Logo
শিরোনাম

গরমে পেট ভালো রাখতে যা খাবেন

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

তীব্র দাবদাহে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। ঘাম বসে অনেকের সর্দি-কাশি, জ্বর হচ্ছে। কারও দেখা দিচ্ছে পেটের সমস্যা। এ কারণে এ সময় রোদ এড়ানোর পাশাপাশি খাবারের ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। এ মৌসুমে এমন কোনো খাবার খাওয়া যাবে না যা থেকে পেটে সংক্রমণ হতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই গরমে নির্দিষ্ট কিছু খাবার খেলে ঘন ঘন পেট খারাপের আশঙ্কা কমবে। যেমন-

পানি খান : গরমে পেটখারাপ হওয়ার বড় কারণ শরীরে পানির পরিমাণ কমে যাওয়া। এই সময় ঘাম দিয়ে শরীরে থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে হজমে সমস্যা হয়।‌ বাড়ে পেটখারাপের আশঙ্কা। এজন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।

দই: গরমে পেটের ভালো ব্যাকটেরিয়া দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে নষ্টও হয়ে যায়। এর থেকেই পেট খারাপ হয়। তাই পেট ভালো রাখতে দই খান।

ডাবের পানি: ডাবের পানি খেলে শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকে। গরমে শরীরে পানির পরিমাণ ঠিক থাকা দরকার। তাই ঘন ঘন ডাবের পানি খান।

সবুজ শাকসবজি: সবুজ পাতাসহ শাকসবজি বেশি করে খান। এতে সহজে পেট খারাপ হবে না। এই ধরনের সবজি বরং পেট ভালো রাখে।

মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন: মসলাদার খাবার শরীর গরম করে। তার উপর এই ধরনের খাবার পেট খারাপের বড় কারণ‌। তাই গরমে এসব খাবার থেকে দূরে থাকুন।


আরও খবর

গরমে কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

বিভিন্ন দেশে ঈদের জনপ্রিয় খাবার

শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা অংশে ধীরগতি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে গতকাল থেকেই ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে। এবারের ঈদযাত্রায় যাত্রীরা প্রশান্তি পাবে বলা হলেও বিভিন্ন মহাসড়কজুড়েই চলছে ভোগান্তি। ট্রেন যাত্রায় স্বস্তি মিললেও মিলছে না সড়কপথে।

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ছোট ছোট শিল্প কারখানা ছুটি ঘোষণা করে দেওয়ায় চন্দ্রা এলাকাজুড়ে যাত্রী ও গণপরিবহনের চাপ বেড়েছে। মহাসড়কে থেমে থেমে চলছে যানবাহন।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) ভোর থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের এলাকাজুড়ে এমনই চিত্র দেখা গেছে।

স্থানীয়রা জানান, উত্তরবঙ্গের ২২টি জেলার মানুষের প্রবেশ মুখ চন্দ্রা। এখানে ছোট-বড় অসংখ্য শিল্প কারখানা রয়েছে। এসব শিল্প কারখানা ছুটি হলেই চন্দ্রাজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। অপরদিকে সরকারি অফিস আদালত বন্ধ থাকায় ও ছোট ছোট অনেক শিল্প কারখানা ছুটি ঘোষণা করায় চন্দ্রা এলাকাজুড়ে যাত্রী ও গণপরিবহনের চাপ বেড়েছে।

এদিকে কোনাবাড়ি থেকে চন্দ্রা, চন্দ্রা থেকে মির্জাপুর ও চন্দ্রা থেকে বাইপাল পর্যন্ত ধীরগতিতে চলছে গণপরিবহন।

আগের মতো এবারও যানজট নিরসনে হাইওয়ে পুলিশের থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা। তবে মহাসড়কের চন্দ্রাজুড়ে রয়েছে অসংখ্য বাস কাউন্টার। যত্রতত্রভাবে গাড়ি পার্কিংসহ ফুটপাতে রয়েছে দোকানপাট, যার ফলে প্রতি বছর ঈদ আসলেই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চন্দ্রা এলাকাজুড়ে চরম যানজটের সৃষ্টি হয়।

হাইওয়ে পুলিশের ওসি শাহাদাত হোসেন জানান, এবার মহাসড়ক পর্যবেক্ষণ করতে ড্রোনসহ ৩২টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। চন্দ্রা এলাকাজুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে। কোনো ধরনের যাত্রীদের যেন হয়রানি না করতে পারে তার জন্য সকল প্রস্তুতি রয়েছে।


আরও খবর

১৫টি রুটে যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

বেড়েছে ঋণ পরিশোধের চাপ

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




রামগড়ে বিজিবি'র উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মোহাম্মদ শাহেদ হোসেন রানা,রামগড় :

পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় ৪৩ বিজিবি উদ্যোগে সম্প্রীতি ও উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় জোন অধিনস্থ ১০০টি গরীব ও দুস্থ উপজাতি ও বাঙ্গালী পরিবারের মাঝে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী  বিতরণ করা হয়।

সোমবার (২৬শে মার্চ)  বিকেলে রামগড় ৪৩ বিজিবি'র জোন সদর দপ্তরে জোন অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল সৈয়দ ইমাম হোসেন,পিএসসি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি থেকে রামগড় ব্যাটালিয়নের অধিনস্থ রামগড় উপজেলায় বসবাসরত উপজাতি ও বাঙ্গালী গরীব ও দুস্থ ১০০টি পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী এবং নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য চাল, ডাল, চিনি, আলু বিতরণ করা হয়।

এসময় ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে রামগড় ব্যাটালিয়ন ৪৩ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল সৈয়দ ইমাম হোসেন বলেন, রামগড় জোন কর্তৃক গরীব ও দুস্থ উপজাতি ও বাঙ্গালী জনসাধারণের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এসকল কার্যক্রমের ধারা অব্যাহত থাকবে।

