Logo
শিরোনাম

বিভাগীয় সমাবেশে হাসনা মওদুদের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে নেতাকর্মিরা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

অনুপ সিংহ,নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য প্রয়াত ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের সহধর্মিণী হাসনা জসিম উদ্দিন মওদুদের নেতৃত্বে কোম্পানীগঞ্জ ও কবিরহাট উপজেলা বিএনপির একাংশের নেতাকর্মিরা অংশ গ্রহণ করেছেন চট্রগ্রামের বিভাগীয় সমাবেশে।

 শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হাসনা জসিম উদ্দিন মওদুদের নেতৃত্বে মিছলি যোগে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ৫শতাধিক নেতাকর্মি এই সমাবেশে অংশ গ্রহণ করেন।  

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন বলেন, বিএনপির দূর্গ হিসেবে পরিচিত নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট উপজেলা। দুটি উপজেলার নেতাকর্মি রাজনৈতিক মামলা-হামলার শিকার হওয়া সত্ত্বেও সেই পরিচিতি ধরে রেখেছে। আর এ নেপথ্যের প্রাণশক্তি ছিলেন মরহুম ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। এখন তার হাল ধরেছেন তারই সহধর্মিণী হাসনা জসিম উদ্দিন মওদুদ। 

তিনি আরো বলেন, তার নির্দেশনায় সকল দলীয় কর্মসূচি অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করে থাকেন নেতাকর্মিরা। বিশেষ করে চট্রগ্রাম বিভাগীয় মহাসমাবেশে যোগদানের পর থেকে নেতাকর্মিদের মাঝে প্রাণশক্তির সঞ্চার হয়। সরকার পতনের যে কোন কর্মসূচিতে আমরা হাসনা মওদুদের নেতৃত্বে অংশ গ্রহণ করব।    

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, নোয়াখালী জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ গোলাম মোমিত ফয়সাল, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য বেলায়েত হোসেন স্বপন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সাবেক সভাপতি আতোয়ার হোসেন পাভেল, উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ প্রমূখ।


আরও খবর



আহমদিয়া সংঘর্ষ

পঞ্চগড়ে সতর্কাবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

আহমদিয়াদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র কেরে সহিংসতায় দুইজন নিহত ও শত শত আহত হওয়ার একদিন পরে, শনিবার জেলার সদর উপজেলায় টহল দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বিজিবি সহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা ভবিষ্যতে যেকোনো ঝামেলা এড়াতে সতর্কাবস্থায় রয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থাকলেও এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল লতিফ মিয়া জানান, আর যেকোনো বিশৃঙ্খলা এড়াতে বিভিন্ন পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

দুপুর ১টার দিকে স্বজনদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিহতদের লাশ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি বা কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

শুক্রবার রাতে অনুষ্ঠানটি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করার পর আহমদিয়া অনুসারীরা, তাদের নির্ধারিত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সালানা গ্রামে জড়ো হয়। শনিবার সকালে তাদের নিজ নিজ গন্তব্যে ফিরে যেতে দেখা গেছে।

শুক্রবার পঞ্চগড় শহরে কাদিয়ানি সালানা জলসা বন্ধের দাবিতে মুসল্লি ও পুলিশের একাংশের সংঘর্ষে দুইজন নিহত ও অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে।

জুমার নামাজ শেষে পঞ্চগড় পৌর এলাকার কয়েকটি মসজিদ থেকে মুসল্লিরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।

এরপর তারা পঞ্চগড় শহরে গিয়ে বিক্ষোভ করে। এক পর্যায়ে তারা আহমদ নগর এলাকায় কাদিয়ানি জলসার দিকে মিছিল নিয়ে অগ্রসর হয়।

পঞ্চগড় চৌরঙ্গী মোড়ে পুলিশ মিছিলে বাধা দিলে, বিক্ষোভকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে নগরীর সিনেমা হল রোড এলাকায় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে।

বিক্ষোভ মিছিলের জেরে একপর্যায়ে পিছু হটতে হয় পুলিশকে। এতে আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন।

সহিংসতার ঘটনায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় পঞ্চগড় শহরের দোকানপাট বন্ধ রয়েছে।


আরও খবর



শিশুদের হাতে কোরআন তুলে দিলেন, এমপি ছলিম উদ্দিন তরফদার

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার চৌমাশিয়া (নওহাটামোড়) বাজার-এ 'তাযীবুল বানাত্ (বালিকা) মাদরাসা'র শিশু শিক্ষার্থী (কোরআন এর পাখিদের) হাতে কোরআন তুলে দিলেন জননেতা ও জাতীয় সংসদ-৪৮, নওগাঁ-৩, মহাদেবপুর-বদলগাছী আসনের এমপি সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মোঃ ছলিম উদ্দিন তরফদার সেলিম এমপি।

