Logo
শিরোনাম

আইভীর জন্য হাতজোড় করে ক্ষমা চাইলেন: শামীম ওসমান

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ১২১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক :নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান বলেছেন, আমরা জানি আমরা নৌকার জন্য ভোট চেয়েছিলাম। আমি নারায়ণগঞ্জের একজন সামান্য কর্মী। আমরা বঙ্গবন্ধুকে চিনেছি তার আদর্শকে চিনেছি। তুই তুকারি আল্লাহ পছন্দ করে না। আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। যাদের বলা হয়েছে চাকরি খেয়ে দেবো, আমি তাদের সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চাইছি।

সাংবাদিক ভাইয়েরা আমাকে প্রশ্ন করেন আপনাদের নৌকা মার্কার একজন মেয়রের কাছে পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা গিয়েছিলেন। তাদের বলা হলো ভাত খেতে পাস না, ফোন কিনিস কীভাবে। এটার উত্তর আমি দেব না, আমি উত্তর দেই, আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশে কোথাও কেউ ভাত না খেয়ে নেই শেখ হাসিনার আমলে। ইনকাম ট্যাক্সের ফাইলে টাকা নেই, এত বাড়ি কোথা থেকে হলো সে প্রশ্ন কে করবে।

বুধবার সন্ধ্যায় কানাইনগর সোবহানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজের নবীনবরণ ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।  

তিনি বলেন, পুলিশকে গালি দেন যারা তাদের পুলিশের পাহারায় থাকতে হয়। আমাদের ওসামানীয় সাম্রাজ্য বলা হয়। আমার দাদা এমপি ছিল, বাবা এমপি ছিল। আমরা তিন ভাই এমপি হয়েছি। আমরা সাম্রাজ্য কায়েম করেছি সত্যি।  কারো জমি দখল করে করিনি। মানুষের মনে জায়গা করে সাম্রাজ্য গড়েছি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান চন্দ্রন শীল, বক্তাবলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম শওকত আলীসহ আওয়ামী লীগ এবং দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।


আরও খবর



পুলিশ দেখে আহত বউকে ফেলে রেখে পালালেন স্বামী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

নওগাঁয় ট্রাফিক পুলিশের চেক পোস্ট দেখে পালাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের উপর ছিচরে পরলো মোটরসাইকেল। 

মহূর্তের মধ্যেই পড়ে যাওয়া চালক ওঠেই  সড়কের ধারে গর্তে পরে থাকা বউ কে উদ্ধার না করে উল্টো পড়ে যাওয়া মোটরসাইকেলটি তুলেনিয়ে বউকে ঘটনাস্থলে রেখেই মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে গেলেন স্বামী। 

এমন দৃশ্য দেখে ঘটনাস্থলে উপস্থিত লোকজন এগিয়ে এসে আহত (হাতে ও পায়ে আঘাত প্রাপ্ত)  অবস্থায় ঐ নারীকে উদ্ধার পূর্বক পরবর্তীতে স্বামীর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে একটি অটো চার্জার যোগে স্বামীর বলা ঠিকানা (স্থানের) উদ্দশ্যে ঐ নারীকে পাঠিয়ে দেন স্থানিয়রা। বউকে ফেলে রেখে মোটরসাইকেল নিয়ে স্বামী পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার দুপুরে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার চৌমাশিয়া (নওহাটামোড়) বাজারে। 

স্থানিয়রা জানান, নওগাঁর জনগুরুত্বপূর্ণ ত্রি-মুখি চৌমাশিয়া (নওহাটামোড়) বাজারে শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল পর্যন্ত নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশ চেক পোস্ট বসিয়ে তাদের দ্বায়িত্ব পালন করছিলেন।

