Logo
শিরোনাম

জাতীয় কবির ১২৫তম জন্মবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী আজ ২৫ মে। ১৩০৬ বঙ্গাব্দের এই দিনে (১১ জ্যৈষ্ঠ) বর্ধমান জেলার আসানসোলের জামুরিয়া থানার চুরুলিয়া গ্রামে তিনি জন্মেছিলেন। তার ডাক নাম দুখু মিয়া। পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ ও মাতা জাহেদা খাতুন।

কাজী নজরুল ইসলাম চির প্রেমের কবি। তিনি যৌবনের দূত। তিনি প্রেম নিয়েছিলেন, প্রেম চেয়েছিলেন। মূলত তিনি বিদ্রোহী কিন্তু তার প্রেমিক রূপটিও প্রবাদপ্রতিম। তাই মানুষটি অনায়াসেই বলতে পারেন আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন খুঁজি তারে আমি আপনায়। পৃথিবীতে এমন কয়জন আছেন যিনি প্রেমের টানে রক্তের সর্ম্পককে অস্বীকার করে পথে বেরিয়ে পড়তে পারেন?

বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও কাজী নজরুল ছিলেন একাধারে কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সঙ্গীত জগতকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। তার কবিতা, গান ও সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ লেখক। তার লেখনি জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলছে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সপরিবারে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বাংলাদেশে তার বসবাসের ব্যবস্থা করেন। ধানমন্ডিতে কবির জন্য একটি বাড়ি প্রদান করেন।

কবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




জরিপে এগিয়ে বিএনপি, জামায়াতের পরে তরুণদের দল

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

এখনই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে বিএনপি সর্বোচ্চ ৪১.৭ শতাংশ ভোট পেতে পারে বলে বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা ও প্রকল্প ব্যবস্থাপনা সংস্থা ইনোভিশন কনসাল্টিং বাংলাদেশের জরিপে উঠে এসেছে।

রাজধানীর দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। এতে জানানো হয়, জরিপ কাজে সহযোগিতা করেছে ব্রেন (BRAIN) এবং মুক্তচিন্তার প্ল্যাটফর্ম ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’। চলতি বছরে সারাদেশের আটটি বিভাগের ৬৪টি জেলায় ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩ মার্চ পর্যন্ত ১০ হাজার ৬৯৬ জন এই জরিপ পরিচালনা করা হয়।

জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, এখনই ভোট হলে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জামায়াতে ইসলামী পাবে ৩১.৬ শতাংশ ভোট। তৃতীয় স্থানে আওয়ামী লীগ ১৩.৯ শতাংশ। আর ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) পাবে ৫.১ শতাংশ ভোট।

এ ছাড়া, জরিপের ফল অনুযায়ী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ২.৬ শতাংশ, জাতীয় পার্টি ১ শতাংশ, গণঅধিকার পরিষদ শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ, গণসংগতি আন্দোলন শূন্য দশমিক ২ শতাংশ এবং অন্যান্য দল ৩.৩ শতাংশ ভোট পাবে।

জরিপের বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জেনারেশন এক্স ও বুমার প্রজন্মের ৪৭ শতাংশ ভোটার বিএনপিকে সমর্থন করছেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী যুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে ৩৫ শতাংশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। দলটি জেনারেশন জি-এর ৩৪ শতাংশ ভোটারের সমর্থন পেয়েছে। ঐতিহ্যগতভাবে রক্ষণশীল দল হিসেবে পরিচিত হলেও জামায়াত তরুণদের মধ্যেও প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছে বলে জরিপ থেকে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে।

এদিকে, গ্রাম ও শহরের ভোটারদের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতের জনপ্রিয়তায় কিছু পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে। বিএনপি গ্রামাঞ্চলে ৪২ শতাংশ এবং শহরে ৪০ শতাংশ ভোটারের সমর্থন পেয়েছে, যা তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল। অন্যদিকে, জামায়াত গ্রামে ৩২ শতাংশ ও শহরে ৩০ শতাংশ ভোটারের সমর্থন পেয়েছে।

লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিএনপির সমর্থন পুরুষ ও নারীদের মধ্যে প্রায় সমান। দলটি পুরুষ ভোটারদের মধ্যে ৪২ শতাংশ এবং নারী ভোটারদের মধ্যে ৪১ শতাংশ সমর্থন পেয়েছে। তবে, জামায়াতে ইসলামী পুরুষদের মধ্যে তুলনামূলকভাবে বেশি জনপ্রিয়, যেখানে দলটি ৩৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩০ শতাংশ নারী ভোটারের সমর্থন পেয়েছে।

