Logo
শিরোনাম

ছাত্রদের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে মাভাবিপ্রবির ৬৭ জন শিক্ষকের বিবৃতি’

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ আগস্ট 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি::



মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৭ জন শিক্ষক এক যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে বর্তমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ন্যায়সঙ্গত দাবিগুলোর সাথে পূর্ণ সংহতি প্রকাশ করেছেন।

শিক্ষকবৃন্দ এক বিবৃতিতে আন্দোলনের সমন্বয়কদের সাথে অতিদ্রুত আলোচনা করে তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। পাশাপাশি, নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির মাধ্যমে সকল হত্যাকান্ডের  সুষ্ঠু বিচারের দাবী জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয় যে, সারা দেশে ছাত্র-শিক্ষক এবং সাধারণ মানুষ যারা বিনা বিচারে আটক আছেন তাদেরকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়া এবং গণগ্রেফতার, বিশেষ করে শিক্ষার্থীদেরকে যেভাবে বাসায় বাসায় গিয়ে ভয়- ভীতি প্রদর্শন ও গ্রেফতার করা হচ্ছে, এমন দমন-নিপীড়নের তীব্র নিন্দা জানানো হয়েছে। একই সাথে, ভবিষ্যতে এই অজুহাতে কোন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে একাডেমিক ও রাষ্ট্রীয় যে কোন ধরণের হয়রানিমূলক কার্যক্রম বন্ধ করতে জোর দাবি জানানো হয়েছে।



বিবৃতিদাতা শিক্ষকবৃন্দ:

ড. মোঃ ফজলুল করিম, ড. মোঃ আবীর হোসেন, রেজোয়ানা আফরিন, এ এস এম দেলোয়ার হোসেন, ড. মোঃ বদরুল আলম মিয়া, মোঃ আল আমিন, ড. মোঃ দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া, ড. মোঃ বশির উদ্দিন খান, ড. মোঃ আবদুর রহমান, ফারহানা আক্তার, ড. মোছা নুরজাহান খাতুন, মাহমুদা আক্তার, ড. মোস্তফা কামাল নাসির, ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, ড. মোঃ ইমাম হোসেন, ড. মোঃ খায়রুল ইসলাম, মোঃ কামাল হোসেন রিপন, মোঃ মাহফুজ রেজা, ড. কানিজ মরিয়ম আক্তার, ড. উম্মে সালমা, মাহমুদা বিনতে লতিফ, ড. আয়শা ফেরদৌসী, ড.মো: ইসতিয়াক আহমেদ তালুকদার, ড. অনিমেষ সরকার, ড. মেহেদী হাসান তালুকদার, ড. এ কে এম মহিউদ্দিন, মোঃ মোসাদ্দিক হাসান, ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন, ড. মোঃ মাহবুবুল বাশার, ইশরাত জাহান ইরা, ফাহমিদা আক্তার, ড. কে এম কাদেরী কিবরিয়া, মুনমুন বিনতে আজিজ, রেজাউল করিম, সাবরিনা হেলেন, এস, এম, শামীম, মো: সালাউদ্দিন, ড. মো: আবু রাশেদ, সায়েমা আরেফিন, মেসবাহ উদ্দিন তালুকদার, মাহফুজা আক্তার, মাহবুবা বেগম, সুব্রত ব্যানার্জী, খায়রুন্নাহার মুন্নী, নিলুফার ইয়াসমিন, আওরঙ্গজেব আকন্দ শিশির মিয়া, লুবনা ইয়াসমিন, মোহাঃ সুলতান আহাম্মেদ, ড. ফারাহ সাবরিন, সাজজাদ ওয়াহিদ, ড. মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন, নোমান হাসান, ড. আব্দুল গাফফার খান, মো: আশিকুল ইসলাম, নিশাত আক্তার, রোকসানা খানম, মো: রাকিবুল ইসলাম, মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, ড. শাহ আদিল ইশতিয়াক আহমদ, মো: নাসির উদ্দিন, মো: সিরাজ-উদ-দৌলা শামিম, আফিয়া আক্তার পিয়া, ড. মো: রাশেদুজ্জামান, সায়মা হোসেন সেতু, ফাতেমা তুজ জেহরা, ড. মোহাম্মদ মতিউর রহমান।

আরও খবর

এইচএসসির ফল নির্ধারণ হবে যেভাবে

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




৭০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

মিয়ানমারের সামরিক জান্তা এবং আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘাতের কারণে গত - দিনে প্রায় ১৪ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারা কমপক্ষে ৩০টি পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে, যার মধ্যে মংডু এলাকা থেকে আসা রোহিঙ্গাদের সংখ্যা বেশি।

