Logo
শিরোনাম

দুই বছর পর খুলল বান্দরবানের দেবতাখুম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

প্রায় দুই বছর পর উঠিয়ে নেয়া হলো বান্দরবানে রোয়াংছড়ি উপজেলার প্রাকৃতিক পর্যটন স্পট দেবতাখুমে পর্যটকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা। গতকাল সন্ধ্যার পর জারি করা বান্দরবান জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

এর ফলে পর্যটকরা আগের নিয়মের তুলনায় আরো সহজে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন। পর্যটক খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জেলায় পর্যটন শিল্প বিকাশের পর থেকে এ পর্যন্ত প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৭০ শতাংশ মানুষ এ খাতে সম্পৃক্ত রয়েছে। কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে আবির্ভূত কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) নামের একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের তাণ্ডবে জেলার রুমা, রোয়াংছড়ি, থানচি, আলীকদম, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি দেখা দেয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে গত চার বছরে বিভিন্ন সময় পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ফলে এ খাত স্থবির হয়ে পড়ে। এরইমধ্যে অনেক ব্যবসায়ী ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যে রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

এ বাস্তবতায় নতুন বিনিয়োগকারী যেমন আসছে না, তেমনি আগের বিনিয়োগকারীরাও হতাশ। তবে আজ থেকে দেবতাখুম পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটক ভ্রমণে আগের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় বর্তমান অন্তর্বতী সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন এ খাত সংশ্লিষ্টরা। সবশেষ গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর বান্দরবান ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা কিছুটা শিথিল করে স্থানীয় প্রশাসন। ওই দিন দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন বলেছিলেন, সদর উপজেলা, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি ও আলীকদম ভ্রমণের ক্ষেত্রে আপাতত কোনো বিধিনিষেধ থাকছে না।

একই সঙ্গে প্রান্তিক লেক, মেঘলা, নীলাচল, বান্দরবান-থানচি সড়কের শৈলপ্রপাত, চিম্বুক পাহাড় ও নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্রে ভ্রমণ করতে পারবে পর্যটকরা। তবে রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় ভ্রমণের বিষয়টি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি বুঝে সেখানে পর্যটক ভ্রমণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। গতকাল জারি করা গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত মাসের ১৬ তারিখ জেলা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং সমন্বয় সংক্রান্ত কোর কমিটির সভার সিদ্ধান্ত ও চলতি মাসের ৪ তারিখ রোয়াংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রেরিত পত্রের আলোকে আজ হতে উপজেলাটির দেবতাখুম পর্যটন কেন্দ্রটি পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হলো। দেবতাখুম পর্যটন কেন্দ্রটি উপজেলার আলেক্ষ্যং ইউনিয়নের অন্তর্গত।

আলেক্ষ্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বনাথ তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, গতকাল সন্ধ্যায় দেবতাখুম পর্যটক কেন্দ্রে পর্যটকদের ভ্রমণ উন্মুক্ত করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে জেলা প্রশাসন। আজ সকালে ইউনিয়নের লিরাগাঁও বাজারে করা এক স্টপ সার্ভিস কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন রোয়াংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম। আগের নিয়মে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে আসা পর্যটকদের রোয়াংছড়ি থানায় গিয়ে পরিচয়পত্র দেখানোসহ রেজিস্ট্রেশন করা লাগত। এবার নতুন নিয়ম করা হয়েছে। এ নিয়ম অনুযায়ী পর্যটকরা সরাসরি লিরাগাঁও বাজারের ওয়ান স্টপ সার্ভিস কেন্দ্রে নিজেদের পরিচয়পত্র অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন করে সরাসরি দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন।

এ প্রক্রিয়ায় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয় রয়েছে। ফলে পর্যটকরা কম সময়ে ও সহজে নৈসর্গিক দেবতাখুম ভ্রমণ ও উপভোগ করতে পারবেন বলে জানান তিনি। জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সর্বস্তরের মানুষের মতামতের ভিত্তিতে দেবতাখুম থেকে পর্যটক ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে।


