Logo
শিরোনাম
জীবন চরিত্র ০৩

আল্লামা শাহ্সূফী সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী ওয়াল্ হোসাইনী

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ মে ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

জাতিসংঘে ভাষণ ও মিলাদে মোস্তফা (দঃ) এর শুভ উদ্বোধন

বিগত ২০০০ সালের ২৮-৩১শে আগষ্ট জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বিশ্বশান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে উদ্বোধন করেন তৎকালিন জাতিসংঘ মহাসচিব কফি আনান। এ সম্মেলনে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মের শীর্ষ স্থানীয় ধর্মগুরু ও আধ্যাত্মিক শীর্ষ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহণ করেন। বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন আওলাদে রাসূল (দঃ) শায়খুল ইসলাম হযরত শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমদ আল্-হাসানী ওয়াল্ হোসাইনী (মাঃজিঃআঃ)।
জাতিসংঘে আয়োজিত উক্ত কনফানেন্সে হুজুর কেবলা ভাষণে বলেনঃ আজকের জাতিসংঘ বিশ্ব-শান্তি ও সকল ধর্মের ও বর্ণের মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ, হানাহানি, যুদ্ধ, ক্ষুধা ও দরিদ্র নিসনের যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তা আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ (দঃ) ‘মদিনার সনদের’ মাধ্যমে বিশ্ববাসীকে উপহার দিয়েছিলেন, যা জাতিসংঘ আজ বাস্তবায়ন করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সম্মেলন সমাপনী দিবসে প্রার্থনা পর্বে আওলাদে রাসূল (দঃ) সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমদ আল্-হাসানী ওয়াল্ হোসাইনী (মাঃজিঃআঃ) মিলাদ শরীফ (ছালাত ও সালাম) পরিচালনা করেন এবং সমগ্র বিশ্ববাসীর সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মুনাজাত পরিচালনা করেন। জাতিসংঘের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ব্যাক্তিত্ব, যিনি মিলাদে-মোস্তফা (দঃ) এর শুভ উদ্বোধন করেন। মিলাদ মাহফিলে রাবেতার মহাসচিব আবদুল্লাহ ওমর নাসিফ, ইরাক, ইরান, ভারত ও পাকিস্থানসহ বিভিন্ন দেশের ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উজবেকিস্তান সরকার ও ইউনেস্কোর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিশ্ব-আধ্যাত্মিক সম্মেলনে আমন্ত্রিত এবং ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ কর্তৃক বিপুলভাবে বিরল সম্মানে ভূষিত।

২০০০ ইং সালের ১৭-১৮ই সেপ্টেম্বর উজবেকিস্তান সরকার প্রধানের আমন্ত্রণে এবং ইউনেস্কোর তত্ত্বাবধানে উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দে হোটেল শেরাটনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক আধ্যাত্মিক সম্মেলনে অষ্ট্রেলিয়া, আজারবাইজান, বেনিন, চীন, ফ্রান্স, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, ইস্রাইল, জাপান, সুদান, কাজাখাস্তান, মরক্কো, সউদী আরব, স্পেন, শ্রীলংকা, সুইজারল্যান্ড, থাইল্যান্ড, তিউনিশিয়া, তুরস্ক, ভ্যাটিকান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকে ধর্মীয় আধ্যাত্মিক শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহন করেন। বড় শাহজাদা আল্হাজ্ব শাহ্সূফী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী ওয়াল্ হোসাইনী (মাঃজিঃআঃ) সফরসঙ্গী ছিলেন। জর্দানের প্রিন্স আল্-হাসান বিন্ তালাল স্বাগত বক্তব্য রাখেন। সভাপতিত্ব করেন ইউনেস্কো সদর দপ্তর হতে আগত ডাইক্টের ডায়েন (উড়ঁফড়ঁ উরবহব)। ইন্টারন্যাশনাল এ কনফানেন্সে মুর্শেদ কেবলা বিশেষভাবে সমাদৃত হন। তাসখন্দ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। উজবেকিস্তান সরকার তাঁকে বিশেষ ফ্লাইটে পবিত্র বুখারী নগরীতে নিয়ে যান। তিনি হযরত ইমান বুখারী (রঃ), ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রঃ) এবং শায়খ বাহাউদ্দিন নক্শবন্দী (রঃ) প্রমুখ মনীষীদের মাজার জিয়ারত করেন।


