Logo
শিরোনাম

ফিফটিতে ছন্দে ফিরে দলকে জিতিয়ে ম্যাচসেরা লিটন

প্রকাশিত:বুধবার ০২ আগস্ট 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ |

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : কানাডার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে ঠিক নিজের ছন্দটা খুঁজে পাচ্ছিলেন না লিটন দাস। এবার এই বাংলাদেশি ওপেনার রান তো পেলেনই, তার পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস সারে জাগুয়ার্সকেও বড় জয় এনে দিয়েছে। প্রথমে প্রতিপক্ষ ব্রাম্পটন উলভস লিটনদের সামনে ১২৮ রানের ছোট পুঁজি দাঁড় করায়। যদিও তার সামনেও খেই হারায় টেবিলের দুই নম্বরে থাকা সারে। পরে সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করেন লিটন, এতে ১১ বল হাতে রেখেই তারা ৬ উইকেটের জয় পায়।

এদিন (মঙ্গলবার) অনেকটা মন্থর উইকেটে ব্রাম্পটনের সিএএ সেন্টারে খেলতে নামে দুদল। ফলে ব্যাটিংয়ের জন্য ক্রিজটা এতটা সহজ ছিল না। নিউজিল্যান্ডের কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন ৩৪ বলে। এছাড়া দুই অঙ্কের ঘরে আরও কয়েকজন ব্যাটার পৌঁছাতে পারলেও, সেসব ইনিংস ঠিক টি-টোয়েন্টিসুলভ ছিল না। ফলে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিক ব্রাম্পটন মাত্র ১২৯ রান সংগ্রহ করে।

সারের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন আম্মার খালিদ, ম্যাথু ফোর্ড এবং আয়ান খান। ইফতিখার আহমেদ ও স্পেন্সার জনসন একটি করে উইকেট নেন।

জবাবে রান তাড়ায় শুরু থেকেই দারুণ চাপে পড়ে যায় সারে। পঞ্চম ওভারে ২১ রান তুলতেই তারা টপ অর্ডার তিন ব্যাটারকে হারায়। ফলে সেই চাপটা পড়ে লিটনের ওপর। তাই তো রানের খাতা খুলতে কিছুটা সময় নিয়েছেন তিনি, ষষ্ঠ বলে পান প্রথম রানের দেখা। এরপর ধীরে ধীরে নিজের চেনা রূপে মেলে ধরেন ক্লাসিক এই টাইগার ব্যাটার। 

পাকিস্তানি ব্যাটার ইফতিখারকে সঙ্গে নিয়ে লিটন ৯৯ রানের জুটি গড়েন। ষষ্ঠ ওভারে ক্রিস গ্রিনের প্রথম চার বল ডট খেলার পর পঞ্চম বলে স্লগ সুইপে ছক্কা মারেন লিটন। নবম ওভারে মিড উইকেট দিয়ে আরেকটি ছক্কা মারেন পাকিস্তানি পেসার হুসাইন তালাতকে। এভাবে তিনটি করে চার-ছক্কায় ৪৫ বলে তিনি ৫৯ রানের সময়োপযোগী ইনিংস খেলেন। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেওয়া ইফতিখার অপরাজিত ছিলেন ৪১ বলে ৩৮ রানে, খেলেছেন ২ ছক্কা ও একটি চারের বাউন্ডারি।

জয় থেকে ৯ রান দূরে থাকাবস্থায় বিদায় নেন লিটন। তবে তখনও হাতে ছিল ১৬ বল, ফলে নিরাপদ অবস্থানেই ছিল সারে। পরবর্তীতে ১১ বল হাতে রেখেই দলটি বড় জয় তুলে নেয়। এই জয়ে ৬ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুই নম্বরে আছে সারে। ৭ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট পাওয়া সাকিব আল হাসানের মন্ট্রিয়েল টাইগারসের অবস্থান শীর্ষে।


আরও খবর



বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম মরুভূমির প্রভাব বাংলাদেশে

