Logo
শিরোনাম

বিসিএসের প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় তিন সদস্যের কমিটি গঠন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

বিডি টুডেস ডেস্ক: বিসিএসের প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। 

কমিশনের একজন যুগ্ম সচিবকে আহ্বায়ক করে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জুলাই) সকালে ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য জানিয়েছেন পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন। 

তিনি বলেন, প্রশ্নফাঁস নিয়ে যে ঘটনাটি ঘটেছে, তার ব্যাখ্যা আমরা দিয়েছি। তারপরও পুরো ঘটনাটি আরও অধিকতর তদন্ত করতে একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

কমিটি সবগুলো পক্ষের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে। 

কমিশনের যুগ্ম সচিব ড. আব্দুল আলীম খানকে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। 

কমিটির অন্য দুইজন সদস্য হলেন, কমিশনের পরিচালক দিলাওয়েজ দুরদানা ও মোহাম্মদ আজিজুল হক।


আরও খবর



লক্ষ্মীপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে শিশু গুলিবিদ্ধ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:  

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পূর্ব বশিকপুর ইউনিয়নের কাশিপুর এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় আদিবা খাতুন (৭) নামে এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়েছে। শিশুটিকে আশংকাজনক অবস্থায় ঢাকায় চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।


মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কাচারী বাড়ি অহিদ উদ্দিন এবং ছোট ইউসুফের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধের জেরে কথাকাটাকাটির পর গোলাগুলি শুরু হয়। এই ঘটনায় শিশু আদিবা খাতুন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অহিদ উদ্দিনের গুলিতে শিশুটির পেটের ভেতর দিয়ে গুলি প্রবেশ করে এবং পিঠ দিয়ে বের হয়ে যায়।


শিশুটি একই উপজেলার পূর্ব বশিকপুর এলাকার ইব্রাহিম খলিলের মেয়ে এবং বশিকপুর নুরানী মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী। আহত শিশুটিকে প্রথমে সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়, পরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।


সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. পীযুষ চন্দ্র দাস বলেন, "গুলিটি শিশুটির পেট ছিদ্র করে ভিতরে ঢুকে পিঠ দিয়ে বের হয়ে গেছে। শিশুটির অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।"


চন্দ্রগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন জানান, "আধিপত্য বিস্তার নিয়ে অহিদ ও ছোট ইউসুফের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দন্দ চলছিল। গোলাগুলির ঘটনায় শিশু আদিবা খাতুন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে।"


এ ঘটনার পর এলাকায় আতঙ্ক ও শোকের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে এবং স্থানীয়রা শিশুটির সুস্থতা কামনা করছেন।                                                                       


আরও খবর



থানায় মামলা নিতে গড়িমসি

কদমতলীতে চাঁদার দাবিতে বিএনপি নেতাকে উলঙ্গ করে হামলা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

স্টাফ রিপোর্টার :

রাজধানীর কদমতলীতে চাঁদার দাবিতে বিএনপি নেতা হুমায়ূন কবিরকে উলঙ্গ করে সন্ত্রাসী হামলা করেছে এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় সাঈদ (৩২), সাদেক (৩০), ওমর ফারুক (৪০)কে এজাহার নামীয় এবং  অজ্ঞাতনামা আরো ২০/২৫ জনকে আসামী করে কদমতলী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে হামলার শিকার হুমায়ুন কবির। 

অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, ৩০ মার্চ রাত আনুমানিক ৮ ঘটিকার সময় দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে কদমতলীর মুজাহিদ নগর এলাকার বাসিন্দা বিএনপি নেতা হুমায়ুনের বাড়ীর কেচি-গেইটের তালা ও সিসি ক্যামেরা ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে তাকে বেদম মারধর করে এলাকার ২০/২৫ জন চিহ্নিত সন্ত্রাসী। এসময় তাকে বিএনপির রাজনীতি ছেড়ে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। এসময় তার নিকট থেকে আড়াই লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদাদ দিতে অস্বীকার করলে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাথারি পিটিয়ে এবং ধারালো চাকু দ্বারা আঘাত করে  স্ত্রী- সন্তানসহ শতশত মানুষের সামনে তার পড়নের কাপড় ছিড়ে ফেলে উলঙ্গ এবং তার মুখের দাড়ি ছিড়ে ফেলা হয়। 