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের নোম্যানস ল্যান্ডে আরও ৭০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় আছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশ যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারে, তবে এই দফায় আরও লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশের আশঙ্কা রয়েছে।

সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন যে, নতুন করে হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তিনি বলেছেন, "এটা কীভাবে ঠেকানো যায়, সেটা আমাদের চেষ্টা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, নীতিগতভাবে আমরা নতুন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেব না, যদিও এটা বলাটা আমাদের জন্য কষ্টকর, কিন্তু আমাদের সাধ্যের বাইরে, আমরা তাদের আশ্রয় দিতে পারব না।

সীমান্তের একাধিক সূত্র জানায়, গত - দিনে ১৩-১৪ হাজার নতুন রোহিঙ্গা টেকনাফ উখিয়ার বিভিন্ন আশ্রয়শিবিরে অবস্থান নিয়েছে। মংডু সীমান্তে আরও ৬০-৭০ হাজার রোহিঙ্গা জড়ো হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষা করছে। নাফ নদী সীমান্তে বিজিবি কোস্টগার্ডের কড়া নজরদারির মধ্যেও নানা কৌশলে তারা বাংলাদেশে ঢুকছে। কিছু দালাল তাদের অর্থ নিয়ে ঢুকতে সাহায্য করছে।

উখিয়া ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নেতা ইউনুস আরমান বলেছেন, "আমরা জানতে পেরেছি রাখাইন রাজ্যের মংডুতে যুদ্ধ তীব্র হচ্ছে। মংডু টাউনে থাকা সেনা বিজিপির দুটি ব্যারাক দখলের জন্য মরিয়া আরাকান আর্মি। গোলাগুলি মর্টার শেল, গ্রেনেড-বোমা ব্যবহার করা হচ্ছে, মাঝে মাঝে ড্রোন হামলাও চলছে।"

রোহিঙ্গাদের নাম্বার ক্যাম্পের এক নাম্বার ব্লকের হেড মাঝি মোহাম্মদ হোসেন বলেছেন, "প্রতিদিন নতুন রোহিঙ্গারা আসছেন। তারা নাফ নদী অন্যান্য সীমান্ত থেকে আসছেন। স্থানীয় কিছু লোক তাদের বাংলাদেশে প্রবেশে সহায়তা করছে। সবাই ক্যাম্পে আসছে না, ক্যাম্পের বাইরেও তারা অবস্থান করছে।"

তিনি আরও বলেন, মংডুতে চলমান তীব্র সংঘাতের কারণে রোহিঙ্গারা সেখানে টিকতে পারছেন না। তারা মিয়ানমারের সামরিক জান্তা আরাকান আর্মির হামলা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন।

টেকনাফের সাবেক কাউন্সিলর নুরুল বাসার বলেন, " আগস্ট সরকার পতনের পর কয়েকদিন সীমান্ত দিয়ে ব্যাপকভাবে রোহিঙ্গা প্রবেশ করেছে। এখনও বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে প্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। দালালরা তাদের ঢুকতে সহায়তা করছে। তারা প্রথমে কক্সবাজারে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকছে, পরে আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে ক্যাম্পে আশ্রয় নিচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, নতুন রোহিঙ্গা প্রবেশের কারণে আমরা আতঙ্কিত। আমরা ইতিমধ্যেই সংখ্যালঘু হয়ে যাচ্ছি, যদি এই পরিস্থিতি চলতে থাকে, তবে ভবিষ্যতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।"

কক্সবাজারে অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বলেন, প্রতিদিন ক্যাম্পে নতুন রোহিঙ্গারা আসছে। এটা স্পষ্ট যে, সীমান্ত থেকে নতুন করে রোহিঙ্গারা ঢুকছে। তবে আমরা এখনও তাদের কোনো তালিকা তৈরি শুরু করিনি। সরকার থেকে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা পাইনি।

মিয়ানমারে বাংলাদেশের সাবেক সামরিক অ্যাটাশে সাবেক রাষ্ট্রদূত মো. শহীদুল হক বলেন, যদি রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকানো না যায়, তাহলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে। ইতিমধ্যেই ক্যাম্পে মাদক, অস্ত্র ব্যবসা নানা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এখনই এই সমস্যা সমাধানের সময়। সরকারের উচিত কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করা। আমরা নতুন রোহিঙ্গা নিতে পারব না।

আরেক সাবেক কূটনীতিক কসোভোতে সাবেক ইউএন আঞ্চলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেটর এস এম রাশেদ আহমেদ চৌধুরী বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের আসন্ন অধিবেশনে আশা করি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক . মুহাম্মদ ইউনূস রোহিঙ্গা ইস্যুটি শক্তভাবে তুলে ধরবেন। তার গ্রহণযোগ্যতা আছে। আশা করি, তার প্রচেষ্টায় কাজ হবে।

