সই করা চিঠি নিয়ে ট্রাইব্যুনালে আসেন। এতে, ২০০৮ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশের জেলা উপজেলা,মহানগর ও ইউনিয়ন পর্যন্ত ক্রসফায়ার ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়।

এছাড়া ১৫৩ জনকে গুম করা হয়, যাদের মধ্যে অনেকে এখনও নিখোঁজ বলে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ১৭ এপ্রিল

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ঘোষণাপত্রকে কেন্দ্র করে যেন ফাটল সৃষ্টি না হয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদ বিরোধী যে ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে যেন কোনো ফাটল সৃষ্টি না হয়। সেদিকে আমাদের লক্ষ রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ডাকা সর্বদলীয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের কাছে সবচাইতে জরুরি ফ্যাসিবাদ বিরোধী জাতীয় ঐক্যকে ধরে রাখা। ফ্যাসিবাদ বিরোধী যে জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সেই জাতীয় ঐক্যকে গণ ঐক্যে রূপান্তরিত করে সেটাকে রাজনৈতিকভাবে আমরা যেন সাংস্কৃতিক চর্চা করতে পারি, রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে নিয়ে আসতে পারি এবং সেই ঐক্যকে ধরে রেখে জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সেটাই আমাদের জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, আমরা সব রাজনৈতিক দল যারা ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ছিল তাদের সবাইকে নিয়ে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে চাই। ফ্যাসিবাদের দোসররা যেন এখন যেকোনো রকমের অনৈক্যের বিজ আমাদের ভেতরে বপন করতে না পারে কোনো সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদেরকে প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান করেছিলেন, আমরা এসেছি, কথা বলেছি, আমাদের পরামর্শ যা দরকার রাষ্ট্র পরিচালনা হিসেবে এবং বিভিন্ন বিষয়ে সেটা আমরা দিয়েছি।

ঘোষণাপত্র নিয়ে কোনো পরামর্শ ছিল কি না— জানতে চাইলে তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত ঘোষণাপত্র নিয়ে কিছু আলোচনা হয়েছে, সব রাজনৈতিক দলের নেতারা তাদের বিভিন্ন পরামর্শমূলক বক্তব্য প্রদান করেছেন। আমরা প্রশ্ন করেছি যে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র আসলেই সাড়ে ৫ মাস পরে কোনো প্রয়োজন ছিল কি না? যদি থেকে থাকে সেটার রাজনৈতিক গুরুত্ব, ঐতিহাসিক গুরুত্ব এবং আইনি গুরুত্ব কী? সেটা নির্ধারণ করতে হবে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এই ঘোষণাপত্রকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদ বিরোধী যে ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে সেখানে যেন কোনো ফাটল সৃষ্টি না হয় সেখানেও আমাদের লক্ষ রাখতে হবে। যদি কোনো রাজনৈতিক, ঐতিহাসিক দলিলে পরিণত হয় সে দলিলটাকে আমরা অবশ্যই সম্মান করি। কিন্তু সেটা প্রণয়ন করতে গিয়ে যেন সংশ্লিষ্ট সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তাদের পরামর্শ নেওয়া হয় সেই দিকটা নিয়ে আমরা পরামর্শ দিয়েছি। যেন জাতীয় ঐক্যে কোনো ধরনের ফাটল সৃষ্টি না হয়। আমাদের মধ্যে যেন বিভ্রান্তি সৃষ্টি না হয়।

ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপির অবস্থান কী ছিল— জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলিল প্রণয়ন বিষয়ে আমরা আমাদের পরামর্শ দিয়েছি, ইত্যাদি বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।

খসড়া নিয়ে কোনো আপত্তি আছে কি না— জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য কোন ধরনের বক্তব্য না দিয়ে চলে যান।


আরও খবর



এক সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে সাত হাজার অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগেই বলে রেখেছিলেন, দ্বিতীয় দফায় হোয়াইট হাউসে এসেই তিনি অবৈধ অভিবাসী তাড়ানো শুরু করবেন। আদতে তিনি করছেনও তাই।

গত ২৩ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ৯ দিনে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে ৭ হাজার ২৬০ জন নথিবিহীন অভিবাসীকে গ্রেফতার করেছে দেশটির অভিবাসন ও কাস্টমসবিষয়ক আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)। খবর নিউইয়র্ক পোস্টের।

এদের মধ্যে ৫ হাজার ৭৬৩ জনকে কারাগারে রাখা হয়েছে। শিগগিরই তাদের নিজ নিজ দেশ কিংবা কিউবার গুয়ান্তানামো কারাগারে পাঠানো হবে। শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে আইসিই।

নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের নিউইয়র্ক সিটি, ইলিনয়েস অঙ্গরাজ্যের শিকাগো এবং ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টন শহরে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে এই নথিবিহীন অভিবাসীদের।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধেই ধর্ষণ, অপ্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতি যৌন সহিংসতা, বন্দুক ও মাদকসংক্রান্ত অপরাধের অভিযোগ রয়েছে বলে শনিবারের এক্সবার্তায় জানিয়েছে আইসিই।