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ |

Image

দেশের আবহাওয়ায় বিরাজ করছে মরুভূমির তাপ। বৃষ্টির বাতাস সরে গেছে চীনের দিকে। ফলে একদিকে যেমন তাপমাত্রা কমছে না। অন্যদিকে বৃষ্টির প্রক্রিয়াও শুরু হচ্ছে না। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী ১০ দিনের মধ্যে আবহাওয়ার তেমন কোনো পরিবর্তন নেই। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও স্থায়ী স্বস্তি পাওয়ার কোনো আভাস নেই।

আবহাওয়াবিদরা বলছেন, বর্তমানে চরম ভাবাপন্ন ওয়েদার বিরাজ করছে সিস্টেমে। সেটা আরও ১০ দিন থাকবে। আগামী সাতদিনে বজ্রমেঘ সৃষ্টি হওয়ার প্রবণতা কম। মে মাসের তিন তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনাও কম।

ওই মাসের প্রথম সপ্তাহে সামান্য বৃষ্টিপাত হতে পারে। তবে পুরো মাসে ভারী বৃষ্টিপাতের আভাস নেই। এ সময় ঢাকাসহ দেশের মধ্যাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চলে কালবৈশাখী ও বজ্রঝড়ের আভাস রয়েছে। টানা বা স্থায়ী বৃষ্টিপাতের কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক।

আবহাওয়াবিদরা বলছেন, তাদের গাণিতিক মডেলগুলো অনুযায়ী, তাপমাত্রা এত বাড়বে না। ৪০ কিংবা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশেই থাকবে। মে মাসের প্রথম সপ্তাহের মাঝামাঝি পর্যন্ত এটা বলা যায়। এরপর আসলে সঠিকভাবে বলা যায় না। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে বৃষ্টিপাত হতে পারে দেশের মধ্যাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চলে। তবে ঢাকায় তেমন হবে না। এখন জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাতাসে বেড়েছে। এতে তাপমাত্রা অতিতীব্র না হলেও গরম অনুভূতি বাড়বে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ। তিনি বলেন, স্বল্প সময়ের জন্য স্বস্তিদায়ক বৃষ্টি মে মাসে পাওয়া যাবে।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলছেন, মে মাস হচ্ছে উষ্ণতম মাস। আমাদের দেশে ১৯৭২ সালে রাজশাহীতে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেটা মে মাসেই। মে মাসে ৩ থেকে ৪টি তাপপ্রবাহ থাকে। এক্ষেত্রে টানা বৃষ্টি বা ভারী বৃষ্টিপাতেরে কোনো সম্ভাবনা নেই।

অনেকেই বলছেন তাপমাত্রা বেশি বা গড় তাপমাত্রা বেশি এই কথাটা মোটেই ঠিক নয়। গড় তাপমাত্রাও বাড়েনি। এপ্রিলের ২৩ তারিখ পর্যন্ত গড় তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কাজেই বাড়ল কোথায়। তাপমাত্রা এখন স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি আছে। চরম ভাবাপন্ন আবহাওয়ায় তাপমাত্রা ২ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকে। তাপমাত্রার গড় হিসেব করা হয় ৩০ বছরে। কাজেই ৩০ বছরের গড় তো বাড়েনি। এছাড়া গড় কখনও সঠিক পরিসংখ্যান দেয়ও না।

২০১৪ সালের পর থেকে গরম অনুভূত হচ্ছে বেশি

বর্তমানে এপ্রিল মে মাসের তাপপ্রবাহ সাতদিন, ১৫ দিন, ২৩ দিন এমনভাবে স্থায়ী হয়। বিশেষ করে ২০১৪ সালের পর থেকে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহের সময়কাল বা স্থায়িত্ব বেড়ে গেছে। এজন্য তাপমাত্রাটা অসহনীয় হয়ে উঠেছে বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষ। প্যানিক তৈরি হচ্ছে। অনেক গণমাধ্যমও এভাবে প্রতিবেদন তৈরি করছে। ফলে মানুষের মধ্যে ভীতি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু তাপমাত্রা আগের তুলনায় অস্বাভাবিক নয়।

