Logo
শিরোনাম

'ফারাজ' এর আগে 'শনিবার বিকেল' মুক্তির দাবি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

৩ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে বলিউড ফিল্ম ‘ফারাজ’, এদিকে একই ঘটনার উপর নির্মিত মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত ছবি ‘শনিবার বিকেল’ এর মুক্তি গেলো ৪ বছর ধরে আটকে আছে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফারুকী। তিনি দাবি তুলেছেন, ছবিটি যেনো ফারাজ মুক্তি পাবার ঘন্টাখানেক আগে হলেও বাংলাদেশে মুক্তি দেয়া হয়।

রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে ২০১৬ সালেরে ১ জুলাই জঙ্গি হামলায় নিহত হন ফারাজ আইয়াজ হোসেন। বন্ধুদের বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছিলেন তিনি। তার সেই সাহসিকতা ও ত্যাগ নিয়ে ভারতীয় প্রেক্ষাগৃহে ৩ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাচ্ছে বলিউড সিনেমা ফারাজ।

এদিকে সেই ঘটনাকে অন্য দৃষ্টিভঙ্গিতে পর্দায় তুলে এনেছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী যা গেলো চার বছর ধরে সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সোমবার নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি স্ট্যাটাস দেন ফারুকী। ফারূকীর মন্তব্যের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে পরমুহূর্তেই সেই স্ট্যাটাসটি শেয়ার দিয়েছেন একাধিক পরিচালক, শিল্পী কলাকুশলী। একই সাথে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কেউ কেউ।

 এই গুণী পরিচালক বলেন, শনিবার বিকেল ছবিটি মুক্তি না পাওয়াটা কষ্টের। যেখানে ফারাজ মুক্তি পাচ্ছে সেখানে শনিবার বিকেল ছবির মুক্তি আটকে থাকায় নিজেকে এদেশের তৃতীয় শ্রেণীর নাগরিক মনে হচ্ছে তার।

বহিবিশ্বের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। ফারুকী বলেন, ছবিটি সেখানে ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে দেশের। তার প্রশ্ন তাহলে বাংলাদেশে কেনো তার ছবিটি আটকে রাখা হচ্ছে?

ফারুকী বলেন, যেই ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর জন্যে ‘শনিবার বিকেল’ ছবিটি আটকে আছে তাদের এদেশে নিন্দিত হতে হবে।

পরিচালকের প্য়ত্য়াসা ভারতে ‘ফারাজ’ ছবির ঘন্টাখানেক আগে হলেও বাংলাদেশে শনিবার বিকেল আলোর মুখ দেখবে।  


আরও খবর

সৈকতে উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন মিম !

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3




নওগাঁয় বালক ও বালিকাদের দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকাদের অংশ গ্রহণে দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার চক এনায়েত উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে দিন ব্যাপী এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচী ২০২৩-২০২৪ এর আওতায় নওগাঁ জেলা ক্রীড়া অফিসের ব্যবস্থাপনায় অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকাদের অংশগ্রহণে এই দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। 

প্রতিযোগিতায় বালিকা ‘ক’ বিভাগে হেনা বানুকে পরাজিত করে তানিয়া আকতার ও বালক ‘ক’ বিভাগে ফিরোজ খানকে হারিয়ে তানভীর হোসেন বিজয়ী হয়। বালিকা ‘খ’ বিভাগে সুমাইয়াকে হারিয়ে সুরাইয়া বিজয়ী হয় এবং বালক ‘খ’ বিভাগে সাফিউল ইসলাম সিফাতকে হারিয়ে এসএম আরাফাত বিজয়ী হয়। প্রতিযোগিতায় বিদ্যালয়ের ৫০জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।  

প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার তুলে দেন সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান ইলিয়াস তুহিন রেজা। জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা আবু জাফর মাহমুদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা লাইব্রেরীয়ান এস, এম আশিফ, সদর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক আবু মো. বখতিয়ার ইনাম ববিন প্রমুখ। এছাড়া ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অন্যান্য স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় আগামীর জন্য মেধাবী ও চৌকস শিক্ষার্থীদের খুজে বের করে আনতে এই চতুর খেলা দাবার কোন বিকল্প নেই। তাই শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের জন্য এই ধরনের প্রতিযোগিতার বেশি বেশি আয়োজনের কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন অতিথিরা।


আরও খবর

বিসিবি ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন পাপন

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




গাজায় গণহত্যা অব্যাহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েই চলছে দখলদার ইসরায়েল। উত্তর গাজার পাশাপাশি এখন দক্ষিণ গাজায়ও নির্বিচারে হামলা করছে ইসরায়েল। বাড়ছে নারী ও শিশুর প্রাণহানি। এদিকে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে যে, গাজায় হামাসের বিস্তৃত টানেলে সাগরের পানি ঢুকানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল।

এক সপ্তাহ যুদ্ধবিরতির পর শুক্রবার থেকে ভয়াবহ আক্রমণ ফের শুরু করেছে ইসরায়েল। এবার পুরো গাজাকেই টার্গেট করছে ইসরায়েলি সেনা। গত শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত অন্তত ৮০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এখন দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসসহ সব খানে বোমা হামলার পরিমাণ বাড়িয়েছে তারা। খবর আল জাজিরার

ইউনিসেফ বলছে, প্রতি ১০ মিনিটে অন্তত একটি করে বোমা বর্ষণ করা হচ্ছে। এতে গোটা গাজায় একটু জায়গাও নিরাপদ নেই। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, গত চার দিনের টানা বর্বর হামলায় হাসপাতালগুলোতে লাশের বন্যা হয়ে গেছে।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলছে, গাজায় হামাসের কেন্দ্রগুলো ধ্বংস করতে তারা গোটা গাজায় হামলা বিস্তৃত করেছে। আইডিএফের প্রধান মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি বলেন, সেনারা এখন হামাস যোদ্ধাদের সঙ্গে মুখোমুখি লড়াই করছে।

সোমবার সকালে গাজাবাসীকে গাজার কেন্দ্রস্থলের অন্তত ২০টি এলাকা থেকে অন্যত্র সরে যাওয়ার নতুন আদেশ জারি করেছে ইসরায়েল। কিন্তু এর আগে উত্তর থেকে দক্ষিণের খান ইউনিসের এসব এলাকায় ঠাঁই নিয়েছিলেন তারা। এখন আবার অন্যত্র চলে যাওয়ার নির্দেশে আতঙ্কিত বাসিন্দারা।

গত মাসে আল-শাতি শরণার্থী শিবিরের উত্তরে পাঁচটি বড় পাম্প একত্রিত করা হয়েছে। এসব পাম্প হাজার হাজার ঘনমিটার সমুদ্রের পানি টানেলে পাম্প করতে সক্ষম।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫ হাজার ৫২৩ জন। ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে শতকরা ৭০ ভাগ নারী ও শিশু।

এক সংবাদ সম্মেলনে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কেদরা বলেছেন, দখলদার সেনাদের হামলায় আহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ৩১৬ জন।

গত ৭ অক্টোবর গাজার সীমান্ত সংলগ্ন ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের নজিরবিহীন হামলায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছে বলে দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ সময় হামাস ইসরায়েল থেকে প্রায় ২৪০ জনকে বন্দি করে গাজায় নিয়ে যায়। এর মধ্যে যুদ্ধবিরতির সময় ১১০ জনকে মুক্তি দিয়েছে হামাস।

নিহত স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের সংখ্যার বিষয়ে আল-কেদরা বলেন, ইসরায়েলের হামলায় মোট ২৮১ চিকিৎসক ও ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যকর্মী নিহত হন। তাদের আক্রমণে ৫৬টি স্বাস্থ্য খাতের অবকাঠামো ও অ্যাম্বুলেন্স সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়েছে। এছাড়া ২০টি হাসপাতাল ও ৪৬টি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়।

গাজায় হামাসের ব্যবহৃত প্রায় ৮০০টি টানেল পাওয়ার দাবি করেছে আইডিএফ। এর মধ্যে ৫০০টি ধ্বংস করা হয়েছে বলেও দাবি তাদের।

এদিকে এক প্রতিবেদনে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে যে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) হামাসের টানেল নেটওয়ার্কে সমুদ্রের পানি ঢুকানোর পরিকল্পনা করছে। গত মাসে আল-শাতি শরণার্থী শিবিরের উত্তরে পাঁচটি বড় পাম্প একত্রিত করা হয়েছে। এসব পাম্প হাজার হাজার ঘনমিটার সমুদ্রের পানি টানেলে পাম্প করতে সক্ষম।

এই পরিকল্পনার প্রধান উদ্বেগ হলো সমুদ্রের পানি ভূগর্ভের পানিকে বিষাক্ত করে ফেলতে পারে। ওই এলাকার ভূপৃষ্টের গতি প্রকৃতিও পাল্টে যেতে পারে। এর ফলে ওই এলাকায় কোনো ফসল নাও হতে পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল মার্কিন কর্মকর্তাদের জানিয়েছিল যে, তারা গত মাসে এই বিকল্পটি বিবেচনা করছে। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা পরিবেশগত কারণগুলো বিবেচনার আহ্বান জানান। কিছু মার্কিন কর্মকর্তা এই পরিকল্পনার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তবে বাকিরা এই পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছেন।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে যে, প্রক্রিয়াটি বাস্তবায়ন করতে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। এছাড়া হামাস যোদ্ধা ও তাদের কাছে থাকা জিম্মিদের সরে যাওয়ার বিষয়ে সতর্কতা করা হতে পারে। তবে সকল জিম্মি ফেরত না পাওয়া পর্যন্ত ইসরায়েল অপেক্ষা করবে কি না সেটি স্পষ্ট নয়।

খবরে বলা হয়েছে, এই পরিকল্পনার একটি প্রধান উদ্বেগ হলো সমুদ্রের পানি ভূগর্ভে পাম্প করার পরিবেশগত প্রভাব। সমুদ্রের পানি মাটিতে প্রবেশ করা উদ্বেগের, কারণ এটি মাটির গভীরে থাকা আধা-লবনাক্ত জলাশয়গুলোকে বিষাক্ত করে ফেলতে পারে। এছাড়া এর ফলে ওই এলাকার ভূপৃষ্টের গতি প্রকৃতিও পাল্টে যেতে পারে।

সাগরের পানি টানেলে ঢুকালে সেটি গাজার মাটিকে লবণাক্ত করবে, ফলে ফসল ফলানো অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়বে। সাবেক মার্কিন কর্মকর্তারা ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেছেন যে, পরিকল্পনাটি সম্ভবত বিশ্বব্যাপী নিন্দা বয়ে আনবে। তবে তিনি দাবি করেন- এটি স্থায়ীভাবে টানেলগুলোকে নিষ্ক্রিয় করার কয়েকটি উপায়ের মধ্যে একটি হতে পারে।

২০১৫ সালে মিশর সামুদ্রিক পানি হামাসের টানেলে ঢুকিয়েছিল। পরে রাফাহর কৃষকদের অভিযোগ ছিল যে, এর ফলে তাদের ফসলের ক্ষতি হয়েছে।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট সোমবার বলেছেন, হামাসের সমস্ত অবকাঠামো সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলি সেনাবাহিনী পুরো গাজা শহর এবং গাজা উপত্যকার উত্তর অংশে হামলা চালাবে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, হামাসের সমস্ত অবকাঠামো নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনী গাজায় থাকবে।

 


আরও খবর



অসঙ্গতির কারনে বহু স্বতন্ত্র প্রার্থির প্রার্থিতা বাতিল করতে যাচ্ছে ইসি

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

সদরুল আইন : সংসদ নির্বাচনে কোনো ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাইলে তাকে সংশ্লিষ্ট সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষরসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থাপন করতে হয়।

 এ সম্পর্কিত একটি বিধিমালা রয়েছে যা স্বতন্ত্র প্রার্থী (প্রার্থিতার পক্ষে সমর্থন যাচাই) বিধিমালা ২০১১ হিসেবে পরিচিত। 

ওই বিধিমালার বিধি ৪ অনুযায়ী প্রার্থীতার সমর্থন সূচক তালিকা যাচাই করবেন রিটার্নিং অফিসার। 

বিধি ৪(২) এর বিধান অনুযায়ী এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের প্রয়োজন হবে। এক শতাংশের কম হলে রিটার্নিং অফিসার প্রার্থিতা বাতিল করবেন। 

বিধি ৪(৩) এর বিধান অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বতন্ত্র প্রার্থীর জমা দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের তালিকা নির্বাচন কমিশনে পাঠাবেন এবং নির্বাচন কমিশন একজন কর্মকর্তার মাধ্যমে দৈব চয়নের ভিত্তিতে দশটি নাম রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠাবেন।

 রিটার্নিং অফিসার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে এই দশটি নাম যাচাই-বাছাই করবেন। 

বিধি ৫ অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের কাছে ১ শতাংশ ভোটারের তালিকায় কোন গরমিল কিংবা জালিয়াতি ধরা পড়লে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবেন।

সম্প্রতি লক্ষ্য করা গেছে, যেসব ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিতে চায় তাদের কেউ কেউ সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে পারে না। 

এক্ষেত্রে তারা অনেক ভোটারের স্বাক্ষর জাল করে তালিকা পাঠায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ভোটারের শুধুমাত্র নাম ঠিকানা থাকে, কোনো স্বাক্ষর থাকে না। 

এসব ক্ষেত্রে বিধিমালা অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হবে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে বসছে ইসি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

রেওয়াজ অনুযায়ী নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে ৯ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এতে নির্বাচনের সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম।

নির্বাচনী রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামী সপ্তাহে ঘোষণা হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এদিকে নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি সেরে নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

রেওয়াজ অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক করে ইসি। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। যেখানে আলোচনা হবে ভোটের তফসিলসহ নির্বাচনের সার্বিক বিষয়ে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদ এর ৭৫তম জন্মদিনকে ঘিরে হিমু উৎসব

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মির্জা হৃদয় সাগর, নেত্রকোনা প্রতিনিধি:

নেত্রকোনায় নেচে গেয়ে হুমায়ূন ভক্তরা উদযাপন করেছে হিমু উৎসব নামে লেখকের ৭৫তম জন্মদিন।  

এ উপলক্ষে প্রতি বছরের ন্যায় তারুণ্য নির্ভর হিমু পাঠক আড্ডার কাঙ্খিত উৎসবের আয়োজনে সকালে ১১ টায় আনন্দ শোভাযাত্রা বের করে। 

অবরোধ ভেঙ্গে সাতপাই সংগঠনের কার্যালয় থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা প্রতি বছরের ন্যায় উদ্বোধন করেছেন  বরেণ্য বুদ্ধিজীবী চিন্তাবিদ অধ্যাপক যতীন সরকার।  

বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভার্চ্যুয়াল উদ্বোধন করেন এবার।

পরে লেখক চিত্রনির্মাতা হুমায়ূন আহমেদ এর নাটক সিনেমায় ব্যবহৃত গানের তালে তালে সাতপাই থেকে আনন্দ শোভাযাত্রাটি মোক্তারপাড়া আসলে পুলিশ সুপার মো ফয়েজ আহমেদ ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (আইসিসিট) বিপীন চন্দ্র বিশ্বাস হিমু রুপাদের বরণ করে নেয়।

ঐতিহাসিক মোক্তারপাড়া মাঠের মুক্তমঞ্চে এসে শেষ করে হিমু-রুপাদের সাথে নিয়ে কেক কাটেন।  

আনন্দ শোভাযাত্রায় বীর মুক্তিযোদ্ধা, বুদ্ধিজীবী, লেখক,  সাংবাদিক, সাহিত্যিক,  শিক্ষক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সকল ধরনের নেতৃবৃন্দরা তরুণদের সাথে মিলে মিশে একাকার হয়ে হিমু উৎসবের এই আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেন। নারীরা নীল শাড়িতে রুপা সাজে এবং পুরুষরা হলুদ পাঞ্জাবি ও টি শার্ট পড়ে হিমু সেজে নান্দনিক শোভাযাত্রা শেষ করেন। 

সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হবে গানে ও আড্ডায় সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।  

কেক কাটা অনুষ্ঠানে সংগঠনের পরিচালক সাংবাদিক আলপনা বেগমের সভাপতিত্বে মুক্তমঞ্চে কেক কাটা পূর্ববর্তী আলোচনায় অতিথিরা বক্তব্য রাখেন।  

এছাড়াও অধ্যাপক মতীন্দ্র সরকার, সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী, প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব এডভোকেট হাবিবুর রহমান, উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান,  চচন্দ্রনাথ কলেজের অধ্যক্ষ আনোয়ার হাসান, মৃনাল কান্তি চক্রবর্তী, কবি সাজ্জাদ খান, কলেজ শিক্ষক সাইফুল আলম স্বপন, বাউল সমিতির নেতা বেতারের শিল্পী আবুল বাশারসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা অংশ নেন।


আরও খবর