আরও খবর



আমেরিকা যে আক্রমণটা করেছে, সেটা হচ্ছে "লিমিটেড স্ট্রাইক

প্রকাশিত:রবিবার ২২ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

ইয়েস, বি-টু বম্বারে করে নিয়ে আসা বোমা, একেকটার ওজন ১৩.৬ টন করে, সেগুলো ড্রপ করা হয়েছে ইরানের নিউক্লিয়ার ফ্যাসিলিটিতে - তারপরেও লিমিটেড স্ট্রাইক। 

কারণ আমেরিকা ইরানকে গোপনে বার্তা পাঠিয়েছে, তারা যে হামলা করেছে, ওটুকুই। ইরানের সাথে ফুল স্কেল ওয়ারে যেতে তারা আগ্রহী না।

ইরানের সাথে এবারের যুদ্ধটা শুরু হয়েছে ট্রাম্পের গ্রিন সিগন্যালেই। ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরেই ইরানের উপর হামলা করার জন্য আমেরিকাকে চাপ দিয়ে আসছিল। কেউ রাজি হয়নি। 

ইভেন ২০০৩ সালেও ইসরায়েল আমেরিকাকে রিকোয়েস্ট করেছিল, ইরাক পরে, আগে ইরানকে ধরো। কিন্তু বুশ ফ্যামিলি এবং তার নিও কন মন্ত্রিসভার সাথে সাদ্দামের অতীত হিস্টরি, তেল বিষয়ক হিসাব-নিকাশ সবকিছুর কারণে আমেরিকা ইরাকেই আক্রমণ করে। 

এরপরেও ইসরায়েল পুশ করে গেছে। কিন্তু পরবর্তী প্রেসিডেন্টরা কেউ রাজি হয়নি অনেকগুলো কারণে। এমনিতেই ইরাক-আফগান যুদ্ধে তারা ফেঁসে গিয়েছিল। তার উপর ইরানের প্রক্সিরা দিনে দিনে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছিল।

এবারের ইকুয়েশনটা ভিন্ন ছিল এই কারণে যে এবার ইরানের প্রক্সিরা সবাই দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এবারই ছিল ইসরায়েলের জন্য সর্বশেষ সুযোগ আমেরিকাকে এই যুদ্ধে টেনে আনার। তারা সেই চেষ্টাই করতে থাকে।


এমনিতে ট্রাম্পের নীতি হচ্ছে আমেরিকা ফার্স্ট নীতি। সে সরাসরি কোনো দেশে আমেরিকান সৈন্য মোতায়েনের বিপক্ষে। কিন্তু সৈন্য মোতায়েন না করেই বোমা মেরে সব তামা তামা করে দেওয়ায় তার কোনো আপত্তি নেই। বিশেষ করে সে যদি মনে করে, বোমা মেরে শত্রুর সক্ষমতা হ্রাস করে তার সাথে "ডিল" করা যাবে। 

সুতরাং ট্রাম্প সেই কাজটাই করে। সে ইরানকে ৬০ দিন সময় দেয় তার সাথে ডিল করতে। সেই ডিলের শর্ত প্রথমদিকে একরকম থাকলেও ইসরায়েলের চাপে মাঝপথে গিয়ে সে শর্ত আরও কঠিন করে ফেলে। জিরো এনরিচমেন্টের শর্তে অনড় হয়ে বসে থাকে। ইরান যখন সেটাতে আপত্তি জানায়, তখন ৬১-তম দিনে সে ইসরায়েলকে অনুমতি দেয় - যাও, আক্রমণ করো।


