Logo
শিরোনাম

আইসিসির বর্ষসেরা ‘স্যার গ্যারি সোবার্স ট্রফি বাবরের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে ক্রিকেটারের পুরস্কারের আগেই জিতেছেন বাবর আজম। এবার তিন ফরম্যাট মিলিয়ে আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারও জিতে নিলেন তিনি।

পাকিস্তানের দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ‘স্যার গ্যারি সোবার্স ট্রফি’র দখল নিলেন বাবর। গত বছর পাকিস্তানের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এই ট্রফি জিতেছিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি।

তিন ফরম্যাট মিলিয়ে গত বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৪৪টি ম্যাচে মাঠে নেমেছেন বাবর। ৫৪.১২ গড়ে করেন ২৫৯৮ রান। সেঞ্চুরি করেন ৮টি, হাফসেঞ্চুরি ১৫টি।

বাবরের সঙ্গে আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারের দৌড়ে ছিলেন ইংল্যান্ডের বেন স্টোকস, জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা ও নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি। তাদের পেছনে ফেলে সেরা হয়েছেন বাবর।


আরও খবর



নওগাঁয় ২ হাজার ১শ' ৩০ লিটার মদ উদ্ধার-স্বামী-স্ত্রীসহ ৪ জন আটক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

নওগাঁয় শুক্রবার পূর্বরাতে মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ২ হাজার ১শ' ৩০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার এবং মাদক কারবারি স্বামী-স্ত্রী সহ ৪ জনকে হাতেনাতে আটক করেছে র‍্যাব।

সত্যতা নিশ্চিত করে র‍্যাব কাম্প থেকে প্রতিবেদক কে জানানো হয়, র‍্যাব-৫, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মোঃ মোস্তফা জামান এবং স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার মোঃ মাসুদ রানার নেতৃত্বে নওগাঁর ধামুরহাট উপজেলার

বড় শিবপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ১ হাজার ১শ ১০ লিটার দেশীয় তৈরি চোলাই মদ উদ্ধারসহ বড় শিবপুর দেউলাপাড়া গ্রামের শ্যামল দাসের স্ত্রী অঞ্জলী দাস (৩৫) ও জয়পুরহাট জেলা সদর উপজেলার দোগাছী গ্রামের প্রফুল্ল চন্দ্র বর্মনের ছেলে সুপল চন্দ্র বর্মণ (৪০) কে হাতেনাতে আটক করা হয়। এছাড়া পৃথক অভিযানে ধামুরহাট উপজেলার মুচিপাড়া এলাকা থেকে ১হাজার 

২০ লিটার দেশীয় তৈরী চোলাই মদ উদ্ধার সহ উপজেলার বড় শিবপুর দেওলাপাড়া গ্রামের পরিমল চন্দ্র দাস (৪১) ও তার স্ত্রী দিপ্তীরানী (৩০) কে হাতেনাতে আটক করা হয়।

র‍্যাব আরো জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ তারা নেশা জাতীয় চোলাই মদ অবৈধভাবে উৎপাদন করে জেলার বিভিন্ন স্থানে মাদক সেবী ও মাদক কারবারীদের নিকট সরবরাহ করে আসছিল বলে র‍্যাবের কাছে শিকার করেছেন। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নওগাঁর ধামইরহাট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ অনুসারে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব।


আরও খবর



মহাদেবপুরে স্কুল ও কলেজ ছাত্রীসহ ৫ জন নারীর মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

নওগাঁর মহাদেবপুর থানা পুলিশ বুধবার দুপুরে এক স্কুল ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। এনিয়ে গত ৭দিনে মহাদেবপুর থানা পুলিশ স্কুল ছাত্রীসহ মোট ৫ জন নারীর মৃতদেহ উদ্ধার পূর্বক ময়না তদন্তের পর স্বজনদের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করেছেন। একের পর এক অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় জন-সচেতনা ও পারিবারিক সচেতনার অভাব রয়েছে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

সবশেষ বুধবার ১৫ মার্চ দুপুরে উদ্ধার করা হয় দিপ্তী রাণী (১৬) নামে এক স্কুল পড়ুয়া ছাত্রীর মৃতদেহ। নিহত দিপ্তী রাণী নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার খাজুর ইউনিয়নের কুঞ্জবন গ্রামের সুকুমার চন্দ্র মন্ডল এর মেয়ে ও কুঞ্জবন বন্দর কারিগরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রী। 