জরিপের অংশ নেওয়া ৫৮ দশমিক ১৭ শতাংশ ভোটার ২০২৫ সালের মধ্যেই নির্বাচন চান। তাদের মধ্যে ৩১ দশমিক ৬ শতাংশ ভোটার জুনের মধ্যে এবং ২৬ দশমিক ৫ শতাংশ ভোটার ডিসেম্বরে নির্বাচন হওয়ার পক্ষে। ১০ দশমিক ৯ শতাংশ ডিসেম্বরের পর নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।

রাজনৈতিক সংস্কারের বিষয়ে জরিপে অংশ নেওয়া মাত্র ৯ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ মনে করেন যে, নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক সংস্কারের প্রয়োজন আছে। আর ৫ দশমিক ৩ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সংবিধান পরিবর্তনের পক্ষে মত দিয়েছেন।

কাকে ভোট দেবেন এমন প্রশ্নে ২৯ দশমিক ৪ শতাংশ ভোটার এখনো সিদ্ধান্ত নেননি যে তারা কাকে ভোট দেবেন। তাদের মধ্যে ৪৯ দশমিক ৩ শতাংশ বলছেন যে তারা প্রার্থী সম্পর্কে জানার পর সিদ্ধান্ত নেবেন। আর ৩৩ দশমিক ৯ শতাংশ ভোটার রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে সিদ্ধান্ত নিতে চান। এক্ষেত্রে নারী ভোটারদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বেশি (৩৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ)। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই হার ২৫ দশমিক ৮১ শতাংশ।

সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন ইনোভিশন কনসালটিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাংলাদেশ স্পিকসর প্রধান মো. রুবাইয়াৎ সারওয়ার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইনোভিশন কনসালটিং বাংলাদেশ-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর কাজী শাহেদ এইচ ফেরদৌস, ইনোভিশনের প্র্যাকটিস এরিয়া লিড আবদুর রব ও বিডিজবসের প্রধান নির্বাহী ফাহিম মাশরুর।


আরও খবর



বাংলাদেশে নারীদের আত্মহত্যার হার দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ মার্চ ২০২৫ |

Image

বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যার প্রবণতা কমছে। সচেতনতা তৈরির পাশাপাশি নানা উদ্যোগের কারণে এ প্রবণতা নিম্নমুখী। কিছুটা কমলেও বাংলাদেশে আত্মহত্যার হার এখনও তুলনামূলক অনেক বেশি। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম আত্মহত্যাপ্রবণ দেশ। বয়সভিত্তিক আত্মহত্যার প্রবণতায় দেখা গেছে, ১০ থেকে ২৯ বছর বয়সী নারীর মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ আত্মহত্যার হার বাংলাদেশে।

বিজ্ঞান সাময়িকী ল্যানসেটের এক নিবন্ধে এমন চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে ১৯৯০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশ্বে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষকরা ২০৪টি দেশের আত্মহত্যার পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করেছেন। বৈশ্বিকভাবে ১৯৯০ সালে প্রতি লাখ মানুষের মধ্যে ১৪ দশমিক ৯ জন আত্মহত্যা করতেন। ২০২১ সালে দেখা গেছে, এক লাখ মানুষের মধ্যে আত্মহত্যা করছেন ৯ জন। ভৌগোলিকভাবে আত্মহত্যার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোয়। প্রতি লাখ মানুষে ১৯ দশমিক ২ জন আত্মহত্যা করে থাকেন।

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম আত্মহত্যাপ্রবণ দেশ। ২০২১ সালে দক্ষিণ এশিয়ায় আত্মহত্যার হার প্রতি লাখে ১১ দশমিক ৪ জন, যা বৈশ্বিক গড়ের (৯ দশমিক ০) চেয়ে বেশি। নারীদের মধ্যে আত্মহত্যার হার পুরুষের তুলনায় কম হলেও, এটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বয়সভিত্তিক আত্মহত্যার প্রবণতায় দেখা গেছে, ১০ থেকে ২৯ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ আত্মহত্যার হার বাংলাদেশে। ৩০ থেকে ৪৯ বছর বয়সী নারীর আত্মহত্যার হারও আশঙ্কাজনকভাবে বেশি। বয়স্কদের মধ্যেও আত্মহত্যার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশে।

প্রতিবেদনের উপসংহারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে আত্মহত্যা একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যা, যা সঠিক নীতিমালা, মানসিক স্বাস্থ্যসেবা, সচেতনতা ও আইনি সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




বাদুড়ের শরীরে করোনার নতুন ধরন, ছড়াতে পারে মানবদেহে

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

বাদুড়ের দেহে নতুন করোনাভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন চীনা গবেষকরা। চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির গবেষকরা নতুন করোনা শনাক্ত করেন। এটি এখনো মানবদেহে শনাক্ত করা না হলেও ছড়ানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে।

