Logo
শিরোনাম

কী হয়, চোখের পাতা কাঁপলে ?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ নভেম্বর 20২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নারী-পুরুষ উভয়েরই অমূল্য সম্পদ তাদের দুটি চোখ। এই চোখ দিয়েই আমরা দেখি রঙিন এই দুনিয়ার নানা দৃশ্য। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন এই মূল্যবান চোখ হঠাৎই অজানা কারণে কেঁপে ওঠে কেন? আর যদি চোখ কেঁপে বা লাফিয়ে ওঠে তবে এর ফলই বা কী?

চিকিৎসাশাস্ত্রে এ সমস্যাটির নাম ‘মাইয়োকিমিয়া’। দিনে দুবার এ সমস্যাটির সম্মুখীন হলে তা স্বাভাবিক। তবে মাত্রাতিরিক্ত বা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ালে তা অবশ্যই চিন্তার বিষয়।

চিকিৎসকরা বলছেন, ৬টি মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ চোখের পাতা কেঁপে বা লাফিয়ে উঠতে পারে। এগুলো হচ্ছে- মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা, ক্লান্তিবোধ, অতিরিক্ত ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল সেবন। আপনি চাইলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

পুষ্টির ভারসাম্যের অভাবে চোখ কাঁপা শুরু করলে চিকিৎসকরা ধরে নেন শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে। যে কারণে সঠিক ডায়েটপ্ল্যান আর ওষুধ এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যা একজন চিকিৎসক ছাড়া মোটেও সম্ভব নয়।  তাই এমন সমস্যার সম্মুখীন হলে দেরি না করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করুন আর বিপদমুক্ত থাকুন। 


আরও খবর

চিনি খাওয়া বন্ধ করলে কী হবে

শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩

ওজন কমাতে লেবু পানি ?

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ৭ জানুয়ারি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে নির্বাচনে ভোটগ্রহণ করা হবে জানুয়ারি

১৫ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল তফসিল ঘোষণা করেন

ভাষণে সিইসি জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই থেকে ডিসেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের নিষ্পত্তি থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচার চলবে জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত আর ভোটগ্রহণ হবে ২০২৪ সালের জানুয়ারি (রবিবার)

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা ৫৯২ জন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে


আরও খবর

১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




শেখ মুনিরকেখুলনা-৪ আসনে মনোনয়ন দেয়ার দাবি

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

 নিজস্ব প্রতিবেদক:

বিশিষ্ট প্রকৌশলী, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সমাজ সেবক শেখ মুনির আহমেদ কে খুলনা ৪ আসনে মনোনয়ন দেয়ার দাবি জানিয়েছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ। এই দাবিতে সভা সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তারা।

জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রমসম্পক, সাবেক দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,দিঘলিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম শেখ নজির আহমেদ এর পুত্র,  কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার শিলার ছোট ভাই  ও বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ মন্ত্রণালয়ের পাওয়ার সেলের পরিচালক শেখ মুনির আহমেদ। তিনি দিঘলিয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী আলহাজ্ব সারোয়ার খান কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি।

শেখ মুনির আহমেদ একজন সৎ, পরোপকারী ও প্রচার বিমুখ মানুষ। তাই এলাকার সুশীল সমাজের দাবি খুলনা ৪ আসনে শেখ মুনির  আহমেদ কে মনোনয়ন দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করার সুযোগ দেয়া হোক।


আরও খবর



নেত্রকোনায় প্রতিবন্ধী পরিবারের মাঝে পণ্য সামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধি:

তেলিগাতী আদর্শ প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সমিতির উদ্যোগে শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্য পণ্য সামগ্রী বিতরণ।

বৃহস্পতিবার(১৬ নভেম্বর) দুপুরে আটপাড়া উপজেলার তেলিগাতী ইউনিয়নের মালয়েশিয়া প্রবাসী মিজানুর রহমানের সহযোগীতায় তেলিগাতী আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে উক্ত খাদ্য পণ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মো: শামসুল ইসলাম, আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক মুহা: জিয়াউর রহমান, সহকারী শিক্ষক মাজহারুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাজহারুল আলম, সম্রাট মিয়া সহ  সমিতির অন্যান সদস্যরা ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা।

২০২১ সালে  প্রতিবন্ধীদের কে নিয়ে  করে তুলা হয় প্রতিবন্ধীদের  সহায়তায় তেলিগাতী আদর্শ প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সমিতি। সমিতির সদস্য প্রায় চারশত।নিয়মিত এই সমিতিটির প্রতিবন্ধী পরিবারদের সহায়তায় করে যাচ্ছে।


আরও খবর



গোপালগঞ্জ-২, শেখ সেলিমের পক্ষে মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মোঃ মাসুদ রানা, গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-০২ (গোপালগঞ্জ সদর ও কাশিয়ানী উপজেলার আংশিক এলাকা নিয়ে গঠিত, সংসদীয় আসন-২১৬) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ্ব ড. শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নির্বাচনী ম‌নোনয়ন পত্র জমা দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১ টার দিকে নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুসরণ করে গোপালগঞ্জ জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলমের নিকট শেখ ফজলুল করিম সেলিমের পক্ষে তার আপন ছোট ভাই শেখ ফজলুর রহমান মারুফ ও শেখ ফজলুল করিম সেলিমর কনিষ্ঠ পুত্র বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নাইম -এর নেতৃত্বে নির্বাচনী এ মনোনয়নপত্র দাখিল করা হয়।

এসময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক জিএম সাহাব উদ্দিন আজম, জেলা আ. লীগের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রুহুল আমিন, সহসভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এড. মুন্সী আতিয়ার রহমান, সহসভাপতি ও পৌর মেয়র শেখ রকিব হোসেন,