ট্রাম্পের হয়তো আশা ছিল, ইসরায়েলের আক্রমণে ইরানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে, এবং আরও ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় ইরান তার কাছে এসে ক্ষমাটমা চেয়ে তার শর্ত অনুযায়ী চুক্তি করতে বসে পড়বে। কিন্তু ইরান যখন সামলে নিয়ে পাল্টা আঘাত করতে শুরু করে, তখন সেই হিসাব পাল্টে যায়। ইসরায়েলকে রক্ষা করার জন্য আমেরিকার এই যুদ্ধে যোগ দেওয়া জরুরী হয়ে পড়ে। 


এখনও পর্যন্ত ট্রাম্পের যে মনোভাব, ট্রাম্পের সাপোর্ট বেজের মধ্যেই যুদ্ধের ব্যাপারে যে মনোভাব, তাতে ট্রাম্প সরাসরি সৈন্য পাঠিয়ে যুদ্ধে যোগ দিবে - এই সম্ভাবনা একেবারেই কম। কিন্তু বি-টু বম্বার এবং বাঙ্কার ব্লাস্টার পাঠিয়ে ট্রাম্প যে নিউক্লিয়ার ফ্যাসিলিটি ধ্বংস করে দিবে, এটা গত তিন-চার দিন ধরেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল।


বিশেষ করে লিজেন্ডারি ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট সাইমুর হার্শ পরিষ্কার জানিয়েছিল, তার সোর্স তাকে জানিয়েছে, ট্রাম্প অলরেডি এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে, এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশও দিয়ে দিয়েছে। ফলে মাঝখানে ট্রাম্প যে দুই সপ্তাহের কথা বলেছিল, মোস্ট প্রবাবলি ওটা ছিল ব্লাফ।


বিমান হামলা করলেও এখনও পর্যন্ত ট্রাম্প সরাসরি যুদ্ধে জড়াতে আগ্রহী না। সেজন্যই সে ইরানকে সরাসরি গোপন বার্তা পাঠিয়েছে। কিন্তু ইরান কি এই হামলার পাল্টা জবাব দিবে? বলা মুশকিল।


ইরানের পক্ষে পাল্টা জবাব দেওয়া কঠিন। কারণ আমেরিকা এই হামলায় মিডল ইস্টের কোনো বেজ ব্যবহার করেনি। তারা সরাসরি আমেরিকা থেকে উড়ে এসেছে। ফলে ইরানের পক্ষে গালফ কান্ট্রিগুলোর বেজে আক্রমণ করা সম্ভব হবে না। ওটা করতে গেলে গালফ কান্ট্রিগুলো সরাসরি তাদের বিরুদ্ধে চলে যাবে।


ইরানের পক্ষে আমেরিকান জাহাজগুলোর উপর আক্রমণ করাও সম্ভব না। সফল হবে কি না, সেই প্রশ্ন যদি বাদও দেই - সফল হলেও ওরকম হামলায় আমেরিকার কয়েক ডজন সৈন্য নিহত হলেই আমেরিকা ইরানকে গাযার মতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত করার লাইসেন্স পেয়ে যাবে। 


ফলে ইরানের হাতে অপশন আছে দুইটা। এক, ইসরায়েলে হামলা আরও তীব্র করা। সেটা তারা অলরেডি শুরু করে দিয়েছে। তেল আবিবের চমত্‍কার কিছু ভিডিও আসা শুরু হয়েছে। 

আর দ্বিতীয় অপশন হচ্ছে, আরও কিছুদিন পরে, ইরাকে বা সিরিয়ায় আমেরিকান ঘাঁটিতে আক্রমণ করা। এর আগে কাসেম সোলায়মানিকে হত্যার পরেও তারা ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিগুলোতে আক্রমণ করেছিল। কিন্তু সেটা তারা আমেরিকাকে জানিয়েই করেছিল, যেন ঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাদের সক্ষমতার প্রমাণ মেলে, কিন্তু আমেরিকান প্রাণহানি না ঘটে। 

এবারও সেরকম হামলা করবে কি না, বা করার আগে জানিয়ে করবে কি না, সেটা আসলে নির্ভর করবে আমেরিকার আজকের হামলায় তাদের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সেটার উপর।