বৃষ্টিপাত না হাওয়ার তিন কারণ

বাতাসের জলীয়বাষ্পের পরিমাণ প্রয়োজনের তুলনায় কম থাকার কারণে বজ্রমেঘ তৈরি হচ্ছে না। ফলে বৃষ্টি নামছে না। জলীয় বাষ্প আসে সাগর থেকে, সেটা হচ্ছে না। এর পেছনে আবার কারণ হচ্ছে এল নিনোর প্রভাব। পেরুর কাছে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে এল নিনো সক্রিয় থাকার কারণে বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প কম আসছে বলেছেন আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক।

তাপমাত্রা বেশি থাকলে বৃষ্টি হয় না। কারণ বাতাসে যে জলীয় বাষ্প থাকে তা বেশি তাপমাত্রার কারণে ঘনীভূত হতে পারে না। ফলে বজ্রমেঘ তৈরি হয় না। এছাড়া বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে আবহাওয়ার একটা বিরাগ আধিপত্য রয়েছে দেশের বাতাসে। সেখানে অতিতীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের বাতাসের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। আর সেখানকার তাপমাত্রা বাড়ার কারণ হলো ভারতের রাজস্থানের থর মরুভূমি। পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণতম মরুভূমি এটা। থর মরুভূমির তপ্ত বাতাসই বিহার, মধ্যপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশের আসছে বলে জানান আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক।

তিনি বলেন, দেশে বৃষ্টিপাত হয় পশ্চিমা লঘুচাপের কারণে। সেটা ভূমধ্যসাগরে তৈরি হয়ে উজবেকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ভারত হয়ে দেশের সিস্টেমে প্রবেশ করে। এক্ষেত্রে ওইসব দেশের তাপমাত্রা কমলে বাংলাদেশের তাপমাত্রাও কমে। এপ্রিলে ভূমধ্যসাগরে আগের মতো পশ্চিমা লঘুচাপ সৃষ্টি হচ্ছে না, যেটা এ সময়ে বাংলাদেশের দিকে আসে।

অন্যদিকে ভূমধ্যসাগরে সৃষ্টি হওয়া পশ্চিমা লঘুচাপ যেটা সৃষ্টি হচ্ছে সেটা পূর্বদিক হয়ে চীনের দিকে সরে গেছে। সেখানে কিন্তু অতিবৃষ্টি হচ্ছে। ফলে পাকিস্তান থেকে থাইল্যান্ড পর্যন্ত সব দেশেই বৃষ্টিপাত কম হচ্ছে এবং তাপমাত্রা বেড়েছে বলে জানান আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ।

তিনি বলেন, বায়ুমণ্ডলের ওপরের দিকের বাতাস উত্তর দিকে মাঝে মধ্যে সরে গেলে এমন হয়। এদিকে তখন পশ্চিমা লঘুচাপ আসতে দেরি হয়। এর পেছনে জলবায়ুর পরিবর্তনের প্রভাবকেও দায়ী করছেন তিনি।

এপ্রিলের শুরু থেকেই চলছে তাপপ্রবাহ। তিন তিনটি হিট অ্যালার্টও দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এখনও একটি হিট অ্যালার্ট চলছে। অতিতীব্র তাপপ্রবাহ কেটে গেলেও দেশের অধিকাংশ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ ঘোষণা করছে সরকার। জনজীবন যখন কাহিল তখন খুব একটা সুখবর নেই দেশবাসীর জন্য।

চলতি মৌসুমে গত ২০ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, মোংলায় ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি, ঈশ্বরদীতে ৪১ দশমিক ৬ ডিগ্রি, খুলনায় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানেও মৃদু থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে। এখনও যা বিদ্যমান আছে।

২০২৩ সালের ১৭ এপ্রিল আগের নয় বছরের মধ্যে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ঈশ্বরদীতে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ২০১৪ সালের মে মাসে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল আগের ৫৮ বছরের মধ্যে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় ১৯৬৫ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এর আগে ১৯৬০ সালে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ১৯৭২ সালের ১৮ মে রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই রেকর্ড এখনও ভাঙেনি।


আরও খবর



থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি সই

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ |

Image

থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে পাঁচটি কূটনৈতিক দলিলে স্বাক্ষর হয়েছে। এর মধ্যে একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক এবং একটি লেটার অব ইনটেন্ট বা অভিপ্রায়পত্র রয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গভর্নমেন্ট হাউসে দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব দলিলে স্বাক্ষর করেন সংশ্লিষ্টরা।

