Logo
শিরোনাম

ঈদে চলবে না আন্তঃদেশীয় তিন ট্রেন

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image


বিডি টু ডে রিপোর্ট:



আসন্ন ঈদুল আজহায় ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় নিরসনে ভারতে চলাচলকারী আন্তঃদেশীয় তিন ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে।


 ট্রেন তিনটি হলো ঢাকা-কলকাতাগামী মৈত্রী এক্সপ্রেস, ঢাকা-জলপাইগুড়িগামী মিতালী এক্সপ্রেস ও খুলনা-কলকাতাগামী বন্ধন এক্সপ্রেস। 


ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের নেওয়া কর্মপরিকল্পনা থেকে এ তথ্য জানা যায়।


কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়, আন্তঃদেশীয় মিতালী এক্সপ্রেস ১২ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ৯ দিন বন্ধ থাকবে। এছাড়া আন্তঃদেশীয়  মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন ১৪ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত ৯ দিন এবং বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন ১৪ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ৫ দিন বন্ধ থাকবে।



আরও বলা হয়, ঈদুল আজহার দিন বিশেষ ব্যবস্থাপনায় কতিপয় মেইল এক্সপ্রেস বা বিশেষ ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। তবে কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না। ১৪ জুন রাত ১২টার পর থেকে ঈদের পরের দিন সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কনটেইনার ও জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন ছাড়া অন্যান্য সব মালবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখা হবে।


আরও খবর



ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের নেতৃত্বে বুধবার জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি (এনএসসি) পাঞ্জাব এবং আজাদ কাশ্মীর জুড়ে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান এবং ড্রোন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেছে।

বৈঠকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে পাকিস্তান জাতিসংঘ সনদের ৫১ অনুচ্ছেদের অধীনে প্রতিক্রিয়া জানানোর অধিকার সংরক্ষণ করে এবং সশস্ত্র বাহিনীকে সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। কমিটি পাকিস্তানি ভূখণ্ডের প্রতিরক্ষার সময় পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান এবং ড্রোন ভূপাতিত করার জন্য সেনাবাহিনীর প্রশংসাও করেছে।

এনএসসি বলেছে, মসজিদ এবং বাড়িঘরসহ বেসামরিক এলাকাগুলোতে ভারতের ইচ্ছাকৃত লক্ষ্যবস্তুতে নিরীহ পুরুষ, নারী এবং শিশুদের হত্যা করা হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন। এটি সতর্ক করে দিয়েছে যে আঞ্চলিক উত্তেজনার জন্য দায়বদ্ধতা সরাসরি ভারতের।

ভারতকে জবাবদিহি করার জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে এনএসসি মর্যাদার সাথে শান্তির প্রতি পাকিস্তানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে। জোর দিয়ে বলেছে, এটি কখনই তার জনগণের ক্ষতি বা তার আঞ্চলিক অখণ্ডতার কোনও লঙ্ঘন হতে দেবে না।


আরও খবর



গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

চলমান গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম।

তিনি বলেছেন, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু রাখতে কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। আমরা আশা করছি, এই গ্রীষ্মকালে বিদ্যমান সব বিদ্যুৎ কেন্দ্র চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বিপিডিবি চেয়ারম্যান বলেন, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো গড়ে ১৪,০০০-১৪,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে, যেখানে দৈনিক চাহিদা আনুমানিক ১৫,০০০ মেগাওয়াট ।

তিনি বলেন, সর্বোচ্চ চাহিদা ১৭ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট বলে অনুমান করা হয়েছে, যেখানে ২০২৪ সালে সর্বোচ্চ উৎপাদন ছিল ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট।

বিপিডিবির তথ্য অনুসারে, শনিবার দেশে ১১ হাজার ৯৭১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে, যেখানে চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা প্রায় ১৫ হাজার মেগাওয়াট হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

বিপিডিবি সূত্র জানিয়েছে, গ্রীষ্মকালে বিদ্যুতের ঘাটতি ৭৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত থাকবে। তবে তা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে। সূত্র এও জানিয়েছে, কারিগরি সমস্যার কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হতে পারে।

বিপিডিবি গ্রীষ্মকালে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে, যেখানে সর্বোচ্চ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১৭ হাজার ২৬০ মেগাওয়াট। এছাড়া সরকার গ্যাসের চাহিদা পূরণের জন্য তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সংগ্রহ করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রাথমিক জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