এউপলক্ষে মাদরাসা প্রাঙ্গনে আয়োজীত 'কোরআন সবক অনুষ্ঠান ও সুধী সমাবেশে' সভাপতিত্ব করেন, ভীমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান। কোরআন সবক অনুষ্ঠান ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ২৬ জন শিক্ষার্থী (বালিকাদের) হাতে কোরআন তুলে দেন আলহাজ্ব মোঃ ছলিম উদ্দীন তরফদার সেলিম এমপি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন, স্থানিয় ইউপি সদস্য ও বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী মোঃ রাশেদুজ্জামান চৌধুরী রাশেদ, বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী মোঃ সোহেল রানা, সাবেক ইউপি মেম্বার ও আওয়ামীলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন, ভীমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আতাউর রহমান ও 'তাযীবুল বানাত্ (বালিকা) মাদরাসা' (লিল্লাহ্ বোডিং) এর পরিচালক হাফেজ মাওঃ নূরনবী হাবিবী (রাজু) প্রমুখ সহ সুধীজনরা উপস্থিত ছিলন। 


আরও খবর



জেলেই থাকতে হচ্ছে সাহেদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডিত রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত রেখেছেন আপিল বিভাগ।

হাইকোর্টের দেওয়া জামিনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের লিভ টু আপিলের (আপিলের অনুমতি) নিষ্পত্তি করে মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) এ আদেশ দেন বিচারপতি মো. নূরুজ্জামানের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। সাহেদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান। ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ আদালত।

মামলায় সাহেদকে ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯(ক) ধারায় যাবজ্জীবন ও (চ) ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দুটি সাজা একত্রে চলবে বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া ওই অস্ত্র বাজেয়াপ্ত ও যে গাড়ি থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে তার মালিকানা যাচাই করে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।

পরে হাইকোর্টে আপিল করে জামিন চেয়েছিলেন সাহেদ। ২০২২ সালের ৭ জুন তাকে জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদেনে ১২ জুন তা স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল করেন।

২০২০ সালের ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। এরপর তাকে নিয়ে উত্তরায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করে সংস্থাটি। পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় র‌্যাব অস্ত্র আইনে একটি মামলা দায়ের করে।

একই বছরের ৬ জুলাই রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর শাখায় অভিযান চালায় র‌্যাব। অভিযানে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, করোনা চিকিৎসার নামে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়সহ নানা অনিয়ম ধরা পড়ে। পরদিন ৭ জুলাই রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় ১৭ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়।

 


আরও খবর



রমজানের প্রথম কর্মদিবসে রাজধানীজুড়ে যানজট

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৫২জন দেখেছেন

Image

রমজানের প্রথম কর্মদিবসে রাজধানীর সড়কে বেড়েছে যানবাহনের চাপ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে  বাড়ছে কর্মব্যস্ত মানুষের সংখ্যাও। শুক্রবার রোজা শুরু হলেও সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটি মিলিয়ে রবিবার পর্যন্ত রাজধানীর সড়কগুলো ছিলো অনেকটাই ফাঁকা।

আজ সোমবার সরকারি বেসরকারি অফিস, আদালত, স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় একসাথে খোলায় সড়কে দেখা যায় তীব্র যানজট।

এতে গন্তব্যে যেতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। একই জায়গায় দীর্ঘ সময় আটকে থেকে সময় পার করতে হচ্ছে। অফিসগামীরা বলছেন, প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেলের যন্ত্রণায় বাইরে বের হতেই পারছি না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকতে হচ্ছে। কখনোই সময়মতো কোথাও যেতে পারি না।

বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে যানজট। যাত্রাবাড়ি শনির আখড়া এলাকায় প্রায় ৫ কিলোমিটার যানজট দেখা যায়, কোন প্রকার উপায় না অনেকে পায়ে হেটে কাজে যেতে দেখা গেছে । দ আবার শুধু মিরপুর সড়কেই দেখা যায়, টেকনিক্যাল থেকে কল্যাণপুর, শ্যামলী হয়ে আসাদগেট আসতেই যেন ঘণ্টা পার। সামনের দিনে ঈদের কেনাকাটা শুরু হলে পরিস্থিতি আরও তীব্র রূপ ধারণ করার শঙ্কা সবার মনে। ভুক্তভোগীরা বলছেন, ঢাকা শহরের যানজট প্রতিনিয়তই বাড়ছে।


আরও খবর

মেট্রোরেলের সব স্টেশন চালু

শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩




দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

পোলট্রি খাতের শীর্ষস্থানীয় চার প্রতিষ্ঠান খামার পর্যায়ে ১৯০-১৯৫ টাকা কেজি দরে ব্রয়লার মুরগি বিক্রির ঘোষণা দেওয়ার পরই কমতে শুরু করেছে পণ্যটির দাম। শুক্রবার  রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ব্রয়লার মুরগি ২৪৫-২৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। সোনালি মুরগির দামও কিছুটা কমেছে। প্রতি কেজি ৩৫০-৩৬০ টাকা। তবে বৃহস্পতিবার এই বাজারে ব্রয়লার মুরগি ২৬০-২৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর সোনালি মুরগির দাম ছিল ৩৬০-৩৮০ টাকা।