এর আগে থাই প্রধানমন্ত্রী জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।

দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করার জন্য থাইল্যান্ডকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরই দেশটির সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর করা হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের কাছে থাইল্যান্ড একটি সম্ভাবনাময় অংশীদার। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি সমুদ্রবন্দর কেন্দ্রিক যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে দুসিত প্রাসাদের অ্যামফোর্ন সাথার্ন থ্রোন হলে রাজা ও রানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। সাক্ষাৎকালে তারা কুশল বিনিময় এবং দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

এদিন সকালে জাতিসংঘের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেন।

২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল সফরকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করবেন। দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য আলোচনার আগ্রহপত্রসহ বেশ কয়েকটি সহযোগিতার নথিতে স্বাক্ষর করবে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড।

বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ড সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতিসংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারে। পাশাপাশি শক্তি সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ), সম্পর্ক সম্প্রসারণের জন্য পর্যটন খাতে সহযোগিতা এবং শুল্কসংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আরও দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করতে পারে দুই দেশ।


আরও খবর



পুরো এপ্রিল জুড়ে থাকবে তাপপ্রবাহ

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ |

Image

চৈত্রের শুরুর দিকে আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলেও মাঝামাঝি সময়ে এসে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে দিনভর তীব্র দাবদাহ আর গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে রাজধানীবাসী তবে রাজধানীতে এখনোকাঠফাটাগরম না পড়লেও দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে তাপপ্রবাহের দেখা পাচ্ছে মানুষ

এদিকে সামনের দিনগুলোতে গরম আরও বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি থাকায় গরমে অস্বস্তিও বাড়তে পারে বলেও সংস্থাটির দেওয়া এক পূর্বাভাসে জানানো হয়। রাজধানী ঢাকায় আজ তাপমাত্রা রেকর্ড করে হয়েছে ৩৭ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ উঠেছে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে বাগেরহাটের মোংলায়। এই দুই এলাকায় ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। অন্যদিকে সবচেয়ে কম ১৮ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল সুনামগঞ্জের নিকলিতে। সময়ে সিলেটে ৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে

আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত ওই পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, নীলফামারী দিনাজপুর জেলাসহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে তা অব্যাহত থাকতে পারে তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়া জেলার সংখ্যা বাড়তে পারে

বৃষ্টির পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম সিলেট বিভাগের দুই এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। ছাড়া অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে

থার্মোমিটারের পারদ ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠলে আবহাওয়াবিদরা তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলে। উষ্ণতা বেড়ে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তাকে বলা হয় মাঝারি তাপপ্রবাহ। আর তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেলে তাকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়

এপ্রিল মাসে দুচারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে থাকবে কালবৈশাখীর দাপট থাকবে। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ অথবা ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা রয়েছে। ফলে এই মাসটিতে প্রকৃতি পরীক্ষা নেবে মানুষের


আরও খবর



বঙ্গবাজারে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ |

Image

রাজধানীর বঙ্গবাজারে বহুতল নতুন ভবন নির্মাণের জন্য দ্বিতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকেই এ কার্যক্রম শুরু করে সিটি করপোরেশন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বঙ্গবাজারের সামনের অংশে একটি ভেকু দিয়ে বাঁশের কাঠামো সরিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত থেকে বিষয়টি দেখভালের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময় বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীকে সেখানে উপস্থিত থেকে মোবাইলে উচ্ছেদের দৃশ্য ধারণ করতে দেখা যায়। তবে বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি কেউ।

এর আগে, রবিবার দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বঙ্গবাজারের অবৈধ অস্থায়ী দোকানগুলো ভেঙে দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। সংস্থাটির সম্পত্তি বিভাগের উদ্যোগে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।


আরও খবর



শৃঙ্খলা ভঙ্গের তালিকায় আওয়ামী লীগে শ্রেষ্ঠ যাঁরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ |

Image

সদরুল আইন, প্রধান প্রতিবেদক:

আওয়ামী লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগের যে সমস্ত নেতারা যোগ্যতার চেয়ে অতিরিক্ত পেয়েছেন তারাই দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন, দলের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছেন, দলের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।