অ্যানিওয়ে, আপাতত যা মনে হচ্ছে, আমেরিকা এখনও গ্রাউন্ড ইনভেশনে যাচ্ছে না, আপাতত আর বেশি হামলা করারও পরিকল্পনা তাদের নাই। কিন্তু ইরান-ইসরায়েল পাল্টাপাল্টি হামলা এখনও শেষ হয়নি। 

ইসরায়েল আজকের হামলার জবাব দিলে ইরানও পাল্টা জবাব দিবে। এই পাল্টাপাল্টি হামলার তীব্রতা এবং ফলাফলও আমেরিকার সমীকরণ আবার পাল্টে দিতে পারে। আর ইসরায়েল যদি আমেরিকার এই "মিশন সাকসেকফুল"-কে নিজেরও মিশন সাকসেফুল দাবি করে থেমে যায়, তাহলে এটা একটা এক্সিট স্ট্র্যাটেজি হতে পারে।


আরও খবর



করোনার প্রকোপ, ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্য বিভাগের সতর্কতা জারি

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

ভারতের বিভিন্ন স্থানে করোনার প্রকোপ বাড়ছে। এরই মধ্যে দেশটির বিভিন্ন স্থানে ওমিক্রনের একটি নতুন এক ধরন বা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়েছে। এর প্রভাব বাংলাদেশেও পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এই সংক্রমণ এড়াতে দেশের সকল নৌ, স্থল ও আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর সমুহে স্ক্রিনিংসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মানার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

এদিকে চলতি মাসের ৪ জুনে রোগ নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালীর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. ফরহাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশ জারি করা হয়েছে। 

এমতাবস্থায় ভারতসহ বিভিন্ন সংক্রমিত দেশ থেকে আগত সন্দেহজনক যাত্রীদের দেশের স্থল, নৌ বন্দর এবং বিমান বন্দরের ইমিগ্রেশন ও আইএইচআর হেলথ ডেস্কের সহায়তার বিষয়ে স্বাস্থ্য বার্তা প্রদান এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিবিড়ভাবে পরিচালনা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

আজ রবিবার সকাল ১১টার দিকে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনে দেখা যায়, মেডিকেল ডেস্কে দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী কর্মকর্তাদের ভারত থেকে ফিরে আসা যাত্রীদের করোনার উপসর্গ আছে কিনা, তা যাচাই-বাছাই করতে দেখা গেছে। 

ভারত ফেরত যাত্রী হরি দাস বলেন, ১০ দিন আগে চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়েছিলাম। আজ দেশে ফিরলাম। বাংলাদেশের মতো ভারতের কোথাও করোনা বা ওমিক্রনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেনি।

ভারত ফেরত যাত্রী মনিকা রানী বলেন, ১ মাস চিকিৎসার পর আজ দেশে ফিরে আসলাম। ভারতের কোথাও নতুন করে করোনার প্রভাব ছড়িয়েছে শুনিনি। দেশে আসার পর দেখছি করোনার পরীক্ষা করছে।

বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য বিভাগের উপ-সহকারী মেডিকেল অফিসার আব্দুল মজিদ বলেন, ভারতে জেনেটিক সিকুয়েন্স পরীক্ষার মাধ্যমে জানা গেছে, দেশটির কিছু স্থানে ওমিক্রনের নতুন এক ধরন বা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়েছে। দেশে এ ধরনটি যাতে ছড়াতে না পারে, সেজন্য স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে সতর্কতার জন্য ভারত ফেরত সকল যাত্রীকে আমরা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছি। আমাদেরকে পরিচালক স্যার নির্দেশনা দিয়েছেন, যদি কারও শরীরে করোনা বা ওমিক্রনের উপসর্গ পাওয়া যায়, তাহলে যেন তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসোলেশনে রাখা হয়।


আরও খবর



রাণীনগরে তিনটি কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটি প্রকাশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ)  :

নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার তিনটি কলেজের কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার রাতে কেন্দ্রীয়ভাবে ওই তিন কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটি প্রকাশ করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাণীনগর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক জাহিদ হাসান শিমুল।

