Logo
শিরোনাম

হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ ডিসেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

হাড় কাঁপানো শীতে রংপুরে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাপমাত্রা উঠানামার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। জবুথবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ। বিশেষ করে নাজুক পরিস্থিতিতে পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। হিমেল বাতাসে কাঁপতে থাকে শীতার্ত মানুষজন। হাড়কাঁপানো শীতে রংপুরের বিপর্যস্ত জনজীবন। দিনমজুর আর খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছে চরম বিপাকে। শীতের ঠাণ্ডাকে অপেক্ষা করে পেটের দায়ে ঘর থেকে বের হয়েছে নিজ কর্মে পেশাজীবীরাও।

রংপুরের গঙ্গাচড়া, পীরগাছা, কাউনিয়াসহ বিভিন্ন উপজেলার প্রায় ৩০টি চরাঞ্চলের লক্ষাধিক মানুষজনের দুর্ভোগ বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। শীতবস্ত্র না পেয়ে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে। শীতের কুয়াশামাখা সরিষা ফুলের দানা, আবার মাকড়সার জালে বিন্দু বিন্দু কুয়াশাচ্ছল, প্রকৃতিতে ডেকে রাখা সূর্যের আলো আসার অপেক্ষা।

আলতাব হোসেন,মাসুদ রানা, বকুল মিয়াসহ কয়েকজন শ্রমজীবী মানুষ বলেন, উত্তরবঙ্গে শীত এমনিতেই একটু বেশি। এর মধ্যেই রংপুরে এক সপ্তাহ থেকে কুয়াশার মধ্যে দিয়ে দিন পার করছে নিম্নয়ের মানুষ। হিমেল হাওয়া ও কনকনে এই শীতে গ্রামের শিশু ও বৃদ্ধারা অসুস্থ হচ্ছে। শিশুদের দেখা দিচ্ছে নেমোনিয়া। এই শীতের ছিন্নমূল মানুষের দেখা দিয়েছে ঠান্ডা জনিত রোগ । কোথাও থেকে পাচ্ছে না শীতবস্ত্র। তীব্র শীতে মাঠে গিয়ে কাজকর্ম করতে পারছে শ্রমজীবী মানুষ।

কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশে দুপুরের পর অল্প সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিললেও তাতে থাকছে না উষ্ণতা। ঠাণ্ডায় শিশু ও বৃদ্ধদের কষ্ট চরমে পৌঁছেছে। ভোর থেকে কুয়াশার কারণে মহাসড়কে বাস-ট্রাকসহ সকল যানবাহনের চালকদের হেড লাইট জ্বালিয়ে সতর্ক থেকে গাড়ি চালাতে দেখা গেছে। রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের সাতমাথা এলাকায় কথা হয় ট্রাক চাল আজিজুল হকের সাথে। তিনি বলেন ঘন কুয়াশায় গাড়ি চালাতে খুব বেগ পেতে হচ্ছে, দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। নগরীর এলাকাগুলো কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে।

রিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক চালকরা পড়েছেন বিপাকে। দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, তারা স্বাভাবিক দিনের মতো যাত্রী পাচ্ছেন না। রিকশাচালক নাজিম হোসেন বলেন, এতো কুয়াশা যে প্যাডেল মারতে অসুবিধা হচ্ছে। সাথে শির শির বাতাস, যাত্রীও আগের মতো নাই। সন্ধ্যার পর থেকে পরদিন বারোটা পর্যন্ত বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দু পাল্লার বাস গুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে, কেউ আবার শীতের মধ্যে কর্মের সন্ধানে, শীতের দাপটে কেউ আবার ঘরের ভেতরে। অনেকেই আবার একত্রিত হয়ে আগুন তাপানো ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, এনিয়ে পথযাত্রীরা বললেন, আবহাওয়ায় মিল না থাকায় মানুষের কষ্ট বেশি বাড়বে এবার…।

রংপুর আবহাওয়া অফিসার মোস্তাফিজার রহমান জানান, রংপুরে এবার যথা সময়ে শীত হচ্ছে, সাধারণত ডিসেম্বর জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি শীতের তীব্রতা মাঝে মধ্যে থাকবে বলে এমনটাই জানালেন আবহাওয়া অফিসের