শীর্ষ চার প্রতিষ্ঠানের দাম কমানোর ঘোষণায় মুরগির দাম কমেছে কি না, এমন প্রশ্ন করলে কারওয়ান বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, রমজানে অধিকাংশ রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকে বলে মুরগির চাহিদা কমে গেছে। তাই দাম কিছুটা কমেছে। ফার্ম থেকে ১৯০-১৯৫ টাকায় মুরগি বিক্রি করলেও খুচরায় ২৩০-২৪০ টাকা কেজি দরে কিনতে হবে বলে দাবি করলেন তারা।

শুক্রবার সকালে কারওয়ান বাজার গিয়ে দেখা গেল, মুরগির দোকানে ভিড় তুলনামূলক কম। একইভাবে সবজির বাজারেও ক্রেতা কম। তবে বেলার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতার সংখ্যা কিছুটা বাড়ে।

সোহাগ হোসেন নামের এক বিক্রেতা ব্রয়লার মুরগি ২৫০ টাকা ও সোনালি মুরগির দাম ৩৬০ টাকা দাম চাচ্ছেন। আজকে পাইকারি বাজার থেকে কত দামে মুরগি কিনেছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ব্রয়লার ২৩৫ আর সোনালি ৩৪০ টাকা কিনেছি।

মুরগি বিক্রির এক দোকানের মূল্যতালিকায় দেখা গেল, ব্রয়লার মুরগির কেজি ২৬০ টাকা। আর সোনালি মুরগি ৩৬০ টাকা। সেই ছবি তুলতে গেলে দোকানি বদল আলী বললেন, ‘ভাই এটা কালকের দাম। আজকে ব্রয়লার ২৪৫-২৫০ টাকায় বিক্রি করছি। আর সোনালি ৩৬০ টাকা। পাইকারিতে দাম কিছুটা কমায় আমরাও দাম কমিয়েছি।

মুরগির বাজার থেকে সবজির বাজারে গিয়ে দেখা গেল, লেবুর দাম চড়া। ছোট আকারের একেকটি লেবু ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি আকারের লেবুর হালি ৬০ টাকা। আর বড় আকারের লেবুর হালি ১০০-১১০ টাকা। নতুন করে শসা ও বেগুনের দাম বেড়েছে। প্রতি কেজি শসা ৭০-৮০ টাকা। তবে বাজারে ঘুরে দুই-এক দিনের পুরোনো শসা ৪০-৬০ টাকায় কেনা যাচ্ছে। বেগুনের কেজি ৯০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। তবে ৬০ টাকা কেজির বেগুনও আছে।

এদিকে, বাজারে গরুর মাংস বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। কেজি ৭২০ থেকে ৭৫০ টাকা, আর খাসির মাংসের কেজি ১০৫০-১১০০ টাকা।

তবে আগের দামেই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। বড় রসুনের কেজি ১৩০-১৪০ টাকা। ছোট রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকা, আদার কেজি ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা, চায়না আদা ২২০ টাকা।

আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়, খোলা চিনির কেজি ১১৫ থেকে ১২০ টাকা, খোলা আটা ৬০ টাকা। তবে প্যাকেট আটা প্রতি কেজি ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা আগে ছিল ৭০ টাকা। আর ২ কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। এসব বাজারে দেশি মসুরের ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, ইন্ডিয়ান মসুরের ডাল ১২০-১২৫ টাকা। সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৭ টাকা, লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা। ফার্মের মুরগির ডিমের ডজন ১৪০ টাকা, হাঁসের ডিমের ডজন ১৮০-১৯০ টাকা, আর দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৯০-২০০ টাকা।

দাম বেড়েছে সবজিরও। লম্বা ও গোল বেগুনের কেজি ৮০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা। শিমের কেজি ৪০-৫০ টাকা। আর করলার কেজি ১০০-১২০ টাকা, যা দুই সপ্তাহ আগে ছিল ৮০-৯০ টাকা।

আকার ভেদে লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। চালকুমড়া প্রতিটি ৫০-৬০ টাকা, মিষ্টিকুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০, পটোল ৮০, ঢ্যাঁড়স ১০০, কচুর লতি ১০০, পেঁপে ৩০-৪০, বরবটি ১২০ ও ধুন্দুল ৫০-৬০ টাকা কেজি। পাতাকপি ৩০-৪০ টাকা পিস। আর কাঁচামরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০-১০০ টাকায়।


আরও খবর

ঈদের বাজারেও চড়া দাম

শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩

সরকারের প্রশংসায় ব্লুমবার্গ

শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