শিমুল জানান,গত ৪মে কেন্দ্রীয় টিম-১৬,নওগাঁ জেলা শাখা ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দসহ রাণীনগর উপজেলার রাণীনগর শের-এ বাংলা সরকারী মহাবিদ্যালয়,রাণীনগর মহিলা ডিগ্রী কলেজ এবং আবাদপুকুর কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটি গঠনের লক্ষে যাচাই-বাছাই করেন। এর পর গত ২০মে একযোগে জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকারিয়া হোসেন জাকির ও সাধারণ সম্পাদক মামুন বিন ইসলাম দোহা ওই তিনটি কলেজ শাখা ছাত্রদলের কমিটির অনুমোদন দেন।

এতে রাণীনগর শের-এ-বাংলা সরকারী মহাবিদ্যালয়ে হুমায়ন কবিরকে সভাপতি,শিহাব হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক এবং আব্দুল মমিনকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ১৫সদস্য বিশিষ্ঠ আংশিক কমিটি,রাণীনগর মহিলা ডিগ্রী কলেজে সুরাইয়া আক্তারকে সভাপতি,আসফিকা জান্নাতুনকে সাধারণ সম্পাদক এবং হাসি আক্তারকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৮সদস্য বিশিষ্ঠ এবং আবাদপুকুর কলেজে তৌফিক হোসেনকে সভাপতি,সুরাইয়া খাতুনকে সাধারণ সম্পাদক এবং ইমরান হোসেনকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৫সদস্য বিশিষ্ঠ আংশিক কমিটি গঠন করা হয়। গঠিত তিন কমিটিই রোববার রাতে কেন্দ্রীয়ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এছাড়া তিন কমিটিকেই আগামী ৩০ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে জেলা কমিটি বরাবর জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রাণীনগর শের-এ-বাংলা সরকারি মহাবিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আংশিক কমিটির অন্যান্যরা হলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি সোহান শেখ, সহ-সভাপতি আইউব হোসেন ও লিমন, সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক নাইম হোসেন, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সামিউল ইসলাম, নাদিম ও শিমুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মমিন, প্রচার সম্পাদক জান্নাতুন নাইম, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাসুদ মন্ডল, সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক তৌফিক আহমেদ এবং যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক মিলন খান।

রাণীনগর মহিলা ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের আংশিক কমিটির অন্যান্যরা হলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি কুমারী পূজা রাণী, সহ-সভাপতি নুসরাত আক্তার, সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক মোছা: বর্ষা, দপ্তর সম্পাদক সুমাইয়া আক্তার ও প্রচার সম্পাদক জেরিন আক্তার জুই।

আবাদপুকুর কলেজ শাখা ছাত্রদলের আংশিক কমিটির অন্যান্যরা হলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মেফতাহুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক শিহাব ইসলাম।


আরও খবর

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




কুড়িগ্রামে ইসলামীআন্দোলন বাংলাদেশ এর গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২১ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার গণ হত্যার বিচার এবং সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে  ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কুড়িগ্রাম জেলার আয়োজনে আজ শনিবার বিকেলে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় । 


এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই।

প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন দখলদারদের বিরুদ্ধে আন্দোলন, খুনিদের বিরুদ্ধে আন্দোলন, মানুষের অধিকারকে প্রতিষ্টিত করার আন্দোলন হবে ইনশাআল্লাহ । যে রকম ঐক্যবদ্ধভাবে ফ্যাসিস্টকে এদেশ থেকে তাড়াতে বাধ্য  করেছিলাম,ঠিক তেমনি সকলে মিলে যদি ঐক্যবদ্ধ ভাবে রাস্তায় নামি তাহলে চাঁদাবাজদের উৎখাত করতে সক্ষম হবো ইনশাআল্লাহ।  

এসময় ইসলামী আন্দোলন কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মদ শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন,  কুড়িগ্রাম ২ আসনের ইসলামি আন্দোলনের মনোনীত প্রার্থী অধ্যাপক মাওলানা নুরবক্ত প্রমুখ। 

