Logo
শিরোনাম
বঙ্গভবন অভিমুখে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

জিরো পয়েন্টে পুলিশের ব্যারিকেড

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

সরকারি চাকরিতে কোটার যৌক্তিক সংস্কারের এক দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে পূর্বঘোষিত গণপদযাত্রা নিয়ে বঙ্গভবন অভিমুখে এগিয়ে যাচ্ছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তাদের এ কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছেন পুলিশ সদস্যরা। ব্যারিকেডের কারণে সামনে এগোতে না পেরে সেখানে সড়কে বসে পড়েছেন তারা। সেখান থেকে তাদের ১০ জন প্রতিনিধি স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে যাবেন বঙ্গভবনে। এই সময়ে বাকি শিক্ষার্থীরা অবস্থান করবেন জিরোপয়েন্ট থেকে সচিবালয়ের সামনের সড়কে।

জিরোপয়েন্টে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এই তথ্য জানিয়েছেন।

রবিবার (১৪ জুলাই) দুপুর ১টা ১০ মিনিটের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণপদযাত্রা করে শিক্ষাভবন মোড় হয়ে জিরোপয়েন্টে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, জিরো পয়েন্ট থেকে বঙ্গভবনে যাওয়ার পথে শত শত পুলিশ সদস্য ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে আছেন। ফলে এই দিক দিয়ে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে এবং কাউকেই ভেতরে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না পুলিশ।

এ অবস্থায় আন্দোলনকারীরা জিরো পয়েন্টে সড়কের ওপর বসে পড়েছেন। সেখানে তারা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।

এসময় আন্দোলনের সমন্বয়করা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমরা ঢালাওভাবে বঙ্গভবন অভিমুখে যাবো না। আমাদের প্রতিনিধি যাবে।

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ, মামলা তুলে নেওয়া ও কোটা সংস্কারের একদফা বাস্তবায়নের দাবিতে রাষ্ট্রপতিকে স্মারকলিপি দিতে দুপুর ১২টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে থেকে গণপদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের পদযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজসহ রাজধানীর বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গণভবন অভিমুখে গণপদযাত্রার ঘোষণা দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তাছাড়া অন্যান্য জেলা থেকে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দেন তারা।


আরও খবর



৬টি কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়ানো হবে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

সংস্কারের লক্ষ্যে গঠিত চারটি কমিশনের প্রতিবেদন আমাদের হাতে এসেছে। আরও ৬টি কমিশনের কাজের মেয়াদ এক মাস বাড়ানো হবে। কমিশন প্রধানরা এক মাস চেয়ে নিয়েছেন। তারা প্রধান প্রধান বিষয়গুলো গুরুত্ব দেবেন বলে মন্তব্য করেন পরিবেশ ও বন এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন তিনি।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সব রাজনৈতিক দল তাদের মতামত দিয়েছে। লিখিত মতামত দিয়েছে। কমিশন যতটুকু মনে করেছেন তা নিয়েছেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, তাদের রিপোর্ট এবং সামারি দিয়েছে। এই সামারিগুলো আপনাদের জন্য আজকেই এভেইল এবল করে দেওয়া হবে। কমিশন গুলো তাদের ওয়েবসাইটে এভেইল এবল করে দেবে। যে রিপোর্টগুলো আমাদের কাছে এসেছে সেই কমিশনের প্রধানেরা স্বাধীনভাবে কাজ করেছে। এখন কমিশন প্রধানরা সেই রিপোর্টগুলো নিয়ে বসবে। বসে এখান থেকে পরবর্তী পদক্ষেপ কী হতে পারে, কোথায় কোথাও তাদের প্রাধান্য দেওয়া উচিত, তারা ঠিক করবে। আগামীকালের ছয়টি কমিশনের কাজের সময় আরও একমাস বাড়িয়ে দেব।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ।

আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের কর্ম পরিকল্পনার চারটা ধাপ ছিল। একটা হচ্ছে কমিশনগুলো তাদের রিপোর্ট প্রণয়ন করবে, সুপারিশ দেবে। দ্বিতীয় হচ্ছে, কমিশনের প্রস্তাবের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য আলোচনা হবে। ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা প্রয়োজনীয় আইন এবং নীতি প্রণয়ের কাজ শুরু করব। আমাদের প্রত্যাশা আছে আমরা পুরো কাজটা সম্পূর্ণ করে যেতে পারবো। নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলো কতটুকু সংস্কার করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ১৬ ডিসেম্বরের ভাষণে বলেছেন যে আমরা ন্যূনতম কিছু সংস্কার সম্পন্ন করে যদি নির্বাচন করতে চাই তাহলে এই বছর হবে। যদি আমরা আরো কিছু সংস্কার প্রত্যাশিত মাত্রা করতে চাই, তাহলে কয়েক মাস লাগতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যখন আমরা আলাপ আলোচনা করব তখন দেখব যে ন্যূনতম সংস্কারক কোনগুলো আছে। এর বাইরে প্রত্যাশিত সংস্কার ভেরিফাই করার চেষ্টা করব।


