Logo
শিরোনাম

চার লাখ টাকা চুক্তিতে হত্যা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান রাজাপুর ঝালকাঠি :

ঝালকাঠির নলছিটিতে আলোচিত জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজী হত্যার রহস্য উম্মোচন করেছে পুলিশ থানা পুলিশ। একই সাথে চার লক্ষ টাকা চুক্তিতে হত্যা মিশনে অংশ নেয়া মো. মিজানুর রহমান (৫১) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ, উদ্ধার করা হয়েছে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র। 


গত ৭ জানুয়ারি দিবাগত রাতে জাতীয় নির্বাচনী কাজ শেষে নিজ বাড়ী উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজীকে। 


এরপরই এর সাথে সংশ্লিষ্ট কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী গতকাল(২০জুন) নলছিটি থানা পুলিশ চুক্তিতে হত্যায় অংশ নেয়া উপজেলার কুশংগল ইউনিয়নের বাসিন্দা আইয়ুব আলী হাওলাদারের ছেলে মিজানুর হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। এসময় তার কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। 

পুলিশ জানিয়েছে, ফুয়াদ হত্যায় জরিত সন্দেহে গ্রেপ্তার করা পূর্বের আসামীদের জবানবন্দি অনুযায়ী কিলিং মিশনে অংশ নেয়া মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  মিজানুর রহমানের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী,হত্যায় তারা দুজন অংশ নেয়, তার সাথেরজন ফুয়াদ কাজীর কোমর জাপটে ধরে এবং সে অনবরত কোপাতে থাকে। এসময় তার সাথের জনের হাতও মারাত্মক জখম হয়। পরে সে বরিশালের একটি বেসরকারি হাসাপাতালে চিকিৎসা নেয়। সে আরও জানিয়েছে স্থানীয় ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম হাওলাদার তাদের ভাড়া করেন। 

নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. মুরাদ আলী জানান, ফুয়াদ কাজী হত্যায় যারা সরাসরি অংশ নিয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এখন তার সাথের জনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।


আরও খবর



চাঁদাবাজ-দখলদারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

আমরা চাঁদাবাজ-দখলদারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই। বলবেন- তার প্রমাণ কি আপনারা যে পারবেন? তার প্রমাণ হচ্ছে আমাদের দলের কর্মীরা চাঁদাবাজিও করে না, দখলদাবাজিও করে না বলে মন্তব্য করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবুল হাশেমের সভাপতিত্বে এই কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

জামায়াতে আমির বলেন, নারী-পুরুষের ব্যবধান এনে আমাদেরকে বলে- জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় আসলে এদেশের মানুষ বিপদে পড়বে। মহিলারা মায়ের জাতি, আমরা তাদেরকে মায়ের মতো সম্মান করি। যারা সন্তুষ্টির সঙ্গে বোরকা পরতে চাইবেন, তারা পরবেন। অন্যান্য ধর্মের মায়েদের আমি কীভাবে বোরকা পরাবো? ইসলাম কি আমাদের এই দায়িত্ব বা অধিকার দিয়েছে? কোনোটাই দেয়নি।

তিনি আরও বলেন, তারা যা পছন্দ করবেন, তাই পরবেন। পোশাকের ব্যাপারে জোর খাটানো যাবে না। নারীরা যোগ্যতা ও দক্ষতার সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আল্লাহর আইন সবার জন্য সমান। আমরা সেই আইনের জন্য লড়াই করছি। আমি মানুষকে মানুষের মর্যাদা দিব। যদি প্রত্যেকটা মানুষ মানুষকে সম্মান দেয়, ভালোবাসে। তাহলে এই দেশ জান্নাতের টুকরোয় পরিণত হবে।

শফিকুর রহমান বলেন, এই রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের সম্পদ, ইজ্জত ও জীবন সম্পূর্ণ নিরাপদ। এদেশের সকল ধর্মের মানুষ তাদের নিজ নিজ ধর্ম নির্বিঘ্নে ও নিরাপত্তার সঙ্গে পালন করতে পারবে। ধর্ম পালনে কোথাও বাধার সম্মুখীন হবে না।