সমাবেশে জেলার বিভিন্ন উপজেলার কয়েক হাজার কর্মী উপস্থিত ছিলেন।



আরও খবর

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




ট্রান্সশিপমেন্ট সংকট পেরিয়ে আকাশপথে বিজয়ের পথে বিমান কার্গো

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৯ জুন ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশের আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমের মূল চালিকাশক্তি হলো ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।প্রতিবছর গড়ে ২,১০,০০০ মেট্রিক টন রপ্তানি এবং ১,২১,০০০ মেট্রিক টন আমদানি পণ্য এই বিমানবন্দর দিয়ে পরিবাহিত হয়। পক্ষান্তরে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে বছরে রপ্তানি হয় গড়ে মাত্র ৩,৩৫২ মেট্রিক টন এবং আমদানি ২,৯২০ মেট্রিক টন।

অর্থাৎ দেশের আকাশপথের বাণিজ্য কার্যক্রম প্রায় পুরোটাই ঢাকার উপর নির্ভরশীল। এর বাইরেও কিছু পণ্য সড়ক পথে ভারতে পরিবহন করে সেখান থেকে ট্রান্সশিপমেন্ট করা হতো, ভারত যখন হঠাৎ করে বাংলাদেশের পণ্যের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে দেয়, তখন রপ্তানিকারকরা কিছুটা অনিশ্চয়তায় পড়ে যান। কিন্তু ভারতীয় এই সুবিধা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও থেমে থাকেনি বাংলাদেশ থেকে আকাশ পথে পণ্য পরিবহন বরং এটি বাংলাদেশর আকাশ পথে পণ্য পরিবহনের নতুন দ্বার উন্মুক্ত করেছে। এর পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।

সাময়িক এই সংকটময় সময়েই এগিয়ে আসে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অফ বাংলাদেশ,রপ্তানিকারকগণ এবং এই উদ্যোগের প্রাথমিক ধাপে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে ফ্রেইটার অপারেশনের উপযোগী করে গড়ে তোলা হয়। এ লক্ষে ২০২৫ সালের মার্চ থেকে সিলেট বিমানবন্দরে কার্গো সেবার জন্য বাধ্যতামূলক Safety and Security Compliance নিশ্চিত করতে ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং UK থেকে RA3 সার্টিফিকেশন ভেলিডেশন করা হয়, যা ২০২৮ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। যার ফলশ্রুতিতে ২০২৫ সালের ২৭ এপ্রিল বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সিলেট থেকে স্পেনের জারাগোজা গন্তব্যে প্রথম এয়ার ফ্রেইটার অপারেশন আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর থেকে মে মাস পর্যন্ত সপ্তাহে ১ টি করে ডেডিকেটেড কার্গো ফ্রেইটার পরিচালনা করা হচ্ছে। জুন ২০২৫ থেকে সপ্তাহে ২ টি করে ফ্রেইটার পরিচালিত হবে। বর্তমানে সপ্তাহে অন্তত চারটি ফ্রেইটার পরিচালনার প্রস্তুতি রয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের।

এছাড়া চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকেও কার্গো ফ্রেইটার অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চলছে। সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরির কাজ হাতে নেয়া হয়েছে এবং নিয়মিত ফ্লাইটের পাশাপাশি কার্গো ফ্লাইট চালুর জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স প্রস্তুত রয়েছে। একইসাথে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে আরেকটি নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে-কক্সবাজার বিমানবন্দর। সুদৃঢ় অবকাঠামো ও সম্প্রসারিত রানওয়ে সুবিধার মাধ্যমে এটিকে দেশের চতুর্থ বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথ চালু হওয়ায় এবং চট্টগ্রাম থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৮০ কিলোমিটার হওয়ায় এখানে কম খরচে ও কম সময় কার্গো পরিবহণ সম্ভব। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে প্রয়োজন বিমানের জনবল, কার্গো ওয়্যারহাউজ এবং হ্যান্ডলিং সরঞ্জাম, যার প্রস্তুতি নিয়েও এগিয়ে চলছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।