আরও খবর

সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের

সোমবার ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




পদোন্নতি পেলেন মাভাবিপ্রবির ২৩ শিক্ষক

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) বিভিন্ন বিভাগের ২৩ জন শিক্ষক পদোন্নতি পেয়েছেন। এর মধ্যে ১৬ জন সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক এবং সাতজন সরাসরি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।

এর আগে ২৭ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ডের ২৪৮তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরবর্তীতে চিঠির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্তের বিষয়টি জানায়।

সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি প্রাপ্তরা‌ হলেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মো. আবু বকর সিদ্দিকী, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ড. মো. দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া ও ড. ওবায়দুর রহমান, হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ড. মো. নাজমুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা বিভাগের ড. আব্দুল গাফ্ফার খান, ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের মোহাম্মদ আশরাফুল আলম, ড. মোছা. নুরজাহান খাতুন, ড. মো. ইসতিয়াক আহমেদ তালুকদার, ড. মো. বশীর উদ্দীন খান ও ড. রুখসানা সিদ্দীকা, ফুড টেকনোলজি অ্যান্ড নিউট্রিশনাল সায়েন্স (এফটিএনএস) বিভাগের ড. মো. জয়নুল আবেদীন, পরিসংখ্যান বিভাগের ড. মো. দেলোয়ার জাহান মলয়, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিভাগের ড. মুহাম্মদ বদরুল আলম মিয়া, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং (বিজিই) বিভাগের ড. শাহ আদিল ইশতিয়াক আহমদ, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (ইএসআরএম) বিভাগের ড. মাহমুদা বিনতে লতিফ এবং গণিত বিভাগের ড. মো. আব্দুস সালাম।

এছাড়াও গ্রেড-২ পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ৭ জন অধ্যাপক। গ্রেড-২ পদে পদোন্নতি প্রাপ্তরা হলেন- গণিত বিভাগের ড. মোহাম্মদ মোকাদ্দেছ আলী, বিজিই বিভাগের ড. মো. মাসুদার রহমান ও ড. আশরাফ হোসাইন তালুকদার, ইএসআরএম বিভাগের ড. মীর মো. মোজাম্মেল হক ও ড. শামীম আল মামুন, সিপিএস বিভাগের ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক এবং আইসিটি বিভাগের ড. মনির মোর্শেদ।


আরও খবর



নাশকতার চেষ্টা কঠোর হাতে দমন করা হবে

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করা হলে কঠোর হস্তে দমন করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মোহাম্মদ সাজ্জাত আলী।

তিনি বলেছেন, হরতালসহ যেকোনো নাশকতা মোকাবেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগসহ কেউ যদি হরতালসহ বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করে কঠোর হস্তে দমন করা হবে।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) একুশে বইমেলার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি।

ডিএমপি কমিশনার জানান, ডিএমপির বাইরেও র‍্যাব, গোয়েন্দা সংস্থা থাকবে নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে। এবার টিএসসি থেকে দোয়েল চত্বর সড়ক সারাদিনই বন্ধ থাকবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের এলাকাও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে। ঢাবি এলাকায় মেলাচলাকালীন এক মাস কোন ভারী যানবাহন চলবে না।

এক প্রশ্ন উত্তরে তিনি বলেন, উস্কানিমূলক কোনো বই যেন বইমেলায় না থাকে এর জন্য বাংলা একাডেমিকে বলা হয়েছে।

এসময় সড়কে আন্দোলন থেকে বিরত থাকতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন কমিশনার।

বিভিন্ন অপরাধে জামিন পাওয়া আসামিদের ব্যাপারে তিনি বলেন, যারা বিভিন্ন ঘটনা এখন পর্যন্ত জামিন নিয়ে বের হয়েছে আমরা তাদের খেয়াল রাখব।

নিষিদ্ধ বই মেলায় আসা ও আগামীতে কি ধরনের নিয়ম হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা সমন্বয় সভা করেছিলাম, আমরা বাংলা একাডেমির সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলেছি তাদের অনুরোধ করেছি এমন ধরনের বই জন্য স্টলে না আসে। কোনো বইয়ে কোনো ধরনের উসকানিমূলক কিছু আছে কিনা তা যেন স্ক্রিন করে তারপর মেলার স্টলে তোলা হয়। আমরা আশা করি তারা তাদের দায়িত্বটা সঠিকভাবে পালন করবে।

এসময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের আহুত কর্মসূচি নিয়ে কমিশনার বলেন, আমরা নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের অনেক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছি, তারা এখন কারাগারে আছেন। তারা যদি কর্মসূচি দিয়ে নাশকতার চেষ্টা চালায় তবে আমরা অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। তবে আপাতত দৃষ্টিতে আমরা তেমন কোনো আশঙ্কা দেখছি না।

