Logo
শিরোনাম

বিমানে অসুস্থ,পরে নাগপুরের হাসপাতালে মৃত্যু বাংলাদেশী এক শিশুর

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

কলকাতা প্রতিনিধি :

মাঝ আকাশে বিমানের মধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত এক বাংলাদেশী শিশু। এরপর ভারতের নাগপুরে বিমানের জরুরি অবতরণ করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ রক্ষা হলো না। তিনদিন পরে বৃহস্পতিবার মৃত্যু হল ১৫ মাস বয়সী ওই বাংলাদেশি শিশুর। 

জানা গেছে গত রবিবার, ২৭ আগস্ট রাতের দিকে বাবা-মায়ের সাথেভিস্তারা এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে দিল্লি যাচ্ছিল শিশুটি। কিন্তু হঠাৎ করেই বিমানের মধ্যে অসুস্থতা বোধ করে সে। এরপর বিমানের গতিপথ ঘুরিয়ে রাতেই নাগপুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করা হয়। এরপর বিমানবন্দর থেকেই নাগপুরের একটি বেসরকারি মাল্টিস্পেশালটি হাসপাতালে (কেআইএমএস-কিংসওয়ে) ভর্তি করা হয় তাকে। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে শারীরিক জটিলতা দেখা দেয় এবং মৃত্যু হয় শিশুটির। 

জানা গেছে বিমানের মধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয় সিলেটের বাসিন্দা ওই শিশুটি। বাবা-মা'য়ের কলেই সম্পূর্ণ অচেতন হয়ে পড়ে শিশুটি। এসময় বিমানের সহযাত্রীরা তাকে কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর) ব্যবস্থার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করেন। বিমানের সহযাত্রীদের মধ্যে দিল্লির 'অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস' (এইমস) এর পাঁচ চিকিৎসকও ছিলেন বলে জানা গেছে। তাদের অনবরত প্রচেষ্টায় কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠে শিশুটি। এরপর নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণের পরে শিশুটিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় ওই বেসরকারী হাসপাতালে। 

নাগপুরের ওই বেসরকারি হাসপাতাল কেআইএমএস-কিংসওয়ের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এজাজ শামি (ব্র্যান্ডিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন) জানান 'তিনদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে বৃহস্পতিবার ভোর ৩.১৫ মিনিট নাগাদ শিশুটি মারা যায়।

তিনি আরো জানান 'বিমানের ভেতর এবং হাসপাতালে নিয়ে আসার পর থেকে তাকে অচেতন অবস্থা থেকে পুনরুজ্জীবিত করার একাধিকবার প্রচেষ্টা চালানো হলেও তা ব্যর্থ হয়। চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে হাসপাতালের সকলে মিলে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়েও তাকে বাঁচানো যায়নি। শিশুটি কিডনি এবং কার্ডিয়াক ব্যর্থতা সহ বিভিন্ন শারিরীক জটিলতায় ভুগছিল বলেও জানান এজাজ শামি। একটা সময় তার বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। এও জানা গেছে বেঙ্গালুরুর নারায়ণা হাসপাতালে ওই শিশুটির হৃদরোগের অস্ত্রপ্রচার হয়েছিল। 

হাসপাতাল সূত্রে খবর শুক্রবারই ওই শিশুটির লাশ নিয়ে বাংলাদেশ ফিরে যাবে তার বাবা-মা। ইতিমধ্যেই লাশ নিয়ে যাওয়ার সমস্ত আনুষ্ঠানিকতাও সম্পন্ন হয়েছে। নাগপুর থেকে দিল্লি হয়ে বাংলাদেশের সিলেটে নিয়ে যাওয়া হবে ওই শিশুটিকে।


আরও খবর



জয়পুরহাটের আমদই ইউনিয়ন জামায়াতের কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
মোঃ আবু সুফিয়ান মুক্তার -জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধি::


"মানবতার সেবা ও দেশ পরিচালনার যোগ্যতা অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহ্ তা'য়ালার সন্তোষ্টি লাভ "এই ভিশন নিয়ে জয়পুরহাটের আমদই ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

গত কাল মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জয়পুরহাট সদর উপজেলার আমদই ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজ মাঠে আমদই ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