এই কর্মকর্তা। তিনি আরো বলেন, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রংপুরে ডিসেম্বর মাস থেকে তাপমাত্রা কমতে শুরু করে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এখন তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ১০ থেকে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা থাকার কথা। সেখানে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। দিনের তাপমাত্রা ২৬ থাকার কথা সেখানে ২৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা। এই সময়টা সূর্যের আলো উপস্থিতি দিনের বেলায় বেশি সময় থাকতে সেই জন্য তাপমাত্রা একটু বেশি। ২৩, ২৪ তারিখের দিকে তাপমাত্রা আরো বেশি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর আগের দিন বৃহস্পতিবার রংপুরের তাপমাত্রা ছিল সর্বনিম্ন ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তিনি জানান,শীতের প্রকোপের কারণে মানুষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে যাচ্ছে না। এ কারণে খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছে বিপাকে। দিনে নগরীতে মানুষের উপস্থিতি কম থাকলেও সন্ধ্যার পর ফাঁকা হয়ে পড়ে নগরী। শীতের কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। এ কারণে শিশু ও বৃদ্ধরা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক জানান, প্রচণ্ড শীতে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। রংপুর শিশু বিভাগে দুদিনে কিছু শিশু ভর্তি হয়েছে বলে জানা গেছে। চলতি মৌসুমে পরিবারের অর্থ যোগাতে মধ্যবিত্ত পরিবারসহ হিমসিম খাচ্ছে শ্রমজীবী মানুষ। তাই শীতের কনকনে ঠান্ডা মোকাবেলা করেও কাঁপিয়ে কাঁপিয়ে কাজ করতে হচ্ছে কর্মজীবী মানুষদের।


আরও খবর



খেলাধুলা শিশু ও তরুণদের মেধা বিকাশে অবদান রাখে

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, খেলাধুলা শিশু ও তরুণদের মেধা বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব, শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্বজ্ঞান ও কর্তব্যপরায়ণতার সৃষ্টি হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন তিনি।

মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস-২০২৫ উদযাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। তারুণ্যের শক্তি ধারণ করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস আয়োজন করায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, দেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, ক্রীড়া ফেডারেশন, অ্যাসোসিয়েশন, বোর্ড, ক্রীড়া সংগঠকসহ সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এবারের ক্রীড়া দিবসের প্রতিপাদ্য- ‘তারুণ্যের অংশগ্রহণ, খেলাধুলার মানোন্নয়ন’ নির্ধারণ করা সময়োপযোগী ও যথাযথ হয়েছে বলে আমি মনে করি।

তিনি বলেন, দেশ বদলের প্রত্যয়ে গঠিত বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশের এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে পুনরুজ্জীবিত করতে দেশব্যাপী ‘তারুণ্যের উৎসব-২০২৫’ উদযাপন করেছে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত মূল্যবোধের মেলবন্ধনে আয়োজিত এই উৎসবে তরুণরা তাদের সৃজনশীলতা, মেধা, যোগ্যতা ও মননশীলতার স্বাক্ষর রেখেছে।

মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমাদের তরুণরা আন্তর্জাতিক ক্রীড়ায় ধারাবাহিকভাবে সাফল্য অর্জন করছে। ক্রিকেটের মাধ্যমে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে গৌরব ও সুনাম অর্জন করেছে। আমাদের নারীরা গত বছর নেপালে সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ জয় করেছে।

দাবায়ও সাফল্য এসেছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, দুই দশক পর ইরানের তেহরানে এশিয়ান ইনডোর অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ জাতীয় নারী কাবাডি দল ব্রোঞ্জ পদক পুনরুদ্ধার করেছে। সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবলে যৌথ চ্যাম্পিয়ন এবং নেপালে অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। এশিয়ান অনূর্ধ্ব-২১ হকির ছেলেদের বিভাগে প্রথমবার বিশ্বকাপের টিকিট পেয়েছে বাংলাদেশ যুব হকি দল। নেপালে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জিতেছে আমাদের তরুণরা।


আরও খবর



ডিমের চেয়েও বেশি প্রোটিন সমৃদ্ধ ৪টি সুপারফুড

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

১. ছোলা
ছোলা উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ একটি খাবার যা প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আধা কাপ ছোলায় প্রায় ৮ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি সালাদ, স্যুপ কিংবা হামাস তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, যা পুষ্টিগুণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

২. পনির
পনিরকে একটি শক্তিশালী প্রোটিন উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আধা কাপ পনিরে প্রায় ১২ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এর নিরপেক্ষ স্বাদ একে বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ার সুযোগ করে দেয়। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের জন্য কম চর্বিযুক্ত পনির একটি ভালো বিকল্প।

৩. বাদাম
বাদাম প্রোটিন বৃদ্ধির জন্য একটি দুর্দান্ত খাবার। বাদাম বাটারে প্রতি দুই টেবিল চামচে ৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী ফ্যাট সরবরাহ করে এবং ঘরে তৈরি করা যায়। স্বাদ বৃদ্ধির জন্য এতে দারচিনি, এলাচ, ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট কিংবা হলুদের গুঁড়া মেশানো যেতে পারে।