জ্বালানির ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ও দেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে গত ১৭ এপ্রিল সরকার আন্তর্জাতিক কোটেশন প্রক্রিয়ায় স্পট মার্কেট থেকে দুই কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।

এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের মেসার্স এক্সেলেরেট এনার্জি, এলপি থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির আরেকটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। এভাবে সরকার প্রায়ই এলএনজি সংগ্রহ করে থাকে। অন্যদিকে জ্বালানি চাহিদা মেটাতে এলএনজি নিয়ে কাতার ও ওমানের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি রয়েছে।

সম্প্রতি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, গ্রীষ্মকালে লোডশেডিং কমাতে সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। গ্রীষ্মকালে সারা দেশে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য সরকার কিছু নির্দেশনা দিয়েছে।

তিনি বলেন, বিদ্যুতের ব্যবহার কমাতে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাড়ি ও মসজিদে এয়ার কন্ডিশনারের তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখা উচিত নয়। যদি এটি বজায় রাখা যায়, তাহলে ২ হাজার থেকে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। শীতকালের তুলনায় গ্রীষ্মকালে জাতীয় বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে।

লোডশেডিং সম্পর্কে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, সরবরাহ ও চাহিদায় অমিলের কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়। কিন্তু যদি ট্রান্সফরমারটি বিকল হয়ে যায় অথবা ঝড় ও বৃষ্টিপাতের কারণে কোনো প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দেয়, তাহলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।


আরও খবর



শিশু আছিয়া হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

মাগুরার আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় আগামী ১৭ মে শনিবার ঘোষণা করবেন আদালত। এর মধ্য দিয়ে অভিযোগ গঠনের ২১ দিনের মাথায় আলোচিত এই মামলার বিচার কার্যক্রম শেষ হলো।

মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে এ রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ১২ মে সকাল ১০টায় মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়ে দুপুর ১২টায় শেষ হয়। তবে প্রথমদিন কার্যক্রম শেষ না হওয়ায় আজ আবারও যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের দিন ধার্য করা হয়।

আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মকুল বলেন, মাগুরার চাঞ্চল্যকর আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার যুক্তিতর্কের দিন ধার্য ছিল। আদালতে সকালে এই বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে আসামিদের উপস্থিতিতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।

তিনি আরও বলেন, এই মামলায় মোট ২৯ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। মামলাটিতে সাতটি জব্দ তালিকা ছিল। এই সাতটি জব্দ তালিকায় ১৬ জন সাক্ষী ছিল। যার মধ্যে ১২ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্যপ্রমাণসহ সাক্ষ্য দিয়ে তাদের জব্দ তালিকাকে সত্যায়ন করেছেন। জব্দ করা আলামতকে আদালতে সত্যায়ন করেছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী বলেন, এই মামলায় তিনটি মেডিকেল সার্টিফিকেট ছিল। পাঁচ ডাক্তার মেডিকেল সার্টিফিকেটে স্বাক্ষর করেছিলেন। তারা ইতোমধ্যে আদালতে সাক্ষী দিয়ে মেডিকেল সার্টিফিকেটকে সমর্থন করে বক্তব্য দিয়েছেন এবং মেডিকেল সার্টিফিকেটে তারা তাদের স্বাক্ষর শনাক্ত করেছেন।

তিনি আরও বলেন, সর্বোপরি এ মামলায় ২৯ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়ে আদালতে আসামি হিটু শেখের বিরুদ্ধে ২০০০ সালে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধিত আইন ২০০৩ এর ৯ এর দুই ধারাকে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সম্পূর্ণরূপে সক্ষম হয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গত ৬ মার্চ মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় আট বছরের শিশু আছিয়া। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে ১৩ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।

ঘটনার পর দেশজুড়ে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। স্থানীয় আইনজীবীরাও অভিযুক্তদের জন্য কোনো ধরনের আইনি সহায়তা না দেওয়ার ঘোষণা দেন।

মামলার মূল আসামি শিশুর বোনের শ্বশুর হিটু শেখ গত ১৫ মার্চ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। যেখানে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় তিনি একাই জড়িত বলে স্বীকারোক্তি দিলেও গত ১৩ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মাগুরা সদর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মামলার চার আসামির বিরুদ্ধেই অভিযোগ এনে তদন্তকার ৮ বছরের শিশুটি।