আমদই ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমীর সুলতান হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তৃতা দেন কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরার অন্যতম সদস্য ও জয়পুরহাট জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডাঃ ফজলুর রহমান সাইদ। 

বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরার অন্যতম সদস্য ও জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী গোলাম কিবরিয়া মন্ডল,সহকারী সেক্রেটারী মুহাঃ হাসিবুল আলম লিটন ও এ্যাড. মামুনুর রশীদ।

আরও বক্তব্য রাখেন পাঁচবিবি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা যুব বিভাগের সভাপতি প্রভাষক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান,জয়পুরহাট শহর শাখার আমীর মাওলানা মোঃ আনোয়ার হোসেন,সদর উপজেলার আমীরর মোঃ ইমরান হোসেন,সদর উপজেলার নায়েবে আমীর মাওলানা মোঃ শাহ আলম দেওয়ান,পাঁচবিবি উপজেলা জামায়াতের আমীর ডাঃ মোঃ সুজাউল করিম,সদর সেক্রেটারী মাও: জয়নাল আবেদীন,বম্বু ইউনিয়ন আমীর ইসমাইলহোসেন, আমদই ইউনিয়ন রাজনৈতিক সেক্রেটারি নাহিদুল ইসলাম, অফিস সেক্রেটারি আরিফ হেসেন,ছাত্র শিবির নেতা ফরহাদ হোসেন প্রমূখ।

বিগত ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের অমানবিক জুলুম নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে  বক্তারা বলেন, আসমান-জমিন যার রাষ্ট্রীয় আইন চলবে তার। সেই আলোকে এ দেশে ধর্ম-বর্ন নির্বিশেষে সকলের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে জামায়েত ইসলাম বদ্ধপরিকর।

সমাবেশে প্রধান অতিথি ডাঃ ফজলুর রহমান সাইদ বলেন,শোষণ মুক্ত সুন্দর সমাজ গঠনে এবং দুর্নীতি ও সন্ত্রাস মুক্ত রাস্ট্র গঠনে জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে। এজন্য কোরআনের বিধান কায়েম করতে হলে জামায়াতের সকল নেতাকর্মী ও সুধী সমাজকে ইসলামের সু-শীতল ছায়াতলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সোনার বাংলা গড়তে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।

সমাবেশে অত্র ইউনিয়নের জামায়াতের বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ গ্রহন করেন

আরও খবর



দেশের স্বার্থে কূটনীতিকরা ড. ইউনূসের ভাবমূর্তি কাজে লাগাতে পারবেন

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image



আরও খবর

বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ১৪ হাজার ২৬৯ কোটি

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




নওগাঁর পত্নীতলা ১৪ বিজিবি এর উদোগে পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের স্থান নির্ধারণ

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

ধামইরহাট, নওগাঁ) প্রতিনিধি::


গতকাল ১৮ আগষ্ট  রবিবার সকাল ১০ টায় পত্মীতলা ১৪ বিজিবি সংলগ্ন পত্মীতলা সীমান্ত পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর স্হান চিন্তিত পুর্বক নওগাঁ জেলার প্রশাসন কৃতক ১৪ বিজিবিকে হস্তান্তর করা হয়।


এ সময় প্রধান অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন লেঃ কর্নেল মোঃ হামিদ উদ্দীন বিজিবি এম এস  পিএস সি অধিনায়ক পত্মীতলা বাটলিয়ন। নওগাঁ জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ পপি খাতুন কৃষি কর্মকর্তা আজিজুল কবির।

এছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন মেজর এস এম ইমরুল কায়েস সহকারী পরিচালক শাহআলম সহ স্হানীয় জনগন। পরবর্তীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার শফিকুজ্জামান পি এস সি রিজিয়ন কমান্ডার রংপুর। কর্নেল মোঃ ইমরান ইবনে এ রউফ সেক্টর কমান্ডার রাজশাহী সরেজমিনে পরিদর্শন করেন পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর নির্ধারিত স্থান।


