
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
লালমনিরহাট আদিতমারি থানার ভাদাই টাউরাশের বাজার নামক এলাকায় সদ্য বিবাহিত ছোটভাইয়ের স্ত্রীকে নির্যাতন করে বাড়ী থেকে বের করে ওই এলাকার চেয়ারম্যান কৃষ্ণ কান্ত রায় বিধুরের সহযোগিতায় ওই নববধূকে প্রথমে জোড় পূর্বক ভাদাই ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসেন৷ এবং হুমকি প্রদান করার অভিযোগ উঠছে।
অভিযোগ এও উঠছে যে, লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মচারী অশোক দীর্ঘদিন ধরে লালমনিরহাট সদরের নবীনটারি রাধা নগরের মানসিক ভারসাম্যহীন সুনিল চন্দ্র রায়ের একমাত্র কন্যা নমিতার সাথে প্রেমের সম্পর্কে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। পরে অশোকের বড়ভাই গোপাল মেয়ের বাপ ও প্রতিবেশীদের উপস্থিতিতে ২০লাখ টাকা যৌতুক হিসেবে দাবি জানায়।
এ বিষয়ে টাকা দিতে অসম্মতি জানালে অশোক পারিবারিক ভাবে মিমাংসা করে তার স্ত্রী নমিতাকে তার বাড়ীতে নিয়ে যাবার কথা বলে তালবাহানা শুরু করলে অদ্য ২৫ নভেম্বর সকালে নমিতা অশোকের বাড়ীতে যায়। অশোক তার বড়ভাইয়ের বেধে দেয়া কুড়ি লাখ টাকা যৌতুক না দিলে কয়েকজন কুচক্রী মহলের ইন্ধনে বিবাহিত স্ত্রীকে গ্রহন করতে অসম্মতি জানায়।
উক্ত নারী তার স্বামীর স্বীকৃতি ও অধিকার আদায় করতে চান।
তাতেও বাঁধ সাজে গোপাল সহ কয়েকজন কুচক্রী মহল। খবর দেয় আদিতমারি থানা পুলিশকে। উক্ত বিষয়ে ওই থানার ওসি মোক্তারুল ইসলামের সাথে একাধিকবার মুঠো ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত ফোন রিসিভ না করাশ তার মতামত পাওয়া যায়নি।