জামায়াতের আমির বলেন, আমরা এমন শিক্ষা ব্যবস্থা উপহার দেব, যাতে এ দেশের যুবক-যুবতীদের সার্টিফিকেট নিয়ে দুয়ারে দুয়ারে না ঘুরতে হয়। কাগজের টুকরো নিয়ে দুয়ারে দুয়ারে দৌড়াদৌড়ি করা লাগবে না। পড়াশোনা শেষে চাকরি বা কাজ পেয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। যুবক-যুবতীদের প্রতিটি হাতকে দেশ গড়ার কারিগরের হাত হিসেবে তৈরি করতে চাই। এ দেশের মানুষ আর বিশ্বে চাকরির জন্য যাবে না। এর আগে বিশ্ব থেকে এদেশে চাকরি করতে আসতো। সেই গৌরব ফিরে পাব ইনশাআল্লাহ।

তিনি আরও বলেন, যারা ধর্মের বিভাজন তৈরি করে মেজোরিটি মাইনোরিটি দিয়ে তারাই ৫৩ বছর আপনাদেরকে কষ্ট দিয়েছে। আমাদের দলের কেউই এসব অপকর্মে জড়িত নাই। অথচ দোষ দেন আমাদের ঘাড়ে।

শফিকুর রহমান বলেন, যেই সমাজে চাঁদাবাজি-ঘুষখোর থাকবে না, যেই সমাজে দখল বাণিজ্য চলবে না, মানুষে-মানুষে ধর্মে-ধর্মে বৈষম্য থাকবে না। সেই সমাজ গড়ার জন্য লড়াই করতে হবে। আমর সেই লড়াই চালিয়ে যাব।

তিনি আরও, আমরা দুই দুইবার স্বাধীন হয়েছিলাম ৪৭ ও ৭১ এ। স্বাধীনতা লগ্নে যারা জাতিকে ওয়াদা করেছিলেন, যে সমস্ত অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার। তারা কেউ অধিকার ফিরিয়ে দেননি। তারা কথা রাখেননি। তারা জাতির সাথে বেইমানি করেছে। জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বিশেষ করে স্বাধীনতার পর এখনো পর্যন্ত, ৫ আগস্ট পর্যন্ত যারা এদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে নিজের তালুক মনে করতেন, চেতনার কথা বলে তারাই এ জাতিকে লুণ্ঠন করেছেন। গণহত্যা চালিয়েছেন, আকাম-কুকাম ধর্ষণের সেঞ্চুরি করেছেন। দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করেছেন। গত সাড়ে ১৫ বছরের আমলে যার হিসাব বের হয়ে এসেছে ২৬ লাখ কোটি টাকা। যা বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেটের প্রায় পাঁচ গুণ। দেশে যেখানেই তাদের হাড়িতে হাত ঢুকছে সেখানেই টাকার খনি। এ টাকা এরা পেল কোথায়? তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর পিয়নের ছিল সাড়ে চার শ কোটি টাকা। পিয়নের এতো টাকা হলে মালিকের কত টাকা?

জামায়াতের আমির বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প থেকে মালিকের পরিবার ৫৭ হাজার কোটি টাকা চুরি করেছে। মেগা উন্নয়নের নামে মেগা ডাকাতি করা হয়েছে। একটা পদ্মা সেতু তৈরি করতে যে পরিমাণ টাকা খরচ হয়েছে সেই খরচে কমপক্ষে চারটা পদ্মা সেতু তৈরি করা যেত। তাহলে বাকি তিনটি গেল কোথায়। দেশের টাকা দিয়ে যারা বিদেশে বেগমপাড়া গঠন করেছেন তারাই এই টাকা চুরি করেছেন। কিন্তু চোরের মার বড় গলা। প্রত্যেকটা প্রকল্পে নিজেদের দলের লোককে কন্ট্রাক্টর নিয়োগ করেছে। আমি আর মামু মিলে কারবার চালাইছে। এভাবে তারা দেশটাকে ফুকলা করেছে। ব্যাংকগুলোকে শেষ করে দিয়েছে। ডাকাত এস আলমকে লেলিয়ে দিয়ে ভাগবাটোয়ারা করে ইসলামী ব্যাংককে শেষ করে দিয়েছে। এই ব্যাংকের টাকা চুরি করেছে শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহেনা। বাংলাদেশ তাদের ইনকাম সোর্সের জায়গা। আর তাদের কলিজা বিশ্বের অন্যান্য জায়গায়। তারা ও তাদের ছেলেমেয়ে বেগমপাড়ায় থাকে। তারা দেশকে ভালোবাসলে এই দেশেই থাকতো এবং এই দেশে অবদান রাখতো।