আনুমানিক দুপুরের পূর্ব মহূর্তে নওগাঁর দিক থেকে মহাদেবপুর অভিমুখি আসা একটি মোটরসাইকেল চালক ঘটনাস্থলে পৌছে ট্রাফিক পুলিশের চেক পোস্ট দেখতে পেয়ে এসময় দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেলটি নিয়ে পালাতে গিয়ে ঘটনাস্থলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেলটি পড়ে ছিচরে যায় এবং মোটর সাইকেল চালক (২৮) পড়েন এক সাইডে এবং মোটরসাইকেলের পেছনে বসা আরোহী নারী (২৪) সিটকে পড়েন সড়কের অপর সাইডে গর্তে। এসময় মোটরসাইকেল চালক দ্রুত সময়ের মধ্যেই ওঠে এসে পড়ে যাওয়া মোটরসাইকেল টি তুলেনিয়ে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যান। এমন দৃশ্য দেখে ঘটনাস্থলে উপস্থিত লোকজন এগিয়ে এসে গর্তে পড়ে যাওয়া নারীটিকে উদ্ধার করেন। হাতে ও পায়ে আঘাত প্রাপ্ত নারীর বরাতদিয়ে ঘটনাস্থলে থাকা লোকজন জানান, মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যাওয়া চালক যুবক ও নারীটি স্বামী স্ত্রী। মোটরসাইকেলটি তাদের এক আত্বীয়ের কাছে থেকে নিয়ে তারা স্বামী-স্ত্রী দু' জন অপর এক আত্বীয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু এখানে এসে হঠাৎ সামনে পুলিশের চেক পোস্ট দেখতে পেয়ে বে-কায়দায় পড়ে দ্রুত গতীতে পালাতে গিয়ে এ-বিপত্তি ঘটে। 

যেহতু মোটরসাইকেলটি অন্যের এজন্য তার স্বামী স্ত্রীকে রেখেই মোটরসাইকেলটি নিয়ে পালিয়ে যান।

পরবর্তীতে নারীটি মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে স্বামীর অবস্থান নিশ্চিত হয়ে একটি অটো-চার্জার যোগে স্বামীর দেওয়া (ঠিকানা) গন্তব্যস্থলের উদ্দেশ্যে চলে যান। বউ কে ফেলে রেখে স্বামী মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় উপস্থিত লোকজনের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে। তবে, স্থানিয়রা তাদের নাম বা পরিচয় জানাতে পারেন নি।


আরও খবর



১৭ মার্চ ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন  দশমিনা,পটুয়াখালী :

পটুয়াখালী দশমিনায় উপজেলা কনফারেন্স হল রুমে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। 

জানা যায় ১৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ সেলিম মিয়া, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ হিটলারুজ্জামান, সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ খালিদ হোসেন, মৎস্য মেরিন ফিশারিস কর্মকর্তা নাজমুল, পল্লী সঞ্চায় ব্যাংক কর্মকর্তা রুমা বেগম, তথ্য বিষয়ক কর্মকর্তা নাদিরা আফরোজ, অবসরপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষক মোশারেফ হোসেন সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অংশগ্রহনকারী শিক্ষার্থী। 


আরও খবর



ধামরাইয়ে জামিনে এসে বাদী ও তার স্বজনদের বাড়িতে হামলা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

মাহবুবুল আলম রিপন(স্টাফ রিপোর্টার) :

ঢাকার অদূরে ধামরাইয়ে খেলার মাঠের জন্য আবেদন করে এক ব্যক্তির জমি দখলের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় জামিনে ফিরে এসে বাদী ও তার স্বজনদের পরিবারের সদস্যদের মারধর, বাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। এতে আহত আটজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) রাত ১০টার দিকে উপজেলার গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড়নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

আহতদের মধ্যে, ফজলুল হক (৬৮), হাবিবুর রহমান (৫৮), রোজিনা (৩৫), সাজেদা বেগমকে (৫৫) মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে ও আবুল কাসেম (৫৫), মমতাজ বেগম (৪৫), সুমন আহমেদ (৩৫), আসমা বেগমকে (৪৫) সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তারা সবাই ধামরাইয়ের গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড়নালাই গ্রামের বাসিন্দা।

থানার লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মাঠ করার নামে এলাকার কিছু লোকজনকে নিয়ে ভুক্তভোগীর একটি জমি দখলের চেষ্টা করছেন একই গ্রামের বাসিন্দা ও একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের সাটুরিয়া উপজেলার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আতিকুর রহমান।

