Logo
শিরোনাম

ঈদে সিএনজি স্টেশন খোলা রাখার বিষয়ে যা জানালেন সেতুমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক:


আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সিএনজি স্টেশনগুলো ঈদের ৭ দিন আগে থেকে এবং ৫ দিন পর পর্যন্ত সারাদিন খোলা থাকবে। 


এ সময় নো হেলমেট, নো ফুয়েল। মন্ত্রী এমপির লোক বলেও যেন কেউ পার না পায়।


আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বনানীর বিআরটিএর কার্যালয়ে ঈদুল আজহা উপলক্ষে সড়কপথে যাত্রীসাধারণের যাতায়াত নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করতে প্রস্তুতিমূলক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।



এ সময় মন্ত্রী বলেন, ঈদের সময় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে সড়কে কোন খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না। এবার জলোচ্ছ্বাসে বেশ কিছু রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঈদের সাত দিন আগে এসব সড়ক ঠিক করতে হবে।


ওবায়দুল কাদের বলেন, রোজার ঈদের আগে তেমন কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি, তবে ঈদের পর অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে। ঈদ পরবর্তী নজরদারি কমানোর কারণে সড়কে দুর্ঘটনা বেড়ে যায়। হেলপার যেন ড্রাইভার না হয় এই বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। বিশেষ করে দূরের যাত্রায়।


তিনি বলেন, গাড়ির ফিটনেস ঠিক রাখতে হবে। লক্কড় ঝক্কড় গাড়িতে রং দিয়ে লাভ নেই। ঈদ যাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া না নিতে পরিবহন মালিকদের আহ্বান জানাই। ঈদে পোশাক কারখানা ছুটি দিলে যানজটের সৃষ্টি হয়, এ বিষয়ে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।


সেতুমন্ত্রী বলেন, কুমিল্লা থেকে ঢাকায় আসা যায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিটে আর আর ঢাকায় হানিফ ফ্লাইওভার দেড় দুই ঘণ্টা বসে থাকতে হয়। গাড়ির চাপে স্থবির হয়ে থাকে হানিফ ফ্লাইওভার। নিচের দিকের কিছু কারণে এই সমস্যাটা তৈরি হয়। জাতীয় স্বার্থেই এই সমস্যার সমাধান করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন মন্ত্রী।


আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, অ্যালিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সাথে ঈদের কোন সম্পর্ক নেই। সহায়ক শক্তি মাত্র। যাত্রী কল্যাণ সমিতির কোন লাইসেন্স নেই।


 তারা যা দুর্ঘটনা হয় তার চেয়ে বেশি তিনগুণ তুলে ধরে। অফিসে অফিসে গিয়ে চাঁদা না পেলে তারা এসব কাজ করে।


আরও খবর



নতুন নীতিমালা নয়, সংস্কার হবে পুঁজিবাজার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

পুঁজিবাজারের সংকট মোকাবিলায় নতুন কোনো নীতিমালা গ্রহণ করা হবে না, বরং বর্তমান পরিস্থিতি উন্নয়নের জন্য সংস্কারের মাধ্যমে পরিবর্তন আনা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাজধানীর নিকুঞ্জে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের সংস্কারের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।

এর আগে, দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তী সরকার পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার কথা জানিয়েছিল। এরপর ধীরে ধীরে পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক এবং লেনদেন বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছিল।

তবে ২৭টি প্রতিষ্ঠানকে জেড ক্যাটেগরিতে পাঠানোর পর এবং বিনিয়োগকারীদের আন্দোলনের ফলে বাজারে লেনদেন কমে গিয়ে বর্তমানে তিন থেকে সাড়ে তিনশ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানিগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা চলছে। অন্তর্বর্তী সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, নতুন নীতিমালার মাধ্যমে কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়া হবে না, বরং অংশীজনদের সুবিধা ও অসুবিধা অনুযায়ী পুঁজিবাজার সংস্কারের মাধ্যমে উন্নতি আনা হবে।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




নওগাঁয় ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার মগলিশপুর গ্রামবাসীর আয়োজনে এই ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় ৫টি ক্যাটাগরিতে অংশ নেই ২৪ টি ঘোড়া। 