নিহত স্কুল ছাত্রীর পারিবারিক সূত্র জানায়, বুধবার সকাল ৯টারদিকে দিপ্তী রাণী তার শোবার ঘরের টিনের চালার বাশের সাথে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয়। ঘটনাটি জানতে পেরে বাড়ির লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। 

ঘটনার খবর পেয়ে মহাদেবপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়ব্রত পাল, মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফ্ফর হোসেন এবং ওসি (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরবর্তীতে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠান পুলিশ।

আগের দিন মঙ্গলবার ১৪ মার্চ দুপুরে উদ্ধার করা হয় রেশমা বেগম (২৭) নামে এক গৃহবধূর মৃতদেহ। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়ন এর দক্ষিণ হোসেনপুর গ্রামের রাব্বি মন্ডলের স্ত্রী। নিহতের পারিবারিক সূত্র জানায়, পারিবারিক কলহের জের ধরে সকালে গৃহবধূ রেশমা বেগম কীটনাশক পান করেন। জানতে পেরে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। 

মহাদেবপুর থানার এস আই আব্দুল খালেক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং প্রাথমিক সুরত হাল রিপোর্ট অন্তে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠান।

এছাড়া সোমবার ১৩ মার্চ দুপুরে উপজেলা সদরের বালুকাপাড়া এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় রঞ্জনী রানী (৬০) নামে এক গৃহবধূর মৃতদেহ। তিনি ওই এলাকার মৃত সন্তোষ চন্দ্র মন্ডলের স্ত্রী। বাড়িতে একা থাকার সুবাদে তিনি তার শয়ন ঘরের তীরের সাথে গলায় রশি দিয়ে ফাঁস দেন।

রবিবার ১২ মার্চ বিকেলে উপজেলা সদরের লিচুতলা পূর্বপাড়া মহল্লায় নানা ফজলুর রহমানের বাড়ি থেকে মেরাজুম মনিরা মিম (১৮) নামে এক কলেজ ছাত্রীর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেন থানা পুলিশ। তিনি উপজেলার এনায়েতপুর ইউনিয়ন এর মাদিশহর গ্রামের আব্দুল মান্নানের মেয়ে এবং মহাদেবপুর উপজেলা সদরের জাহাঙ্গীরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের দ্বাদশ বর্ষের শিক্ষার্থী। সকালে মিম তার মায়ের সাথে নানা বাড়ি বেড়াতে এসে কাপড় কেনাকাটা নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে দুপুরে নানার বাড়ির দোতলার একটি ঘরে গিয়ে দরজা জানালা বন্ধ করে ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। 

এছাড়া শুক্রবার ১০ মার্চ মহাদেবপুর উপজেলা সদর ইউনিয়ন এর বকাপুর গ্রাম থেকে জিন্নাতুন খাতুন (৩৫) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেন থানা পুলিশ। তিনি ঐ গ্রামের এনামুল হকের স্ত্রী। পারিবারিক কলহের জের ধরে গৃহবধূ জিন্নাতুন তার শয়ন ঘরের টিনের চালের তীরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে জানানো হয়। উপরোক্ত ঘটনায় থানায় পৃথক পৃথক ইউডি মামলা হয়েছে।


আরও খবর



এক সময়ের উত্তাল নওগাঁর পূনর্ভবা নদীতে নেই পানি, বালুচরে পরিণত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার ;

এক সময়ের উত্তাল নওগাঁর পূনর্ভবা নদীতে নেই পানি, বালুচরে পরিণত। পূনর্ভবা নদীটি নওগাঁর পোরশা উপজেলার নিতপুর সীমান্ত এলাকা দিয়ে বয়ে গেছে। এক সময়ের উত্তাল পূনর্ভবা নদীতে এখন আর নেই পানির উত্তাল ঢেউ। উত্তাল নদীটি এখন নাব্যতা হারিয়ে বালুচরে পরিণত হয়েছে। যার ফলে ধু-ধু এ খরায় তলদেশ খেলার মাঠ হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। নদে পানি না থাকায় কয়েক হাজার হেক্টর জমির বোরো ধান চাষে দেখা দিয়েছে ক্ষতির আশংকা।

