Logo
শিরোনাম

কখন কীভাবে দই খাবেন

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

তাপমাত্রা বেড়েই চলছে। এই গরমে পানিশূন্যতা একটি বড় সমস্যা। পানিশূন্যতা থেকে ক্লান্তি ও অবসন্ন ভাব হয়। আমরা বিভিন্ন পানীয় খেয়ে সেই পানিশূন্যতা দূর করার চেষ্টা করি। এর মধ্যে রয়েছে তরমুজ, শসা, ডাবের পানি, কমলা, পানিসমৃদ্ধ সবজি ইত্যাদি। এগুলো শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তবে এগুলো ছাড়াও গরমের সময় দই খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে।

দই খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই ভাল, তবে গরমে এটি খাওয়ার সঠিক উপায় জানাটাও কিন্তু জরুরি। তবে দই খাওয়ার সঠিক নিয়ম নির্ভর করে আপনার স্বাস্থ্য, অভ্যাস এবং খাওয়ার উদ্দেশ্যের ওপর। তবে সাধারণভাবে কিছু নিয়ম অনুসরণ করলে দই থেকে সর্বোচ্চ পুষ্টিগুণ পাওয়া সম্ভব।

কীভাবে দই খাবেন?

– দই খাওয়ার আগে এতে সামান্য পানি মেশাতে হবে, কারণ দইয়ের প্রকৃতি গরম, এমন অবস্থায় পানি যোগ করলে ভারসাম্য তৈরি হয় এবং দই ক্ষতিকর না হয়ে উপকারী হয়।

– চিনি বা জিরার গুঁড়া ইত্যাদি মিশিয়ে অনেকে দই খেতে পছন্দ করলেও বেশিরভাগ মানুষ শুধু লবণ দিয়ে দই খাওয়া পছন্দ করেন। কিন্তু, লবণ দিয়ে দই খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

– কেউ যদি দই খেতে পছন্দ করেন, তাহলে দইয়ের সঙ্গে চিনি, আমলকির গুঁড়ো, মধু ইত্যাদি মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি শরীরকে বিভিন্ন পুষ্টি সরবরাহ করে।

– দই কখনোই গরম খাওয়া উচিত নয়। এটি শরীরের জন্য বেশ বিপজ্জনক হতে পারে। দই গরম খাবারের সঙ্গে খেলেও এর প্রোবায়োটিক নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

– সরাসরি দই খাওয়া উচিত নয়। এতে অনেক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এতে ত্বকের সমস্যা, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা এবং শরীরে তাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই যখনই দই খাবেন, তাতে হালকা পানি মেশাতে হবে। মনে রাখবেন দইয়ে একেবারেই লবণ দেওয়া যাবে না।

কখন দই খাবেন?

ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডা. নেহা গয়াল বলেন, শুধুমাত্র দিনের বেলা দই খাওয়া উচিত। কারণ রাতে দই খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

দই খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। দই খেলে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, মিনারেল ইত্যাদি থেকে পুষ্টি পাওয়া যায়। এটি মস্তিষ্ককে শক্তি দেয়। এটি শরীরের পেশিকে শক্তি দেয় এবং হাড়কে শক্তিশালী করে।


আরও খবর



জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

গণঅভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে জুলাই গণ অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করেছে সরকার। আজ সোমবার অধিদপ্তর গঠন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়।এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ওই সভায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।


আরও খবর



মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

হুথি বিদ্রোহীরা জানিয়েছেন, মার্কিন বিমান হামলায় ইয়েমেনের রাজধানীতে অন্তত ১২ জন নিহত এবং ৩০ জন আহত হয়েছেন। মার্কিন বার্তাসংস্থা এপি এ খবর জানিয়েছে।

হুথি নিয়ন্ত্রিত আল মাসিরাহ চ্যানেলে সোমবার (২১ এপ্রিল) ভোরে প্রকাশিত একটি ফুটেজে দেখা গেছে, হামলায় যানবাহন ও ভবনের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। কয়েকজন মানুষ শিশুর মরদেহ হাতে আর্তনাদ করছেন আর অনেককে স্ট্রেচারে বহন করে হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

সানার শুব জেলায় ফারওয়া মহল্লার এক বাজারে হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে হুথিরা। ওই এলাকা আগেও মার্কিনদের লক্ষ্যে পরিণত হয়েছিল।

সোমবার গভীররাতে ইয়েমেনের আমরান, হোদেইদা, মারিব এবং সাদা প্রদেশসহ আরও কিছু অংশে হামলা চালানো হয়।

হুথিদের বিরুদ্ধে চলমান মার্কিন অভিযানে হতাহতের এখন পর্যন্ত সর্বশেষ ঘটনা এটি। হামলা বা বেসামরিক ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে এপির জিজ্ঞাসার জবাব দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মার্কিন সেনাবাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড।