তিনি বলেন, এরা শুধু বিরোধী দল ও আলেম উলামাদের ওপর নির্যাতন করেনি। ১৮ কোটি মানুষের ওপর নির্যাতন করেছে। ১৮ কোটি মানুষকে বেইজ্জতি করেছে, তাদের সম্পদ লুণ্ঠন করেছে। সিন্ডিকেট করে বাজারে অগ্নিমূল্য চালু করে দিয়েছিল। এই সরকার এখনো ভাঙতে পারেনি। সিন্ডিকেটের হাত বদল হয়ে গেছে। আগে যাদের কাছে ছিল, এখন আরেকদল সেটা তাদের হাতে তুলে নিয়েছে। এই সিন্ডিকেটের হাত ভেঙে দিতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের শোষণ চালানো যাবে না।

কর্মী সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারেক হোসেন, অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন, কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবুল হাশেম, অধ্যক্ষ খন্দকার এ কে এম আলী মুহসিন, কর্ম পরিষদ সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হুসাইন, জেলা শিবিরের সভাপতি ইমরান খান প্রমুখ।

এই কর্মী সম্মেলনে দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষের ঢল নামে। সম্মেলন প্রাঙ্গণ ও আশপাশে লাখো মানুষের সমাগম ঘটে। খুব সকাল থেকে শীত উপেক্ষা করে মানুষের জমায়েত হয়। সম্মেলন স্থান ছাপিয়ে সড়কে মানুষের ঢল নামে। শহরের বিভিন্ন সড়কে যানজট দেখা দেয়।


আরও খবর



কানাডায় থাকার আশা ভঙ্গ! ফিরে যেতে হবে

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

গানের কথার সঙ্গে মিল রেখে দিয়ে যদি শুরু করি তাহলে বলা যায় "এ কানাডা এখন তো আর সে কানাডা নেই"

হ্যাঁ, এটাই সত্যি। একটা সময় ছিল মানুষ নানাভাবে কানাডায় এসেছেন। বিশেষ করে বৈধভাবে আসার একটা মাধ্যম ছিল  স্টুডেন্ট ভিসা। স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে এসেছেন সারা বিশ্বের স্টুডেন্টরা। তারমধ্যে বাংলাদেশ থেকে আসা স্টুডেন্টের সংখ্যাও কম নয়। 

এই স্টুডেন্টরা আগে যারা এসেছেন তাদের জন্য সমস্ত প্রক্রিয়াটা সহজ ছিল। ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া সহজ ছিল। তারপর পিআরও পেয়ে যেতেন সহজে। তারপর সিটিজেন হয়ে যেতেন নির্দিষ্ট সময়ে। তারপর তাদের বাবা-মা স্পন্সর ভিসায় এসে এখানে নাগরিকত্ব পেয়ে যেতেন। কিন্তু এখন উল্টে গেছে পাশার দান। বলতে পারেন এখন প্রায় সবকিছুর রুলস কঠিন হওয়া বা পাল্টে যাওয়া, CRS পয়েন্টস বেশি হওয়া, PGWP এ কড়াকড়ি সব মিলিয়ে গোন্ডগোল বেঁধে গেছে। এখন আর পিআর পাওয়া সহজ হচ্ছে না। আবার স্টুডেন্টদের বাবা-মায়ের নাগরিকত্ব আবেদনের সুযোগও স্থগিত করা হয়েছে।