 যুগে যুগে আওয়ামী লীগের জন্য এটি একটি বাস্তবতা। 

খন্দকার মোশতাক কখনোই আওয়ামী লীগের এত বড় নেতা হওয়ার কথা ছিল না। যোগ্যতার বাইরে বঙ্গবন্ধু তাকে সামনের দিকে এনেছিলেন এবং খুনি মোশতাক তার চরম বিশ্বাসঘাতকতার মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেছেন যে, অযোগ্যরা সবসময় বিশ্বাসঘাতক হয়।

 সবাই মোশতাকের মতো বড় মাপের বিশ্বাসঘাতক না হলেও বিভিন্ন সঙ্কট দেখা গেছে, আওয়ামী লীগে যারা অযোগ্য, আওয়ামী লীগে যারা যত বেশি পেয়েছে তারাই দলের শৃঙ্খলার প্রতি ততটাই বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। 

এক এগোরোর সময় হঠাৎ করে বড় হয়ে যাওয়া নেতারাই আওয়ামী লীগের জন্য সবচেয়ে বড় বিপদের কারণ হয়ে গিয়েছিল। আর এবার উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি যখন নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়স্বজনরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না, তখন সেই সিদ্ধান্ত যারা লঙ্ঘন করেছেন তাদের একটি বড় অংশই হলো অনেক বেশি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতারা। 

 যদি এবারের উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যে সমস্ত মন্ত্রী এবং এমপিরা দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছেন তাদের হিসাব খতিয়ে দেখি তাহলে দেখব যে, বেশির ভাগই আছেন যারা অনেক বেশি আওয়ামী লীগ থেকে পেয়েছেন। 

এদের মধ্যে ড. আব্দুর রাজ্জাক আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন ২০০০ সালের দিকে। যোগদান করেই তিনি মনোনয়ন পেয়েছেন, নির্বাচন করেছেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব পেয়েছেন। ২০০৯ সালে তিনি মন্ত্রী ছিলেন। ২০১৮ সালেও তিনি মন্ত্রী ছিলেন এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবেও তিনি এখন দায়িত্ব পালন করছেন। 

এত অল্প সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগে এত কিছু পেয়ে যাওয়া নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যের ব্যাপার। আর এই সৌভাগ্যের প্রতিদান তিনি দিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতির নির্দেশ অমান্য করে তার খালাতো ভাই হারুন অর রশীদ হীরাকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে।

শাজাহান খান আরেকজন যিনি আওয়ামী লীগে এসে প্রাপ্তির ঝুড়ি পূর্ণ করেছেন। তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, মন্ত্রী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের দাপুটে নেতা হিসেবে তিনি পরিবহন সেক্টরে আধিপত্য  দখল করেছেন। আর এবার নির্বাচনে তিনি তার ছেলে আসিফুর রহমান খানকে প্রার্থী করেছেন। 

একরামুল করিম চৌধুরী সেই বিরল ভাগ্যবান আওয়ামী লীগের নেতা যিনি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে কথা বলে এবং স্থানীয় এলাকায় দলের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েও আওয়ামী লীগ সভাপতির আপাত্য স্নেহের কারণে এখনও রাজনীতিতে টিকে আছেন। 

আর তার প্রতিদান তিনি দিলেন দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তার ছেলে আতাহার ইশরাক ওরফে শাবাব চৌধুরীকে সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে।

সাহাদারা মান্নান আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা কৃষিবিদ মুহাম্মদ আব্দুল মান্নানের সহধর্মিণী। কৃষিবিদ আব্দুল মান্নান এক এগোরার সময় সংস্কারপন্থী ছিলেন। বাংলাদেশের পচাঁত্তর পরবর্তী রাজনীতিতে শেখ হাসিনা যাদেরকে টেনে তুলে পাদপ্রদীপে এনেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত আব্দুল মান্নান অন্যতম।

 ২০০৬ সালে সংস্কারপন্থি হওয়ার পরও শেখ হাসিনা তাকে বগুড়া থেকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন এবং আওয়ামী লীগে তিনি কিছুটা কোণঠাসা থাকলেও দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়নি। বরং তার মৃত্যুর পর তার স্ত্রী সাহাদারা মান্নানকে মনোনয়ন দিয়ে শেখ হাসিনা তার প্রতি সহানুভূতি দেখিয়েছেন। 