এসময় অনুষ্ঠানে রামগড় ৪৩ বিজিবির সহকারী পরিচালক রাজু আহম্মেদ সহ বিজিবির পদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি ‘বিপর্যয়কর ক্ষুধার’ সম্মুখীন

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় টানা ছয় মাস ধরে আকাশ ও স্থলপথে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। এতে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ওই ভূখণ্ডটিতে তীব্র মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। বাড়ছে খাদ্য সংকট। এর ফলে গাজার ১০ লাখেরও বেশি মানুষ তীব্র ক্ষুধার সম্মুখীন বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস। তিনি বলেন, যুদ্ধের কারণে গাজায় নজিরবিহীন মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। ১০ লাখের বেশি মানুষ বিপর্যয়কর ক্ষুধার সম্মুখীন

সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, গত ৭ অক্টোবরে পর থেকে গাজায় নিহতের সংখ্যা থামছেই না। এতে এখন পর্যন্ত এক লাখ সাত হাজারের বেশি মানুষ হতাহত হয়েছেন।

এদিকে গাজায় গণহত্যার বিষয়ে সতর্ক করে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল ইসরায়েলের কাছে সব ধরনের অস্ত্র বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে। কারণ ইসরায়েলের হামলায় এরই মধ্যে গাজায় ৩৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।

এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব পাস করেছে সংস্থাটি। ৪৭ সদস্যের সংস্থাটিতে প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়ে ২৮টি। বিপক্ষে ৬টি ও ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে ১৩ দেশ।

গত বছরের ৭ অক্টোবর সীমান্ত ভেঙে ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। ওই হামলার প্রতিশোধ নিতে সেদিন থেকেই গাজায় আকাশপথে হামলা চালায় দখলদার ইসরায়েল। পরে স্থল অভিযানও শুরু করে দেশটি।

ইসরায়েলি হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। হামলায় পুরো গাজা ভূখণ্ড প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

দখলদার ইসরায়েলি হামলায় গত ছয় মাসে এক লাখের বেশি মানুষ হতাহত হয়েছেন। হামলায় অন্তত ৩৩ হাজার ৯১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৫ হাজার ৭৫০ জন।


আরও খবর



বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪৯

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

বান্দরবানের রুমায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে আরও ৪৯ জনকে আটক করা হয়েছে। এ সময় ৭টি অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে এ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। বান্দরবানের পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, রুমার পাহাড়ে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। এই অভিযানে আরও ৪৯ জনকে আটক করা হয়েছে।

এর আগে রোববার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে যৌথবাহিনীর অভিযানে রুমার সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ার ও কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আরও ৫ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭টি আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।


আরও খবর

১৫টি রুটে যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

বেড়েছে ঋণ পরিশোধের চাপ

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০.২ ডিগ্রি

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

স্বস্তিদায়ক আবহাওয়ার খোলস ভেঙ্গে হঠাৎ করেই তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য বিভাগের জনজীবন। চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গায় শনিবার (৬ এপ্রিল) দেশের ও এই মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

এতে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ছে। সঙ্গে রোজাদার খেটে খাওয়া মানুষদের ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ঈদে মার্কেটগুলোতে কেনাকাটা জমে উঠলেও ভ্যাপসা গরমের কারণে দিনের বেলা লোকজন বাইরে তেমন বের হচ্ছেন না।

চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান তাপমাত্রা রেকর্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এদিকে, গত ১ এপ্রিল থেকে জেলার ওপর দিয়ে মৃদ ও মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তাপপ্রবাহের কারণে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হতেও পরামর্শ দিচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আওলিয়ার রহমান পরামর্শ দিয়ে বলেন, তাপপ্রবাহের কারণে হিট স্টোকের ঝুঁকি থাকে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হতেও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। রোজাদারদের সন্ধ্যার পর থেকে বেশি বেশি পানি ও ফলমূল খেতে বলা হচ্ছে। শিশু-কিশোর ও যারা রোজায় থাকছেন না তাদেরকে ঘন ঘন পানি ও শরবত পান করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

অপরদিকে, চলমান তাপ প্রবাহের কারণে কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, তাপপ্রবাহের ক্ষতি থেকে ধান রক্ষার জন্য বোরো ধানের জমিতে পর্যাপ্ত পানি ধরে রাখা, ধানের শিষে দানা শক্ত না হওয়া পর্যন্ত জমিতে অবশ্যই ২ থেকে ৩ ইঞ্চি পানি রাখতে হবে। আম গাছের গোড়ায় পর্যাপ্ত সেচ প্রদান করা; প্রয়োজনে গাছের শাখাপ্রশাখায় পানি স্প্রে করা যেতে পারে। সবজি ক্ষেতে মাটির ধরন বুঝে প্রয়োজন অনুযায়ী ২ থেকে ৩টি সেচের ব্যবস্থা করা।

জেলার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকরা জানান, অতিরিক্ত গরমে মাঠে কৃষি কাজের ব্যাঘাত ঘটছে। রোজায় তারা দিনে বেশি কাজ করতে পারছেন না।

শহরে কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন, আর কয়েকদিন পর পবিত্র ঈদুল ফিতর। বেচাকেনা জমে উঠলেও অতিরিক্ত গরমের কারণে দুপুর ১২টা পর থেকে বিকেল পর্যন্ত মার্কেটগুলোতে লোকজনের আনাগোনা খুবই সীমিত।

চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, আজ শনিবার বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলছি মৌসুমে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। চলমান তাপ প্রবাহ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।


আরও খবর