এসব অসুবিধার আওতায় পড়েছেন অসংখ্য স্টুডেন্ট। যারা এখানে এসে পড়ালেখা শেষ করেছেন ডিপ্লোমা বা পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টুডেন্টদের কথা বলছি তারা CRS পয়েন্টস মিট না হওয়া ও ওয়ার্ক পারমিট শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন আর কানাডায় থাকা সম্ভব হচ্ছে না। চলে যেতে হবে বাড়িতে। এমন সংখ্যা অসংখ্য। এ বছরেই দেশে ফিরে যেতে হবে বারো লক্ষ বা তার বেশি স্টুডেন্টকে। আর যারা বর্তমানে পড়াশোনায় চালু আছেন তাদের তো আরো সমস্যা। তাদের তো ওয়ার্ক পারমিট পাওয়াতেই নানা বাঁধা হবে নতুন রুলসে। সবার জন্য ইজি হবে না। 

আমার ফেসবুকের মেইন আইডিতে ফ্রেন্ডলিস্টের একজন ছোট ভাই আছে। ২০২০ সালে সে এসেছিল টরন্টোতে। সে আমাকে মাঝেমাঝে মেসেজ দিত। তার একটা কথা আমার মনে আছে। একদিন আমার এক খাবারের পোস্ট দেখে সে বলেছিল "আপু, আমাকে খাওয়াবেন?" তখন আমি তাকে চিকেন বিরিয়ানি ও অন্যান্য অনেক কিছু রান্না করে দিয়ে এসেছিলাম। তখন সে বলেছিল "আপু, আপনি আমার জন্য যা করেছেন, আমার আপন বোনও সেটা করত না।"

যাই হোক, সেই ছেলে তো পড়া শেষ করে তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিটে ছিল। টরন্টোতে একটা ইন্টারন্যাশনাল রেস্টুরেন্টে কাজ করত। তারপর সে অন্টারিও থেকে অন্য প্রভিন্সে মুভ হয়েছিল যদি ভিসা পেতে সুবিধা হয় সেইজন্য। সেখানে গিয়েও সে একটা রেস্টুরেন্টে কাজ নিয়েছিল। 

অনেক দিন তার খবর জানতাম না। ফেসবুকে তার ছবি দেখে তাকে মেসেজ দিয়ে বললাম, তুমি কি পিআর পেয়েছ? 

সে বলল " না আপু। আমার হবে না মনে হচ্ছে। আমার ফিরে যেতে হবে।"

তারপর তার কাছে তো অনেক কিছু  শুনলাম। সে বলল, টরন্টো থেকে অন্য প্রভিন্সে গিয়ে তার সবচেয়ে বড়ো ভুল হয়েছে। ওখানের রেস্টুরেন্ট তাকে কোনো রকম হেল্প করে নি। তারপর সেখানে একটা কার না হলে চলাই যায় না। একটা কার কিনতে হয়েছে। যার জন্য তার খরচ হয়েছে মাসে $600 cad করে। যেটা টরন্টোয় থাকলে তার খরচ হতো না।

আমি জিজ্ঞেস করলাম তার কতো খরচ হয়েছিল সেটা উঠেছে কিনা আর কিছু জমাতে পেরেছে কিনা।

সে বলল, তার পড়ার টিউশন ফি বাবদ খরচ হয়েছে $39 cad. যার অর্ধেক সে আসার আগে ও বাড়ি থেকে শোধ করেছে। আর বাকিটা চাকরি করে দিয়েছে। পড়া+অন্যান্য খরচ সবকিছু  মিলিয়ে সে চাকরি করে ওঠাতে পেরেছে। 

আমি জানতে চাইলাম কিছু কি জমাতে পেরেছ? সে বলল, "জি আপু। $30 cad জমাতে পেরেছি সব খরচের বাইরে। তারমানে ধরেন ২৫ লাখ টাকার মতো হবে। খারাপ কী! আমি তো মনে করি এই অর্থ দিয়ে সে দেশে একটা বিদেশি রেস্টুরেন্ট চালু করতেও পারবে। আরো অনেক স্টুডেন্ট আছে যাদের থাকার সম্ভাবনা নেই, তারা এখন শুধু  ইনকাম করে টাকা জমানোর চেষ্টা করছে। তবে কেউ কেউ হয়তো এতোটা পারছে না। 