আরও খবর

প্যারিস, প্রেম ও ভালোবাসার শহর

রবিবার ২৪ নভেম্বর 20২৪




টানা ৩ দিন ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

প্রকাশিত:বুধবার ১২ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

দেশের বেশকিছু অঞ্চলে আগামী ৩ দিন অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এরমধ্যে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পরদিন শুক্রবার একই সময় পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এছাড়া আগামী শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহীর বাঘাবাড়ী, যশোর ও পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ ৩৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। পাশাপাশি এদিন রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ ৩৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই অবস্থায় বর্ধিত ৫ দিনে আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।


আরও খবর



ঝালকাঠি জেলা জুড়ে ফিলিস্তানে গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করে ইসরায়েলি বর্বরতা ও ভারতের নাগরপুরে হামলার প্রতিবাদে ঝালকাঠি জেলাজুড়ে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২১ মার্চ) ঝালকাঠি জেলার সদর উপজেলা, নলছিটি উপজেলা, রাজাপুর উপজেলা ও কাঠালিয়া উপজেলায় বিভিন্ন ব্যানারে গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করে ইসরায়েলি বর্বরতা ও ভারতের নাগরপুরে হামলার প্রতিবাদে ঝালকাঠি জেলাজুড়ে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সদর উপজেলায় প্রতিবাদী জনতার ব্যানারে ফায়ার সার্ভিস রোড থেকে মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ছাত্র নেতা মুস্তাফিজুর রহমান, ছাত্র ইউনিয়ন নেতা আসিফ , বৈষম্য বিরোধী ছাত্র নেতা আতিকসহ ,এতে সর্বস্তরের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া কাঁঠালিয়া উপজেলার বীনপানি বাজারে সর্বস্তরের মানুষের ব্যানারে ঘন্টা ব্যপী বিক্ষোভ করে, পরে কাঁঠালিয়া - ভান্ডারিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে মিছিল করে স্থানীয়রা।

এছাড়াও নলছিটিতে ঘন্টাব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।

এছাড়াও রাজাপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ- রাজাপুর উপজেলা শাখার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের উপজেলা সভাপতি মাহমুদুল হাসান এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলাল হাফসীর সঞ্চালনায়।

বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনে ছোট ছোট শিশু ও সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। এই নির্মমতা আমাদের বিবেককে নাড়া দেয়, কিন্তু বিশ্ব বিবেক যেন নির্বিকার। সভ্যতার নামে যারা আমাদের নীতিকথা শোনায়, তারা ফিলিস্তিনের পক্ষে কেন কথা বলে না—এ প্রশ্ন আজও রয়ে গেছে। দখলদার রাষ্ট্র ইসরায়েল ক্রমাগত ফিলিস্তিনকে কোণঠাসা করছে। যদি এই নিপীড়ন চলতে থাকে, তবে কয়েক দশকের মধ্যেই ফিলিস্তিন বিশ্ব মানচিত্র থেকে মুছে যেতে পারে। আমরা ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়িয়েছি এবং ন্যায়সংগত অধিকার না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের প্রতিবাদ চলবে। বক্তারা আরো বলেন, ভারতের হিন্দু মৌলবাদী বিজেপি দাঙ্গাবাজ সরকার গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন করে মুসলমানদের ওপর নানামুখী অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতের শ্রেষ্ঠ সুশাসক সম্রাট আওরঙ্গজেবের মাজার ভাঙার চক্রান্ত চলছে। মন্দির অনুসন্ধানে মসজিদ, মাদ্রাসা, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভাঙছে। বিশ্বের মানবতাবাদীদের ভারতীয় উগ্রবাদীদের মুসলিম নিদর্শনসমূহ ধ্বংসের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।


আরও খবর



ধর্ষণ শুধু অপরাধই নয়, মানবতার বিরুদ্ধে চরম আঘাত

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলনে ধর্ষণ শুধু অপরাধই নয়, মানবতার বিরুদ্ধে চরম আঘাত এবং সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ চিত্র ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, নির্মম পাশবিকতায় আছিয়ার মৃত্যুর ঘটনা দেশবাসীর মতো আমাকেও ব্যথিত করেছে। তার মৃত্যুর সংবাদে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে গোটা দেশ। এই মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এ ঘটনা সারা দেশের মানুষকে লজ্জিত করেছে।

