Logo
শিরোনাম
শিবলী সভাপতি, জনি সম্পাদক

আমিরাতে বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ মে ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মো নূরুল্লাহ খান, আরব আমিরাত থেকে 

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের সংগঠন বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সময় টেলিভিশনের প্রতিনিধি শিবলী আল সাদিককে সভাপতি ও সমকাল প্রতিনিধি কামরুল হাসান জনিকে সাধারণ সম্পাদক করে ১১ সদস্যের কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়।

 শারজার একটি হোটেলে সাধারণ সভার মাধ্যমে সংগঠনের পুরনো কমিটি বিলুপ্ত ও নতুন কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অন্যান্যরা হলেন, সিনিয়র সহ সভাপতি এনটিভি প্রতিনিধি মানুনুর রশীদ, সহ সভাপতি বাংলাভিশন প্রতিনিধি মুহাম্মদ মোরশেদ আলম, যুগ্ম সম্পাদক দিনকাল প্রতিনিধি মোদাচ্ছের শাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলা এক্সপ্রেস প্রতিনিধি আবদুল্লাহ আল শাহীন, অর্থ সম্পাদক কক্সবাজার আলো প্রতিনিধি মুহাম্মদ শাহজাহান, প্রচার সম্পাদক সিপ্লাস প্রতিনিধি ইসতিয়াক আসিফ, দপ্তর সম্পাদক ঢাকা পোস্ট প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন, নির্বাহী সদস্য যমুনা টেলিভিশন প্রতিনিধি রফিক উল্ল্যাহ ও নির্বাহী সদস্য নিউজ২৪ প্রতিনিধি আবদুল আলীম সাইফুল।

এর আগে সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন সদ্য বিদায়ী সভাপতি সিরাজুল হক। সভা পরিচালনা করেন সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মোরশেদ আলম।

পরে সাংবাদিক মোহাম্মদ শাহাজাহান, শামসুর রহমান সোহেল ও শামসুল হককে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। নির্বাচন কমিশন ভোটাভুটির মাধ্যমে কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত করেন।

পরে নির্বাচিত নতুন কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা আরব আমিরাত প্রেসক্লাব প্রবাসীদের মুখপাত্র হয়ে আগামীতে কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন। তারা প্রবাসীদের সুখ দুঃখে পাশে থেকে কাজ করার জন্য বিগত দিনের মত প্রবাসীদের সহযোগিতা কামনা করেন।

তারা বলেন, সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা আখ্যায়িত করার মানসিকতা নিয়ে প্রেস ক্লাবের সকল সদস্য সংবাদ পরিবেশের উপর মনোনিবেশ করবেন।

কমিটির সদস্যরা হলেন, মুহাম্মদ সিরাজুল হক, শেখ ফয়সাল সিদ্দিকী ববি, সনজিত কুমার শীল, মুহাম্মদ ইছমাইল, সরোয়ার উদ্দিন রনি, রবিউল হোসেন, মোহাম্মদ ওসমান চৌধুরী, সৈয়দ খোরশেদ আলম, শামসুল হক, জাহিদ হোসেন, সাজন সাজু, মুহাম্মদ সেলিম, শামছুর রহমান সোহেল ও মুহাম্মদ ইরফানুল ইসলাম।

বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের নব ঘোষিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানিয়েছেন দুবাই ও উত্তর আমিরাতের মান্যবর কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন।


আরও খবর



নওগাঁ-৬ এমপি হেলালের হাতেই নৌকার বৈঠা দিলেন শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে নওগাঁ-৬ (আত্রাই-রাণীনগর) আসনে নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান এমপি আনোয়ার হোসেন হেলাল। রবিবার ২৬ নভেম্বর বিকেল ৪টায় সংবাদ সন্মেলনের মাধ্যমে চ‚ড়ান্তভাবে জানান দিয়েছেন নৌকার মাঝির নাম। এমপি হেলালের নাম ঘোষণা হওয়ার পরপরই নির্বাচনী এলাকায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়। এর আগে গত কয়েক দিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে ছিলেন কে হচ্ছে গুরুত্বপ‚র্ণ এই আসনের নৌকার মাঝি। 

