Logo
শিরোনাম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলা হচ্ছে না বাংলাদেশের

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ জিতলেই সরাসরি ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেত বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে প্রথম ম্যাচে হারলেও দ্বিতীয়টিতে ঘুরে দাঁড়ায় টিম টাইগ্রেস। কিন্তু তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ক্যারিবীয় মেয়েদের কাছে ৮ উইকেটে হারের ফলে সিরিজের সাথে সরাসরি বিশ্বমঞ্চে খেলার সুযোগও হারাল বাংলাদেশ। অবশ্য সুযোগ একেবারেই শেষ হয়ে যাচ্ছে না নিগার সুলতানা জ্যোতিদের। ৬ দলের সঙ্গে একটি বাছাইপর্ব খেলে উৎরে যেতে পারলে ২০২৫ সালের বিশ্বমঞ্চের টিকিট পাবেন জ্যোতিরা।

সেন্ট কিটসে শুক্রবার রাতে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ১ উইকেটে ৪৯ রান। এক পর্যায়ে স্কোর হয় ৩ উইকেটে ৯৪। সেখান থেকে হঠাৎ ধসে ৪৩.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে কেবল ১১৮ রানের সংগ্রহ পায় লাল-সবুজের মেয়েরা। জবাবে ২৭.৩ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে নোঙর করে স্বাগতিক দল।

টপঅর্ডার ব্যাটাররা কাজটা কিছুটা করে দিয়েছিলেন। শুরুতে উইকেট হারানোর পরও ফারজানা হক পিংকি ও শারমিন আক্তারের জুটিতে ধীরে অর্ধশতরানের জুটি আসে। দুজনই থিতু হয়ে বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন, ফারজানা করেছেন ২২, শারমিন বিদায় নেন ৩৭ রানে।

তাদের বিদায়ের পর থেকে শেষপর্যন্ত সবচেয়ে বড় ইনিংসটা খেলেছেন সোবহানা মোস্তারি। কিন্তু উইকেটের অন্যপাশে ছিল আসা-যাওয়ার মিছিল। এরমধ্যেই ৬২ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। শেষপর্যন্ত ১১৮ রানে থামে বাংলাদেশ।

জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ শুরু থেকেই ছিল আক্রমণাত্মক মেজাজে। উদ্বোধনী জুটি তাদের এনে দেয় ৪৫ রান। অধিনায়ক হেইলি ম্যাথিউস ফিরে গেলেও ১১৯ রান তাড়া করতে স্বাগতিকদের বেগ পেতে হয়নি। কিয়ানা জোসেফ করেন ৩৯, সঙ্গে ডিয়ান্দ্রা ডটিনের ১৯ বলে ৩৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস উইন্ডিজের সিরিজ জয় নিশ্চিত করে দেয়।

মেয়েদের বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার টিকিট পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, সাউথ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা ও স্বাগতিক ভারত। বাংলাদেশকে হারানোয় ১৮ পয়েন্ট নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ আছে অষ্টমস্থানে। তাদেরও সরাসরি খেলা হচ্ছে না বিশ্বকাপে। অন্যদিকে পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাছাই পর্ব খেলবে বাংলাদেশ। যেখান থেকে দুটি দল পাবে বিশ্বকাপে খেলার টিকিট।


আরও খবর

আইপিএলের নিয়মে পরিবর্তন

শুক্রবার ২১ মার্চ ২০২৫




‘র’ নিষিদ্ধের সুপারিশ মার্কিন ফেডারেল কমিশনের

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)’ নিষিদ্ধ করার সুপারিশ করেছে মার্কিন ফেডারেল সরকার গঠিত কমিশন। শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের গুপ্তহত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে এ সুপারিশ করা হয়। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দেশটির ফেডারেল সংস্থা কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) ২০২৫ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করেছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

