Logo
শিরোনাম

আফতাবনগরে কুরবানীর পশুর হাট বসবে না: আপিল বিভাগ

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

বিডি টু ডে রিপোর্ট:


ঈদুল আযহা উপলক্ষে রাজধানীর আফতাবনগরে পশুর হাট বসানোর ইজারার বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। ফলে কোরবানির ঈদে আফতাবনগরে বসছে না পশুর হাট।


সোমবার (৩ জুন) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।



আদেশের পর আইনজীবীরা সাংবাদিকদের জানান, আবাসিক এলাকা বিবেচনায় আফতাবনগরে এ বছর পশুরহাট বসবে না বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগ।


এর আগে গত ৮ মে নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ ঈদুল আযহা উপলক্ষে রাজধানীর আফতাবনগরে পশুরহাট বসানোর ইজারার বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করেন।



গত ৪ এপ্রিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা ঈদুল আযহা ২০২৪ উপলক্ষে কোরবানির পশুর হাট বসানোর জন্য ইজারা বিজ্ঞপ্তি দেন। ওই বিজ্ঞপ্তি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়।



আরও খবর



নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণে ১১ শ্রমিক দগ্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ নভেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাট এলাকায় একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ১১ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। রবিবার সকালে সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধদের মধ্যে ১০ জনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন বিপ্লব (২৮), আরিফ (১৭), হাসান (২২), শাওন (২৪), হোসাইন (১৮), চঞ্চল (২৬), তামজিদ শেখ (৪০), তন্ময় (২৫), নুর ইসলাম (২৩) এবং আল-আমিন (২৪)।

শ্রমিকরা জানান, সকালে কারখানার ইউনিট ওয়ানে অ্যারোসল ও এয়ার ফ্রেশনার তৈরির কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। হঠাৎ সেখানে বিস্ফোরণ হয়। এতে আশপাশে থাকা ১১ শ্রমিক দগ্ধ হন। সঙ্গে সঙ্গে কারখানার অগ্নিনির্বাপণ কর্মীরা আগুন নিভিয়ে ফেলেন।

কারখানার সিকিউরিটি ইনচার্জ মোর্শেদ আলম বলেন, এয়ার ফ্রেশনারের বোতলে গ্যাস ভরার সময় অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এতে ১১ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কার কত শতাংশ পুড়ে গেছে, তা কিছুক্ষণ পর জানানো যাবে।


আরও খবর



ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এগিয়ে নিতে হবে

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

আমি এর আগেও বলেছি যে, কোনও সমস্যার সমাধান করতে হলে আগে স্বীকার করতে হবে যে, সমস্যা আছে। আমাদের এটিও স্বীকার করতে হবে, ৫ আগস্টের আগে এবং পরে ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের একটি গুণগত পরিবর্তন হয়েছে। এটা মেনে নিয়ে আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার। সে হিসেবে আমি প্রস্তাব করেছিলাম, আমাদের যে ফরেন অ্যাফেয়ার্স কনসালটেশন আছে সেটি শুরু করবো বলে মন্তব্য করেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

 জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ‘৪০তম সার্ক চার্টার দিবস’ উপলক্ষে সার্ক জার্নালিস্ট ফোরাম (বাংলাদেশ চ্যাপ্টার) আয়োজিত ‘দ্য সার্ক-পিপল অব সাউথ এশিয়া ক্রেভ ফর’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

তৌহিদ হোসেন বলেন, ভারত যদি আমাদের সবাইকে একসঙ্গে নিতে পারতো তাহলে ভারতের সুবিধা হতো। আমাদেরও সুবিধা হতো। কিন্তু সেটা দুঃখজনকভাবে হচ্ছে না। ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে ভারতের অবস্থান খুবই ভালো। কিন্তু গত দুই-তিন মাসে যে ব্যবসায়িক মন্দা যাচ্ছে, সেটা কি শুধু বাংলাদেশকে এফেক্ট করছে? এই অবস্থা শুধু বাংলাদেশকে এফেক্ট করছে না, ভারতকেও এফেক্ট করছে। পরিমাণটা অত কিন্তু বেশি না, তবে এফেট পড়ছে। কলকাতার অর্থনীতি পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতি যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে৷