এদিকে ঢাকায় নবনির্মিত তৃতীয় টার্মিনাল চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। অত্যাধুনিক এই টার্মিনাল চালু হলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো পরিচালনা সক্ষমতা প্রায় তিনগুণ বাড়বে। ২০১৯ সালে যেখানে মোট আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ কার্গো পরিবহনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৩ লক্ষ ৩৪ হাজার মেট্রিক টন, ২০২৫ সালের মধ্যে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৪ লক্ষ ৩৪ হাজার মেট্রিক টন। ২০৩৫ সালের মধ্যে সম্ভাব্য এয়ার কার্গো পরিবহণ হবে প্রায় ৬৬৩ হাজার মেট্রিক টন। এই প্রস্তুতি ও রূপান্তরের মূল চালিকাশক্তি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, যারা নতুন কার্গো টার্মিনাল পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, জনবল এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করতে আগেই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। নতুন কার্গো টার্মিনালের জন্য ৩৩৫টি হাইড্রোলিক হ্যান্ড ট্রলি, ৮টি টো ট্রাক্টর, ১৮টি মিনি ফর্ক লিফট, ১৪টি ফর্ক লিফট এবং ৬টি বাগি সহ— মোট ৩৮১টি আধুনিক কার্গো হ্যান্ডলিং সরঞ্জাম সংযোজন করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে, যার মধ্যে সিংহভাগ সরঞ্জাম ইতোমধ্যে সংযোজিত হয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের কার্গো বিভাগ রেকর্ড পরিমান আয় করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক কার্গো পরিবহনের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও গুণগত মানের নিশ্চয়তা হিসেবে RA3 (Regulated Agent Third Country) এবং ACC3 (Air Cargo or Mail Carrier operating into the European Union from a Third Country Airport) সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে। এই সার্টিফিকেশন দু’টি ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং UK-তে কার্গো পাঠানোর ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা বিমানের সক্ষমতা ও মান বজায় রাখার প্রতীক।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ৪৮টি আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সের নির্ধারিত কার্গো হ্যান্ডলিং এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছে। বিমান কার্গো বিভাগ সিডিউল ফ্লাইট এ সাথে সাথে প্রতি বছর গড়ে ২,১০০টি নন সিডিউল কার্গো চার্টার ফ্লাইট দক্ষতার সাথে হ্যান্ডলিং সম্পন্ন করে, যা এর কার্যকর অপারেশনাল সক্ষমতা এবং বৈশ্বিক এয়ার কার্গো পরিবহন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রতিফলন।

ভবিষ্যৎ উন্নয়নমূলক কৌশলের অংশ হিসেবে, বিমান কার্গো বর্তমানে ইতিহাদ এয়ারওয়েজ, এমিরেটস, ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ, গালফ এয়ার, রয়েল ডাচ এয়ার, এয়ার ফ্রান্স সহ অনন্যা স্বনামধন্য এয়ারলাইন্সের সাথে স্পেশাল প্রোরেট এগ্রিমেন্ট (SPA), ব্লক স্পেস এগ্রিমেন্ট (BSA), কোড-শেয়ারিং এবং কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে কার্গো নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, পরিবহন ক্ষমতার সর্বোত্তম ব্যবহার এবং উন্নতমানের সেবা প্রদানের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।একই সাথে ঢাকা হয়ে ট্রানজিট/ট্রান্সফার কার্গো পরিবহনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।

সংকটকে সম্ভাবনায় রূপান্তর করার যে সাহস, নেতৃত্ব এবং নিরলস প্রয়াস প্রয়োজন, তা আজকের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স প্রমান করেছে। আকাশপথে বাংলাদেশের কার্গো পরিবহণ খাতে এই প্রগতির পেছনে বিমান শুধু একজন অংশীদার নয়—এক নির্ভরযোগ্য অগ্রদূত। কার্গো এখন কেবল পরিবহন সেবা নয়, এটি দেশের স্বপ্ন, গর্ব ও বিশ্বজয়ের প্রতীক। আর সেই প্রতীকে নতুন ডানা যোগ করছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।


আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