তারেক রহমান বলেন, আছিয়ার ওপর ঘটে যাওয়া নির্মম পাশবিক ঘটনার প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে শহর থেকে গ্রামে। রাজপথ উত্তপ্ত হয়েছে মিছিল আর স্লোগানে। একইসঙ্গে তার ফিরে আসার জন্য প্রার্থনা ছিল প্রতিটি মানুষের। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর সিএমএইচ থেকে আসা খবরে শোক আর ক্ষোভে একাকার মানুষ ধিক্কার জানাচ্ছে মানুষরূপী কুলাঙ্গারদের। আমি শুরুতে এ ঘটনা জানার পর তার চিকিৎসা ও আইনি সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিলাম।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, অতীতের ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে ধর্ষণকারীদেরকে বিচারের আওতায় না এনে বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত করার ফলে দেশে ধারাবহিকভাবে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। বিচারের দীর্ঘসূত্রতার ফলে আইনের ফাঁক দিয়ে ধর্ষণকারীরা বারবার রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে। যার ফলে ধর্ষণের মাত্রা দিন-দিন বেড়েই চলছে। আধুনিক এই যুগে মানব জাতি এরূপ অমানবিক, পৈশাচিক ও বর্বরোচিত কাজে লিপ্ত হতে পারে, তা কল্পানাতীত।

তারেক রহমান বলেন, ধর্ষণ শুধু অপরাধই নয়, মানবতার বিরুদ্ধে চরম আঘাত এবং সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ চিত্র। আমাদের সমাজে যে নির্মম ও বর্বরোচিত ঘটনাগুলো ঘটে চলছে, তা মানবতা ও নৈতিকতার মৌলিক ভিত্তিকেই প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। আমরা দেখছি, পবিত্র মাহে রমজান মাসেও ধর্ষণের ঘটনা থামছে না। দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী ও শিশুদের ওপর চলমান নিপীড়ন, হেনস্তাকরণ ও ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য কাজ রোধে সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে নারী হেনস্থা, হয়রানি, ধর্ষণ বা ধর্ষণের হুমকির মতো ঘটনা মানুষ আর প্রত্যাশা করে না। তারপরেও এই ঘটনাগুলো ঘটেই চলেছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, নারী, কিশোরী ও শিশুদের প্রতি যেকোনো ধরনের সহিংসতা বা হয়রানি মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, তাই সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা এবং মর্যাদা নিশ্চিতে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাচ্ছি। এ ছাড়া একটি বিস্তৃত শিশু সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করে নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ চলাচল, নাগরিক স্বাধীনতা ও ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখতে হবে। ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দিতে হবে আইনিভাবে। এই ধরনের অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা সমাজে শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এই ঘটনা শুধু বর্তমান সমাজকে কলুষিত করছে না, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও এক ভয়ঙ্কর দৃষ্টান্ত তৈরি করছে। এমন ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ যেন এ ধরনের অপরাধ করার সাহস না পায়।


আরও খবর



রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বপ্রথম সৃষ্টি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমেদ আল মাইজভান্ডারি :


♦রহমতে আলম,নূরে মুজাস্সাম, হুজুর পূরনুর (ﷺ) হলেন সর্বপ্রথম সৃষ্টি, যাঁকে সৃষ্টি না করলে কোন কিছুই সৃষ্টি হতো না।[৪র্থ পর্ব দেখুন]

★১৭. হযরত কাব আহবার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন যখন সৃষ্টি জগত সৃজন করার ইচ্ছা করলেন তখন মাটিকে সস্প্রসারিত করলেন,আকাশকে উঁচু করলেন এবং আপন নূর হতে এক মুষ্ঠি নূর গ্রহন করলেন। তারপর উক্ত নূরকে নির্দেশ দিলেন‘ তুঁমি মুহাম্মাদ হয়ে যাও।’অতএব সে নূর স্তম্ভের ন্যায় উপরের দিকে উঠতে থাকল এবং মহত্বের পর্দা পর্যন্ত পৈাছে সিজদায় পরে বলল,‘আলহামদুলিল্লাহ্’ তখন আল্লাহপাকের পক্ষ থেকে ইরশাদ হল,এজন্যই তোঁমাকে সৃষ্টি করেছি আর তোঁমার নাম মুহাম্মাদ রেখেছি। তোঁমার হতেই সৃষ্টি কাজ শুরু করব এবং তোঁমাতেই রিসালাতের ধারা সমাপ্ত করব ।

[সিরাতুল হালাভিয়া ১ম খন্ড,পৃঃ ৫০]