ভারতে সংখ্যালঘুরা দিন দিন অমানবিক আচরণের শিকার হচ্ছে জানিয়ে ইউএসসিআইআরএফের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়, কমিউনিস্টশাসিত ভিয়েতনাম ধর্মীয় বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ ও কড়াকড়ি আরোপ করেছে। সেই কারণে ভিয়েতনামকে ‘কান্ট্রি অব পার্টিকুলার কনসার্ন’ বা বিশেষ উদ্বেগের দেশ হিসেবে তালিকাভুক্তির সুপারিশ করা হয়েছে। চীনকে নিয়ে অভিন্ন উদ্বেগের কারণে ভারতের মতো ভিয়েতনামের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখেছে ওয়াশিংটন।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবেলায় দীর্ঘদিন ধরে নয়াদিল্লিকে সহায়ক শক্তি হিসেবে দেখছে ওয়াশিংটন। সে কারণেই ভারতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো বরাবরই এড়িয়ে গেছে। তবে এই সংস্থা সুপারিশ বাধ্যতামূলক না হওয়ায় র-এর ওপর মার্কিন সরকার যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে না, তা জোর দিয়েই বলা চলে।

২০২৩ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ওপর ভারতের নজরদারির ঘটনা যুক্তরাষ্ট্র-ভারত মৈত্রীর সম্পর্কে নতুন জটিলতা সৃষ্টি করে। সাবেক ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিকাশ যাদবের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শিখ নেতা হত্যাচেষ্টার অভিযোগ এনেছে। তবে, ভারত বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে দেখে আসছে দেশটি।

প্রতিবেদনে ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক মার্কিন কমিশন বলেছে, ‘২০২৪ সালে ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা ও বৈষম্য বেড়েই চলেছে।’

প্রতিবেদনে বলা হয়, হিন্দু জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তার ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গত বছরের নির্বাচনী প্রচারণায় ‘মুসলিমসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছে ও ভুল তথ্য ছড়িয়েছে।’ গত বছর এপ্রিলে মুসলমানদের ‘অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে উল্লেখ করে মোদি বলেছিলেন, তারা ‘বেশি বেশি সন্তান’ নেয়। এর সঙ্গে কংগ্রেসসহ বিরোধীদের ভোটের স্বার্থ রয়েছে বলে মোদির অভিযোগ।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে মার্কিন সংস্থাটির প্রতিবেদনে। তবে নয়া দিল্লি এসব প্রতিবেদনকে ‘গভীরভাবে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলেছে। ২০১৪ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী পদে থাকা মোদি বরাবরই ধর্মীয় বৈষম্য ও নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এসব অভিযোগের বিপরীতে তার ভাষ্য, তার সরকারের বিদ্যুতায়ন ও ভর্তুকি থেকে সংখ্যালঘুরা ব্যাপকভাবে উপকৃত।

ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘনের জন্য ভারতকে ‘কান্ট্রি অব পার্টিকুলার কনসার্ন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করার পাশাপাশি নিখিল যাদব ও র—এর বিরুদ্ধে ‘সুনির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞা আরোপের’ সুপারিশ করেছে ইউএসসিআইআরএফ।

মানবাধিকারকর্মীরা বরাবরই ভারতীয় সংখ্যালঘুদের দুর্দশার কথা তুলে ধরছেন। ভারতে বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্যের ছড়াছড়ি, জাতিসংঘের দৃষ্টিতে চরম বৈষম্যমূলক নাগরিকত্ব আইন, ধর্মবিশ্বাসের স্বাধীনতা ক্ষুণ্নকারী আইন, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য কাশ্মীরের ‘বিশেষ মর্যাদা বাতিল ও মুসলমানদের মালিকানাধীন স্থাপনা ভেঙে ফেলার কথা তুলে ধরেছেন তারা।

উল্লেখ্য, ইউএসসিআইআরএফ উভয়দলীয় সরকারি সংস্থা। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এবং করণীয় সুপারিশ করে। আর ভারতের রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং (র) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৮ সালের সেপ্টেম্বরে। সাধারণত বিদেশি সরকার, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিবর্গের তথ্য সরবরাহ করে সংস্থাটি।


আরও খবর



মাজারে হামলা করে মুসলমানদের ভেতরে বিভক্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

ইসলামকে উগ্রবাদী ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে।

দেশের দূর দূরান্ত থেকে আসা হাজারো ভক্ত  জনতার অংশগ্রহণে চট্টগ্রাম ফটিকছড়ি মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফের সাজ্জাদানশীন ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি বিএসপি'র চেয়ারম্যান  হযরত শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী মাইজভাণ্ডারীর  (ম.জি.আ.) ৫৮তম খোশরোজ শরিফ পালিত হয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) আনজুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া ,হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট ও মইনীয়া যুব ফোরামের যৌথ ব্যবস্থাপনায় বর্ণাঢ্য কর্মসূচির মধ্যে বাদে ফজর  থেকে খতমে কোরআন,খতমে গাউছিয়া, শাইখুল ইসলাম হযরত সৈয়দ  মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারীসহ  মাইজভাণ্ডারী মহাত্মা সাধকদের রওজা শরিফ জিয়ারত, জিকির, দোয়া কালাম পাঠসহ সেমা মাহফিল ও তবারুক বিতরণ। রাতে  আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হযরত শাহসুফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী   বলেন, বিশ্ব মুসলিম বিভিন্নভাবে আজ অত্যাচার,নিপীড়ন,নির্যাতন ও ষড়যন্ত্রের শিকার। শান্তির ধর্ম ইসলামের বিজয়ের পথ সুগম করতে মুসলমানদের বিশ্বব্যাপী ঐক্যের বিকল্প নেই। পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে হলে প্রিয় নবী (দ:) প্রণীত মদিনা সনদের আলোকেই রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হবে। তিনি বলেন উপমহাদেশে ইসলামের বিজয় নিশান উড়িয়েছেন আউলিয়ায়ে কেরামগণ। আজ পরিকল্পিতভাবে তৌহিদী জনতার ব্যানারে  আউলিয়ায়ে কেরামের  মাজার খানকাহ ও দরবারসমুহে হামলা করে মুসলমানদের ভেতরে বিভক্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। তৌহিদী জনতার ব্যানারে এই ধরনের উগ্র কার্যক্রম কোনভাবেই চলতে দেওয়া যায় না। এক শ্রেণীর লোক ইসলামের শান্তি ও সম্প্রীতির পথ ছেড়ে অস্ত্রবাজির মাধ্যমে ইসলাম কায়েমের স্বপ্ন দেখছে। যা একটা ভুল পদক্ষেপ ও ইসলামকে উগ্রবাদী ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার গভীর ষড়যন্ত্র। তাছাড়া মাজারে হামলার মাধ্যমে উগ্রবাদীরা তরিকত পন্থী সুন্নি সুফিবাদি জনতাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে।  

