Logo
শিরোনাম

হাত খরচ থেকে টাকা বাঁচিয়ে শীতবস্ত্র বিতরন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :


“চলবো মোরা একসাথে, জয় করবো মানবতাকে” এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে নিয়ে নওগাঁর আত্রাই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কয়েকজন যুবকের হাত ধরে পথচলা শুরু করে মথুরাবাটি সমতা সামাজিক সংগঠন। 

এই সংগঠনটি একটি অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। 

প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনের সদস্যদের হাত খরচের টাকা বাঁচিয়ে ও আগ্রহী ব্যক্তিদের প্রদান করা আর্থিক সহযোগিতায় প্রতি বছরই নানা দুর্যোগে অতি দরিদ্রদের সহায়তা প্রদান করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সংগঠনের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার উপজেলার পারমোহন ঘোষ গ্রাম ও তার আশেপাশের ১২টি গ্রামের শতাধিক শীর্তাত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরন করা হয়েছে। 

পারমোহন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে শীতবস্ত্র বিতরন অনুষ্ঠানে সংগঠনের সভাপতি সোহাগ আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে শীতবস্ত্র বিতরন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জিল্লুর রহমান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন খাঁন, সুদরানা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অমেন্দ্রনাথ সাহা রনি, বড়সাঁওতা উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক খোরশেদ আলম, পারমোহন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিএম আশফাকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়মীলীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সাইদুর রহমান শোভন, সংগঠনের উপদেষ্টা উজ্জ্বল আলী, সাব্বির আহমেদ, সহ-সভাপতিমোয়াজ্জেম আলী, সম্পাদক রবিউল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক আব্দুল আলীম, প্রচার সম্পাদক বিপ্লব কুমার, সদস্য সুজন ইসলাম, মুনসুর রহমান প্রমুখ। কনকনে এই শীতে একটি গরম কাপড় পেয়ে শীর্তাতদের মুখে হাসি ফুটেছে।

এসময় বক্তারা বলেন সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবান থেকে শুরু করে সামর্থবান ব্যক্তি ও বিভিন্ন সংগঠন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সমাজের গরীব-অসহায়, ছিন্নমূল মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ায় তাহলে দেশে কোন গরীব মানুষরা আর কষ্টে জীবন-যাপন করতো না। এই সংগঠনের এমন মহৎ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসার দাবীদার। আমরা যদি সবাই সাধ্যমতো এই সংগঠনের কর্মকান্ডে সহযোগিতা করি তাহলে আগামীতে এই সংগঠনটি দেশব্যাপী অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে। 


আরও খবর



বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪৯

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

বান্দরবানের রুমায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে আরও ৪৯ জনকে আটক করা হয়েছে। এ সময় ৭টি অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে এ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। বান্দরবানের পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, রুমার পাহাড়ে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। এই অভিযানে আরও ৪৯ জনকে আটক করা হয়েছে।

এর আগে রোববার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে যৌথবাহিনীর অভিযানে রুমার সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ার ও কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আরও ৫ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭টি আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।


আরও খবর

১৫টি রুটে যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




ভাঙ্গাড়ি দোকানের কর্মচারী হাজার কোটি টাকার মালিক নাজিম!

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের মাটিকাটা এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে ভূমিদস্যু নাজিম উদ্দিন। এলাকাবাসি ও ভুক্তভোগিদের অভিযোগ থেকে জানা যায় ,লক্ষীপুরের এক হত দরিদ্র পরিবারে নাজিম উদ্দিনের জন্ম, পিতা-আবু তাহের, জামায়াতের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন । সন্তানদের বেশি লেখাপড়া করাতে না পারলেও ছোট বেলা থেকেই জামাতের আদর্শে বড় করেছেন।