আরও খবর



বিসিবির নেতৃত্বে কাদের থাকা উচিত

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনের আর বেশি দেরি নেই। এরই মধ্যে নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন দেশের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তার মতে, ক্রিকেট বোঝেন এমন ও জেলার ক্রিকেট উন্নয়নে সক্ষম প্রতিনিধিরাই বিসিবির নেতৃত্বে আসা উচিত।

জুলাই- আগস্টের ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর ক্রীড়াঙ্গনেও আমূল পরিবর্তন আসে। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ ঘটে।

জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মিলনয়াতনে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে চমক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান কালে তামিম ভবিষ্যতে ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে ক্রিকেট বোর্ডে আসতে যারা আগ্রহী, তাদের প্রতি দিয়েছেন কঠোর বার্তা।

তামিমের বক্তব্যে উঠে আসে জেলার কাউন্সিলরদের নির্বাচন পদ্ধতি নিয়েও স্পষ্ট মত। তিনি বলেন, আমি আপনাদের কাছে একটা বিনীত অনুরোধ করবযারা ক্রিকেট বোঝেন, যাদের স্বপ্ন আছে দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নেওয়ার, তাদেরকেই জেলা বা বিভাগ থেকে নির্বাচিত করা হোক। আমি অতীতে অনেকবার দেখেছি, কেউ একজন জেলা বা বিভাগ থেকে বোর্ডে আসেন, তারপর বোর্ডের পরিচালক হয়ে নিজের অঞ্চলকে ভুলে যান। এটা হতে দেওয়া যায় না।

সম্প্রতি বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে ক্রিকেটের অব্যবস্থাপনা ও লিগ কাঠামোর দুর্বলতা নিজের চোখে দেখেছেন তামিম। সে অভিজ্ঞতা থেকেই বলেন, অনেক জেলায় তো মানসম্মত একটা লিগই হয় না। অথচ আমরা ক্রিকেটকে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা বলে দাবি করি।

তামিম মনে করেন, জেলা বা বিভাগীয় ক্রিকেটের উন্নয়নে যারা ব্যর্থ, তাদের ক্রিকেট বোর্ডের উচ্চপদে আসার যোগ্যতা নেই। তার ভাষায়, যদি কেউ নিজের জেলার ক্রিকেটেও উন্নয়ন না করতে পারে, তাহলে তার বোর্ডে আসা উচিত নয়।


আরও খবর

শনিবার থেকে ফের শুরু আইপিএল

মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫




রোহিঙ্গাদের সাড়ে তিন মিলিয়ন ডলার সহায়তা

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জাপান সরকার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থাকে (আইওএম) ৩.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দিয়েছে। সোমবার ঢাকার জাপান দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাঈদা শিনিচি এবং আইওএম বাংলাদেশ মিশনের প্রধান ল্যান্স বোনো এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। কক্সবাজার জেলা এবং ভাসানচরে প্রায় ৫ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় সম্প্রদায় এই প্রকল্প থেকে সহায়তা পাবে।

এই প্রকল্পের আওতায় সুরক্ষা, আশ্রয়, খাদ্যবহির্ভূত পণ্য, এলপিজি বিতরণ, পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি, পাশাপাশি ভাসানচরে শরণার্থীদের জন্য জীবিকা নির্বাহ এবং কক্সবাজারে স্থানীয় সম্প্রদায়ের জন্য দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং সুরক্ষা পরিষেবা দেওয়া হবে।

ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা আশা প্রকাশ করেছেন, জাপান সরকারের সহায়তায় এই প্রকল্প রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় সম্প্রদায় উভয়ের জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। কক্সবাজার ক্যাম্পে আমার প্রথম সফরের ঠিক পরেই একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে পেরে আমি আনন্দিত। আমি আশা করি এই বিস্তৃত পরিকল্পনাটি কক্সবাজার এবং ভাসানচর উভয় স্থানে রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় সম্প্রদায় উভয়ের সুরক্ষা, জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য অনেক মানুষের কাছে পৌঁছাবে। জাপান এই সংকটের টেকসই সমাধানের জন্য কাজ চালিয়ে যাবে এবং আইওএমের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে সহযোগিতা করবে।


আরও খবর