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমরা আশা করি, এই অচল অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারব।৷ অচল অবস্থা কাটিয়ে ওঠার জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো যোগাযোগ স্থাপন।  ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন। আমাদের পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে দেখা করবন। এটা স্ট্যান্ডিং মেকানিজম, এটা অস্বাভাবিক কিছু না। প্রতিবছর আমাদের একজন যান ওপাশে পরের বছর ওপাশ থেকে একজন আসেন। এটাকে কনসাল্টেশন বলা হয়, এটা দীর্ঘদিন যাবৎ চলছে। আমি আশা করবো, তারা একটা ফলপ্রসূ আলোচনা করবে।

তিনি বলেন, সার্ক শক্তিশালী হোক এই বিষয়ে প্রফেসর ড. ইউনূস অত্যন্ত পজিটিভ এবং আমরা আবারও আঞ্চলিকভাবে একটি স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরে যাই। এটা আমাদেরকে শুরু করতে হব।৷ শুরু করলে একবারে আমরা সবকিছু করে ফেলতে পারবো, সেটি চিন্তা না করাই ভালো।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, দেশের সরকার অস্থায়ী হতে পারে, কিন্তু দেশ ও স্বার্থ স্থায়ী। আমি নিশ্চিত যে, স্বাভাবিকভাবে সার্ক নিয়ে একটি পজিটিভ অ্যাটিচিউট মানুষের মধ্যে আছে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের দায়িত্ব হচ্ছে— এটিকে এগিয়ে নেওয়া। সচিব পর্যায়ের একটি বৈঠক শুরু হোক, যেটি গত ১০ বছরে হয়নি। তারপর আমরা চেষ্টা করবো্ কীভাবে একটি সামিটে রূপান্তরিত করা যায়।

আঞ্চলিক দারিদ্র্য দূরীকরণে উপদেষ্টা আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আমরা যদি পরস্পরকে সহযোগিতা করি, তাহলে এই অঞ্চলের দারিদ্র্য দূর করা যাবে। দারিদ্র্য থেকে সবাইকে বের করে নিয়ে আসতে হবে। আমরা কিছুটা সাফল্য অর্জন করিনি তা কিন্তু না। আরও কিছুটা পথ পাড়ি দিতে হবে। সেজন্য সবার সহযোগিতা লাগবে। সার্ককে আমাদের কর্মক্ষমতা পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে৷

এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি আব্দুল আওয়াল মিন্টু বলেন, আমরা যদি অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি করতে চাই, তাহলে আমাদের আঞ্চলিক বাণিজ্য খুবই জরুরি। এটা শুধু বাংলাদেশের জন্য না সবার জন্যই প্রয়োজনীয়। আমরা যদি একে অন্যের সঙ্গে বিরোধপূর্ণভাবে চলতে থাকি, তা আমাদের সুফল বয়ে আনবে না।আমাদের প্রতিবেশী দেশের (ভারত) সঙ্গে নেপালের সম্পর্ক ভালো নেই। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক হচ্ছে না এখনও। আমরা চাই না বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক খারাপ হোক। আমরা এই অঞ্চলে শান্তি চাই। আমরা চাই সবার মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক।