আরও খবর



বিটিভির জন্মদিনে প্রকাশ হয়ছে বিশেষ গ্রন্থ ‘তারিখ অভিধান’

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

পথচলার ষাট বছর পূর্ণ করে ফেললো বাংলাদেশ টেলিভিশন- বিটিভি। সরকারি মালিকানাধীন টেলিভিশন চ্যানেলটির জন্মদিন ঘিরে চ্যানেল আই আয়োজন করেছিলো এক ভিন্নধর্মী এক অনুষ্ঠান। গান, স্মৃতিচারণ, বইয়ের মোড়ক খোলার আয়োজন আর আড্ডায় বুধবারের সকালটা ছিলো একেবারেই ভিন্ন ধরনের। 

১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর যাত্রা শুরু হয়েছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের। বিটিভি নামেই পরিচিত দেশের সকল মানুষের কাছে। সৃষ্টি সৃজনের সূতিকাগার এই টেলিভিশন চ্যানেলের পথচলায় চড়াই উতরাই থাকলেও এক সময় বিটিভিই ছিল দেশের কোটি মানুষের দর্শকপ্রিয় অনুষ্ঠানের বিশাল সম্ভার। 

তাই টেলিভিশন চ্যানেলটির অতীত ঐতিহ্যর সাথে নতুন প্রজন্মের মেলবন্ধন রচনায় বেসরকারি সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান চ্যানেল আই আয়োজন করেছিলো বিটিভির জন্মদিনের অনুষ্ঠান। গান গল্পের আড্ডায় বুধবারে সকালে চ্যানেল আই প্রাঙ্গণ হয়ে উঠিছিল বিটিভির নবীন প্রবীণ শিল্পী কলাকুশলীদের মিলনমেলায়। 

দেশের টেলিভিশনের অতীত ইতিহাস সংরক্ষণের জন্য লেখক, সাংবাদিক নাট্যকার আহমেদ রেজাউর রহমানের গবেষণা গ্রন্থবাংলাদেশ টেলিভিশন তারিখ অভিধানেরমোড়ক খোলা হয় এই আয়োজনে। 

বহুমুখী প্রতিভার লেখক, সাংবাদিক নাট্যকার আহমেদ রেজাউর রহমানের সঙ্গে বিটিভি সম্পর্ক অনেক পুরোনো। বাংলাদেশ টেলিভিশন নিয়ে যে কয়েকজন মানুষ নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে আসছেন, তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। বিটিভির এর আগে তিনি লিখেছেন গবেষণাধর্মী১৯৭১ ঢাকা টেলিভিশনগ্রন্থটি।

তারই ধারাবাহিকতায় এবার আহমেদ রেজাউর রহমান সামনে আনছেন বিটিভি নিয়ে তার আরেকটি গ্রন্থ। বাংলাদেশ টেলিভিশনের নানা ধরনের অনুষ্ঠানের প্রচার সময় নিয়ে রচিত হয়েছেতারিখ অভিধান তার তথ্যবহুল এই বইটিতে ১৯৭১-১৯৮০ সাল পর্যন্ত সময়কে তুলে ধরা হয়েছে।

লেখক আহমেদ রেজাউর রহমানের বলেন, বিটিভিতে প্রচারিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান নাটক সম্প্রচারের দিন তারিখের ইতিহাস নিয়ে ধারাবাহিক বইয়ের প্রথম খণ্ড এটি। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় খণ্ড প্রকাশেরও আশা রয়েছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বইটি খুবই প্রয়োজনীয় হবে বলে জানিয়েছেন প্রকাশক মনিরুল হক।

অনুষ্ঠানে আসা তারকারা বলেন, বিটিভি মানুষকে যেমন স্বপ্ন দেখিয়েছে তেমনি মেধার সম্মেলনও ঘটিয়েছিল এই প্রতিষ্ঠানটি তাই রাজনীতি প্রভাবমুক্ত রেখে বিটিভি পরিচালনা করলে এক অনন্য উচ্চতায় চলে যেতো। উল্লেখ্য, চ্যানেল আই প্রতি বছর ২৫ ডিসেম্বর বিটিভির জন্মদিনে নিজস্ব আঙিনায় আয়োজন করে বিশেষ অনুষ্ঠানের। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। 


আরও খবর



ভোটার হালনাগাদে অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

ভোটার তালিকা হালনাগাদে কোনোরকম অনিয়ম, অবহেলা, অস্বচ্ছতা বরদাস্ত করা হবে না বলে নিজেদের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের হুঁশিয়ার করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।

রবিবার (৫ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ভোটার হালনাদাগের তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজারদের প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ নির্দেশ দেন সিইসি।

এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, গতানুগতিক পদ্ধতিতে কাজ করার সুযোগ নেই। ১৮ কোটির মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে এবং সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে নির্বাচন কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কাজ করতে গিয়ে ইচ্ছাকৃত ভুল করবে না নির্বাচন কমিশন।