তবে সেখানে মাঠের অনুমোদন দেয়নি প্রশাসন। এনিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ২২ ফেব্রুয়ারি রাতে ওই জমির গাছ কেটে পতাকা পুতে দখল করা হয় জমিটি। এ ঘটনায় ২২ মার্চ আদালতে ও থানায় ৩৫ জনের নামে মামলা দায়ের করা হয়। সেদিন রাতেও ভুক্তভোগীর বাড়িতে হামলা করে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে।

ওই ঘটনায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে শুক্রবার আদালত থেকে গ্রেপ্তার দুই আসামিসহ অন্য আসামিরা জামিন পায়। ক্ষুব্ধ হয়ে রাতেই তারা বাদী ও তার স্বজনদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে মারধর ও একটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে।

আহত ফজলুল হক মাস্টারের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলে ঘটনার বিবরণ দিয়ে জানান, ‘রাতে ১০টার দিকে তারা খেয়েদেয়ে শোবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এরমধ্যেই চিৎকার চেচামেচির শব্দ শুনতে পান। তাদের ঘরে ঢুকে তার বৃদ্ধ অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক বাবা-মা ও তাকে মারধর করে ওই আসামিরা।

প্রায় ১০-১৫ মিনিট ধরে মারধরের পর আসামিরা চলে যায়। পরে তারা জানতে পারেন একইভাবে তাদের স্বজনদের আরও আটটি বাড়িতে হামলা হয়েছে। হামলা চালিয়ে ঘরের বেড়া ও দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে মারধর ও ঘরে থাকা টাকা ও স্বর্ণ লুট করা হয়। এছাড়া ওই জমির পাশে থাকা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেকের বাড়ির গোয়াল ঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।’ এ ঘটনায় শুক্রবার (২৪) মামলা করা হবে বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে ধামরাই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও এ সংক্রান্ত মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আল আমিন বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেছি। কয়েকটি বাড়িতে ভাংচুর করা হয়েছে। একটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছিল, তবে ওই বাড়ির লোকজন আগুন নিভিয়ে ফেলে। বিষয়টি নিয়ে আরেকটি মামলা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আমরাও তদন্ত করছি।’

ধামরাইয়ের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফারজানা আক্তার বলেন, ‘মাঠের আবেদন করা হলেও এখনো মাঠ হিসেবে সেটি বরাদ্দ দেওয়া হয়নি


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয় নওগাঁর তালতলিতে স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত স্থান নওগাঁর তালতলিতে বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত নওগাঁ শহরের মুক্তির মোড়ে শহীদ মিনারের সামনের সড়কে বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির ব্যানারে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির নেতা খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন নওগাঁ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির আহবায়ক ও পৌর কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম শরীফ, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোকারম হোসেন, তোফাজ্জল হোসেন বাচ্চু, দলিল উদ্দিন দুলু, আজিজুল হক, একরামুল হক ঝন্টু, চাল ব্যবসায়ী নেতা মেকবুল হোসেনসহ প্রমুখ।

মাবববন্ধনে বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার শ্রষ্ঠা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নওগাঁ জেলায় একমাত্র স্মৃতি বিজরিত স্থান এই তালতলী বিল। এখানে ১৯৭৩ সালে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই স্থানটিই বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সবচেয়ে যৌত্তিক স্থান। নওগাঁ জেলা সদর শহরের কাছাকাছি হওয়ায় যোগাযোগ, আবাসন, চিকিৎসা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সহ সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির আহবায়ক ও পৌর কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম শরীফ বলেন, স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উত্তারঞ্চলের মধ্যে প্রথম নওগাঁয় আসেন। এ সময় তিনি তালতলিতে জনসভায় ভাষন দেন। আজ যখন জাতির পিতার নামেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে তখন তার এই স্মৃতি বিজড়িত স্থান তালতলিতেই হওয়া দরকার।