পিতার অভাবের সংসারের হাল ধরতে ঢাকায় চলে আসেন নাজিম । ভাষাণটেক বস্তিতে অবস্থানকালে মাসিক  তিন হাজার টাকা বেতনে ভাঙ্গারীর দোকানে চাকুরী নেন। ধীরে ধীরে নাজিম উদ্দিন এলকার বিভিন্ন নেতাদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরপর ভাঙ্গারী দোকানের আড়ালে মাদক বিক্রি করে কিছু টাকা পুজি করেন । পরবর্তীতে নব্য আওয়ামীলীগ নেতা আব্বাস উদ্দিনের সাথে সখ্যতা গড়ে  ক্যান্টনমেন্ট থানার মানিকদি নামাপাড়ায় নেতার বাড়ির পাশেই নাজিম বাসা ভাড়া করে ।

আব্বাস উদ্দিনের নির্দেশে ও অর্থায়নে নাজিম উদ্দিন ভূইয়া শুরু করেন জমি কেনা বেচার ব্যবসা। নিউগিনি প্রপার্টিজ লি: নামে সাইন বোর্ড লাগিয়ে শুরু করেন জমি দখল । এলাকার নিরীহ দরিদ্র জমির মালিকদেরকে টার্গেট করে নাজিম উদ্দিন জোর পূর্বক জমি দখল ও জমি ভরাট শুরু করেন। নিজের ভাই সাইফুল, শামীম, তাজুল, রেজাউলকে রাজননৈতিক ছায়া ও শেল্টার দেন আওয়ামীলীগ নেতা আব্বাস উদ্দিন । আর সন্ত্রাসী শাহীন, নয়ন, মিলনসহ শতাধিক অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসী নিয়ে গড়ে তোলেন নাজিম বাহিনী । নামাপাড়ার জলাধার ধীরে ধীরে গিলতে থাকে নাজিমের নিউগিনি প্রপার্টিজ।

আওয়ামী নেতার ছত্রছায়ায় নাজিম বাহিনী রাতের আঁধারে শত শত ড্রাম ট্রাক ভরে বালু ফেলে এলাকার নিরীহ দরিদ্র লোকের জমি দখল করে ভূয়া দলিল সৃষ্টি করে শেয়ার আকারে ও প্লট আকারে  বিক্রি করতে থাকে । শত শত সেনা,নৌ,বিমান,পুলিশ বাহিনীর সদস্য সহ স্বল্প আয়ের মানুষ তাদের শেষ সম্বল দিয়ে নাজিম উদ্দিনের নাম সর্বস্ব কোম্পানিতে জমি কিনতে ছুটে আসে। চটকদার বিজ্ঞাপন আর অল্প দামে প্লট/শেয়ার পাবার আশায় শত শত মানুষ নাজিমকে দেয় কোটি কোটি টাকা।

এভাবে অবৈধ টাকায় আঙুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হয়েছেন । স্থানিয় বাসিন্দা এবং তার নিজ গ্রামের লোকজনের ধারনা নাজিমের হাতে আলাদিনের চেরাগ আছে নইলে এত অল্প সময়ে কি ভাবে এত টাকার মালিক হলেন । তার অবৈধ টাকা থেকে নামাপাড়ার ঐ আওয়ামী নেতাকে মাসিক দশ লক্ষ টাকা প্রদান করে । এর বিনিময়ে  সকল অপকর্ম হালাল করতে আওয়ামী যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কর্মী বাহিনীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগীতায় জমি দখল করে পাহারা দেয় ফলে দিন দিন ভূমিদস্যু নাজিম উদ্দিন হয়ে উঠছে শক্তিশালী ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জোয়ার সাহারা মৌজার আরএস ৫৬১, ৫৬২, ৫৬৫ দাগের প্রায় ১০ বিঘা জমি দলিল ও নামজারী ছারা শুধুমাত্র অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ভূমিদস্যু নাজিম উদ্দিন দখল করে রেখেছেন। প্রকৃত মালিকগণ এসব জমির কাছে যেতে পারে না।

এ বিষয়ে নাজিম উদ্দিনের নিকট জানতে চাইলে তার মুঠো ফোনের নাম্বার টি বন্ধ পাওয়া যায়। জোর পূর্বক দখল করা ১০ বিঘা জমিতে নাজিম বাহিনী অস্ত্র হাতে নিয়ে দিন রাত পাহারা দেয় । এলাকার সকল প্রকার নির্মাণ ও উন্নয়ন মূলক কাজে নাজিম উদ্দিনের সন্ত্রাসী বাহিনী পরিচালিত সাপ্লায়ারদের নিকট থেকে বাজার মূল্যের বেশি মূল্যে মালামাল কিনতে বাধ্য হয় । নাজিম বাহিনীর বেধে দেওয়া চড়া দামে নির্মাণ সামগ্রী না কিনলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয় । রাতের বেলায় নাজিম বাহিনীকে চাঁদা না দিলে কোন বালুর ট্রাক ঢুকতে পারেনা । এভাবেই চলছে নাজিম উদ্দিনের অপকর্ম। ক্যান্টনমেন্ট থানায় নাজিম বাহিনীর বিরুদ্ধে রয়েছে প্রায় দেড় ডজন ফৌজদারী মামলা। নামে বেনামে নাজিম উদ্দিনের রয়েছে অঢেল, সম্পদ।

 ভাঙ্গারীর দোকানের কর্মচারী থেকে নাজিম উদ্দিন  হাজার কোটি টাকার মালিক । জোয়ার সাহারা মৌজার ৬১০, ৬১১, ৬১২, ৬১৩, ৬১৪, ৬১৫, ৬১৬ ও ২৫৬ দাগে রয়েছে নাজিম উদ্দিনের প্রায় বিশ বিঘা জমি। বাউনিয়া মৌজার ২৫৭ নং দাগের ১০ বিঘা, মিরপুর ডিওএইচএস এ তিন হাজার বর্গফুট আয়তনের ২টি ফ্ল্যাট। গ্রামের বাড়ীতে কিনেছে ২০ বিঘা জমি। দুবাইতে রয়েছে ২টি স্বর্নের দোকান ।

কয়েকমাস আগে সেনাবাহিনীর অবসর প্রাপ্ত সার্জেন্ট বাবুল হত্যা চেষ্টা মামলায় জেল খেটেছেন নাজিম উদ্দিন। এ বিষয়ে অবসর প্রাপ্ত সার্জেন্ট বাবুল বলেন, সেনা বাহিনী থেকে অবসর গ্রহনের পর আমার উর্দ্ধতন কয়েকজন কর্মকর্তা নিয়ে জোয়ার সাহারা মৌজার ৫৬১, ৫৬২ ও ৫৬৩ নং দাগের ৫(পাঁচ) বিঘা জলাশয় জমি ক্রয় করি। নিজেদের টাকায় মাটি কিনে জমিতে ফেলে ভরাট করি। ক্যান্টনমেন্ট থানা আওয়ামীলীগের কর্মী হয়েও বারবার নাজিম বাহিনীর হাতে নির্মম অত্যাচারে মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে এসেছি।

প্রায় ১৫/২০ জন সেনা কর্মকর্তার জমি নাজিম বাহিনী জোর পূর্বক দখল করে রেখেছে। জমির কাছে গেলেই লাঠি সোটা নিয়ে আক্রমন করে। জীবন বাঁচাতে জমির মায়া ছেড়ে গৃহবন্ধী হয়ে আছি । পথ চলতে ভয় পাই। ২০২১ সালে বৃদ্ধ বোরহান উদ্দিনের নিকট নাজিম বাহিনী ২ কোটি টাকা চাঁদা দাবী করলে বোরহান উদ্দিন দিতে অস্বীকার করলে নাজিম বাহিনী তাকে আক্রমন করে ও তার জমি দখল করে নেয়। এতে বাধা দিলে নাজিম বাহিনী রাতে তার বাড়ীতে হামলা করে ও তাকে বেদম প্রহার করে। এছাড়া এলাকার বেশ কয়েকটি বিয়েল এস্টেট ও হাউজিং কোম্পানির প্রায় ১২ বিঘা সম্পত্তি নাজিম বাহিনী জোর পূর্বক দখলে নিয়েছে। 

সিআইডি অফিসে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ে, দূর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দিয়েও নাজিম উদ্দিনের অত্যাচার থেকে এলাকার নিরীহ এমন কি সরকার দলীয় লোকজনও রেহাই পায়নি। এক অদৃশ্য শক্তির বলে জামায়াতের অর্থযোগান দাতা আইনের উর্দ্ধে থেকে অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে। সাধারণ জনগন নাজিম বাহিনীর অত্যাচার থেকে মুক্তি চায় এবং ভূমিদস্যু নাজিম উদ্দিনের অবৈধ দখল থেকে তাদের জমি জমা ফেরত চায় ।  শফিকুল ইসলাম লালমিয়া, ক্যান্টনমেন্ট ১৫ নং ওয়ার্ডের একজন ত্যাগী আওয়ামীলীগ নেতা ।

জামায়াত বিএনপির কর্মী নিয়ে চাঁদাবাজী ও ভূমিদস্যুতার ইন্দন দেবার প্রতিবাদ করায় নব্য আওয়ামী নেতা আব্বাস উদ্দিন লালমিয়াকে নিজে কিল ঘুষি মেরে মাটিতে ফেলে দিলে তার সাথে থাকা সন্ত্রাসী বাহিনী লালমিয়াকে খাবার টেবিল থেকে ডেকে নিয়ে নির্মম ভাবে পিটিয়ে হাত ভেঙ্গে দিয়েছে। এ বিষয়ে লালময়িার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার পিতা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা।

২১ শে আগষ্টের গ্রেনেড হামলায় জননেত্রীর জীবন বাঁচাতে গ্রেনেডের স্প্লিন্টার নিজের শরিরে ধারন করে কিছুদিন আগে মৃত্যুবরন করেন । তার সন্তান হয়েও নব্যআওয়ামীলীগের হাতে মাইর খেয়ে পঙ্গু হতে চলেছি।  হামলাকারি নব্যআওয়ামীলীগ নেতার নাম বাদ দিয়ে মামলা নেওয়া হলেও আসামী না ধরায় মামলা তুলে নেবার জন্য বিভিন্ন ভাবে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে । এতে আমার পরিবারের চলাফেরা সীমিত হয়ে গেছে । ছেলে মেয়ের লেখা পড়াব বন্ধ হয়ে গেছে । আব্বাস উদ্দিনের সহযোগীতায় বিএনপি জামায়াতের অর্থ যোগান দাতা জামায়াত নেতা নাজিম উদ্দিনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ক্যান্টনমেন্ট থানা আওয়ামীলীগ এখন দুটি ভাগে বিভক্ত। আব্বাস উদ্দিনের আশ্রয় প্রশয়ে জামায়াত নেতা নাজিম উদ্দিন অন্যের জমি দখল করে হাজার কোটি টাকার মালিক।


আরও খবর

১৫টি রুটে যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল ক্লাবের নেতৃত্বে রায়হান - সাজিদ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং বিভাগের টেক্সটাইল ক্লাবের যাত্রা শুরু হয়েছে। আজ রবিবার (২৪ মার্চ) ক্লাবটির প্রথম কার্যনির্বাহী কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সভাপতি পদে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আল রায়হান এবং সাধারণ সম্পাদক পদে একই বিভাগের শিক্ষার্থী মোঃ সাজিদুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। 


বিজয়ী অন্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি পদে লিটন মাহমুদ,  যুগ্ম সাধারন সম্পাদক পদে মুশফিকুর রহমান ইফতি, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মাহবুব আলম, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক পদে  মো: হৃদয় হোসাইন, দপ্তর সম্পাদক পদে এস.এম হাসিব , অর্থ বিষয়ক সম্পাদক পদে বিথী আফরোজ লিছা,  ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক পদে ইউসুফ চৌধুরী,   ইভেন্ট ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক পদে মিমতাজুল ইসলাম তামিম, নির্বাহী  সদস্য পদে আশিকুর রহমান,  মশিউর রহমান, আকতারুল ইসলাম, আলভী রহমান, হৈমন্তী সরকার, সৌরভ পূর্ণকর, রিজওয়ান আহমেদ তৌসিফ,  শ্রাবন্তী সরকার রাত্রি,  ফেরদাউস,  সজীব দেবনাথ,  হৃদয় হোসেন ও বাদল নির্বাচিত হয়েছেন।


টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং  বিভাগের  চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, নবগঠিত টেক্সটাইল ক্লাবের সাথে সংশিষ্ট সকলকে অভিনন্দন। নবগঠিত টেক্সটাইল ক্লাব মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষা, গবেষণা এবং সহশিক্ষা-কার্যক্রমকে আরো বেগমান করবে বলে আমি আশাবাদ ব্যক্ত করছি।


টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের  সহযোগী  অধ্যাপক এ.কে.এম আয়াতুল্লাহ হোসনে আসিফ  বলেন, একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়ন, বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, ভ্রাতৃত্ববোধের সম্পর্ক উন্নয়ন, সর্বোপরি বিভাগের একাডেমিক এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলোকে আরো গতিশীল করার জন্য উক্ত টেক্সটাইল ক্লাব অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। 


সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি আল রায়হান বলেন, বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ আসে তৈরী পোশাক শিল্প কিংবা আরএমজি সেক্টর থেকে যা টেক্সটাইলেরই অংশ। মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ  গুলোর মধ্যে অন্যতম। আমাদের অনেক দিনের স্বপ্ন একটি টেক্সটাইল-ক্লাবের যা শিক্ষক মহোদয়গণের অকুণ্ঠ সমর্থনে এবং শিক্ষার্থীদের পরিশ্রমে গঠিত হয়েছে। আশা করি, এই টেক্সটাইল-ক্লাবের মাধ্যমে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পড়ুয়া সকল শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে। ভবিষ্যতে আমাদের ক্লাব হতে বিভিন্ন প্রকার ওয়ার্কশপ, সেমিনার, ফেস্টিভ্যাল প্রোগ্রাম আয়োজিত হবে। এই ক্লাবটির মাধ্যমে উপকৃত হবেন সকল সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং অর্জিত অভিজ্ঞতায় নিজেকে শাণিত করবেন, এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। 


প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাজিদুল ইসলাম বলেন, টেক্সটাইল ক্লাব উদ্ভাবন ও সহযোগিতার এক অসাধারণ পথ উন্মোচন করবে বলে আমরা বিশ্বাসী। টেক্সটাইল  ক্লাব তার প্রতিটি সদস্যের  নিজ নিজ অনন্য চিন্তা-ভাবনা,  দৃষ্টিভঙ্গি এবং প্রতিভা বিকাশে সাহায্য করবে। "টুগেদার ইউ ক্যান" স্লোগানের সাথে এগিয়ে যাবে এই টেক্সটাইল ক্লাব।


প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো: হৃদয় হোসাইন বলেন, মেধা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল ক্লাবকে দেশের মধ্যে সুপরিচিত করে তুলতে চাই। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল ক্লাবকে একটি দেশ সেরা ক্লাবে পরিণত করতে পারবো। যে মহৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে মাভাবিপ্রবি  টেক্সটাইল ক্লাবের অগ্রযাত্রা, সেই শুভযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।


প্রসঙ্গত, টেক্সটাইল ক্লাব বস্ত্র প্রকৌশলীদের ব্যবসা সম্পর্কিত ধারণা বৃদ্ধি, তাদের মধ্যে নেতৃত্বের গুনাবলি বিকাশ, পেশাদারিত্ব জাগ্রত করার পাশাপাশি পেশাদারিত্ব বিকাশের সুযোগ তৈরি করার জন্য নেতৃস্থানীয় টেক্সটাইলের পেশাদারদের সাথে শিক্ষার্থীদের সেতুবন্ধন তৈরি করবে এবং শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তার গুনাবলি অর্জন করতে করতে সাহায্য করবে।


আরও খবর



ঈদের আগেই মুক্তি পাবেন ২৩ নাবিক

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক যেকোনও সময় দেশে ফিরছেন। তবে কবে নাগাদ দস্যুদের কবল থেকে তারা মুক্তি পাচ্ছেন সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু জানা যায়নি। তবে দস্যুদের সঙ্গে জাহাজ কর্তৃপক্ষের মুক্তিপণ নিয়ে সমঝোতা হয়েছে, এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি কবির গ্রুপের এসআর শিপিংয়ের মালিকানাধীন।

ওই জাহাজের নাবিকদের মুক্তিপণ হিসেবে দস্যুদের অর্থ দেওয়ার বিষয়ে কিছু জানাতে রাজি হননি মালিকপক্ষের কেউ। তবে কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, জাহাজে জিম্মি নাবিকরা সুস্থ আছেন। দস্যুদের সঙ্গেও আমাদের আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি ঈদের আগেই যেন জিম্মি নাবিকদের দেশে ফিরিয়ে আনতে পারি। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।

এদিকে, কবির গ্রুপের অপর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দস্যুদের কবল থেকে নাবিকদের মুক্ত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জিম্মিদশা থেকে মুক্তির পর ২৩ নাবিককে আকাশপথে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। জাহাজটিতে নতুন করে ২৩ জনের একটি টিমকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। তারাই কয়লাভর্তি জাহাজটিকে সোমালিয়া থেকে দুবাইয়ে নিয়ে যাবেন। ইতোমধ্যে ওই ২৩ জন নাবিকের নতুন টিম প্রস্তুত করেছেন জাহাজের মালিক।

দস্যুদের কবলে জিম্মি এক নাবিকের স্বজন বলেছেন, আমরা প্রতিদিন এসআর শিপিংয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জিম্মি নাবিকদের খবর নিচ্ছি। কর্মকর্তারা সর্বশেষ আমাদের বলেছেন, নাবিকদের দেশে ফিরিয়ে আনতে দস্যুদের সঙ্গে কথা হয়েছে। জাহাজমালিক দস্যুদের চাহিদামতো অর্থ দিতে রাজি হয়েছেন। এখন নাকি সমস্যাটা হয়েছে ডলার নিয়ে। দস্যুদের এই টাকা দেশ থেকে নাকি জোগান দেওয়ার সুযোগ আইনে নেই। এ টাকা অন্য দেশ থেকে সংগ্রহ করে দিতে হবে। এখন টাকা সংগ্রহের জন্য নাকি নাবিকদের মুক্তিতে দেরি হচ্ছে।

আবদুল্লাহ জাহাজে জিম্মি ওয়েলার মোহাম্মদ শামসুদ্দিনের ভগ্নিপতি বদরুল ইসলাম বলেন, আমার শ্যালক শামসুদ্দিন গত রবিবার রাতে ফোন করেছেন। জানিয়েছেন তারা সুস্থ আছেন। শামসুদ্দিন আরও জানিয়েছেন, কিছু দিন ধরে জাহাজে এক লোক যোগ দিয়েছেন দস্যুদের সঙ্গে। লোকটি স্থানীয় ভাষা বোঝার পাশাপাশি ইংরেজিতেও পারদর্শী। তারা ধারণা করছেন, ইংরেজি জানা লোকটির মাধ্যমে জাহাজমালিকের কাছে মুক্তিপণের বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে।

এর আগে, ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর আরব সাগরে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল একই প্রতিষ্ঠানের জাহাজ এমভি জাহান মণি। ওই জাহাজের ২৫ বাংলাদেশি নাবিকের পাশাপাশি এক ক্যাপ্টেনের স্ত্রীসহ ২৬ জনকে ১০০ দিন জিম্মি করে রাখা হয়েছিল। পরে মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেবার ৩০ লাখ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে জিম্মি নাবিকরা মুক্তি পায় বলে জনশ্রুতি আছে। ওই সময় কেনিয়া হয়ে সোমালিয়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল টাকাভর্তি দুটি ব্যাগ। এখন কীভাবে টাকা পৌঁছানো হবে তা নিয়ে আলোচনা চলছে।

এসআর শিপিং সূত্র জানিয়েছে, এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে প্রায় ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা আছে। গত ৪ মার্চ আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে এসব কয়লা নিয়ে যাত্রা শুরু করে জাহাজটি। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল। এর মধ্যে ১২ মার্চ দুপুর দেড়টার দিকে ভারত মহাসাগরের জলদস্যুর কবলে পড়ে জাহাজটি। ভাড়ার বিনিময়ে মোজাম্বিক থেকে দুবাইয়ের আমদানিকারকের কাছে কয়লা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব ছিল জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর।

এই প্রতিষ্ঠানটির অধীনে মোট ২৪টি জাহাজের মধ্যে সর্বশেষ যুক্ত হয় এমভি আবদুল্লাহ। ২০১৬ সালে তৈরি এই বাল্ক ক্যারিয়ারটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। ড্রাফট ১১ মিটারের কিছু বেশি। গত বছর জাহাজটি এসআর শিপিং কিনে নেওয়ার আগে এটির নাম ছিল গোল্ডেন হক। মালিকানা পরিবর্তনের পর জাহাজের নামও পরিবর্তন করা হয়। নতুন নাম এমভি আবদুল্লাহ।


আরও খবর

১৫টি রুটে যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

আবহাওয়া অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, কোনো এলাকায় যদি তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তাহলে তাকে বলে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড এই গরমে মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাপমাত্রা হলে তা যেকোনো স্বাস্থ্যবান লোকের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। তাই তীব্র এই গরমে সুস্থ থাকার জন্য কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি-

১. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি ধীরে ধীরে পান করুন। ঠান্ডা ও বরফজাতীয় পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এই সময়ে খুব বেশি ঠান্ডা পানি পান করলে মানবদেহের ছোট রক্তনালিগুলো ফেটে যেতে পারে।

২. বাইরে যখন তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রিতে পৌঁছে যায়, তখন আপনি বাইরে থেকে ঘরে ফিরে কখনোই ঠান্ডা পানি পান করবেন না। সব সময় ধীরে ধীরে উষ্ণ পানি পান করুন।

৩. যদি বাইরে থাকার সময় হাত-পা রোদের সংস্পর্শে থাকে, তাহলে বাসায় ফিরেই তড়িঘড়ি হাত-পা ধোবেন না। এক্ষেত্রে গোসল বা হাত-পা ধোয়ার আগে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন।

৪. তীব্র গরমের এই সময়ে যতটা সম্ভব বাইরে বের না হওয়াই ভালো। বিশেষ করে বেলা ১১টার পর থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রোদের তীব্রতা অনেক বেশি থাকে। এই সময়ে ঘরে থাকাই ভালো।

৫. বাইরে বের হতে হলে ছাতা, টুপি সঙ্গে রাখুন। পা ঢাকা জুতা ও হালকা, ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পরুন। স্কিন টাইট বা সিনথেটিক কিছু পরবেন না।

৬. তৃষ্ণার্ত বোধ না করলেও নির্দিষ্ট সময় অন্তর পানি পান করুন। সব সময় পানীয় সঙ্গে রাখুন।

৭. শরীরে অস্বস্তি হলে ওআরএস স্যালাইনে পান করতে পারেন। বাড়িতে শরবত, ফলের রস, লাচ্চি বানিয়েও পান করতে পারেন। এভাবে শরীরকে সবসময় হাইড্রেটেড রাখতে হবে।

৮. বাইরে বের হলে বেশিক্ষণ রোদে থাকবেন না। যাদের পেশার জন্য রাস্তায় রোদে থাকতেই হবে, তারা কিছু সময় অন্তর ছায়া বা ঠাণ্ডায় থাকার চেষ্টা করুন।

৯. যারা বেশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকেন, যাদের কনকনে ঠান্ডা পানি পানের প্রবণতা থাকে এবং গরম থেকে বেরিয়েই দীর্ঘ সময় এসি ঘরে কাটান তাদের অসুখ চট করে ধরে নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। প্রচণ্ড গরম থেকে এসে এসি ঘরে ঢোকার আগে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আবার এসি থেকে বেরিয়েও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। শরীরকে স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সময় দিতে হবে।

১০. হিট স্ট্রোক ও হিট ক্র্যাম্প এড়াতে শরীর ঠান্ডা রাখতে হবে। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ছায়ায় বা অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা জায়গায় নিয়ে যান। চোখে-মুখে পানির ঝাপটা দিন। পারলে ঠান্ডা পানিতে গা স্পঞ্জ করিয়ে দিন।

১১. পুরোনো বা বাসি খাবার এড়িয়ে চলুন।

১২. প্রতিদিন অবশ্যই গোসল করুন।


আরও খবর

ঈদে বালুচর এর পাঞ্জাবি

রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪

বালুচরে শীতের পাঞ্জাবি-কটি

বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23