সেই ছেলে বলছে, "আপু, কানাডায় এসে অনেক কিছু শিখেছি। এতেই আমি হ্যাপি। দেশে থাকলে তা পারতাম না।" এখন তার ভবিষ্যৎ ভাবনায় অন্য পরিকল্পনা। সে জানাল, সে জার্মানির দিকে মুভ হবে। সেখানে ব্যাচেলর ডিগ্রি করে মাস্টার্সও করবে। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ব্যাংকে জমা রাখলে জার্মানিতে টিউশন ফি লাগে না বলে সে জানাল।

যাই হোক, এটাই হলো জীবনের মান বোঝার উপযুক্ত পরিকল্পনা। কোনো বাঁধাতেই জীবনকে কোনো এক নির্দিষ্ট আঙ্গিকে আটকে রাখতে হয় না। মুভ অন হতে হয়। যেটা চাওয়া হয় সেটা না পেলে খুশি হয় না মন। তাই বলে হতাশায় যেন মন আচ্ছাদিত না হয় তাই ঐ ছেলের মতো বলতে হবে আমি যা পেয়েছি বা শিখেছি তাতেই আমি খুশি। চেষ্টা তো সবাই করেছে। 

অসংখ্য স্টুডেন্ট এখন মেন্টালি রেডি। ইন্ডিয়ান স্টুডেন্টের সংখ্যা বেশি। এমনকি আমার বেসমেন্টে থাকা স্টুডেন্টদের সবার হয়তো হচ্ছে না। তাতে তারা মোটেও বিচলিত না। বরং বলেছে, আমরা দেশে ফিরে যাব। পিআর হলেও থাকতাম না। 

তারা রেডি টু গো ব্যাক টু দ্যা কান্ট্রি। আমি বলব, সবাই ব্যাকে না, সামনে এগিয়ে যেতে হবে। হয়তো সামনের কিছু জীবনের জন্য আরো ভালো, আরো মসৃণ হবে ইনশাআল্লাহ।


আরও খবর

নিজের বিরুদ্ধে তদন্ত চাইলেন টিউলিপ

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




সকাল সকাল দেশ ছাড়লেন তাহসান-রোজা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

নতুন বছরের শুরুতেই আলোচনায় আছেন গায়ক ও অভিনেতা তাহসান খান। আর এর পেছনের কারণ হলো অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর আবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তিনি।

শনিবার (৪ জানুয়ারি) ভোর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাহসানের বিয়ের আয়োজনের ছবি ভাইরাল হয়। এরপর থেকেই নেটিজেনরা নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাচ্ছেন।

এদিন সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে রোজা আহমেদের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট দিয়েছেন তাহসান। ছবিতে তাহসান খান একটি পাঞ্জাবি পরে আছেন। তার সঙ্গে মিলিয়ে একই রঙের শাড়ি পরেছেন রোজা। রোজার হাতে মেহেদি লাগানো।

তাহসান খানের বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসার পর স্ত্রীর সঙ্গে ছবি পোস্ট করতেই হইচই পড়ে গেছে। এসবের মাঝেই স্ত্রীকে নিয়ে উড়াল দিলেন তাহসান।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে দেশের একটি এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজে এই নবদম্পতি রওনা হন মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে। তিন-চার দিন সূর্যময় দ্বীপরাজ্যেই কাটবে তাদের মধুচন্দ্রিমার বিশেষ মুহূর্তগুলো।

এদিকে, বিয়ের দুদিনের মাথায় আরও এক সুখবর দিলেন তাহসান। ‘একা ঘর আমার’ শিরোনামের নতুন গানটি লিখেছেন এবং সুর দিয়েছেন নিজেই। তার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন সিঁথি সাহা। গানটি প্রকাশ করেছে অনুপম রেকর্ডিং মিডিয়া। সোমবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় এই গান প্রকাশের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তাহসান।


আরও খবর



নিয়ন্ত্রণে আসছে না চাল, কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আমদানি বৃদ্ধি, ভর্তুকি মূল্যে বিক্রিসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তারপরও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না চালের দাম। এক মাস ধরে দাম বেড়েই চলেছে দেশের এই প্রধান খাদ্যশস্যের। কেজিতে সর্বোচ্চ ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

চালের বাজারের এই নাজেহাল অবস্থায় বেকায়দায় নিম্ন থেকে মধ্যবিত্তরাও। তারা জানান, আমনের ভরা মৌসুম হলেও চালের বাজারে অস্থিরতা কমছে না। এতে চাপ বাড়ছে ভোক্তার ঘাড়ে।