তপশিল ঘোষণা হওয়ার পর শুরু হয়েছিল মনোনয়ন ফরম দেওয়ার লড়াই। ফলে এই আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন ১০জন। কে হচ্ছেন নৌকার মাঝি তা নিয়ে শুরু হয়েছিল জল্পনা-কল্পনা। অবশেষে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে গত রবিবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সংবাদ সন্মেলনের মাধ্যমে এমপি হেলালের নাম ঘোষণা দেন। বর্তমান এমপি আনোয়ার হোসেন হেলালের হাতেই নৌকার বৈঠা তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবশ্য নাম প্রকাশ হওয়ার পরপরই ধন্যবাদ দিতেও ভ‚লেননি এমপি হেলাল।

নওগাঁর ছয়টি আসনের মধ্যে সর্বশেষ আসন নওগাঁ-৬ (রাণীনগর-আত্রাই) এটি। জেলার রাণীনগর ও আত্রাই উপজেলা নিয়ে গঠিত নওগাঁ-৬। এ আসনটি জাতীয় সংসদের ৫১ নম্বর নির্বাচনী এলাকা। দুই উপজেলায় মোট ভোটার ৩লক্ষ ১৯হাজার৩৩৫ জন। তার মধ্যে পুরুষ ১লক্ষ৬১হাজার৭৭ জন, নারী ১লক্ষ৫৮হাজার২৭১ জন এবং হিজড়া ২জন।

২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে বিজয়ী হন তৎকালীন ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত নেতা ইসরাফিল আলম। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালে আবারও আসনটি দখলে রাখেন ইসরাফিল আলম। গত ২০২০ সালের ২৭জুলাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ইসরাফিল আলম। এরপর উপনির্বাচনে তৎকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন হেলালকে নৌকার মনোনয়ন দিলে তিনি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন। উপ-নির্বাচনে বর্তমান এমপি আনোয়ার হোসেন হেলাল জয়ী হওয়ার পর সাংগঠনিকভাবে দলীয় নেতাকর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করা ও বিভিন্ন উন্নয়নম‚ল কাজের জন্য তিনি আবারও পেয়েছেন বলে আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী মনে করছেন। 

এমপি হেলাল বলেন, গত উপ-নির্বাচনে ৩৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশীর মধ্যে থেকে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকার মনোনয়ন দিয়েছিলেন। আমি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে এ আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিয়ে সংসদে গিয়েছিলাম। এমপি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রীর সুনাম ধরে রেখেছি। আবারও এ আসনটি তাকে উপহার দিতে পারব ইনশাআল্লাহ। আমি আমার নির্বাচনী এলাকা থেকে অন্যায় অবিচার দ‚র করে সাম্যের সমাজ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর।

উল্লেখ্য, সিইসির ঘোষিত তপশিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ আগামী ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাইবাছাই হবে আগামী ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। রিটার্নিং অফিসারের আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি হবে ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। এবং আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



গোপালগঞ্জ-২, শেখ সেলিমের পক্ষে মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মোঃ মাসুদ রানা, গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-০২ (গোপালগঞ্জ সদর ও কাশিয়ানী উপজেলার আংশিক এলাকা নিয়ে গঠিত, সংসদীয় আসন-২১৬) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ্ব ড. শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নির্বাচনী ম‌নোনয়ন পত্র জমা দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১ টার দিকে নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুসরণ করে গোপালগঞ্জ জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলমের নিকট শেখ ফজলুল করিম সেলিমের পক্ষে তার আপন ছোট ভাই শেখ ফজলুর রহমান মারুফ ও শেখ ফজলুল করিম সেলিমর কনিষ্ঠ পুত্র বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নাইম -এর নেতৃত্বে নির্বাচনী এ মনোনয়নপত্র দাখিল করা হয়।

এসময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক জিএম সাহাব উদ্দিন আজম, জেলা আ. লীগের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রুহুল আমিন, সহসভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এড. মুন্সী আতিয়ার রহমান, সহসভাপতি ও পৌর মেয়র শেখ রকিব হোসেন,

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ মুশফিকুর রহমান লিটন, সাংঙ্গঠনিক সম্পাদক বদরুল হাসান দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক, প্রচার সম্পাদক এস এম নজরুল ইসলাম, সদর উপজেলা আ. লীগের সভাপতি কাজী লিয়াকত আলী, সাধারণ সম্পাদক আবু সিদ্দিক শিকদার, কাশিয়ানী উপজেলা আ. লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোক্তার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কাজী জাহাঙ্গীর আলম, পৌর আ. লীগের সভাপতি গোলাম কবির, সাধারণ সম্পাদক মো. আলীমুজ্জামান বিটু, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এমবি সাইফ বি মোল্লা,সদর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি জাহিদ মাহমুদ বাপ্পি,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিউটন মোল্লা সহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সমর্থক উপস্থিত ছিলেন। গোপালগঞ্জ-০২ আসন থেকে এ পর্যন্ত ৭টি মনোনয়নপত্র বিক্রি হলেও এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত একমাত্র শেখ ফজলুল করিম সেলিমের মনোনয়নপত্র জমা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে। আলহাজ্ব ড. শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি বিগত ১৯৮০ সাল থেকে গোপালগঞ্জ-২ আসন থেকে

ধারাবাহিকভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিপুল সংখ্যক ভোটের ব্যবধানে ৮ বার জয়লাভ করেছেন।


আরও খবর



খুলনা-৪ আসনে আলোচনার শীর্ষে প্রকৌশলী মুনির আহমেদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে নতুন মুখ হয়েও আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান প্রকৌশলী শেখ মুনির আহমেদ।

 এলাকাবাসী জানায়, প্রচারবিমুখ এই সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নীরবে সমাজসেবা করে যাচ্ছেন দীর্ঘ দিন ধরে। প্রকৌশলী  শেখ মুনির আহমেদ খুলনা প্রকৌশল বিশ^বিদ্যালয় থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (যান্ত্রিক ) এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। দিঘলিয়া উপজেলার  সেনহাটীর  একটি ঐতিহ্যবাহী বনেদী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুনির আহমেদের পরিবারের রয়েছে ব্যাপক ভূমিকা। তাঁর পিতা মরহুম শেখ নজির আহমেদ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে শুধু অংশগ্রহণই করেননি,  একজন সংগঠকও ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে ইন্ডিয়ান সৈন্যদের একটি ঘাঁটি ছিলো তাঁদের বাড়িতে। তৎকালীন দৌলতপুর থানার দেবনগর ক্যাম্পটি বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম শেখ নজির আহমেদের বাড়িতে ছিলো। তিনি ১৬ ডিসেম্বর মিত্রশক্তির মেজর সিধুর আহ্বান বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। প্রকৌশলী শেখ মুনির আহমেদের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ নজির আহমেদ আমৃত্যু সক্রিয়ভাবে আওয়ামী লীগের  সাথে জড়িত ছিলেন । তিনি  খুলান জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রম সম্পাদক, দৌলতপুর থানার সাধারণ সম্পাদক ও দিঘলিয়া থানা আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সাবেক সভাপতি ছিলেন। রাজনীতি করতে যেয়ে তিনি ১৯৭৬- ১৯৮০ সাল পর্যন্ত কারা ভোগ করেন। শেখ মুনির আহমেদ জন্মগতভাবে বাংলদেশ আওয়ামী লীগের সাথে জড়িত। তিনি খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট, ড. এম এ রশীদ হল শাখা, কুয়েট এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কুয়েট শাখার সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট, কুয়েট এ্যলাইমনাই এ্যসোসিয়েশন এর মেম্বার  ট্রাষ্টিবোর্ড, আইইবি ঢাকা সেন্টারের কাউন্সিল মেম্বার, আইইবিএর ওয়েলফেয়ার কমিটির মেম্বার  সার্ভিস (২০২০-২২ ও ২০২৩-২৫), বীর মুক্তিযোদ্ধ শেখ নজির আহমেদ ওয়েলফেয়ার ফাউÐেশনের সভাপতি ও ঐতিহ্যবাহী আলহাজ¦ সারোয়ার খান কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি। এছাড়াও তিনি বহু সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত। তিনি ২০০২ সালের পর এলজিইডি থেকে চাকুরীচ্যুৎ হন। এসময় তিনি আওয়ামীলীগ সভানেত্রী  ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মুক্তকরার আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। একজন মার্জিত, উচ্চশিক্ষত, নিরহংকারী, মানবিক,  তরুণ ব্যক্তিত্ব, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হওয়ায় বর্তমানে তিনি আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন। খুলনা-৪ আসনে সুষম ও টেকসই  উন্নয়ন, সরকারি অর্থের যথযথ ব্যবহার নিশ্চত করণসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নতদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সংসদ সদস্য হিসেবে  প্রকৌশলী শেখ মুনির আহমেদের বিকল্প নেই বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেছেন।