গত মঙ্গলবার বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী সেলে এ আবিষ্কারের তথ্য জানানো হয়। গবেষণায় বলা হয়, বাদুড়ের দেহে পাওয়া এইচকেইউফাইভ-কোভ-টু নামের নতুন ভাইরাসটি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

উহান ইনস্টিউট অব ভাইরোলজি বাদুড়ের দেহে করোনাভাইরাস নিয়ে গবেষণার জন্য পরিচিত। বলা হয়, কোভিড-১৯ মহামারির শুরু দিকে এই ল্যাব থেকে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে এ বিষয়টি অস্বীকার করে চীন। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র উহানের ল্যাবটির জন্য সহায়তা স্থগিত করে দেয়।

গবেষকরা বলছেন, এই নতুন আবিষ্কৃত ভাইরাস মানুষ এবং অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহে পাওয়া প্রোটিনের সঙ্গে মিলে কোষগুলোকে সংক্রমিত করতে পারে। এর সঙ্গে করোনাভাইরাস গোত্রীয় মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (মার্স) ভাইরাসের মিল রয়েছে।

এদিকে চলতি বছরের শুরুতে চীনে ছড়িয়ে পড়া হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস নিয়েও শঙ্কা তৈরি হয়। পরে বিশেষজ্ঞরা জানান, এটি একটি সাধারণ ভাইরাস। এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

২০১৯ সালের শেষ দিকে চীনের উহান শহরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। সেখানে তাণ্ডব চালানোর পর ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের দুই শতাধিক দেশ ও অঞ্চলে। এতে বিশ্বজুড়ে ৭০ লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারান। ভাইরাসটির কারছে দীর্ঘদিন প্রায় পুরো বিশ্ব অচল হয়ে পড়ে। এরপর আস্তে আস্তে সবকিছু স্বাভাবিক হতে থাকে।


আরও খবর



দেশে এখন মোট ভোটার ১২ কোটি ৩৭ লাখ

প্রকাশিত:রবিবার ০২ মার্চ 2০২5 | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

বর্তমানে দেশে মোট ভোটার ১২ কোটি ৩৭ লাখ ৩২ হাজার ২৭৪ জন। রবিবার জাতীয় ভোটার দিবসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। ২০২৪ সালে হালনাগাদ করা চূড়ান্ত এ ভোটার তালিকা আজ প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

অনুষ্ঠানে সিইসি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য ভোটের প্রতিশ্রুতি জাতিকে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আমরা মনে করি, ইসির প্রতি দেশের মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন আছে। আমরা একটি ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন দিতে জাতিকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। আমরা জানুয়ারিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের উদ্যোগ নিয়েছি, বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি চলছে। পরে ভোটার দিবসের উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এরপর একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

সারাদেশে আজ ২ মার্চ পালিত হচ্ছে ‘জাতীয় ভোটার দিবস’। ‘তোমার আমার বাংলাদেশে, ভোট দেব মিলেমিশে’ এই প্রতিপাদ্যে দেশে সপ্তমবারের মতো জাতীয় ভোটার দিবস পালিত হচ্ছে। জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় এবং মাঠপর্যায়ে উপজেলা, জেলা ও আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসগুলোয় বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




মোরেলগঞ্জে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্ধোধন

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ মার্চ ২০২৫ |

Image

এম.পলাশ শরীফ,নিজস্ব প্রতিবেদক:

বাগেরহাটের  মোরেলগঞ্জ উপজেলার নব্বইরশি বাস ষ্ট্যান্ডে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।  বুধবার বিকেলে এ উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়য়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মু: আ: আউয়াল হাওলাদার।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ’র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা গণপূর্ত জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো: মিছবাহ উদ্দিন, বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ মমিনুর ও বাগেরহাট ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক মো: আশেকুজ্জামান, মোরেলগঞ্জের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ বদরুদ্দোজা।

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন যৌথভাবে তৃণমূল পর্যায়ে ইসলামি জ্ঞানের চর্চা ও গবেষণা কার্যক্রমের প্রসারে ২০২৩-২০২৫ সালে প্রায় ১৬ কোটি টাকা অর্থ ব্যায়ে মোরেলগঞ্জ উপজেলা সদর নব্বইরশি বাস ষ্ট্যান্ডে নান্দনিক এ মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়।  

  সরকারিভাবে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন (২য় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৩য় তলা বিশিষ্ট এই ভবনটি নির্মিত হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ সময় সরকারি দপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারী কর্মকর্তা এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 


আরও খবর

রোজা রাখার বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলে?

শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