ক্রেতারা জানান, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে বাজার লুট করছে। আর পকেট কাটছে ভোক্তাদের। বাজার নিয়ন্ত্রণের কথা শুধু মুখে বললেই হবে না, মাঠ পর্যায়েও সরকারকে বাস্তবায়ন করতে হবে।

খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, মিল পর্যায়ে চালের দাম বাড়ায় এর প্রভাব খুচরা পর্যায়েও পড়ছে। চালের দাম বাড়ান মিল মালিকরা। আর সরকার অভিযান চালায় খুচরা বাজারে। এভাবে দাম কমানো সম্ভব না।

এদিকে, একটি নিত্যপণ্যের দাম কমলে, বাড়ে বেশ কয়েকটির। তবে, স্বস্তি আছে সবজির বাজারে। ৩০ থেকে ৪০ টাকায় মিলছে প্রায় সব ধরনের সবজি।

আলু ও পেঁয়াজের দামও কমেছে কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা। বাজারে গেল সপ্তাহে ৩৬০ টাকার সোনালী মুরগি ৩৩০ টাকা আর ব্রয়লার পাওয়া যাচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা কেজিতে। সব ধরনের মাছ ও খাসির গোশতের দামও বেড়েছে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারকে আরও কঠোর হবার কথা বলছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। তারা বলেন, নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করতে হবে। অভিযান চালালে অসাধুদের দৌরাত্ম্য কমবে।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তামিমের বর্ণাঢ্য রেকর্ড

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় বাংলাদেশি ওপেনার তামিম ইকবালের। শনিবার (১০) জানুয়ারি ১৮ বছরের বর্ণাঢ্য ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টানার ঘোষণা দিয়েছেন তামিম। ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটে বাংলাদেশের জার্সিতে অনেক নতুন রেকর্ড জন্ম দিয়েছেন এবং অনেক রেকর্ডও ভেঙ্গেছেন এই বাঁ-হাতি ওপেনার। তার সেসব রেকর্ডের দিকেই চোখ বুলানো যাক।

টেস্ট :

টেস্ট অভিষেক : ৪ জানুয়ারি, ২০০৮, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে, ডানেডিন

শেষ টেস্ট : ৪ এপ্রিল, ২০২৩, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে, মিরপুর

৭০ টেস্টের ১৩৪ ইনিংসে ৫১৩৪ রান, সেঞ্চুরি-১০টি, হাফ-সেঞ্চুরি- ৩১টি, গড়- ৩৮.৮৯

বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে টানা তিন টেস্টে সেঞ্চুরি করেছেন তামিম। ২০১৪-১৫ মৌসুমে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২টি এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে ১টি সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি।

বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে টেস্টে টানা ৫ ইনিংসে অন্তত হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন তামিম। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই টানা পাঁচ ইনিংসে হাফ-সেঞ্চুরির স্বাদ নিয়েছেন তিনি। হাফ-সেঞ্চুরি পাওয়া তার ঐ পাঁচটি ইনিংস ছিলো এমন- ৮৫, ৫২, ৫৫, ১০৩ ও ১০৮।

টেস্টে টানা ৭ ম্যাচে হাফ-সেঞ্চুরি আছে তামিমের। ২০১০ সালে ভারত, নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সাত ম্যাচে অর্ধশতক করেন তামিম। টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭ ছক্কা মেরেছেন তামিম। ২০১৫ সালে খুলনায় পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৭টি ছক্কা ও ১৭টি চারে ২৭৮ বলে ২০৬ রান করেছিলেন তামিম।

টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে এখনও সর্বোচ্চ গড়ের মালিক তামিম। ৭০ টেস্টে তার গড় ৩৮.৮৯ টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ৪১ বার হাফ-সেঞ্চুরির বেশি রানের ইনিংস খেলেছেন তামিম।

টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডে নাম আছে তামিমের। ২০১৫ সালে খুলনায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ইমরুল কায়েসের সাথে ৩১২ রান করেছিলেন তিনি।

টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ৪১ ছক্কা মেরেছেন তামিম।

ওয়ানডে :