আর সেই সহানুভূতির পুরস্কার হল সাহাদারা মান্নানের ছেলে সাখাওয়াত হোসেন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। 

বাংলাদেশে যদি সৌভাগ্যবান কোন আওয়ামী লীগার থাকেন তার মধ্যে অন্যতম হলেন আ হ ম মোস্তফা কামাল। তিনি অর্থমন্ত্রী হিসেবে শুয়ে বসে দিন কাটিয়েছেন। তবু শেখ হাসিনা তার সব অত্যাচার সহ্য করেছেন। অর্থনীতির বারোটা বাজানোর পরও আ হ ম মোস্তফা কামালকে মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়নি। 

আর তার পুরস্কার তিনি দিয়েছেন দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে। তার আপন ছোট ভাই এবার উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। 

জাহিদ মালেক হলেন আওয়ামী লীগের ভাগ্যবান এক ব্যক্তি, যিনি রাজনীতিতে কোনো রকম ত্যাগ তিতিক্ষা না করেই অনেক কিছু পেয়ে গেছেন। বিশেষ করে তার বাবা ছিলেন স্বৈরাচারের দোসর এবং স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে কর্নেল মালিকের মতো স্বৈরাচারের দোসরদেরকে ছাত্র জনতাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল।

 সেই কর্নেল মালেক পরবর্তীতে আওয়ামী লীগে যোগদান এবং তার সূত্র ধরে জাহিদ মালেক আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান মানিকগঞ্জ থেকে।

 তিনি ২০১৪ সালে প্রতিমন্ত্রী এবং ২০১৮ সালে পূর্ণ মন্ত্রী হয়েছেন। তিনি এখন আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটিরও সদস্য। অথচ তিনি কিনা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তার ভাইকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করেছেন।

গাজীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের নেতা এবং জেষ্ঠ্যতম মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি এতোই ভাগ্যবান যে শেখ হাসিনা তাকে তিনবার দলের জেষ্ঠ্যতম মন্ত্রী হিসেবে অলঙ্কৃত করেছেন। মন্ত্রী হিসেবে তিনি কতটুকু সফল হয়েছেন সেটি সাধারণ জনগণ ভালো মতোই জানেন। 

কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পর একজন জেষ্ঠ্যতম মন্ত্রী হয়েও তিনি দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তার ভাতিজা মুরাদ কবীরকে কালিয়াকৈর উপজেলায় প্রার্থী করেছেন। 

অপরদিকে একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২০১৮ সালে সাবেক মন্ত্রী এড রহমত আলী মনোনয়ন না কেনায় মনোনয়নের স্বর্ণ দুয়ারে পা রাখেন জেলার সাধারন সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ।

উত্তাল জনসমুদ্রের কাফেলায় দাড়িয়ে তিনি প্রথমবারের মত মনোনয়ন পেলেও এমপি হয়ে তিনি তার চিরায়ত সততার জায়গা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন থেকে ছিটকে পড়েন।

একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর  প্রয়াত এড রহমত আলীর প্রতি শ্রদ্ধার উপহার হিসেবে তার কন্যা রুমানা আলী টুসিকে সংরক্ষিত আসনের এমপি করেন শেখ হাসিনা।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করেন।

তিনিও শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এবারের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থি করেছেন নিজের আপন বড় ভাই জামিল হাসান দুর্জয়কে।

একই সাথে শিল্প শহর শ্রীপুরের সকল মিল ইন্ডাস্ট্রির কান্ডারী করেছেন জামিল হাসান দুর্জয়কে।এমন বাস্তবতা এখন গাজীপুর-৩ আসনের সর্বত্রই।

এরকম তালিকা অনেকে দীর্ঘ। যারাই যত বেশি সুযোগ পেয়েছেন তারাই তত বেশি দলের শৃঙ্খলার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।শেখ হাসিনার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেছেন। এটাই আওয়ামী লীগের একটি বড় ট্রাজেডি।


আরও খবর