পত্মীতলা ১৪ বিজিবি এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ হামিদ উদ্দীন বলেন এই পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ উদ্ভোদন হলে বিজিবি সদস্যদের ছেলে মেয়ে ছাডাও এই এলাকার ছেলেমেয়ে লেখা পডা করার সুযোগ পাবে।


আরও খবর



১৫ বছরে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা চাঁদা নেন এনায়েত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

রাজধানী ঢাকা ও এর উপকণ্ঠের সড়কে প্রতিদিন চলাচল করে প্রায় ১৫ হাজার বাস। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এসব বাস থেকে প্রতিদিন ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহর নেতৃত্বাধীন সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জোর করে সমিতির নিয়ন্ত্রণ নেন তিনি। এরপর টানা ১৫ বছর দেশের অধিকাংশ সড়ক-মহাসড়ক ছিল তার দখলে। পরিচিত ছিলেন সড়কের একচ্ছত্র সম্রাট হিসেবে। তার অনুমতি ছাড়া সড়কে নতুন কোনো বাস নামতে পারত না


পরিবহন খাতসংশ্লিষ্টরা জানান, নতুন বাস নামানোর অনুমোদনের নামে লাখ লাখ টাকা ঘুষ নিতেন খন্দকার এনায়েত উল্লাহ। শুধু সড়কে চাঁদাবাজি করেই তিনি হাজার কোটি টাকার বেশি কামিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেই টাকায় নিজের ও স্ত্রী-সন্তানের নামে বাড়ি, গাড়ি, ফ্ল্যাট, প্লট কেনার পাশাপাশি ব্যাংকে জমান বড় অঙ্কের টাকা। বিদেশেও তার রয়েছে বিপুল সম্পদ। দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা পড়া লিখিত অভিযোগে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। কমিশনের উপপরিচালক নূরুল হুদা অভিযোগটি অনুসন্ধান করছেন। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা বলেন, ঢাকা শহর ও শহরতলিতে চলাচলকারী প্রতিটি বাস থেকে সমিতির নামে প্রতিদিন ২০, টার্মিনাল সমিতির ৩০ এবং কমিউনিটি পুলিশের জন্য ১০ টাকাসহ মোট ৬০ টাকা আদায় করা যাবে। এর বেশি নেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তবে খন্দকার এনায়েত উল্লাহর নেতৃত্বাধীন সিন্ডিকেটের লোকজন নির্দিষ্ট এই পরিমাণের চেয়ে বাসপ্রতি দিনে কয়েকগুণ বেশি টাকা আদায় করত। তার আমলে প্রভাব খাটিয়ে কত টাকা করে আদায় করা হয়েছে এবং সেসব টাকা কোন খাতে ব্যয় করা হয়েছে, তা এখন সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না পরিবহন মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করলে বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে শুধুমাত্র

সমিতির কয়েকজন নেতা বলেছেন, ঢাকার চারটি বাস টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন প্রায় আট হাজার বাস চলাচল করে। এর মধ্যে গুলিস্তান ও ফুলবাড়িয়া বাস টার্মিনাল থেকে ১ হাজার ৮০০, সায়েদাবাদ থেকে ১ হাজার ৫০০, মহাখালী থেকে এক হাজার এবং গাবতলী থেকে তিন-চার হাজার বাস চলাচল করে। এ ছাড়া ঢাকার আরও কয়েকটি জায়গা থেকে বিচ্ছিন্নভাবে আরও কয়েকশ বাস চলাচল করে। সমিতির নিয়ম অনুযায়ী, এসব বাস থেকে দিনে ৬০ টাকা করে ১৫ বছরে ২৫০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা চাঁদা আদায় হওয়ার কথা। কিন্তু এর থেকে অনেক বেশি টাকা আদায় করেছে এনায়েত উল্লাহ সিন্ডিকেট

দুদকে জমা পড়া অভিযোগে বলা হয়, রাজধানী ও এর উপকণ্ঠের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ১৫ হাজার বাস থেকে প্রতিদিন ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা করে চাঁদা আদায় করত এনায়েত উল্লাহর সিন্ডিকেট। সে হিসেবে দিনে গড়ে ১ কোটি টাকা করে চাঁদা আদায় করা হলেও ১৫ বছরে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা আদায় হয়েছে