এ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেন, হালিমা আক্তার, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন, মজিবর রহমান ও তৃতীয় কামরুল হাসান। যুব সমাজকে মাদক থেকে বিরত রাখতে ও গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলার রীতি ফিরিয়ে আনতে এবং গ্রামের সাধারণ মানুষদের বাড়তি বিনোদন দিতেই এমন আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান আয়োজকরা। এ প্রতিযোগিতা দেখতে দুপুর থেকে আশে পাশের এলাকাগুলো থেকে সব বয়সের নারী, পুরুষ ও শিশু আসতে থাকে। বিকেলে মাঠে হাজারো মানুষের মিলন মেলায় পরিণত হয়। ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে মোঃ রাহিদ হোসেনের সঞ্চালনায় ও মোহাম্মদ মিলন হোসেনের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথির পক্ষে উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাশমত আলী, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, মোঃ আঃ সাত্তার নান্নু, মোঃ শহিদুল ইসলাম সাগর, মোঃ আক্কাস আলী, মোঃ আবুল কালাম আজাদ স্বপন, দুলাল হোসেন, আবুল কালাম সাবেক, মোজাফফর হোসেন, আমিনুল ইসলাম, মাসুদুর রহমান টিক্কা, মাহফুজ আলম, শামীম আহম্মেদ, আইনুল হক, আবুল কালাম দুলাল, ইফতে খারুল আলম ইপু, মহসিন রেজা যুগ্ম, মর্জিনা আক্তার, বিদ্যুৎ হোসেন, উপজেলা জিয়া সাইবার ফোর্সের আহবায়ক নুরুদ্দিন নরু প্রমুখ।


আরও খবর



ঢাবিতে থাকছে না মুক্তিযোদ্ধার নাতি নাতনি কোটা

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য পোষ্য কোটা এবং খোলোয়াড় কোটা বাতিলের জন্য আইনি নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এতে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের ‘সন্তানদের’ জন্য ৫ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ১ শতাংশ এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটা বহাল রেখে বাকি সব কোটা বাতিল করতে বলা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রো-ভিসি (প্রশাসন), প্রো-ভিসি (শিক্ষা) রেজিস্ট্রারকে -মেইলে এই নোটিশ পাঠিয়েছেন।

নোটিশ পাওয়ার পাঁচদিনের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ব্যাপারে ব্যবস্থা না নিলে সুপ্রিম কোর্টে রিটসহ বিষয়টি নিয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। নোটিশে বলা হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাঙালি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক কর্মকর্তারা সব গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার আন্দোলনে অবদান রেখেছেন। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের কোটা সংস্কার আন্দোলন শেখ হাসিনা সরকারের পতন আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কর্মকর্তাদের ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়।

নোটিশে আরও বলা হয়, একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া অবশ্যই মেধার ভিত্তিতে হতে হবে এবং অন্য কোনো মানদণ্ডে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া সাধারণত বৈষম্যমূলক, স্বেচ্ছাচারী এবং অযৌক্তিক। কোনো বৈধ রাষ্ট্রীয় উদ্দেশ্যের সঙ্গে এর কোনো যৌক্তিক সম্পর্ক নেই।

মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা সংবিধান সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপন্থি উল্লেখ করে এতে বলা হয়, দেশের সর্বোচ্চ আদালত মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বীরাঙ্গনাদের সন্তানদের জন্য সরকারি, আধাসরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে মাত্র শতাংশ কোটা নির্ধারণ করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রেও এই রায় প্রয়োগ করতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটায় ভর্তির সুযোগ সৃষ্টি করা সংবিধান সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপন্থি।

পোষ্য কোটা বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮ (০৪) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নারী বা শিশুদের অনুকূলে বা নাগরিকদের যেকোনো অনগ্রসর অংশের উন্নতির জন্য বিশেষ বিধান করা যেতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীদের ছেলে-মেয়েরা সেই মানদণ্ড পূরণ করে না। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ায় ওয়ার্ড বা পোষ্য কোটায় শতাংশ সংরক্ষণ করা বৈষম্যমূলক, স্বেচ্ছাচারী অযৌক্তিক।

এছাড়া খেলোয়াড় কোটা বাতিলের দাবি জানিয়ে এতে বলা হয়, খেলোয়াড়দের কোটায় ভর্তিতে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। তাছাড়া খেলোয়াড়দের কোটা সংবিধানে সংজ্ঞায়িত পশ্চাৎপদ বিভাগের অধীনে পড়ে না। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ায় ক্রীড়াবিদদের জন্য বিশেষ কোটাও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপন্থি। এছাড়া খেলোয়াড় কোটায় স্বজনপ্রীতি দুর্নীতির সুযোগ রয়েছে।