তিনি আরও বলেন, এখনই সময় কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জোরদার করে এই সমস্যা সমাধানের। রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবসনই একমাত্র সমাধান। প্রয়োজনে আমাদের আরাকান আর্মির সাথে ভিন্ন চ্যানেলে কথা বলতে হবে।

আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার সাথে দৃশ্যমান শক্তি দেখাতে হবে। একটি দেশে সীমান্তের ওপার তো নন-স্টেট অ্যাক্টরদের দখলে থাকতে পারে না," বলেন মো. শহীদুল হক।

 সূত্র: ডয়চে ভেলে



আরও খবর



কুমিল্লা-৭ আসনের সাবেক এমপি প্রাণ গোপালসহ ২ শতাধিক আ’লীগ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

এ.কে পলাশ - কুমিল্লা প্রতিনিধি ::


কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত সহ ৪৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অন্তত ১৬০ অজ্ঞাতনামা আওয়ামী লীগ নোতাকর্মীর বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ এর গাড়িতে হামলা, হত্যা চেষ্টা ও গাড়ী ভাঙচুরের ঘটনার ৬ বছর পর চান্দিনা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
 
সোমবার (২৬ আগস্ট) এলডিপি মহাসচিব সাবেক প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ বাদী হয়ে কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত সহ ৪৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অন্তত ১৬০ অজ্ঞাতনামা আওয়ামী লীগ নোতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার অন্য আসামীরা হলেন- কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক নেতা শামীম হোসেন, চান্দিনা উপজেলা কৃষকলীগ সভাপতি মনির খন্দকার, কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক লিটন সরকার, হুন্ডা শাহজাহান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সামিরুল খন্দকার রবি, সাবেক এমপি ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের এপিএস সমীর দাস, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহফুজুর রহমান টিপু, এতবারপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো: ইউসুফ, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুর রহিম, দিদার আহম্মেদ ভূইয়া মিঠু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান জনি, সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা জনি সহ চান্দিনা উপজেলা আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ৪৭ জনের নাম উল্লেখ করে আসামী করা হয়।


মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১২ জুলাই চান্দিনা রেদোয়ান আহমেদ কলেজের ক্যাম্পাস-২ মমতাজ ভবন এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে চান্দিনায় এসেছিলেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি এলডিপি’র প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। সভাস্থলে যাওয়ার সময় রাস্তায় তার গাড়ি বহরে হামলা ও ভঙচুর হয়।


ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কুমিল্লা চান্দিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহাম্মদ সনজুর মোর্শেদ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রবিবার বাদির লিখিত অভিযোগ পেয়ে মামলাটি প্রাথমিক তদন্ত বিবরণী (এফআইআর) হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহত শ্রমিক পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ প্রদান

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

আতোয়ার রহমান মনির, লক্ষ্মীপুর : 

লক্ষ্মীপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহত শ্রমিক পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাব হলরুমে আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত ৭টি পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ উপহার প্রদান করা হয়। বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন লক্ষ্মীপুর শাখার উদ্যোগে নগদ অর্থ বিতরন করেন। অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারী এডভোকেট আতিকুর রহমান।ফেডারেশনের জেলা সভাপতি মমিন উল্যাহ পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উপদেষ্টা এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূইয়া, এডভোকেট মহসীন কবির মুরাদ, সহ-সভাপতি আবুল খায়ের মিয়া, শহর সভাপতি এডভোকেট মনজুরুল আলম মিরন, লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আ হ ম মোস্তাকুর রহমান,সাধারণ সম্পাদক সাঈদুল ইসলাম পাবেল।

জেলা সাধারন সম্পাদক মাষ্টার মমিনুল হকের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন চন্দ্রগঞ্জ থানা সভাপতি ডাঃ আনোয়ার হোসেন, সদর উপজেলা সাধারন সম্পাদক মাওলানা নাছির উদ্দিন, লক্ষ্মীপুর শহর সহ সাধারন সম্পাদক এডভোকেট এমরান হোসেন পরান, শরীফ হোসেন শ্যামল, গুলিতে আহত শ্রমিক মুরাদ হোসেন, ঢাকায় নিহত রিপন এর মা সুফিয়া বেগম, শ্রমিক নেতা মেজবাহ উদ্দিন মানিক প্রমুখ। 

প্রধান অতিথি এডভোকেট আতিকুর রহমান বলেন, বিগত পতিত সরকার প্রশাসন কে শতভাগ দলীয়করণ করেছে, প্রশাসনের রন্দ্রে রন্দ্রে দালালরা এখনো অধিষ্ঠিত আছে। হাজার হাজার শহীদ আর আহত ছাত্র জনতার জীবন এবং রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে আমরা নস্যাৎ করতে দেব না। আগামী দিনে যে সংস্কার হবে সেখানে দেশের সাড়ে সাত কোটি শ্রমিকদের স্বার্থ চিন্তা করতে হবে। শ্রমিকের স্বার্থ উপেক্ষা করে দেশ জাতির প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব নয়। 


আরও খবর

রাজশাহীতে গলাকাটা এক নারীর লাশ উদ্ধার

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এক মাসের বৃত্তির টাকা বন্যার্তদের দিলো বাকৃবির শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
বাকৃবি প্রতিনিধি:

বানভাসীদের জন্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা এক মাসের স্টাইপেন্ডের অর্থ প্রদান করেছে। 

বৃহস্পতিবার (২৯ আগষ্ট) বাকৃবির গণত্রাণ সংগ্রহ কর্মসূচির অন্যতম সমন্বয়ক মো. আবদুল জলিল বিষয়টি নিশ্চিত করেন। শিক্ষার্থীদের এক মাসের স্টাইপেন্ড বাবদ মোট ৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা আদায় সম্ভব হয়েছে।

বাকৃবির গণত্রাণ সংগ্রহ কর্মসূচির অন্যতম সমন্বয়ক এবং চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. আবদুল জলিল বলেন, অফলাইন এবং অনলাইন উভয় মাধ্যমেই শিক্ষার্থীরা তাদের স্টাইপেন্ডের অর্থ প্রদান করেছে। আমরা সর্বমোট ৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা শিক্ষার্থীদের স্টাইপেন্ড বাবদ আদায় করেছি। আমরা এই অর্থ দিয়ে চাহিদা মোতাবেক সহায়তা পাঠাবো। আজ ত্রাণ নিয়ে বাকৃবির প্রতিনিধি দল ফেনী, নোয়াখালী এবং চাঁদপুর জেলার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিবে। এ নিয়ে দ্বিতীয়দফায় ত্রাণসামগ্রী নিয়ে বন্যাকবলিত জেলায় যাচ্ছে আমাদের প্রতিনিধি দল।

বাকৃবির আরেক শিক্ষার্থী আজমল হোসেন বলেন, সাম্প্রতিক আকস্মিক বন্যায় বাংলাদেশের দক্ষিণ -পূর্বাঞ্চলে মানবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে।এমতাবস্থায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে বন্যাদুর্গতদের পাশে দাঁড়ানো নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে মনে করি। এ অবস্থায় আমার সামান্য শ্রম যদি একটি পরিবারের জন্য কিছু সময়ের স্বস্তির কারণ হয় তাহলে সেটাই অনেক বড় পাওনা। মানবসেবার এই সুযোগ যেকোন শিক্ষার্থীর কাছে আশীর্বাদ স্বরুপ।

আরও খবর

এইচএসসির ফল নির্ধারণ হবে যেভাবে

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




পলিথিন ও পলিপ্রোপিলিন ব্যাগ নিষিদ্ধ

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

পরিবেশ, বন জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, অক্টোবর থেকে সুপারশপে কোন পলিথিন পলিপ্রোপিলিনের ব্যাগ রাখা যাবে না এবং ক্রেতাদেরকে দেওয়া যাবে না। বিকল্প হিসেবে সব সুপারশপে বা এর সম্মুখে পাট কাপড়ের ব্যাগ ক্রেতাদের ক্রয়ের জন্য রাখা হবে। যেখানে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করা হবে।

তিনি বলেন, আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে অক্টোবরের শপিং ব্যাগের ব্যানের বিষয়টি ব্যাপকভাবে প্রচার হবে। পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পলিথিন শপিং ব্যাগের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বস্ত্র পাট মন্ত্রণালয় এক সপ্তাহের মধ্যে সব সুপারশপের সঙ্গে সভা করে পাটের শপিং ব্যাগের সরবরাহ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। পরিবেশ অধিদফতর ইএসডিও এর সঙ্গে মিলে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিকল্প পরিবেশবান্ধব উপাদানে তৈরি /পাট/ বস্ত্রের ব্যাগের উৎপাদনকারীদের নিয়ে একটি মেলার আয়োজন করবে। মেলায় সুপার শপের কর্তৃপক্ষ এবং উৎপাদনকারীরা নিজেদের চাহিদা এবং সরবরাহার বিষয়ে আলোচনা করতে পারবে।

পরিবেশ, বন জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিববৃন্দ, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক, অন্যান্য মন্ত্রণালয় এবং বিভিন্ন সুপার শপের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ১৪ হাজার ২৬৯ কোটি

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