তাই দেশের সকল পীর মাশায়েখ হাক্কানী আলেম-ওলামাকে  ঐক্যবদ্ধভাবে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ ও আর্মির উপস্থিতিতে মাজারে নৃশংস  হামলা করা হচ্ছে। আমি এই গর্হিত অপরাধের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অবিলম্বে এই উগ্রবাদীদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির নিশ্চিত করতে হবে । এ সময় মাহফিলে থাকা হাজার হাজার নবী-অলি প্রেমিক জনতা নারায়ে তাকবীর-আল্লাহু আকবার,  নারেয়ে রিসালাতের গগনবিধারী স্লোগানের মাধ্যমে হুজুর কেবলাকে সমর্থন জানায়। খোশরোজ  শরীফ মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন মইনীয়া যুব ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা শাহজাদা সৈয়দ মইনুদ্দীন ফয়সাল।বিশেষ অতিথি ছিলেন মইনীয়া যুব ফোরামের কেন্দ্রীয়  সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মাশুক-এ-মইনুদ্দীন।  আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, আন্জুমান কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক খলিফা আলমগীর খান মাইজভাণ্ডারী, হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের মহা সচিব কাজী মহসীন চৌধুরী, আন্জুমান কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আলহাজ্ব কবির চৌধুরী, বিএসপি ভাইস চেয়ারম্যান  মাওলানা রুহুল আমিন ভূঁইয়া মাইজভাণ্ডারী, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আসলাম হোসাইন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ ইব্রাহিম মিয়া, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা: নুরুল আনোয়ার হিরণ,বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ঢালী কামরুজ্জামান হারুন, মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জাহিদুল আলম,কাজী মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ,  মইনীয়া যুব ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আকবর হোসেন রুবেল,  মাইজভাণ্ডার রহমানিয়া মইনিয়া দরসে নেজামী  মাদ্রাসার অধ্যক্ষ গোলাম মোহাম্মদ খান সিরাজী, মাওলানা বাকের আনসারী,মুফতি মাওলানা এইচ এম মাকসুদুর রহমান, হাফেজ মোহাম্মদ নাজের হোসাইন, হাফেজ মাওলানা কেরামত আলী প্রমুখ। মাহফিল শেষে হাজরো ভক্ত আশেকানের আমিন আমিন  ধ্বনীতে  দেশ জাতি, মুসলিম উম্মাহ ও সর্বমানবতার কল্যাণ কামনা করে আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন হযরত শাহ্সূফী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী (ম.জি.আ.)।


আরও খবর



একাত্তর ও জুলাই শহীদদের প্রতি এনসিপির শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃবৃন্দ এবং সদস্যরা মঙ্গলবার জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় এনসিপি নেত্রী আখতার হোসেন সারাদেশের সর্বস্তরের জনগণ, সকল পেশাজীবি, ছাত্রসহ সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, "একাত্তর সালে লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা যে স্বাধীনতা পেয়েছি, সেই স্বাধীনতার মূলমন্ত্র ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক সুবিচারের বাংলাদেশ। তবে ৫৪ বছর ধরে তা অধরা রয়ে গেছে।

তিনি বলেন, "আমরা, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নেতৃবৃন্দ এবং সারাদেশের আমাদের নেতাকর্মীরা একাত্তরের স্বাধীনতার মূলমন্ত্রে বিশ্বাসী। এনসিপি এই বাংলাদেশ নির্মাণে কাজ করে যাবে, যেখানে জনগণের অধিকার, সাম্য এবং সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।

এসময় আখতার হোসেন আরো বলেন, "বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর মতো একটি দেশ হিসেবে দেখতে চাই, ঢাকা শহরকে গ্লোবাল সাউথ-এর প্রধান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই এবং আমরা অনেক স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে চলছি।

তিনি জানান, "বর্তমানে বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে আমরা বিশ্বাস করি নতুন একটি সংবিধানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে, আমরা গণপরিষদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাবনা দিয়েছি। এ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে আমাদের দলের সদস্যরা ভূমিকা রাখবেন।

আখতার হোসেন দেশের জনগণের কাছে দোয়া কামনা করে বলেন, "আমরা আমাদের প্রস্তাবনা বাস্তবায়নে জাতির পাশে থাকতে চাই।


আরও খবর



কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের সাথে ভেনিস বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের ইফতার মাহফিল

প্রকাশিত:সোমবার ১০ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

ইতালি ব্যুরো :

ইতালির বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে ভেনিসের কমিউনিটিকে অন্যতম বড় কমিউনিটি হিসেবে গণ্য করা হয়। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের হিসাবে এ কমিউনিটির সদস্য সংখ্যা এখন ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে।

এখানে কমিউনিটি ভিত্তিক রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, আঞ্চলিক, ধর্মীয়সহ বহু সংগঠন রয়েছে। একই সাথে রয়েছে প্রবাসী সাংবাদিকদের সার্বজনীন সংগঠন ভেনিস বাংলাদেশ প্রেসক্লাব। সুষ্ঠু এবং সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের মাধ্যমে এ সংগঠনটির জন্ম হয়। কমিউনিটির সকল ভালো কাজের সাথে এ সংগঠনটি আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। ভেনিস বাংলাদেশ প্রেসক্লাব আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা পলাশ রহমান। 