সার্ক জার্নালিস্ট ফোরামের সেক্রেটারি জেনারেল আবদুর রহমান বলেন, এখন আমাদের একটি আঞ্চলিক জোটের খুবই প্রয়োজন। এই অঞ্চলের শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্যই আমাদের এই জোটের প্রয়োজন। এখন সার্কের কোনও কার্যকরীতা নেই। এই অঞ্চলের শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সার্ককে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে হবে। আমি সার্কের দেশগুলোর সাংবাদিকদের আহ্বান জানাই— তারা বাংলাদেশে এসে দেখুক, বাংলাদেশে কোনও সমস্যা হচ্ছে কিনা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে বিচার করা থেকে বিরত থাকুন।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূইয়া বলেন, সার্ক ছিল জিয়াউর রহমানের একটি স্বপ্ন। কিন্তু আজকে দুটা দেশের জন্য সার্কের এই অবস্থা। যেখানে ইউরোপ এগিয়ে যাচ্ছে। সেখানে আমাদের দক্ষিণ এশিয়া বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে। আজকে সার্ক যদি উজ্জীবিত থাকতো, তাহলে আমাদের এই অবস্থা হতো না।

সার্ক জার্নালিস্ট ফোরামের (বাংলাদেশ চ্যাপ্টার) সভাপতি নাসির আল মামুনের সভাপতিত্বে ও সেমিনার অর্গানাইজিং কমিটির কনভেনার রফিকুল ইসলাম আজাদের সঞ্চালনায় এসময় আরও বক্তব্য রাখেন স্ট্রাটেজিক এক্সপার্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাসান নাসির, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহীদুল ইসলাম প্রমুখ। এছাড়া মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নিউ নেশন পত্রিকার সাবেক সম্পাদক মোস্তাফা কামাল মজুমদার।


আরও খবর



ঢাকায় হঠাৎ উধাও বোতলজাত সয়াবিন তেল!

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

রাজধানীর বাজারগুলোতে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে বেশ কিছু দিন ধরেই। এবার সেই সংকট আরও বেশি ঘনীভূত হয়েছে। বাজারে এক ও দুই লিটারের বোতল প্রায় ৯০ শতাংশ উধাও। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ক্রেতারা।

বিক্রেতাদের অভিযোগ, চাহিদার মাত্র ১০ শতাংশ তেল দেওয়া হচ্ছে তাদের। বাজারে কয়েকটি কোম্পানি ছাড়া অন্য ব্র্যান্ডের বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। যা পাওয়া যাচ্ছে, তা পর্যাপ্ত নয়। বিশেষ করে এক ও দুই লিটারের বোতলের সরবরাহ একেবারেই কম।

কারওয়ান বাজারের মুদি দোকনি নোমান বলেন, দুই সপ্তাহ ধরে চাহিদামতো বোতলজাত সয়াবিন তেল পাচ্ছি না। যার কারণে অন্য মালামাল বিক্রি করতেও সমস্যা হচ্ছে। মূলত দাম বাড়াতেই কোম্পানি ও ডিলাররা মিলে এমন কারসাজি করছে।

বাজারে তেল কিনতে আসা তোফায়েল বলেন, কয়েকটি দোকানে গিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাইনি। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও বিক্রি করছে না। বাধ্য হয়ে বাড়তি দামে খোলা সয়াবিন কিনতে হচ্ছে।

আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, বিশ্ববাজারে দাম বাড়ার কারণে তেল সরবরাহ কমেছে। বিশ্ববাজারের হিসাবে লিটারে ১০ থেকে ১৩ টাকা বেড়েছে। চাহিদার তুলনায় আমদানি কমেছে ২০ শতাংশের মতো।

এ বিষয়ে ভোক্তার নির্বাহী পরিচালক মো. খলিলুর রহমান সজল বলেন, মূল্য সংযোজন কর কমানোসহ নানা সুবিধা দেওয়ার পরও সরবরাহকারী কম্পানিগুলো তেলের দাম না কমিয়ে উল্টো সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে এখনই ব্যবস্থা না নিলে এবারের রমজানে পরিস্থিতি আরও অস্বস্তিকর হতে পারে।

উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে সয়াবিন ও পাম তেল আমদানিতে দুই দফায় শুল্ক-কর কমায় সরকার। মূলত, কোনো পণ্যের ওপর শুল্ক-কর কমানো মানে ওই পণ্যের আমদানি বাড়বে এবং দাম কমবে। কিন্তু দেশের বাজারে পণ্যটির দাম কমার বিপরীতে উল্টো বাড়তে দেখা যায়।