তিনি আরো বলেন, জেলা সদর থেকে ৪০-৫০ কিলোমিটার দুরের কোন স্থানে বিশ্ব বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ কোনভাবেই মেনে নেয়া হবেনা। যে কোন ভাবেই এমন উদ্যোগ প্রতিরোধ করা হবে। এ জন্য নওগাঁ’র সকল মানুষকে একতাবদ্ধ থাকার আহবান জানান। উল্লেখ্য  -মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নওগাঁতে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষনা দেওয়ার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় টি স্থাপনের জন্য ছাতড়া বিল, নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের জনগুরুত্বপূর্ণ তে-মাথা চৌমাশিয়া নওহাটামোড় বাজার ও বদলগাছীর পাহারপুর সহ নওগাঁ সদরের তালতলি বিল নামক স্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের দাবি তোলেন নিজ নিজ এলাকার সংগঠন সহ সচেতন মহল এবং স্থানিয়রা। ইতি পূর্বেও একাধীক বার এদাবিতে কর্মসূচিও পালন করেন তারা। জাতীয় সংসদে ''বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়'' বিল পাস হওয়ার পরই আবারো স্থান নির্ধারন নিয়ে শুরু হয় আলোচনা - সমালোচনা। নওগাঁর জেলার মধ্যমনি বা মধ্যবর্তী স্থান নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের জনগুরুত্বপূর্ণ তে-মাথা চৌমাশিয়া নওহাটামোড় বাজার এলাকাটি জেলার মধ্যে সর্বদিক বিবেচনায় যৌক্তিক স্থান বলে মনে করেন নওগাঁর কয়েকটি উপজেলার সচেতন নাগরিক সমাজ। 

কারন এস্থানটি নওগাঁ শহর থেকে ১৪-১৫ কিঃ মিঃ দূরে এবং নওগাঁ জেলা সদর সহ জেলার প্রতিটি উপজেলা সহ পাশ্ববর্তী কয়েকটি জেলার সাথে বিভাগীয় শহর রাজশাহীর সাথে সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা সহ সর্বদিক বিবেচনায়  এস্থানটি এখন পর্যন্ত সচেতন মহলের কাছে সব থেকে বেশি গুরুত্ব বহন করে জানিয়ে বলিহার সরকারি ডিগ্রি কলেজ এর পিন্সিপাল (অবঃ) আবু নাছের বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যায় মানে বিশাল একটি বিষয়, এর সাথে হাজারো শিক্ষার্থী, শিক্ষক সহ কর্মকর্তা ও কর্মচারির বিষয় জড়ীত। এজন্য 

''বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় টি'' স্থাপনের একমাত্র যৌক্তিক স্থান হবে জেলার মধ্যেমুনি ও জনগুরুত্বপূর্ণ তে-মাথা চৌমাশিয়া নওহাটামোড় বাজার। এবাজারে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহ প্রশাসনিক, ফায়ার সার্ভিস সহ সবদিক থেকে জেলার মধ্যে সব চেয়ে গুরুত্বরাখে বলেও তিনি দাবি করেন। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি সার্বিক বিবেচনা সহ যৌক্তিক স্থানে স্থাপন করেন। তাহলে সবার আগে চৌমাশিয়া নওহাটামোড় বাজার স্থানটি নির্ধারণ বা সঠিক বলেই চয়েচ করবেন এমন মন্তব্যও প্রকাশ করেন তিনি। 


আরও খবর



দশমিনায় নবাগত ইউএনও'র সাথে দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির মতবিনিময় সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন,দশমিনা (পটুয়াখালী) :

পচুয়াখালীতে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাফিসা নাজ নীরা’র সাথে উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় দশমিনা ইউএনও'র কার্যালয় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আহাম্মদ ইব্রাহিম অরবিল, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসা. মোর্শেদা বেগম, সহ-সভাপতি তহমিনা সুলতানা (মিনা), সাধারন সম্পাদক মো. মোসারেফ হোসেন, সদস্য মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, বিপ্লব দেবনাথ, কেয়া বেগম, মো. জামাল হোসেন ও তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।

মতবিনিময় সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাফিসা নাজ নীরা বলেন, দশমিনাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা কামনা করি। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সব কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার আহবান  জানাই। সবাই পাশে থাকলে সব ভালো কাজ করা সম্ভব।


আরও খবর