নগরীতে আন্দোলন সম্পর্কে তিনি বলেন, ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা বড় ভঙ্গুর, নাজুক, মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। আমি নিজেও কষ্ট পাই। আমি অনেকবার অনুরোধ করেছি, আপনারাও করুন। আপনাদের দাবি থাকলে রাস্তা নয়, ফুটপাতে করুন। বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।

এদেশের লোক আমরা। আমরা কারো গায়ে হাত তুলতে চাই না। কাউকে মারতে চাই না। আমি কোনো ব্রিটিশ কমিশনার না। আমার ডানে-বামে আমার সহকর্মীরা ব্রিটিশ না। আমরা ব্রিটিশ থেকে আসি নাই। আমরা কোনোলিয়ান পুলিশ না। আমি ক্রোমোলিয়ন পুলিশ কমিশনারের মতো আচরণ করতে পারব না। আমি আমার লোককে লাঠি দিয়ে পেটাতে চাই না।

ইবতেদায়ী শিক্ষকদের লাঠিচার্জ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি আমার সহকর্মীদের বলেছি টোটালিভাবে কোনো লাঠিচার্জ করা যাবে না। আমি প্রতিদিন আমার লোকজনকে ট্রেইন আপ করছি। তাদের ট্রেইন আপ করা আছে, আমি এদেশের মানুষ, আমি এদেশের মানুষের উপর লাঠিচার্জ করব না।

সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামী বছর থেকে বইমেলায় যেসব বই তোলা হবে সেগুলোর পাণ্ডুলিপি আগেই বাংলা একাডেমির কাছে জমা দিতে হবে বলে এমন প্রস্তাব দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। তারা সেই লেখাগুলো যাচাই-বাছাই করবেন। যাতে এমন কোনো কনটেন্ট বইয়ের স্থান না পায় যেটা আমাদের সোশ্যাল লাইফকে বিতর্কের মাঝে ফেলে। আমাদের দেশদ্রোহী কোনো ধরনের প্রকাশনা যেন না তোলা হয় এটা আমরা অনুরোধ করেছি। বই প্রকাশের আগে পাণ্ডুলিপি তাদের জমা দিতে হবে। তারা অনুমতি দিলে তবেই সেই বই মেলায় উঠবে।


আরও খবর

মিটারের বেশি ভাড়া নিলে জরিমানা ৫০ হাজার

বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




সেপ্টেম্বরে ক্যান্সারের টিকা বাজারে আনবে রাশিয়া

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

মরণব্যাধি ক্যান্সারের চিকিৎসায় খুব শিগগিরই বাজারে আসছে ভ্যাকসিন। রাশিয়ার গবেষকদের নিরন্তর প্রচেষ্টার ফসল এই ক্যান্সারের টিকা। আগামী সেপ্টেম্বর থেকে এই টিকার ব্যবহার শুরু হতে পারে বলে দাবি করেছেন রুশ গবেষকরা। রুশ বার্তা সংস্থা ‘তাস’ এ খবর জানায়।

রাশিয়ার গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক আলেক্সজান্ডার গিন্টসবার্গ জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বরে মিলতে পারে সংস্থাটির তৈরি ক্যান্সারের টিকা। রুশ বার্তা সংস্থা নভোস্তিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান।   গিন্টসবার্গ বলেছেন, ‘চিকিৎসাক্ষেত্রে এই টিকার ব্যবহার সংক্রান্ত অনুমোদনের জন্য আমরা ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। আগামী আগস্টের শেষ নাগাদ সম্ভবত অনুমোদন দেয়া হতে পারে বলে আমরা আভাস পেয়েছি। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে আগামী সেপ্টেম্বরে এই টিকার ব্যবহার শুরু সম্ভব হবে। 

তিনি আরো বলেছেন, যাদের ইতোমধ্যে ক্যান্সার ধরা পড়েছে তাদেরকে এই টিকা দেয়া যাবে। টিকার মূল ওষুধ মানবদেহে প্রবেশের পর সেটি অল্প সময়ের মধ্যেই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত করে তোলে। এই প্রশিক্ষিত প্রতিরোধী শক্তিই ক্ষতিকর ক্যান্সারের কোষগুলোকে প্রথমে শনাক্ত এবং পরে ধ্বংস করে দেয়।  তিনি আরো জানিয়েছেন, চলতি বছর আরো কয়েকটি ক্যান্সারের ওষুধ এবং টিকা বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, রাশিয়ার অনেক সরকারি-বেসরকারি কোম্পানি এখন এ সংক্রান্ত গবেষণার দিকে ঝুঁকছে। 

ভ্যাকসিনটি সম্পর্কে গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক এর আগে বার্তা সংস্থা ‘তাস’কে বলেছিলেন, পরীক্ষামূলক ব্যবহারে দেখা গেছে, এই ভ্যাকসিন টিউমারের বিকাশ এবং সম্ভাব্য মেটাস্টেট গুলোকে দমন করে রাখে, ছড়াতে দেয় না।



আরও খবর

বছরে ক্যানসারে ৬০ লাখ মানুষের মৃত্যু

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!

সোমবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৫