★১৮. ইবনে জাওজী (রহ:) বলেন,

রাসুলুল্লাহ (ﷺ)-এঁর বানী : “আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম আঁমার নুর মোবারক সৃষ্টি করেছেন আর আঁমার নুর থেকে কুল কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন।

[ইবনে জাওজী : বয়ানুল মীলাদুন্নবী (ﷺ) :২২ পৃ:]


★১৯. হযরত আব্দুল কাদীর জিলানী (রহ:) বলেন,পরম গৌরবান্বিত ও মহিমান্বিত আল্লাহ পাক বলেছেন,আঁমি আঁমার নিঁজ জাতের কুদরতী জামালের নুর হতে মুহাম্মদ (ﷺ)-এঁর রুহ সৃষ্টি করেছি। এর প্রমান হল রাসুলুল্লাহ (ﷺ)-এঁর হাদিস আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম যা সৃষ্টি করেছেন তা হল আঁমার নুর মুবারক।

ইমাম শাতনুফী : বাহজাতুল আসরার : ১২ পৃ:]


★২০. মাওলানা সাইয়্যেদ হুসাইন আহমদ মাদানী বলেন-


غرضیکہ حقیقت محمد صلی الله علیه وسلم التحیۃ واسطہ جملہ کمالات عالم عالمیہ ہے یہ ھی معنی لولاک لما خلقت الافلاک اور اول ما خلق اللہ نوری اور انا نبی الانبیاء کے ہیں


মোট কথা হলো সমস্ত কায়েনাত বা আলম হাকীকতে মুহাম্মদী তথা নূরে মুহাম্মদী থেকে সৃষ্ট। যেমন হাদিসে কুদসীতে আল্লাহ বলেন, যদি আঁপনি না হতেন তবে আঁমি সকল আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না। রাসূল صلی الله علیه وسلم এর বানী, মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম আঁমার নূর সৃষ্টি করেছেন এবং আরও বলেন আঁমি নবীদেরও নবী।

[আশ শিহাবুস সাক্বিব- পৃ: ৫০।

কুতুবখানায়ে রহিমিয়্যাহ,সাহানপুর, ভারত থেকে প্রকাশিত]


রাসুল (ﷺ)-এঁর নূর সম্পর্কে আমাদের নতুুুন করে বলার অবকাশ রাখে না কী চমৎকার করে বলে দিলেন দেওবন্দের মুহতারাম শায়খুল হাদিস! সবচেয়ে বড় কথা হল হুসাইন আহমদ মাদানী ওহাবীদের গুরু “আহমদ শফীর” পীর সাহেব!ওহাবীরা কি নিজেদের পীরের কথাও মানবে না?


★২১. আশরাফ আলী থানবী নিজেই উক্ত হাদীস শরীফকে তার কিতাব “নশরুত তীব” উল্লেখ করেছেন। তিনি সেখানে একটি অধ্যায় রচনা করেছেন, তার নাম দিয়েছেন ” নূরে মুহম্মদীর বিবরন”।তাছাড়াও প্রথমে তিনি যা লিখেছেন তা হলো: “আব্দুর রাজ্জাক তাঁর সনদসহ হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ থেকে বর্ননা করেছেন যে, আমি আরজ করলাম : ইয়া রসূল্লাল্লাহ আমার পিতা মাতা আঁপনার জন্য কোরবান হউক, আমাকে এই খবর দিন যে, আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম কোন বস্তুটি সৃষ্টি করেছেন?


জবাবে আশরাফ আলী থানবী তার কিতাবে লিখেছেন


يا جابر ان الله تعالي قد خلق قبل الاشياء نور نبيك

অর্থ: হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ মুবারক করেন, হে জাবের রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ! নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক সব কিছুর পূর্বে আঁপনার নবীর নূর মুবারক সৃষ্টি করছেন।”

[ নশরুততীব ৫ পৃষ্ঠা]


✌এবার আসুন।একটু গভীর থেকে দেখা যাক; রাসুল (ﷺ)-এঁর সৃষ্টি বিষয়ে মাওলানা আশরাফ আলী থানবী’র দৃষ্টিভঙ্গি কি রকম??