এক পর্যায়ে ঘরে থাকা ৩০ হাজার টাকা তাদেরকে দিয়ে বাকী টাকা পরে দেয়ার কথা বলে স্বামীকে প্রাণে রক্ষা করে হুমায়ূনের স্ত্রী। বাকী টাকা না দিলে তাকে হত্যাসহ মিথ্যা মামলা করার হুমকি দিয়ে চলে যায়।

এদিকে মুজাহিদনগর এলাকার একাধিক বাসিন্দা জানায়,ঈদের আগের দিন রাতে সন্ত্রাসীরা হুমায়ুনের বাড়িতে ঢুকে শতশত মানুষের সামনে ও তার স্ত্রী- সন্তানের সামনে তাকে বেদম পিটিয়ে তাকে উলঙ্গ করা হয়েছে এবং তার দাঁড়ি ছিড়েছে। আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।

উল্লেখ্য- হামালার শিকার বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবির ও তার ছেলে আওয়ামীলীগ শাসনামলে একাধিক মামলার আসামি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা ও হামলায় শেখ হাসিনাসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে মামলার বাদী এ বিএনপি নেতা হুমায়ুন।

এদিকে থানায় কেন অভিযোগ করেছে হামলাকারীরা ১০/১৫ টি মোটরসাইকেল নিয়ে হুমায়ুনের বাড়ির সামনে মহড়া দিচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে কদমতলী থানার পুলিশ পরিদর্শক ( তদন্ত) শাফায়াত হোসেন এর মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।


আরও খবর

চেনা রূপে ফিরেছে রাজধানী

রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫




সমুদ্রে মাছ ধরায় ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

বঙ্গোপসাগরে যেকোনো প্রজাতির মাছ আহরণের ওপর ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা আজ মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হয়েছে। আগামী ১১ জুন পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা চলবে। এ সময় জেলেদের মাথাপিছু ৭৮ কেজি করে চাল দেবে সরকার।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘সামুদ্রিক মৎস্য বিধিমালা, ২০২৩-এর বিধি ৩-এর উপবিধি (১) এর দফা (ক)-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, সরকার, বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য প্রতি বছর ১৫ এপ্রিল হতে ১১ জুন পর্যন্ত মোট ৫৮ দিন সকল প্রকার মৎস্য নৌযান কর্তৃক যেকোনো প্রজাতির মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।

নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সমুদ্রে কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী ও মৎস্য বিভাগের টাস্কফোর্স তাদের টহল কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, ভোলা জেলায় সমুদ্রগামী জেলেদের সংখ্যা মোট ৬৫ হাজার। এসব জেলে ১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন সমুদ্রে মাছধরা থেকে বিরত থাকবেন। এ সময় তাদের জন্য মাথাপিছু ৭৮ কেজি করে চাল বরাদ্দ করেছে সরকার।

তিনি আরো জানান, বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য প্রতিবারের মতো এবারও এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



মার্চে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১১.৪৪ শতাংশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

চলতি অর্থবছরের মার্চ মাসে পণ্য রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ আয় করেছে ৪.২৫ বিলিয়ন বা ৪২৫ কোটি ডলার, যা আগের বছরের মার্চের চেয়ে ১১.৪৪ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের মার্চে পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছিল ৩.৮১ বিলিয়ন বা ৩৮১ কোটি ডলার।৭ এপ্রিল রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) বাংলাদেশ রপ্তানি খাতে প্রশংসনীয় উন্নতি করেছে। মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৭.১৯ বিলিয়ন ডলার, যা পূর্ববর্তী অর্থবছরের একই সময়ের ৩৩.৬১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় ১০.৬৩ শতাংশ বৃদ্ধি।

বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের প্রধান ভিত্তি হিসেবে পরিচিত তৈরি পোশাক খাত (আরএমজি) পূর্বের মতোই শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১০.৮৪ শতাংশ বেশি।

শুধু মার্চ মাসেই এই খাতে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩.৪৫ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের মার্চে ছিল ৩.০৭ বিলিয়ন ডলার। এ হিসাবে ১২.৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।


আরও খবর



১৫ লাখ অনলাইন রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বললেন, চলতি করবর্ষে অনলাইন রিটার্নের মধ্যে ৬৬ শতাংশই শূন্য রিটার্ন।