আরও খবর



বন্দির তালিকা নিয়ে হামাস-ইসরায়েল বিরোধ

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

গাজায় চলমান চার দিনের যুদ্ধবিরতির শেষ দিনে যেসব জিম্মি ও বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে তাদের তালিকা নিয়ে আপত্তি তুলেছে হামাস ও ইসরায়েল। সোমবার এই তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত একটি সূত্রের বরাতে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা বলেছেন, জিম্মি ও বন্দির মুক্তিতে বিলম্ব এড়াতে এবং আপত্তি নিরসনে কাতারি মধ্যস্থতাকারীরা হামাস ও ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করছেন।

চলমান যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়াতে আগ্রহের কথা জানিয়েছে হামাস। ইসরায়েল এর আগে বলেছিল, প্রতি দিন ১০ জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে তারা বিরতির মেয়াদ এক দিন বাড়াবে এবং হামাসের মুক্তি দেওয়া জিম্মির বদলে তারা তিনগুণ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে।

ওই কর্মকর্তা বলেছেন, আজকের তালিকা নিয়ে সামান্য সমস্যা দেখা দিয়েছে। উভয়পক্ষের সঙ্গে কাজ করছে কাতারিরা।

এর আগে ইসরায়েল জানিয়েছিল, রবিবার দিবাগত রাতে তারা শেষ দিনে যেসব জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে তাদের তালিকা হাতে পেয়েছে। তালিকা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় আরও জানিয়েছিল যে, যখন সম্ভব হবে নতুন তথ্য জানানো হবে।

রবিবার ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। শুক্রবার থেকে হামাস ৫৮ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে। ইসরায়েল রবিবার ৩৯ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে। সমঝোতার আওতায় মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১৭ জনে।

সমঝোতার আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বলেছেন, হামাস ও ইসরায়েল উভয়পক্ষ চার দিনের সমঝোতার মেয়াদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, অতিরিক্ত এক দিন সমঝোতার বিনিময়ে মঙ্গলবার যেসব জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হবে তাদের একটি তালিকা দেওয়ার দায়িত্ব ছিল হামাসের। ইসরায়েল যদি তালিকাটি অনুমোদন করে তাহলে বিরতি পঞ্চম দিনে গড়াবে। একইসঙ্গে তিনগুণ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে।

ওই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, এই ধারায় সর্বোচ্চ আরও পাঁচ দিন বিরতি চালিয়ে যেতে রাজি হতে পারে ইসরায়েল।

হামাসের মুখপাত্র ওসামা হামদান লেবাননের এলবিসি সম্প্রচারমাধ্যমকে বলেছেন, আরও জিম্মিদের মুক্তি দিতে তাদের খুঁজতে বিরতির মেয়াদ বাড়ানোর প্রয়োজন।

 


আরও খবর



শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন রেজিস্ট্রার ড. মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মো: হৃদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় (নেত্রকোনা) এর নতুন রেজিস্ট্রার হয়েছেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ।

 ড. হারুন গত ২৩ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে নেত্রকোণায় শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পদে যোগদান করেন। 

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. গোলাম কবীর নতুন রেজিস্ট্রার-কে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন এবং শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। 

নবনিযুক্ত রেজিস্ট্রার যোগদানের পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। 


এরপর ভাইস-চ্যান্সেলরের সভাপতিত্ত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় নবনিযুক্ত রেজিস্ট্রার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে এবং নতুন এই বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিকমানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়তে সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন। 

উল্লেখ্য, ড. হারুন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘ ১৮ বছর প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি ১৯৯৩ সালে এসএসসি, ১৯৯৫ সালে এইচএসসি, ১৯৯৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ হতে স্নাতক (সম্মান) ও ২০০০ সালে একই বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। 

চাকরিরত অবস্থায় তিনি ২০১৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্স থেকে ‘প্ল্যান্ট জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি’ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর বেশকিছু গবেষণা নিবন্ধ আন্তর্জাতিকমানের জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউট, রোটার‌্যাক্ট ক্লাবসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি রোটারি ক্লাব অব টাঙ্গাইল সিটির পাস্ট প্রেসিডেন্ট এবং বর্তমানে রোটারি আন্তর্জাতিক জেলা-৩২৮১ এর ডেপুটি গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।


আরও খবর