তিনি বলেন, চলতি বছরে ভেনিসের স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশী কমিউনিটি ঐক্যবদ্ধ থাকলে রাজনৈতিকভাবে আমাদের অবস্থান আরো দৃঢ় হবে। একই সাথে সত্যিকারের বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রবাসী সাংবাদিক এবং কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে হবে। 

প্রেসক্লাবের সভাপতি এস কে এম ডি জাকির হোসেন সুমনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ সোহেলের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে বক্তৃতা করেন উপদেষ্টা আমিনুল হাজারী, সহ-সভাপতি সোহানুর রহমান উজ্জ্বল, অর্থ সম্পাদক জুম্মান অনিক মাতবর ও আনোয়ার হোসেন রানা।

কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,  ভেনিস বাংলা স্কুল উপদেষ্টা বিল্লাল হোসেন ঢালী, রফিকুল ইসলাম, সম্মিলিত নাগরিক কমিটির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার, কিশোর খন্দকার, শাহাদাত হোসেন,  শরিফুল আলম মৃধা, যুবদল সভাপতি আকবর খান, সাধারণ সম্পাদক ফকরুল চৌধুরী, ও ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন।

সভাপতির বক্তৃতায় জাকির হোসেন সুমন উপস্থিত সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। 

উপদেষ্টা আমিনুল হাজারী বলেন, সমাজের সব ধরনের সংগঠনে মতভিন্নতা, বিভেদ থাকে। এগুলোকে গুরুত্ব যারা দেয় তারা অসংগঠনিক মানুষ। তাদের এড়িয়ে কমিউনিটির ঐক্য ধরে রাখতে হবে।

ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন, ভেনিস বাংলা স্কুলের নির্বাহী কমিটির সভাপতি সৈয়দ কামরুল সরোয়ার, মাস্টার হাকিম শেখ, প্রমূখ।

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করেন হাফেজ আব্দুস সালাম এবং কোরআন তেলাওয়াত করেন মোবারক হোসেন।


আরও খবর

রোহিঙ্গারা মায়ানমারে ফিরতে চায়

শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫




রাজাপুর সাংবাদিক ক্লাবে ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১০ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান :

ঝালকাঠির রাজাপুরের (রাজাপুর সাংবাদিক ক্লাবের হলরুমে ১০ ই মার্চ সন্ধ্যায় রাজাপুর সাংবাদিক ক্লাবের সকল সদস্যদের নিয়ে ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আব্দুর রহিম রেজা , সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক নয়া দিগন্তের রাজাপুর উপজেলা প্রতিনিধি এনামুল হক, সহ-সভাপতি ও জাগো নিউজ ২৪ এর জেলা প্রতিনিধি আতিকুর রহমান। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক দৈনিক সরকার এর জেলা প্রতিনিধি আমিনুল ইসলাম, এখন টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আল আমিন, দৈনিক নিউজ ২৪ টেলিভিশনের এর জেলা প্রতিনিধি রেজাউল করীম, বাংলা টিভির জেলা প্রতিনিধি আবু সায়েম আকন, দৈনিক বিবিসি নিউজ এর জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা সিকদার, ৭১ বাংলার খলিলুর রহমান, দ্যা ডেইলি অবজারভার এর জেলা প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম রাব্বি, দৈনিক অগ্রযাত্রার সহবার্তা সম্পাদক নবীন মাহমুদ, দৈনিক মফস্বল বার্তার রাজাপুর উপজেলা প্রতিনিধি ইয়াসিন খান, বিডি টুডেস এর রাজাপুর উপজেলা প্রতিনিধি হাসিবুর রহমান, ফেইস দ্যা পিপল এর জেলা প্রতিনিধি সাজ্জাত বিশ্বাস প্রমুখ।


আরও খবর