দেওবন্দের ওলামাগণ অর্থাৎ ওহাবীরা যাকে হাকিমুল উম্মত উপাধিতে ভূষিত করে থাকেন তিনি হলেন মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (মৃতঃ১৩৬২ হি.)।মাওলানা আশরাফ আলী থানবী সাহেব এর অন্যতম সিরাত গ্রন্থ “ নশরুত্তীব ফি যিকরেন্নাবিয়িল হাবিব” এর ২৫ পৃষ্টায় রাসূল (ﷺ) নূরের সৃষ্টি মর্মে একটি অধ্যায় রচনা করেছেন।এই কিতাবটি বাংলা অনুবাদও করেছে বেহায়া ওহাবীরা, নাম দিয়েছে “যে ফুলের খুশবুতে সারা জাহান মাতোয়ারা” অনুবাদ করেছেন সাবেক ইমাম ও খতিব লালবাগ শাহী মসজিদ, মাওলানা মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম।


✌যাক আশরাফ আলী থানবী অধ্যায়টির নাম দিয়েছেন, “নূরে মোহাম্মদী (ﷺ)-এঁর বর্ণনা”।👏


তারপর মাওলানা আশরাফ আলী থানবী সাহেব হযরত জাবের (রা:) এর হাদিস এভাবে বর্ণনা শুরু করেন-


“প্রথম বর্ণনাঃ জাবের رضي الله عنه হতে বর্ণিত,তিনি বলেন,আমি আরজ করলাম ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার মাতা পিতা আপনার প্রতি উৎসর্গ।আমাকে বলুন,আল্লাহ তা’আলা সবকিছুর পূর্বে কি সৃষ্টি করেছেন? হুজুর (ﷺ) ফরমালেন, হে জাবের! নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা সবকিছুর পূর্বে তাঁর নূরের ফয়েজ হতে তোমার নবীর নূরকে সৃষ্টি করেছেন।অতঃপর ঐ নূর খোদায়ী কুদরতে যেখানে আল্লাহর ইচ্ছা ভ্রমণ করতে থাকে।তখন লওহ,কলম,জান্নাত,জাহান্নাম, ফেরেশতা,আসমান,জমীন,সূর্য,চন্দ্র,দানব,মানব কিছুই ছিল না।অতঃপর যখন আল্লাহপাক বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করতে ইচ্ছা করলেন,তখন ঐ নূরকে চারভাগে বিভক্ত করেন।একভাগ দ্বারা কলম সৃষ্টি করলেন,দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা লওহ,আর তৃতীয় ভাগ দ্বারা আরশ সৃষ্টি করেন……….” এরপর সুদীর্ঘ হাদিস রয়েছে।“


[আশরাফ আলী থানবী,নশরুত্তীব ফি যিকরেন্নাবিয়িল হাবিব,২৫ পৃঃ, মারকাযে মা’রিফ হাকিমুল উম্মত, বায়তুশ শরফ,থানাবন,মুজাফফর নগর,ইউপি, ভারত থেকে প্রকাশিত]


✌হযরত জাবের رضي الله عنه এর বর্ণিত হাদিসটি বর্ণনা করে তিনি এর ব্যাখ্যায় লিখেন-“এ হাদিস দ্বারা বাস্তবিক পক্ষে সর্বপ্রথম নূরে মুহাম্মদী (ﷺ)-সৃষ্টি হওয়া প্রমাণিত।কেননা যেসব সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রথম সৃষ্টি বলে হাদিসে বর্ণনায় এসেছে।ওইসব সৃষ্টি ‘নূরে মুহাম্মদী’ থেকে পরে সৃষ্টি হবার বিষয়টি আলোচ্য হাদিস দ্বারা নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত।“

[নশরুত্তীব ফি যিকরেন্নাবিয়িল হাবিবঃ ২৫ পৃঃ]


✌শুধু তাই নয়, আশরাফ আলী থানবীকে সর্মথন করে তার বরাত দিয়ে দেওবন্দী ইউসুফ লুদইয়ানবী তার কিতাবে লিখেন:


اپ صلي الله عليه و سلم نے فرمايا-اءے جابر اللہ تعالي نے تمام اشیاء سے پھلے تیرے نبي كا نور اپنے نوسے… اس حديث سے نور محمدي صلي الله عليه و سلم كا اول الخلق هونا باوليت حقيقت ثابت هوا


অর্থ: হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন, হে জাবের রদ্বিয়াল্লাহু আনহু ! আল্লাহ পাক সব কিছুর পূর্বে আঁপনার নবীর নূর মুবারক সৃষ্টি করেছেন। এ হাদীস শরীফ দ্বারা হাক্বীক্বী ভাবে প্রমানিত হলো যে , নূরে মুহম্মদী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হচ্ছেন প্রথম সৃষ্টি !”

[ আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল ৩ খন্ড ৮৩ পৃষ্ঠা]


★২২. বাংলাদেশের দেওবন্দীদের গর্ব শায়খুল হাদিস আজিজুল হক বুখারী শরীফে অনুবাদ করতে গিয়ে লিখেছেন: “নিশ্চয়ই সর্বপ্রথম আল্লাহ পাক আঁপনার নবীর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন।”

[আজিজুল হক অনুদিত বুখারী শরীফ ৫ম খন্ড, ৩-পৃষ্ঠা]


আরও খবর



ইসলাম প্রতিষ্ঠায় মা খাদিজা (রাঃ) অন্যতম প্রধান ভূমিকা রেখেছেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলা কেন্দ্রীয় খানকা শরীফে আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, বরুড়া আয়োজিত ইফতার ও মিলাদ মাহ্ফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাইজভাণ্ডার শরিফের সাজ্জাদানশীন ড. সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী বলেন,"প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও সততায় মুগ্ধ হয়ে হযরত মা খাদিজা (রাঃ) তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনিই সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণকারী ব্যক্তি। নবুয়্যতপ্রাপ্তি ও ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যে দুর্গম ও কণ্টকময় পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন, সে কঠিন মুহূর্তে তিনি সকল প্রতিকূলতাকে জয় করে সবসময় মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর পাশে ছিলেন। উঁচু হেরা পাহাড়ের গুহার সেই বন্ধুর পথ তিনি প্রতিদিন পাড়ি দিতেন শুধুমাত্র রাসুলে পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি তার অসীম ভালোবাসার জন্য।"


সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী আরো বলেন,"বিশেষত, ইসলামের বাণী প্রচারের সূচনালগ্নে প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)  যখন কাফিরদের অত্যাচার ও বিদ্বেষের  তীরের আঘাতে জর্জরিত, তখন প্রেরণার আলোকবর্তিকা হয়ে উঠেছিলেন মা খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ)। প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি আত্নত্যাগের জন্যই তিনি লাভ করেছেন, 'উম্মুল মু'মিনীন' বা 'বিশ্বাসীদের মা' এর মহৎ মর্যাদা। তিনি নিজের সব ধন-সম্পদ ইসলামের প্রচারের লক্ষ্যে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কদম মুবারকে উৎসর্গ করেন। এত ধনী পরিবারের সন্তান হয়েও মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং ইসলামের জন্য তিনি রাজত্ব ছেড়ে দারিদ্র্যকে আলিঙ্গন করেছেন। প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মাত্র ২৩ বছরে তৎকালীন বর্বর আরব জাতিকে ইসলামি চেতনায় উজ্জীবিত একটি মানবিক জাতিতে রূপান্তর করেছিলেন অগণিত ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে। ১৪০০ বছর আগে তিনি যে আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন, আজও তার অনুসরণে বিশ্ববাসী পাচ্ছে মুক্তির দিশা। আজ ইসলামের পতাকা বিশ্বের কোণে কোণে পৌঁছে গিয়েছে। আর এ অনন্য সফলতার পেছনে হযরত মা খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ) এর অবদান অনস্বীকার্য। তার জীবনাদর্শ থেকে আমরা প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও ইসলামের প্রতি আমাদের ভালোবাসা কেমন হওয়া উচিত তার যেমন শিক্ষা পাই, তেমনি আদর্শ মা এবং দাম্পত্য জীবনকেও রঙিনভাবে সাঁজাতে পারি। যে দিক থেকেই বিশ্লেষণ করা হোক না কেন, হযরত মা খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ) নিঃস্বার্থ ভালোবাসার দেদীপ্যমান নিদর্শন আমাদের মাঝে রেখে গেছেন।

মাহ্ফিলে মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফের খলিফাবৃন্দ, বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া ও মইনীয়া যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দ এবং হাজারো মানুষ অংশগ্রহণ করেন।


আরও খবর