আরও খবর

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




রাজাপুরে অপপ্রচারের প্রতিবাদে জাতীয় নাগরিক কমিটির সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠির রাজাপুরে জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যদেরকে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি হুমকি ও তাদের নামে অপপ্রচারের প্রতিবাদে জাতীয় নাগরিক কমিটির সংবাদ সম্মেলন করেছেন। মঙ্গলবার বেলা ১২ টায় রাজাপুর সাংবাদিক ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জাতীয় নাগরিক কমিটির রাজাপুর থানা প্রতিনিধি সদস্য তাইমুল হায়দার সজীব বলেন,   গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের জনগণ একটি নজিরবিহীন ফ্যাসিবাদী ও মাফিয়া শাসনের অধীনে চরম জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। অবৈধ আওয়ামীলীগ সরকার জনগনের সকল অধিকার কেড়ে নিয়েছিলো। রাজনৈতিক দল সহ সাধারণ জনগণ ও শিক্ষার্থীদের জীবনে নেমে এসেছিল ঘোরতর এক বিপর্যয়। আর তার থেকে পরিত্রান পেতেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ছাত্র জনতা ও সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহনে গত ০৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে উৎখাত করতে সক্ষম হয়। পরবর্তিতে এ অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানকে টিকিয়ে রাখতে জাতীয় নাগরিক কমিটি গঠিত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় সারা দেশের ন্যায় রাজাপুর উপজেলায় তৎকালীন আন্দোলনরত ছাত্র জনতার সমন্বয়ে তাদের পরামর্শক্রমে ১০৮ সদস্যের তালিকা করে কেন্দ্রে পাঠানো হলে কেন্দ্র থেকে রাজাপুর থানা প্রতিনিধি কমিটি হিসেবে গত ৮ জানুয়ারী অনুমোদন দেয়। এ প্রতিনিধি কমিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশ হলে স্থানীয় একটি কুচক্রী মহল বিভিন্নভাবে এর বিরোধীতা করতে থাকে। কেননা তারা মনে করছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি থাকলে ওই কুচক্রি মহল টেন্ডারবাজি, চাদাবাজি, দখলবানিজ্য করতে পারবে না। তাই ওই কুচক্রিমহল বিভিন্ন কৌশলে আমাদের কয়েকজন সদস্যকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে এবং কিছু সদস্যের নাম তাদের লোকজনের নামের সাথে মিলে যাওয়ায় তাদের দ্বারা সংবাদ সম্মেলন করিয়ে পদত্যাগের ঘোষনা দেওয়ানো হয়। তারা এমনও বলেন, আমাদের এ কমিটিতে নাকি ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোষররা রয়েছেন। ইহা একদম মিথ্যে, বানোয়াট ও ভিক্তিহীন কথা। তারা আমাদের ঐক্যে ফাটোল ধরানোর জন্য এখনও মিথ্যে কর্মকান্ড করে যাচ্ছেন। তাদের এমন কর্মকান্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সংবাদ সম্মেলনে রাজাপুর থানা প্রতিনিধি সদস্য তাইমুর হায়দার সজীব আরও বলেন, আমরা ইতোমধ্যে আরও একটি বিষয় লক্ষ করেছি। আমাদের রাজাপুরের কৃতি সন্তান জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সংগঠক মশিউর রহমানের বরাত দিয়ে রাজাপুর কমিটি থেকে কয়েকজন সদস্যের পদত্যাগের বিষয়ে লেখা হয়েছে। আদৌ কেন্দ্রীয় সংগঠক মশিউর রহমান মিডিয়ায় এমন কোন বক্তব্য দেননি এবং কোন সাংবাদিক এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চায়নি। রাজাপুর উপজেলা জাতীয় নাগরিক কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ ও আমাদেরকে সমাজে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য কিছু কুচক্রি মহল মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট তথ্যদিয়ে আপনাদের সহযোগিতা নিচ্ছে। এমন ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। পাশাপাশি আপনাদের সহযোগীতা ও লিখনীর মাধ্যমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি আমাদের এ উপজেলাকে চাদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও দখলবানিজ্যসহ বিভিন্ন অপরাধমুক্ত করতে প্রশাসন ও সাংবাদিকদের সহযোগীতা কামনা করেছেন। এ বিষয়ে রাজাপুর থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল মালেক জানান, এ বিষয়ে তাদের কাছে কেহ কোন অভিযোগ করা হয়নি বা কেহ জানায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।  


আরও খবর



শীতার্তদের পৌনে সাত লাখ কম্বল দেবে সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ সারা দেশেই জেঁকে বসেছে শীত। পৌষের শুরু থেকেই সারা দেশে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এ পরিস্থিতিতে ৬ লাখ ৭৯ হাজার কম্বল দেওয়া হবে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে।

এসব কম্বল কিনতে আট বিভাগের ৬৪টি জেলার ৪৯৫টি উপজেলা ও সব পৌরসভার জন্য ৩৩ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার শীত মৌসুমের শুরুতেই মন্ত্রণালয় থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের ১৪টি জেলায় শীতার্তদের মধ্যে বিতরণের লক্ষ্যে ১৫ হাজার ২৫০টি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে বরাদ্দ করা কম্বল যথাযথভাবে বিতরণ এবং মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব আর্থিক বিধি-বিধান যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে বলা হয়েছে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের। একই সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে কম্বল ক্রয় করে দুস্থদের মাঝে বিতরণ করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর