Logo
শিরোনাম

ইনজুরিতে আর্জেন্টাইন দুই তারকা ফুটবলার

প্রকাশিত:শনিবার ১৯ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

বিশ্বকাপ শুরুর ২ দিন আগেও ইনজুরি পিছু ছাড়ছে না অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে। বরং, এবার দুঃসংবাদ হয়ে এলো আর্জেন্টিনা শিবিরে। লিওনেল মেসিদের দল থেকে ইনজুরির কারণে ছিটকে গেলেন দু’জন তারকা ফুটবলার। ইনজুরিতে বিশ্বকাপই খেলতে পারবেন না ফরোয়ার্ড নিকো গঞ্জালেজ এবং জোয়াকিন কোরেয়া।

আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৫-০ ব্যবধানে জয়ের প্রস্তুতি ম্যাচের শেষ গোলটি করেছিলেন জোয়াকিন কোরেয়া। আর ইনজুরির কারণে খেলাতেই পারেননি নিকো গঞ্জালেজকে। তবে, কাতার পৌঁছার পর আর্জেন্টিনা স্কোয়াড থেকে ইনজুরি আক্রান্ত এই দু’জনকে বাদ দিতে বাধ্য হলেন কোচ লিওনেল স্কালোনি। আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এ তথ্য।

আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার ট্রেনিং সেশনের পর দেখা গেল, নিকোলাস গঞ্জালেজ মাসল ইনজুরিতে ভুগছেন। এ কারণে তাকে বিশ্বকাপের স্কোয়াডে আর রাখা হচ্ছে না। তার পরিবর্তে জাতীয় দলের ম্যানেজমেন্ট অ্যাঞ্জেল কোরেয়াকে দলে ডেকেছে।

২২ নভেম্বর বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা। কোপা আমেরিকার বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা ইনজুরির কারণে শুধু দু’জনকে বাদ দেয়াই নয়, কয়েকজনের ফিটনেস নিয়েও দারুণ চিন্তায় রয়েছে। স্ট্রাইকার পাওলো দিবালা, মিডফিল্ডার আলেজান্দ্রো গোমেজ এবং ডিফেন্ডার ক্রিশ্চিয়ান রোমেরোর ফিটনেস সমস্যা বেশ ভোগাতে পারে আর্জেন্টিনাকে।


আরও খবর

বিসিবি ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন পাপন

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




সন্ধ্যায় ঘোষণা হতে পারে তফসিল

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার লক্ষ্যে বুধবার বিকেল ৫টায় কমিশনের সভা ডাকা হয়েছে।

১৪ নভেম্বর কমিশনের অনানুষ্ঠানিক এক বৈঠকে ওইদিন বৈঠকের পর তফসিলের ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ইসি সূত্রে জানা গেছে।

কমিশন সভার সিদ্ধান্তের পর আগামীকালই (বুধবার) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে পারেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণের মাধ্যমে তিনি এই তফসিল ঘোষণা করতে পারেন।

এর আগে, সোমবার নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম বলেন, বুধবারের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে।

তিনি বলেন, নভেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা হবে, এটা ইসি থেকে আগেই বলা হয়েছিল। প্রথমার্ধের দিন যেহেতু সামনে আছে, তাই আপনারা অপেক্ষা করুন।


আরও খবর

১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




সারাদেশে বৈধ প্রার্থী ১৯৮৫ জন, অবৈধ ৭৩১

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে সারাদেশে প্রার্থীদের জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ১৯৮৫ জন প্রার্থী বৈধ ও ৭৩১ জন প্রার্থী অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এ তথ্য জানান।

এদিকে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের বাতিল করা মনোনয়ন ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন করতে পারবেন প্রার্থীরা। এ লক্ষ্যে ইসিতে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি আলাদা আলাদা বুথ করেছে সংস্থাটি।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি হবে ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

ইসি সূত্রে জানা যায়, রাজনৈতিক দলগুলো যে কয়টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে তা হলো; আওয়ামী লীগ ২৯৮টি (পাঁচটি আসনে দুটি করে মনোনয়ন জমা দেয় দলটি), জাতীয় পার্টি ২৮৬টি (১৮টি আসনে দুইটি করে দলীয় মনোনয়ন জমা দিয়েছে দলটি), তৃণমূল বিএনপি ১৫১টি, জাসদ ৯১টি, ইসলামী ঐক্যজোট ৪৫টি, জাকের পার্টি ২১৮টি, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ৩৯টি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি ৩৩টি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৩৪টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ৩৭টি, গণফ্রন্ট ২৫টি, গণফোরাম ৯টি ও জমিয়তে ইসলাম বাংলাদেশ ১টি।

আরও রয়েছে, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১৪২টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ২টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ১৩টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ৪৭টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২০টি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ০৬টি, গণতন্ত্রী পার্টি ১২টি, বাংলাদেশ ন্যশনাল আওয়ামী পার্টি ৬টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ ১৪টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল ১টি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি ১৩টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ১৮টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ১টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ বিএমএল ৫টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ৭৪টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট বিএনএফ ৫৫টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১১৬টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন বিএনএম ৪৯টি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ৮২। এছাড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৭৪৭ জন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। আর ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৪২ হাজার ১০৩টি।

 


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




নতুক কারিকুলাম বাতিলে শিক্ষামন্ত্রীর বরাবর স্বারকলিপি ৫ ডিসেম্বর

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

 নতুন কারিকুলাম বাতিল এবং নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর দাবিতে আগামী ৫ ডিসেম্বর শিক্ষামন্ত্রী ও দেশের সব জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর অভিভাবক ও শিক্ষাবিদদের নিয়ে মতবিনিময় সভারও আয়োজন করা হবে।

২৪ নভেম্বর রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক মানববন্ধন শেষে এই কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।  নতুন কারিকুলাম বাতিলসহ আটদফা দাবি নিয়ে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে এ মানববন্ধন করে একদল অভিভাবক।

মানববন্ধনে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক কিছুই শিখছে না। গুগলের সহায়তায় তারা বিভিন্ন কাজ কপি করে জমা দিচ্ছে। তাছাড়া কারিকুলামে বিজ্ঞান ও গণিতের পরিসর সংকোচন করা হয়েছে। ফলে বিদেশে গিয়ে যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায়, তাদের সুযোগ কমে গেছে।

তিনি বলেন, বলা হচ্ছে বিদেশের সঙ্গে মিল রেখে আমাদের কারিকুলাম প্রণয়ন করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের মান, শিক্ষার্থীর সংখ্যা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, শ্রেণীকক্ষ সংখ্যা কোনটিই বিদেশের মতো অবস্থায় নেই। নতুন কারিকুলামে এসব বাস্তবতা বিবেচনা করা হয়নি।

সেন্ট জোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক ডালিয়া পারভীন বলেন, আমার ছেলেকে বিজ্ঞান পরীক্ষায় বাসার এসি-ফ্রিজের মতো যেকোনো একটি ডিভাইসের ওপর পোস্টার বানিয়ে নিতে বলা হয়েছে। সে ইন্টারনেট থেকে দেখে দেখে পোস্টার বানিয়েছে। কিন্তু গ্রামের একটা শিক্ষার্থীর এ ধরনের ডিভাইস বা ইন্টারনেট সার্ভিস নেই। কারিকুলামে কি গ্রামের কৃষক-শ্রমিকের সন্তানের কথা বিবেচনা করা হয়েছে? হয়নি।

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীর অভিভাবক শাহ আলম বলেন, আমরা জানতাম শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু শিক্ষা গ্রহণ করার পর একটি জাতি যে মেরুদণ্ডহীন হতে পারে, তার ব্যবস্থা এই নতুন কারিকুলাম করেছে।

আরেক অভিভাবক ফাতেমা সুলতানা বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘসময় অনলাইনে থাকতে হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী কোন সাইটে যাচ্ছে, কী দেখছে তার প্রতি সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখা তো অভিভাবকের পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের অনেকেই অল্প বয়সে বিভিন্ন নিষিদ্ধ সাইটে চলে যেতে পারে। তাছাড়া নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। সম্পূর্ণ মূল্যায়ন শিক্ষকের হাতে থাকায় ভালো পড়ানোর যে তাড়না, তাও শিক্ষকরা হারিয়ে ফেলবেন।

নবাব কাটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মোহাম্মদ মুসলিম বলেন, কারিকুলাম অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু তা তৈরিতে কতজন অভিভাবক, শিক্ষক, শিক্ষাবিদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে? এভাবে চলতে থাকলে শিক্ষার্থীরা সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক হবে। নতুন শিক্ষাক্রম হবে সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক তৈরির কারখানা। পরে দেশের বাইরে থেকে চুক্তিভিত্তিক লোক এনে দেশ পরিচালনা করতে হবে।

অভিভাবকদের দাবির মধ্যে রয়েছে শিক্ষানীতিবিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে; নম্বরভিত্তিক দুইটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে; নবম শ্রেণী থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে; ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।

এ ছাড়াও রয়েছে- সব সময়ে সকল শিখন, প্রজেক্ট ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সকল প্রজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে; শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে; প্রতি বছর ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুইটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে; সব শ্রেণীতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের দাবিগুলো হলো-

১. শিক্ষানীতি বিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে।
২. নম্বরভিত্তিক দুটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে।
৩. নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে।
৪. ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বা ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।
৫. সবসময় সব শিখন, প্রোজেক্ট ও অভিজ্ঞতাভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সব প্রোজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রোজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে।
৭. প্রতিবছর প্রতি ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে।
৮. সবসময় সব শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

 


আরও খবর



একদিনে ১৮০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভঙ্গের অভিযোগ তুলে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে আবার যুদ্ধ শুরু করেছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিরতি শেষ হতে না হতেই দখলদার ইসরায়েলের বিমান হামলায় ১৮০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

 ১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া হামলায় আহত হয়েছেন এক হাজারের মতো বেসামরিক মানুষ। খবর রয়টার্সের।

কর্তৃপক্ষ জানায়, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর এখন পর্যন্ত দুই শতাধিক লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। শুক্রবার ভোর থেকেই দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের পূর্বাঞ্চলে অনবরত বোমাবর্ষণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। আকাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়।

খান ইউনিস ও রাফা শহরসহ গাজার উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চল লক্ষ্য করে চলছে হামলা। পাশাপাশি দক্ষিণ গাজার কয়েকটি অঞ্চলে লিফলেট ফেলে ফিলিস্তিনিদের এলাকা ছাড়তে বলে ইসরায়েল। প্রাণ বাঁচাতে স্থানীয় বাসিন্দারা পশ্চিমাঞ্চলে পালাতে শুরু করেছে। ভোর থেকেই গাড়িতে জিনিসপত্র বোঝাই করে তারা রাস্তায় নেমে পড়ে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ঢুকে আকস্মিক হামলা চালায় হামাস। হামাসের হামলায় ১২০০ ইসরায়েলির নিহত হয়। ওই হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় টানা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। দখলদার ইসরায়েলের হামলায় গাজায় নারী ও শিশুসহ ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন।

হামলা শুরুর পর ৯ অক্টোবর গাজায় সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা দেয় দখলদার ইসরায়েল। টানা হামলার শিকার গাজায় খাবার, পানি, ওষুধ ও জ্বালানির সংকট দেখা দেয়।

প্রায় দেড় মাস সংঘাতের পর গত ২৪ নভেম্বর চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় হামাস ও ইসরায়েল। এ যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র। এরপর দুই দফায় বাড়ানো হয় সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ। যুদ্ধবিরতি চলাকালে মিশরের রাফা ক্রসিং দিয়ে কয়েকটি ত্রাণবাহী ট্রাক ঢোকে উপত্যকায়।

যুদ্ধবিরতি সাত দিনে হামাসের হাতে বন্দি ১১০ জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হয়। একইসঙ্গে ইসরায়েলে বন্দি ২৪০ জন ফিলিস্তিনিকেও মুক্তি দেওয়া হয়।

নতুন করে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর আগেই শুক্রবার থেকে গাজায় ফের হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।


আরও খবর



নওগাঁয় দূর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে পুরলো ট্রাকে

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় ধান চাতালের সামনে দাঁড়িয়ে রাখা একটি ট্রাকে আগুন দিয়েছে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। এতে ঐ ট্রাকের বগি-ইঞ্জিন সহ ট্রাকটির সামনের অংশ পুড়ে গেছে। 

শনিবার দিনগত রাত সারে ৯টারদিকে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলাধীন নওগাঁ টু রাজশাহী ও নওগাঁ টু মহাদেবপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের হাট চকগৌরী এলাকার (বেলঘরিয়া-পীড়ামোড়) নামক স্থানে ধান চাতালের সামনে ট্রাকে আগুন দেওয়ার ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার সংবাদ পেয়ে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পৌছান নওহাটামোড় ফাঁড়ি পুলিশ। এসময় স্থানিয়রা যে যার মতো বালতি সহ বিভিন্ন ভাবে পানি এনে এবং ট্রাকের সাইটে থাকা বালুর স্তুপ থেকে বালু ছিটিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন। ঘটনার খবর পেয়ে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফ্ফর হোসেন সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স সহ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে ঘটনাটি উর্দ্ধতন কর্মকর্তাকে জানালে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেন মহাদেবপুর (সার্কেল) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়ব্রত পাল সহ জেলা পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণ। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিটও ঘটনাস্থলে পৌছান। তবে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌছার পূর্বেই আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন স্থানিয়রা।

এব্যাপারে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফফর হোসেন বলেন, আগুনে ট্রাকের সামনের অংশ পুড়ে গেছে। ইতি মধ্যেই ঘটনার সাথে জড়িতদের সনাক্ত পূর্বক আটকের জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে।


আরও খবর