ওয়ানডে অভিষেক : ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে, হারারে

শেষ ওয়ানডে : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে, মিরপুর

২৪৩ ওয়ানডের ২৪০ ইনিংসে ৮৩৫৭ রান, সেঞ্চুরি-১৪টি, হাফ-সেঞ্চুরি- ৫৬টি, গড়- ৩৬.৬৫

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান তামিমের। ২৪৩ ম্যাচে ৮৩৫৭ রান করেছেন।তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ১৪টি সেঞ্চুরির মালিক তামিম।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের হয়ে সর্বাধিক হাফ-সেঞ্চুরির বেশি রানের ইনিংস খেলেছেন তামিম। সর্বমোট ৭০টি।

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসে সাকিব আল হাসানের সাথে রেকর্ড ভাগাভাগি করেছেন তামিম। সাকিব ও তামিম সমান ৫৬টি অর্ধশতক হাঁকিয়েছেন।

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে লজ্জার রেকর্ডও আছে তামিমের। দেশের হয়ে ৫০ ওভারের ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ১৯বার শূন্যতে সাজঘরে ফিরেন তামিম।

তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড তামিমের।

বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে যেকোন উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডে অবদান আছে তামিমের। ২০২০ সালে সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে উদ্বোধনী জুটিতে লিটন দাসকে নিয়ে ২৯২ রানের জুটি গড়েছিলেন তামিম।

ওয়ানেডে ইতিহাসে এক ভেন্যুতে সর্বোচ্চ রানের বিশ্বরেকর্ড তামিমের। মিরপুরে ৮৭ ম্যাচের ৮৫ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি ও ১৯টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ২৮৯৭ রান করেছেন তামিম।

ওয়ানডেতে টানা পাঁচ ইনিংসে হাফ-সেঞ্চুরি আছে তামিমের। ২০১২ সালে পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাঁচ ইনিংসে অর্ধশতক করেছেন তামিম।

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের কনিষ্ঠতম সেঞ্চুরিয়ান। ২০০৮ সালে মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। ঐ সময় তামিমের বয়স ছিল ১৯ বছর ২ দিন।

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ৯৩০টি চার মেরেছেন তামিম।

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম ৬, ৭ ও ৮ হাজার রানের মালিক তামিম।

টি-টোয়েন্টি :

টি-টোয়েন্টি অভিষেক : ১ সেপ্টেম্বর, ২০০৭, কেনিয়ার বিপক্ষে, নাইরোবি

শেষ টি-টোয়েন্টি : ৯ মার্চ, ২০২০, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে, মিরপুর

৭৮ টি-টোয়েন্টির ৭৮ ইনিংস ১৭৫৮ রান, সেঞ্চুরি-১টি, হাফ-সেঞ্চুরি- ৭টি, গড়- ২৪.০৮

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান তামিম। ২০১৬ সালে বিশ্বকাপে ধর্মশালায় ওমানের বিপক্ষে ১০টি চার ও ৫টি ছক্কায় ৬৩ বলে অপরাজিত ১০৩ রান করেছিলেন তামিম।

টি-টোয়েন্টি যেকোন সিরিজে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রানের মালিক তামিম। ২০১৬ সালের বিশ্বকাপে ৬ ইনিংসে ২৯৫ রান করেছিলেন তিনি। সংক্ষিপ্ত ভার্সনে যেকোন উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের জুটিতে নাম আছে তামিমের। ২০১২ সালে মিরপুরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ১৩২ রান করেছিলেন তিনি।

অধিনায়ক তামিম :

টেস্টে এক ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন তামিম। অধিনায়ক হিসেবে হার নিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন তিনি।

৩৭ ওয়ানডেতে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তামিম। তার অধীনে ২১টিতে জয়, ১৪টিতে হার ও ২টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ নেতৃত্ব দেননি তামিম।

তিন ফরম্যাটে তামিম :

বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ২৫টি সেঞ্চুরির মালিক তামিম।

তিন ফরম্যাটেই বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে সেঞ্চুরি করেছেন তামিম।

তিন ফরম্যাটে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ৩৬বার শূন্যতে ফিরেছেন তামিম।


আরও খবর