সোমবার (২৪ মার্চ) সকালে আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে আয়োজিত প্রাক বাজেট আলোচনায় তিনি বলেন, ১৫ লাখ অনলাইন রিটার্নের ১০ লাখই সাড়ে ৩ লাখ টাকার নিচে। তার মানে আমরা সঠিক করদাতাদের ধরতে পারছি না।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা করা হয়। অর্থাৎ ১০ লাখ করদাতা তাদের আয়কর বিবরণীতে যে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন তার বিপরীতে কোনো কর দিতে হয়নি।

আলোচনা সভায় ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মালা মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সম্পর্ক রেখে ব্যক্তি করদাতাদের কর ছাড়ের সীমা সাড়ে তিন লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করেন।

জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের সাড়ে তিন লাখ থেকে ৪ লাখ বা ৫ লাখ টাকায় নিয়ে আসা যৌক্তিক কথা। সমস্যা হলো- যেমন ধরেন এখন ডিজিটালি রিটার্ন সাবমিশন হওয়ায় সব তথ্যগুলো আমার হাতে চলে আসছে। আজকে দেখলাম ১৫ লাখ ১৫ হাজার হয়েছে। প্রতিদিন কিন্তু ২-৩ হাজার করে রিটার্ন পাচ্ছি এখন। আমাদের অনলাইন রিটার্ন এখনও চালু আছে। অনলাইন রিটার্ন বন্ধ নেই। আবার অনেকেই রিভাইজড রিটার্ন দিতে পারছেন অনলাইনে, এটা একটা বড় সুবিধা হয়েছে।

শূন্য আয়কর বিবরণী প্রসঙ্গে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ১৫ লাখ রিটার্নের মধ্যে ১০ লাখ রিটার্নই জমা পড়েছে সাড়ে তিন লাখ টাকার নিচে। এরা এক টাকাও ট্যাক্স দেয়নি। টু থার্ড। পেপার রিটার্নের ক্ষেত্রেও একই চিত্র। মফস্বলে যান, চিত্র কিন্তু একই। এটি বাড়িয়ে চার লাখ করলে শূন্য রিটার্নের সংখ্যা আরও এক লাখ বেড়ে যাবে।

করদাতারা কর দিতে চায় না জানিয়ে তিনি বলেন, কোয়ালিটি ট্যাক্সপেয়ারের সংখ্যা খুবই কম। এখন যদি আমরা এই সিলিংটাকে একটু বাড়িয়ে দেই, আমরা আলোচনা করব, দেবো না এটা বলছি না। শুধু এতটুকু বলছি, আরও বড় একটা গ্রুপ যারা মিনিমাম কর দিতো, তারাও ওই যে জিরো ট্যাক্সে চলে যাবে। এইটা হলো অসুবিধা।

ইআরএফের দেওয়া প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে- বাজেটে মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র শ্রেণীর ওপর করের বোঝা কমাতে বাড়তি দেওয়া কর এমএফএসের মাধ্যমে ফেরতের ব্যবস্থা করা, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ওপর করহার ৫ শতাংশে সীমিত রাখা, বেসরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ডকে করমুক্ত করা, ব্যক্তিশ্রেণির করহার ৩০-৩৫ শতাংশ করা, ভ্যাটের হার ৭ শতাংশ করা, প্রত্যক্ষ করের দিকে জোর দেওয়া, বাজার মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে কর আদায় ইত্যাদি।

ব্যাংকে আমানতের ওপর আবগারি শুল্ক থাকায় অনেকে ব্যাংক টাকা রাখতে চাইছেন না উল্লেখ করে ইআরএফ সভাপতি বলেন, এরকম অবস্থায় ৫/১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জমার ওপর আবগারি শুল্ক প্রত্যাহার এবং মুনাফার ওপর কর কমানো যেতে পারে।

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করের হার বাড়বে না এটা যেমন সত্য, আবার হার বাড়বেও। যারা এতদিন রিডিউসড রেটে ট্যাক্স দিতো, তারা মোর অর লেস রেগুলার রেটে চলে যাবে। এটা আমাদের একটা সুপারিশ থাকবে। এটা হলে সবার জন্য ভালো হয়।বৈষম্যমুক্ত করতে চাইলে এটা আমাদের করতে হবে। কর্মকর্তাদের বলেছি, আরও সময় লাগুক। যেখানে কাজ করব, ছোট এরিয়া সবার কাছ থেকে নেব। পাশের কোনো দোকানদার বলবে না একজন দিচ্ছে, আরেকজন দিচ্ছে না। এ রকম যেন না হয়।


আরও খবর