৪. কুমড়ার বীজ
কুমড়ার বীজ সহজেই সালাদ, ডেজার্ট কিংবা স্মুদিতে যোগ করা যায়। খোসা ছাড়ানোর পর প্রতি আউন্স কুমড়ার বীজে ৮.৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এছাড়াও এতে জিংক, আয়রন, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও সেলেনিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান রয়েছে, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

উপরোক্ত সুপারফুডগুলো উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ এবং সুস্থ জীবনযাপনে সহায়ক হতে পারে। ডিমের বিকল্প হিসেবে এগুলো খাদ্য তালিকায় সহজেই যুক্ত করা সম্ভব।


আরও খবর

শীতের সবজি রান্নার রেসিপি

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪




মাইজভান্ডারির মোনাজাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ফরিয়াদ রস তুজ বিন নেহী, 

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্,

সুলতানে দ্বীন শাহে জমীন,

 মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

মাকছুদে তান মাতলুবে জান, 

মাহকুম হায় তু সারা জাহান,

মুশকিল কোশা ইয়ে আজিজী, 

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

আস্সালাম আয় আফেতাবে গাউছিয়ত-

আস্সালাম আয় মাহেতাবে কুতুবিয়ত

আস্সালাম আয় নূরে চশমে আম্বিয়া-

আস্সালাম আয় বাদশাহে আউলিয়া।

ফজলে কর ইয়া রব মুহাম্মদ মুস্তাফা কে ওয়াস্তে

সাইয়্যেদে কাওনাইনে শাহে আম্বিয়া কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহাল আলামীন ইয়ে র্আজ মেরী হো কবুল

ইসতাজেব হাজা দোয়ায়ি মুস্তাফা কে ওয়াস্তে।

দূর কর রন্জ দেলী হায় ছখত মুঝকো

বেকালী উছ শাহে ছিদ্দিক্বে আকবর বাছাফা কে ওয়াস্তে।

ফজ্লকে হাতোঁছে মুঝ্কো মেওয়ায়ে মাক্সুদ্ খিলা,

উছ ওমর ফারুকে আ-দিল বেরিয়াকে ওয়াস্তে।

দো-জাহাঁ মেঁ হযরতে উসমান-কে রোছে মুঝে,

মাত্ খাজাল কিজিয়ো তু উছ ছাহেব হায়া কে ওয়াস্তে।

বারেগাহে আলী মে তেরে হায় ইয়ে মেরি ইলতিজা,

হল্লে মুশকিল হো মেরি মুশকিল কোশা কে ওয়াস্তে।

বুলবুলে বাগে মদীনা কুররাতুল আইনে রাসূল,

ইয়ানী বিবি ফাতেমা খায়রুন্নেছা কে ওয়াস্তে।

দে খুশী দিলকো মেরি ছর ছব্জ কর নখ্লে মুরাদ,

উছ জিগর খাস্তা হাসান ছাহেব লেওয়াকে ওয়াস্তে।

হার তরফ ছে ফৌজ গমনে আকে ঘেরা হায় মুঝে,

দে পানা ইয়া রব শহীদে কারবালা কে ওয়াস্তে।

কাওন তুজ বিন দাদ ইছ আছি কো দেবে ইয়া খোদা,

জোদতর ফরিয়াদ রস যইনুল আবা কে ওয়াস্তে।

মাই বহুত হায়রান হোঁ কর রহম কি মুঝপর নজর,

বাকের ও জাফর আলী ওয়া মুছা রেজা কি ওয়াস্তে।

মুছা ও কাজেম ত্বকী ও বানকী ও আস্করী,

আওর ইমামে মাহদীয়ে পীরে হুদাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

গাউছুল আ’যম পীরানেপীর দস্তগীর শেখ সৈয়দ আবু মীর মুহীউদ্দিন আবদুল কাদের জিলানী রাদ্বিআল্লাহু তা’আলা আনহু রাহনুমা কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা গরীব নেওয়াজ মইনুদ্দীন চিশ্তী আজমীরি সান্জিরি রহমাতুল্লাহি তা’আলা আলাইহি কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল আ’যম আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল আ’যম গোলামুর রহমান বাবাভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম সৈয়দ আবুল বশর মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল ওয়ারা মইনুদ্দীন মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

তোমারি এস্কেতে রাখিও মোদের আবাদ- 

খুদীকে মিটায়ে যেন পাই খোদার স্বাদ। 

দুয়েরী পর্দা উঠায়ে দাও, দয়া করি দেখা দাও- 

ধরা দাও দয়া করে ওগো দয়াল নবীজি (ﷺ) 

রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাওঁ ওয়াফিল্ আখেরাতি হাসানাতাওঁ ওয়া ক্বিনা আজাবান্নার, ওয়া সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলা খায়রি খালক্বিহি ওয়া নূরে জাতীহী মুহাম্মাদীন ওয়াআলিহি ওয়া আছহাবিহি আজমাইন। বিজুদি কালেমায়ে তাইয়্যেবা লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম।


আরও খবর



বিশ্বকাপের টিকিট পেতে যে ছক কষেছেন জ্যোতি

প্রকাশিত:বুধবার ০২ এপ্রিল 2০২5 | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপে সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ হারিয়েছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। তাই বাছাই পর্ব খেলতে আগামীকাল দেশ ছাড়বে টাইগ্রেসরা। এর আগের নিজেদের পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেছেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।

মিরপুরে স্টেডিয়ামে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জ্যোতি বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের নিয়মিত খেলা হয়। সে তুলনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে কম, তবে সম্প্রতি আমরা তাদের বিপক্ষে খেলে এসেছি। তাদের আগে কিন্তু আমরা থাইল্যান্ড–স্কটল্যান্ডের সঙ্গে খেলব।

ব্যাটারদের ভূমিকা নিয়ে টাইগ্রেস অধিনায়কের ভাষ্য, প্রথম দিকে আমরা যদি একটা মোমেন্টাম ক্রিয়েট করতে পারি তাহলে ভালো হবে। আমাদের ব্যাটিং যদি ভালো করতে পারি তাহলে ভালো হবে।

‘পাকিস্তানের উইকেট ব্যাটিং-বান্ধব, আবার আমাদের বোলাররাও সবসময় অনেক দুর্দান্ত (পারফর্ম করছে)। ব্যাকআপ দেয় তারা সবসময়, ব্যাটিং উইকেটে যেন আমরা আরও ভালো করতে পারি সেটাই লক্ষ্য থাকবে।’

পাকিস্তানের উইকেটে নিজেদের বোলিং পরিকল্পনা নিয়ে তিনি বলেন, গত কয়েকটা সিরিজ আমরা যখন বাইরে খেলেছি, তারা অনেক ভালো করেছে। ভালো উইকেটে যত ভালো বোলিং করা যায় আরকি। এসব উইকেটে অত টার্ন পাবেন না, আর আমাদের (মাঠ) তো স্পিন নির্ভর থাকে।

তিনি আরও বলেন, দেশের উইকেটে খেলার সময় ভালো জায়গায় বল করলে উইকেট চলে আসে। কিন্তু দেশের বাইরে উইকেট নেওয়ার জন্য অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হয়। বোলারদের সঙ্গে এভাবে কথা হয়েছে যেন উইকেটের পেছনে না ছুটে ইকনোমিক্যাল বল করতে পারি।

আগামী ১০ এপ্রিল বাছাইয়ে নিজেদের প্রথম ম্যাচে নামবে জ্যোতির দল, প্রতিপক্ষ থাইল্যান্ড। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায়। বাংলাদেশের বাকি ম্যাচগুলো যথাক্রমে ১৩ এপ্রিল আয়ারল্যান্ড, ১৫ এপ্রিল স্কটল্যান্ড , ১৭ এপ্রিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ১৯ এপ্রিল স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে।


আরও খবর



ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

পহেলা মে থেকে সারাদেশে ডিম ও মুরগির খামার বন্ধ রাখার ঘোষণা প্রত্যাহার করেছে প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেলে সংগঠনের পক্ষ থেকে পাঠানোর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার ছাড়াও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ (ডিজি) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিপিএর নেতারা ও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত ১০ থেকে ১২ জন প্রান্তিক ডিম ও মুরগি উৎপাদনকারী খামারিদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অধিদপ্তরের ডিজি খামারিদের ১০ দফা দাবি ও বাস্তব সমস্যা শুনে তাৎক্ষণিকভাবে সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।

বিপিএ জানায়, সরকারের এই সময়োপযোগী সিদ্ধান্তে সভায় উপস্থিত সব প্রান্তিক খামারি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাই সরকারের প্রতি আস্থা রেখে এবং জনগণের স্বার্থে ঘোষিত ১ মে থেকে খামার বন্ধের কর্মসূচি প্রত্যাহার করছে বিপিএ। আমরা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে প্রান্তিক খামারিদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ১ মে থেকে দেশের সব খামার পুরোদমে চালু রাখার পাশাপাশি খামারিদের সরকারের সব নিয়ম-কানুন মেনে বৈধভাবে খামার পরিচালনার আহ্বান জানিয়েছে বিপিএ।

আগামীতে অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দেওয়া ১০ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হলে আবারও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারিও দিয়েছে সংগঠনটি।


আরও খবর

সবজিতে আর স্বস্তি নেই

মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল ২০২৫