জানা গেছে, নদটিতে এক সময় ঢেউয়ের তালে চলাচল করতো অসংখ্য পাল তোলা নৌকা, লঞ্চ, ষ্টির্মার। মাঝিরা নৌকা নিয়ে ছুটে চলতো গোমস্তাপুর, রহনপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সহ দেশের অন্যান্য উপজেলার ব্যবসা কেন্দ্র গুলোতে।

ঐসব উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠা বড়বড় হাট বাজারে ব্যবসার জন্য বিভিন্ন পন্য নিয়ে ব্যবসায়ীরা তাদের ছোট বড় নৌকায় পাল তুলে ছুটে চলতেন। শুধু পন্যই নয় হাট-বাজার গুলিতে বিক্রির জন্য তারা নিয়ে যেতেন গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি। সে সময় পূনর্ভবা নদীটি ছিল পূর্ন যৌবনা। এলাকার একমাত্র নদিপথ হিসাবে ব্যবহার করে অসংখ্য মানুষ ব্যবসা বাণিজ্যের মাধ্যমে জীবন জীবিকার শক্ত ভীত গড়ে তুলেছিল এক সময়। শুধু হাট-বাজারই নয়, নদটিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল অনেক জনপদ। এর পানি দিয়ে কৃষকরা নদীর দুই পাড়ের হাজার হাজার হেক্টর জমিতে সবুজ ফসল ধান ফলাতো। এই পানি দিয়ে নানা ফসলে ভরে উঠতো কৃষকের ক্ষেত। আবার ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতীর মাছের অফুরন্ত উৎস ছিল এই পূনর্ভবা নদী। মাছ পাওয়া যেত সারা বছর ধরে। ফলে জীবিকার সন্ধানে নদী সংলগ্ন ও পাশের গ্রাম গুলিতে অসংখ্য জেলে পরিবারের বসতি গড়ে উঠেছিল। জীবিকার নির্বাহের জন্য জেলেরা রাতদিন ডিঙি নৌকায় জাল নিয়ে চষে বেড়াতেন মাছ ধরার জন্য। মাছ বিক্রি করে অসংখ্য জেলে পরিবারের সংসার চলতো। সময় গড়িয়ে চলার সথে সাথে সেই ভরা যৌবনা পূনর্ভবা এখন খেলার মাঠে পরিণত হয়েছে। খরার সময় বালু ছাড়া আর কিছুই দেখা যায়না এর তলদেশে। একারনেই আশেপাশের জেলে পরিবার গুলো হয়ে গেছে প্রায় বিলীন। নদের পাড় গুলি পরিনত হয়েছে কৃষি জমি। নদী গর্ভে জেগে উঠা চরে এলাকার শিশুরা খেলছে ক্রিকেট, ফুটবল সহ বিভিন্ন খেলা। এক সময়ের ব্যবসা বণিজ্যের উৎসগুলো হয়ে গেছে চিরতরে বন্ধ।

থমকে গেছে নদ, নিভে গেছে বিপুল সম্ভবনা। নদ কেন্দ্রীক সম্ভবনাগুলো নিভে গেলেও কেউ কখনও এসব নিয়ে ভাবেনি। সরকারিভাবে নদীটি খননের পদক্ষেপ নেয়া হলে অন্তত সারা-বছরই এতে পানি থাকতো। এতে কৃষকদের জমির ধানের উৎপাদন বেড়ে যেত। নদটিও পরিনত হতো না বালুচরে। তাছাড়া নদটি কখনও খনন বা রক্ষণাবেক্ষনের কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। যার ফলে নদটির পাড় ফসলের জমিতে পরিণত হয়েছে। এ সুযোগে অনেকেই ধান চাষ করছেন। খনন না করলে এক সময়ের উত্তাল পূনর্ভবা নদীটি হয়তো বা মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে কোন এক সময়। সেইসঙ্গে পানির অভাবে জমিতে ফসল হবেনা বলেও আশংখা কৃষকদের।


আরও খবর



দারুল হিকমাহ আল ইসলামিয়া'র ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

শফিউল আলম,স্টাফ রিপোর্টার:

সুনামগঞ্জে দারুল হিকমাহ আল ইসলামিয়া'র

নিজস্ব জায়গায় ইকবালনগর পয়েন্টে একাডেমিক ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।২৪মার্চ শুক্রবার দারুল উলূম দরগাহপুর মাদ্রাসার মুহতামিম ও শায়খুল হাদীস আল্লামা নুরুল ইসলাম খান ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।

শহরের ইকবালনগর পয়েন্ট সংলগ্ন জলিলপুর রোডের পাশে ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে  সংবর্ধনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। উপদেষ্টা পরিচালক মাওলানা নুরুজ্জামান আলমগীরের সভাপতিত্বে ও দারুল হিকমাহ আল ইসলামিয়ার নির্বাহী পরিচালক ও শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা তৈয়্যিবুর রহমান চৌধুরীর 

সঞ্চালনায়  অনুষ্ঠিত হয় সংবর্ধনা ও দোয়া মাহফিল। দারুল হিকমায় বিশেষ অবদানের জন্য  জাকারিয়া জামান ও শামসুজ্জামানকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন শায়খ আব্দুল মুক্তাদির মহনপুরী,মাওলানা ফখর উদ্দিন বিশ্বম্ভরপুরী,

 জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ সুনামগঞ্জ জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা রফিক আহমদ উলাশনগরী,মাওলানা শায়খ হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী ফাউন্ডেশন এর প্রতিনিধি মুফতি তাফাজ্জুল হক ও ক্বারী আহমদ শফী, যুব জমিয়ত নেতা এনাম উদ্দিন ও  ইমদাদুর রহমান চৌধুরী প্রমূখ।

হাফিজ দুলাল আহমদ,হাফিজ মনিরুল ইসলাম,শিক্ষক হাফিজ মাওলানা নুরুল হক,মাওলানা তামীম আহমদ সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও উপস্থিত ছিলেন। 

উল্লেখ্য ২০২১ সালে ২৩ মে প্রতিষ্ঠিত হয়ে 

ধর্মীয় ও জাগতিক শিক্ষার সমন্বয়ে পরিচালিত হচ্ছে দারুল হিকমাহ আল ইসলামিয়া। 

সুশীল সমাজ এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়  শিক্ষা ও আর্ত মানবতায় অবদান রাখায় অল্প সময়ের মধ্যে এ প্রতিষ্ঠান ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেছে দারুল হিকমাহ আল ইসলামিয়া।

আরও জানা যায়  প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় রয়েছেন আমেরিকা প্রবাসী শায়খ হাম্মাদ আহমদ গাজীনগরী ও লন্ডন প্রবাসী মাওলানা মখলিছুর রহমান চৌধুরী এবং নির্বাহী পরিচালক মাওলানা তৈয়্যিবুর রহমান চৌধুরী।


আরও খবর



সাজেকে পর্যটকবাহী জীপ খাদে পরে এক পর্যটকের মৃত্যু আহত ৭

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

উচিংছা রাখাইন কায়েস, রাঙ্গামাটি :

 রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ির সাজেক পর্যটন কেন্দ্রের খাসরাং রিসোর্টের পাশে পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ী( ময়মনসিংহ -ক ২২২) গভীর খাদে পরে ঘটনা স্থলেই ফারদিন হাছান বিশাল (৩৫) নামে  এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। তার বাড়ি ঢাকা শ্যামপুর বলে জানিয়েছে পুলিশ।  এসময় আরো ৭ পর্যটক গুরতর আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে ২ জনের অবস্থা আশংকা জনক।  সাজেক থানার ওসি নুরুল আলম দূর্গটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন। ৩ মার্চ শুক্রবার বিকাল ৫ ঘটিকায় কংলাক পাহাড় থেকে ফেরার পথে পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ী নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাহাড়ী খাদে পরেযায়। এসময় গাড়ী নিচে চাপা পরে  পর্যটক ফারদিন হাছান বিশাল  (৩৫)  মৃত্যু বরন করে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে দিঘীনালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। এখনো উদ্ধার তৎপরতা চলছে তৎক্ষানিক বাকী পর্যটকের পরিচয়   নিশ্চিত হওয়া যায়নি।


আরও খবর