সমিতির একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আসে। এর পরপরই এনায়েত উল্লাহ পরিবহন খাত দখল নেন। ওই সময়ে তিনি বিএনপির একজন সাবেক মন্ত্রীসহ কয়েকজন পরিবহন নেতার গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। প্রশাসনকে ব্যবহার করে অনেকের গাড়ি রাস্তায় চলাচল নিষিদ্ধ করেন। কেউ নির্দেশ অমান্য করে বাস সড়কে নামালে তার পেটুয়া বাহিনী লাঠি হাতে সেই বাসের সামনে দাঁড়িয়ে যেত। ঢাকার চারটি টার্মিনাল থেকে অনেক পরিবহন নেতার বাস বের হতো। একসময় তারা সেসব বাস বিক্রি করে দিতে অথবা রঙ ও নাম পরিবর্তন করে অন্যের কাছে ভাড়া দিয়ে দিতে বাধ্য হন।

এ প্রসঙ্গে পরিবহন শ্রমিক নেতা মোহাম্মদ হানিফ খোকন বলেন, এনায়েত উল্লাহ সড়কে কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজি করেছেন। মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নামে নানা সময়ে সরকার থেকে বড় অঙ্কের টাকা নিয়েছেন। কিন্তু শ্রমিকদের কল্যাণে কখনো কাজ করেননি। তার জন্য পরিবহন শ্রমিকরা নিয়োগপত্র পাননি। তার কাছে পুরো পরিবহন সেক্টর জিম্মি

দুদকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের মাঝামাঝিতে এনায়েত উল্লাহ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, চাঁদাবাজির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি জমা পড়ে কমিশনে। ওই অভিযোগে বলা হয়, রাজধানীর উপকণ্ঠের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ১৫ হাজার বাস থেকে প্রতিদিন ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করে এনায়েত উল্লাহর সিন্ডিকেট। তিনি নিজের ও স্ত্রী-সন্তানের নামে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে বাড়ি, গাড়ি, ফ্ল্যাট, প্লট কেনার পাশাপাশি ব্যাংকে বড় অঙ্কের টাকা জমিয়েছেন। এ ছাড়া, দেশের বাইরে পাচার করেছেন শত শত কোটি টাকা। কমিশন অভিযোগটি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়।


আরও খবর

বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ১৪ হাজার ২৬৯ কোটি

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




নওগাঁয় নার্সিং মহাপরিচালকের পদত্যাগ দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নার্সিং পেশা ও নার্সদের নিয়ে কটূক্তি করায় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদফতরের মহাপরিচালক মাসকুরা নূরের পদত্যাগের দাবিতে নওগাঁয় নার্সিং কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।

শনিবার দুপুরে নওগাঁ নার্সিং ইনস্টিটিউটের সামনে জড়ো হয়ে কর্মরত নওগাঁ সদর হাসপাতালের নার্সিং অফিসার ও সাধারণ নার্সিং শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন। এছাড়াও তারা অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেন। এসময় বক্তব্য রাখেন, নওগাঁ নার্সিং ইনস্টিটিউটের নার্সিং ইনস্ট্রাক্টর ইনচার্জ আমজাদ হোসেন, নার্সিং ইন্সট্রাক্টর রেহেনা পারভীন, সিনিয়র স্টাফ নার্স নাজমুন নাহার, রেজিস্টার্ড নার্স ইসমাইল হোসাইন, শিক্ষার্থী জাহিদসহ অন্যান্যরা ।

বক্তারা বলেন, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর দীর্ঘদিন ধরে নন নার্সিং ক্যাডারদের অধীনে চলছে। এই ধারাবাহিকতায় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সহ উচ্চপদস্থ সকল পদে নন নার্সিং ক্যাডাররা দায়িত্ব পালন করছেন। আমাদের মাথার ওপরে থেকে তারা আমাদেরকে অপমান করেন, আমাদের শোষণ করেন। এরপরও মহাপরিচালক মাকসুদা নূর নার্সিং ও মিডওয়াইফ পেশা নিয়ে কটূক্তি করেছেন। এজন্য দ্রুত মহাপরিচালক মাকসুদা নূরের পদত্যাগসহ শাস্তি দাবি জানান।


আরও খবর