আরও খবর

ঢাকায় নাগরিক সেবা পেতে ভোগান্তি

শনিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪




নওগাঁয় প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা

প্রকাশিত:বুধবার ২০ নভেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁ জেলা শহরের সুলতানপুর মহল্লায় এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বাড়ির পাশে জমি নিয়ে বিরোধ ও সেই জমিতে রোপন কৃত গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে বিরোধের জেরে এই হত্যাকান্ড হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ। প্রকাশ্যে কুপিয়ে এই হত্যার ঘটনা ঘটে বুধবার সকালে।

স্থানীয় সুত্র জানান, বাড়ির পাশে একটি জমির সীমানা নিয়ে প্রতিবেশী মান্নানের সাথে নজরুলের দীর্ঘ দিনের দন্দ চলছিলো। বুধবার সকালে নজরুলের রোপন করা কয়েকটি আম গাছ মান্নান কাটলে এনিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ বাধে।  বিবাদের এক পর্যায়ে মান্নান ধারালো ছুড়ি-বটি দিয়ে নজরুল কে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনার পর পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় নজরুল কে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যায় নজরুল। নিহত নজরুলের বোন আঞ্জুয়ারা অভিযোগ করে বলেন, দ্বন্দ্বের জেরে মান্নান ও তার পরিবারের লোকজন প্রায়ই নজরুল কে হত্যার হুমকি দিতো। সেই উদ্দেশ্য থেকে তারা পরিকল্পিত ভাবে ঝগড়ায় জড়িয়ে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। এ ঘটনার দৃষ্টান্ত মূলক বিচারও দাবি করেন তিনি।

এহত্যাকান্ডের খবর পেয়ে নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান, গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল মান্নান, নওগাঁ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পরই থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে মৃতদেহ উদ্ধার পূর্বক ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন।

নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান জানান, ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। হত্যার ঘটনায় নওগাঁ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করার পস্তুতি চলছে। এছাড়া ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত আটক পূর্বক আইনের আওতায় নিতে পুলিশ কাজ করছে।


আরও খবর



রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ নভেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

রমজানকে সামনে রেখে বাজার ব্যবস্থা সহনশীল রাখতে সরকার চেষ্টায় থাকবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, চাহিদা এবং জোগানের বিষয়কে যেন একটা সমানুপাতিক হারে রাখতে পারি। এ জন্য সহযোগিতা এবং দোয়া কামনা করছি। ইতোমধ্যে দেশে চিনি, তেল ও পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমেছে বলেও জানান তিনি।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রয়াত সদস্যদের সন্তানদের মধ্যে শিক্ষাভাতা বিতরণ অনুষ্ঠানে বাণিজ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

স্বৈরশাসক হাসিনার সরকারের সমালোচনা করে শেখ বশির বলেন, দেশে বিগত ১৫ বছরে একটি ক্রিমিনালাইজেশন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। রাষ্ট্রের মধ্যে আমাদের সমাজ অসম্ভবভাবে বিভিক্ত ছিল। ভীতসন্ত্রস্ত ছিল।

তিনি বলেন, আজকে ক্রিমিনালাইজেশন ইজ এভরি সেক্টর, ব্যবসা-ব্যাকিং হোক, সাংবাদিকতা হোক-আমাদের জাতীয় মসজিদের খতিব পালিয়ে গেছে। এমন একটা অবস্থা থেকে ছাত্রজনতার আন্দোলনের ওপর ভিত্তি করে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংগঠিত হয়েছে। উদ্দেশ্যটা হচ্ছে কীভাবে একটা মর্যাদাপূর্ণ সমাজে আমরা রূপান্তরিত করতে পারি।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শুক্কুর আলী শুভর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ।


আরও খবর

দাম বাড়ল সয়াবিন তেলের

সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