Logo
শিরোনাম

কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image



বিডি টুডে  রিপোর্ট:



কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী আজ বৃহস্পতিবার। বাংলা ভাষার এ বিশিষ্ট কবি ও সাহিত্যিক ১৯১১ সালের এই দিনে বরিশালের শায়েস্তাবাদে মামা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। 



কবির জন্মদিন উপলক্ষে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা নারী জাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকীতে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।


১৯৩৮ সালে সুফিয়া কামালের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘সাঁঝের মায়া’ প্রকাশিত হয়। এ বইটির ভূমিকা লিখেছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম এবং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বইটির প্রশংসা করেছিলেন। 



সুফিয়া কামাল ছিলেন ‘বেগম’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক। ১৯৬৯ সালে মহিলা সংগ্রাম পরিষদ (বর্তমানে মহিলা পরিষদ) গঠিত হলে তিনি এর প্রতিষ্ঠাতাপ্রধান নির্বাচিত হন। 


এছাড়া তিনি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ছায়ানটের সভাপতি ছিলেন। তিনি ৫০টিরও বেশি পুরস্কার পেয়েছেন। এর মধ্যে স্বাধীনতা পুরস্কার, একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কার, সোভিয়েত লেনিন পদক, বেগম রোকেয়া পদক, জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার উল্লেখযোগ্য। ১৯৯৯ সালের ২০ নভেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।



কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মহিলা পরিষদের পক্ষ থেকে আজ সকাল সাড়ে ১০টায় সংগঠনের সুফিয়া কামাল ভবনে (১০ বি/১, সেগুনবাগিচা, ঢাকা) কবির প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। 


অনুষ্ঠানে মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ, সম্পাদকমণ্ডলী এবং কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।





আরও খবর



২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দেশে চলতি ডিসেম্বরের মাসের গত ২৮ দিনে বৈধপথে ২৪২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে ; দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৯ হাজার ৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৬৪ লাখ ডলার।

রোববার (২৯ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত সবশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। রেমিট্যান্সের এ ধারা অব্যাহত থাকলে ডিসেম্বরে দেশে রেকর্ড প‌রিমাণ প্রবাসী আয় আসার সম্ভাবনা রয়েছে। একক মা‌সে এর আগে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ২৫৯ কোটি ডলার প্রবাসী আয় এসেছিল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ডিসেম্বরের ২৮ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৮ কোটি ৯৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ২৬ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬৩ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডি‌সেম্বর সময়ে (২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত) এক হাজার ৩৫৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৪০ কোটি ডলার এবং সবশেষ নভেম্বরে মাসে এসেছে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে দুই হাজার ৩৯২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রার যার পরিমাণ দুই লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের এ অঙ্ক এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আহরণ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে, পরিমাণ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




এভোরেজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীদের পিঠা উৎসব

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

রাজধানীর লালমাটিয়ায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষাথীদের উদ্যোগে দিনভর পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার লালমাটিয়া ভয়েজ স্কুল মাঠে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

পিঠা উৎসবের আয়োজন নিয়ে এভোরেজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. আখতারুজ্জামান জানান, বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। পিঠা উৎসবে শিক্ষার্থীরা তাদের আনন্দ উপভোগ করতে নিজেরাই পিঠা উৎসবে পিঠার স্টল দিয়েছে। স্টলে রাখা প্রতিটি পিঠা তারা রাতভর কষ্ট করে তৈরি করে আজকে তা ষ্টলে তুলেছে। আমরা চাই আমাদের মতো প্রতিটি শিক্ষাঙ্গন শিক্ষার্থীদের মাঝে বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে কাজ করবে।

শিক্ষার্থীদের পিঠা উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন, এভোরেজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. আখতারুজ্জামান। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের অভিভাবক লালমাটিয়া এলাকার বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। 


আরও খবর

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




মূল্যস্ফীতির কারণে বড় ঝুঁকিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

চলতি বছরে (২০২৫) পাঁচটি ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকির বিষয়টি হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। এছাড়া আরও চার ঝুঁকির বিষয়গুলো হলো- চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া, পরিবেশ দূষণ, বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা।

সম্প্রতি প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৫ সালের দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় হিসেবে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া, বিশেষ করে বন্যা ও উচ্চ তাপমাত্রা এবং দূষণকে দায়ী করা হয়েছে। বাংলাদেশ ঝুঁকিপূর্ণ ১০টি দেশের মধ্যে একটি, যেখানে দূষণকে শীর্ষ তিন ঝুঁকির একটি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারত ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। দেশ দুটিতে দূষণ নিয়ন্ত্রণ অনেক ক্ষেত্রেই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। সবুজ অর্থনীতি রূপান্তরের ক্ষেত্রে দূষণ সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ডব্লিউইএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আরও দুটি বিষয় খুব ঝুঁকিপূর্ণ। এর একটি হচ্ছে বেকারত্ব, অন্যটি হচ্ছে অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা। এ দুটি বিষয়ের কারণে বাংলাদেশ উচ্চ মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ঘাটতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ধীর প্রবৃদ্ধি মোকাবিলা করছে।

এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতির গড়পড়তা হার ছিল ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে তা ছিল ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবমতে, ২০২২ সালে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৭ শতাংশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জলবায়ুগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিকসহ সাম্প্রতিক বছরগুলোর অন্যান্য উদ্বেগকে ছাপিয়ে বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে রাষ্ট্রভিত্তিক সশস্ত্র সংঘাত।

দেশভিত্তিক প্রধান ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করতে নির্বাহী মতামত জরিপ (ইওএস) চালায় ডব্লিউইএফ। এটি মূলত ধারণাভিত্তিক জরিপ। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়, ‘আগামী দুই বছরে আপনার দেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোনগুলো।’ অংশগ্রহণকারীদের ৩৪টি ঝুঁকির তালিকা দেওয়া হয়। সেখান থেকে তারা পাঁচটি প্রধান ঝুঁকি চিহ্নিত করেন।


আরও খবর



রাজাপুরে শীতের তীব্রতা বাড়লেও, শীতকাপড়ের বাজারে নেই ক্রেতা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, রাজাপুর. ঝালকাঠি :

ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা শহরে এখনও জমেনি শীতের পোশাক বিক্রির বাজার। শীত নিবারণের হাজারো পোশাকে বাজার এখন সয়লাব নেই ক্রেতা। উপজেলার থানা এড়িয়ায় শীতবস্ত্রের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা যায় বিক্রেতাদের। রয়েছে ফুলপ্যান্ট, ফুলহাতা গেঞ্জি, জ্যাকেট, মাফলার, হাতমোজা, পা মোজা, টুপি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের বস্ত্র। তবে দেখা মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ক্রেতার। ব্যবসায়ীদের চোখেমুখে ফুটে উঠেছে হতাশার ছাপ। উপজেলার তারাবিবি সুপার মার্কেটর সামনের সোহেল ফ্যাশন হাউসে রয়েছে বিভিন্ন দামের শীতের পোশাক। সেখানকার কর্মী রাকিব বলেন, মানুষের চাহিদা অনুযায়ী মানুষ পন্য কিনতে হিমসিম খাচ্ছে অতিরিক্ত পন্যের দামের কারনে, শীতের মৌসুমে যতটা বিক্রি হ‌ওয়ার কথা সে তুলনায় এই বছর অনেক কম। ওই মার্কেটের আরেক দোকানি জানায় অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শীতকালীন পোশাক আসা শুরু হয়েছে। আরো বলেন, গত কয়েকদিনে হাঁড়কাপানো শীত পড়লেও ক্রেতার সংখ্যা তেমন নয়। প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার পোশাক বিক্রি হয়। আরেক দোকানি আলামিনের সাথে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, মালামাল নিয়ে বসে আছি। বেচাবিক্রি তেমন নেই। মার্কেট ঘুরে শীতের পোশাক কেনার পর টুপি-মোজার দোকানে এসেছিলেন ক্রেতা রিয়াজ বলেন গতবছরের চেয়ে পোশাকের মূল্য বেশি থাকায় কিনতে হিমসিম খাচ্ছে আমার মতো সাধারণ ক্রেতারা এবং আমাদের চাহিদার পোশাকের সরবারহ অনেক কম‌। দোকানিরা জানান, বঙ্গবাজার ও গুলিস্তান ট্রেড সেন্টার থেকে এই পোশাকের সংগ্রহ আসে।


আরও খবর



সচিবালয়ে তদন্ত শুরু করেছে কমিটি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

সচিবালয়ে আগুনের উৎস ও কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। অন্যদিকে গঠিত আট সদস্যের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটিও কাজ শুরু করেছে।

শুক্রবার সকালে গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন দলকে সচিবালয়ের ভেতরে প্রবেশ করতে দেখা যায়। এছাড়া গঠিত তদন্ত কমিটির অধিকাংশ সদস্য সকালে সচিবালয়ে প্রবেশ করেন।

এদিকে সচিবালয়ের মূল ফটকে পুলিশ ছাড়াও সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছেন। তদন্ত কাজের সঙ্গে জড়িত, গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সদস্যরা ছাড়া কাউকেই প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।

গত বুধবার রাতে ভয়াবহ আগুনে সাত নম্বর ভবনের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

জানা গেছে, এখনো সচিবালয়ের বিভিন্ন ভবনে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি।



আরও খবর