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ মুশফিকুর রহমান লিটন, সাংঙ্গঠনিক সম্পাদক বদরুল হাসান দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক, প্রচার সম্পাদক এস এম নজরুল ইসলাম, সদর উপজেলা আ. লীগের সভাপতি কাজী লিয়াকত আলী, সাধারণ সম্পাদক আবু সিদ্দিক শিকদার, কাশিয়ানী উপজেলা আ. লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোক্তার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কাজী জাহাঙ্গীর আলম, পৌর আ. লীগের সভাপতি গোলাম কবির, সাধারণ সম্পাদক মো. আলীমুজ্জামান বিটু, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এমবি সাইফ বি মোল্লা,সদর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি জাহিদ মাহমুদ বাপ্পি,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিউটন মোল্লা সহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সমর্থক উপস্থিত ছিলেন। গোপালগঞ্জ-০২ আসন থেকে এ পর্যন্ত ৭টি মনোনয়নপত্র বিক্রি হলেও এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত একমাত্র শেখ ফজলুল করিম সেলিমের মনোনয়নপত্র জমা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে। আলহাজ্ব ড. শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি বিগত ১৯৮০ সাল থেকে গোপালগঞ্জ-২ আসন থেকে

ধারাবাহিকভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিপুল সংখ্যক ভোটের ব্যবধানে ৮ বার জয়লাভ করেছেন।


আরও খবর

১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




নতুক কারিকুলাম বাতিলে শিক্ষামন্ত্রীর বরাবর স্বারকলিপি ৫ ডিসেম্বর

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

 নতুন কারিকুলাম বাতিল এবং নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর দাবিতে আগামী ৫ ডিসেম্বর শিক্ষামন্ত্রী ও দেশের সব জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর অভিভাবক ও শিক্ষাবিদদের নিয়ে মতবিনিময় সভারও আয়োজন করা হবে।

২৪ নভেম্বর রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক মানববন্ধন শেষে এই কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।  নতুন কারিকুলাম বাতিলসহ আটদফা দাবি নিয়ে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে এ মানববন্ধন করে একদল অভিভাবক।

মানববন্ধনে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক কিছুই শিখছে না। গুগলের সহায়তায় তারা বিভিন্ন কাজ কপি করে জমা দিচ্ছে। তাছাড়া কারিকুলামে বিজ্ঞান ও গণিতের পরিসর সংকোচন করা হয়েছে। ফলে বিদেশে গিয়ে যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায়, তাদের সুযোগ কমে গেছে।

তিনি বলেন, বলা হচ্ছে বিদেশের সঙ্গে মিল রেখে আমাদের কারিকুলাম প্রণয়ন করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের মান, শিক্ষার্থীর সংখ্যা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, শ্রেণীকক্ষ সংখ্যা কোনটিই বিদেশের মতো অবস্থায় নেই। নতুন কারিকুলামে এসব বাস্তবতা বিবেচনা করা হয়নি।

সেন্ট জোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক ডালিয়া পারভীন বলেন, আমার ছেলেকে বিজ্ঞান পরীক্ষায় বাসার এসি-ফ্রিজের মতো যেকোনো একটি ডিভাইসের ওপর পোস্টার বানিয়ে নিতে বলা হয়েছে। সে ইন্টারনেট থেকে দেখে দেখে পোস্টার বানিয়েছে। কিন্তু গ্রামের একটা শিক্ষার্থীর এ ধরনের ডিভাইস বা ইন্টারনেট সার্ভিস নেই। কারিকুলামে কি গ্রামের কৃষক-শ্রমিকের সন্তানের কথা বিবেচনা করা হয়েছে? হয়নি।

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীর অভিভাবক শাহ আলম বলেন, আমরা জানতাম শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু শিক্ষা গ্রহণ করার পর একটি জাতি যে মেরুদণ্ডহীন হতে পারে, তার ব্যবস্থা এই নতুন কারিকুলাম করেছে।

আরেক অভিভাবক ফাতেমা সুলতানা বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘসময় অনলাইনে থাকতে হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী কোন সাইটে যাচ্ছে, কী দেখছে তার প্রতি সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখা তো অভিভাবকের পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের অনেকেই অল্প বয়সে বিভিন্ন নিষিদ্ধ সাইটে চলে যেতে পারে। তাছাড়া নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। সম্পূর্ণ মূল্যায়ন শিক্ষকের হাতে থাকায় ভালো পড়ানোর যে তাড়না, তাও শিক্ষকরা হারিয়ে ফেলবেন।

নবাব কাটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মোহাম্মদ মুসলিম বলেন, কারিকুলাম অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু তা তৈরিতে কতজন অভিভাবক, শিক্ষক, শিক্ষাবিদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে? এভাবে চলতে থাকলে শিক্ষার্থীরা সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক হবে। নতুন শিক্ষাক্রম হবে সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক তৈরির কারখানা। পরে দেশের বাইরে থেকে চুক্তিভিত্তিক লোক এনে দেশ পরিচালনা করতে হবে।

অভিভাবকদের দাবির মধ্যে রয়েছে শিক্ষানীতিবিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে; নম্বরভিত্তিক দুইটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে; নবম শ্রেণী থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে; ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।

এ ছাড়াও রয়েছে- সব সময়ে সকল শিখন, প্রজেক্ট ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সকল প্রজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে; শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে; প্রতি বছর ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুইটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে; সব শ্রেণীতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের দাবিগুলো হলো-

১. শিক্ষানীতি বিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে।
২. নম্বরভিত্তিক দুটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে।
৩. নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে।
৪. ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বা ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।
৫. সবসময় সব শিখন, প্রোজেক্ট ও অভিজ্ঞতাভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সব প্রোজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রোজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে।
৭. প্রতিবছর প্রতি ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে।
৮. সবসময় সব শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

 


আরও খবর