ভোটে মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে স্বচ্ছতা এবং দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান ইসি আবদুর রহমান মাছউদও। তিনি বলেন, নির্ভুল ভোটার তালিকা সুষ্ঠু নির্বাচনের পূর্বশর্ত বলেও মনে করে কমিশন। ভোটার তালিকা হালনাগাদে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং তৎপরতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।

এ সময় আরেক নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, টাকা অর্জনের মোটিভ নিয়ে যাতে কেউ ভোটার তালিকা অন্তর্ভুক্তির কাজে অংশগ্রহণ না করে। মৃত ভোটার, ভুয়া ভোটার এবং নতুন ভোটারের ক্ষেত্রে সমানভাবে কাজ করতে হবে।

ভোটের প্রতি মানুষের যে অনাগ্রহ তৈরি হয়েছে, সেখান থেকে এবার ইসি বেরিয়ে আসতে পারবে দাবি করে তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে যে আস্থার ঘাটতি ছিল, তা কমে এসেছে। মানুষ এবার ভোট দিতে চায়। ভোটকে কেউ যাতে নষ্ট করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ইসি আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, বিগত নির্বাচন যেভাবে কলুষিত হয়েছে, তা পুনরুদ্ধারে যা যা করা লাগে, তার সবটুকুই করবে নির্বাচন কমিশন। ভোটার হালনাগাদে অনিয়ম, অবহেলা অস্বচ্ছতা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না।

ইসি তাহমিনা আহমদ বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কমিশনের হাতিয়ার হবে আইন এবং বিবেক। ইসির কোনো কর্মকর্তা দুরভিসন্ধিমূলক কাজ করলে সেই দায় কমিশন নেবে না।


আরও খবর



মূল্যস্ফীতির কারণে বড় ঝুঁকিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

চলতি বছরে (২০২৫) পাঁচটি ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকির বিষয়টি হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। এছাড়া আরও চার ঝুঁকির বিষয়গুলো হলো- চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া, পরিবেশ দূষণ, বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা।

সম্প্রতি প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৫ সালের দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় হিসেবে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া, বিশেষ করে বন্যা ও উচ্চ তাপমাত্রা এবং দূষণকে দায়ী করা হয়েছে। বাংলাদেশ ঝুঁকিপূর্ণ ১০টি দেশের মধ্যে একটি, যেখানে দূষণকে শীর্ষ তিন ঝুঁকির একটি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারত ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। দেশ দুটিতে দূষণ নিয়ন্ত্রণ অনেক ক্ষেত্রেই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। সবুজ অর্থনীতি রূপান্তরের ক্ষেত্রে দূষণ সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ডব্লিউইএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আরও দুটি বিষয় খুব ঝুঁকিপূর্ণ। এর একটি হচ্ছে বেকারত্ব, অন্যটি হচ্ছে অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা। এ দুটি বিষয়ের কারণে বাংলাদেশ উচ্চ মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ঘাটতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ধীর প্রবৃদ্ধি মোকাবিলা করছে।

এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতির গড়পড়তা হার ছিল ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে তা ছিল ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবমতে, ২০২২ সালে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৭ শতাংশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জলবায়ুগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিকসহ সাম্প্রতিক বছরগুলোর অন্যান্য উদ্বেগকে ছাপিয়ে বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে রাষ্ট্রভিত্তিক সশস্ত্র সংঘাত।

দেশভিত্তিক প্রধান ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করতে নির্বাহী মতামত জরিপ (ইওএস) চালায় ডব্লিউইএফ। এটি মূলত ধারণাভিত্তিক জরিপ। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়, ‘আগামী দুই বছরে আপনার দেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোনগুলো।’ অংশগ্রহণকারীদের ৩৪টি ঝুঁকির তালিকা দেওয়া হয়। সেখান থেকে তারা পাঁচটি প্রধান ঝুঁকি চিহ্নিত করেন।


আরও খবর



ইথিওপিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৬

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

পূর্ব আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ৬৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন চারজন। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স, সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান ও দ্যা এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে দ্যা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের খবরে বলা হয়েছে, ইথিওপিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ৬৬ জন মারা গেছেন।

সিদামা প্রদেশটি ইথিওপিয়ার দক্ষিণে তথা রাজধানী আদ্দিস আবাবার প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত।

সিদামা আঞ্চলিক স্বাস্থ্য ব্যুরো ফেসবুকে লিখেছে, একটি বাস দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ তারা দেয়নি। বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই ঘটনাটি ঘটেছে।

খবরে আরও বলা হয়, আহত চার যাত্রীকে বোনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

স্বাস্থ্য ব্যুরোর পক্ষ থেকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করা হয়েছে। এসব ছবিতে একটি গাড়ির চারপাশে প্রচুর লোককে দেখা যাচ্ছে, অন্যদিকে গাড়িটি ছিল আংশিকভাবে পানিতে নিমজ্জিত। অনেককে গাড়িটিকে পানি থেকে টেনে তুলতে সাহায্য করার চেষ্টা করতে দেখা যায়।


আরও খবর