গত সপ্তাহে, দেশটির রাস ইসা জ্বালানি বন্দরে হামলা চালিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ওই হামলায় অন্তত ৭৪ জন নিহত এবং ১৭১ জন আহত হয়েছিলেন।

উল্লেখ্য, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে হুথিরা। ফিলিস্তিনে আগ্রাসন বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত জাহাজে হামলা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি।

২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত শতাধিক বাণিজ্য জাহাজ হুথিদের হামলার শিকার হয়েছে। ওই বাণিজ্য রুট দিয়ে বছরে এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের পণ্য পরিবহন হয়।

ট্রাম্প প্রশাসন ইরানের স্বঘোষিত প্রতিরোধের অক্ষ (অ্যাক্সিস অব রেজিস্ট্যান্স) গুড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে ইরান সমর্থিত হুথিদেরও নিষ্ক্রিয় করার অভিযানে নেমেছে।


আরও খবর



৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা মামলায়আব্দুল গনি (৫০) নামের এক বৃদ্ধকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার সকালে অভিযান চালিয়ে মির্জাগঞ্জ উপজেলার কাকরাবুনিয়া ইউনিয়নের সিংবাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্ত আবদুল গণিকে। 

মামলার এজাহারে বলা হয়, বাড়ির পাশেই অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করছিল ৭ বছরের ওই শিশুটি। গত বুধবার, ৯ এপ্রিল দুপুরে দক্ষিণ গ্রামের প্রতিবেশী আব্দুল গনি চকলেট দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে রাস্তার পাশে ঝোপের মধ্যে নিয়ে যান। মুখ চেপে ধরে পরনে থাকা জামাকাপড় টেনে হেঁচড়ে খুলে ফেলে শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন ও শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান বৃদ্ধ গণি। এ সময় শিশুটির চিৎকার শুনে আশেপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে আসলে কৌশলে পালিয়ে যান অভিযুক্ত গণি।

পরে এই ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল মেয়েটির মা বাদী হয়ে পটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইমুনালে আব্দুল গনি বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণচেষ্টা মামলার আবেদন করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে মির্জাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জকে এজাহার গ্রহণের আদেশ দেন। এরপর গত ২৪ এপ্রিল মির্জাগঞ্জ থানায় মামলাটি রুজু হয়।

মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হাওলাদার জানান, শিশুটিকে ধর্ষণচেষ্টা মামলায় আব্দুল গনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে অভিযুক্তকে আদালতে পাঠানো হবে।


আরও খবর



২৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো পৌনে ২৮ হাজার কোটি

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

ঈদের আগে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড ৩.২৯ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। রেমিট্যান্সের সেই গতিধারা এখনো অব্যাহত। চলতি মাসের (এপ্রিল) প্রথম ২৬ দিনেই এসেছে ২.২৭ বিলিয়ন (২২৭ কোটি ১০ লাখ ডলার) ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ২৭ হাজার ৭০৬ কোটি টাকার বেশি। আর প্রতিদিন আসছে ৮ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের বেশি বা ১ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদন বলছে, চলতি মাসের (এপ্রিল) প্রথম ২৬ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ কোটি ৯৪ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১২৯ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪২ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এর আগে মার্চের পুরো সময়ে এসেছে ৩.২৯ বিলিয়ন (৩২৯ কোটি ডলার) ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৪০ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। সে হিসাবে প্রতিদিন আসে প্রায় ১০.৬১ কোটি ডলার বা ১২৯৫ কোটি টাকা করে।

তথ্য বলছে, গত বছরের মার্চের পুরো সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১.৭১ বিলিয়ন বা ১৭১ কোটি ডলার। সে হিসাবে গত বছরের একই সময়ের চেয়ে চলতি বছরের মার্চে ১৫৮ কোটি ডলার বেশি এসেছে। চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৭৮ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরে একই সময়ে এসেছিল ১ হাজার ৭০৮ কোটি ডলার। সে হিসাবে গত অর্থবছরে একই সময়ের চেয়ে ৪৭০ কোটি ডলার বেশি।

গত ডিসেম্বরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স আসে দেশে। সে রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস গড়ে মার্চ মাসে। এ নিয়ে অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্ট থেকে টানা ৮ মাস দুই বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে এসেছে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে এসেছে ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার এবং ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। সবশেষ মার্চে আসে ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়।


আরও খবর



পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সাময়িক স্থগিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং (পলিটেকনিক) শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবিতে চলমান আন্দোলন সাময়িক স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) অন্তর্বর্তীকালীন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব কাজী সাখাওয়াত হোসেন সাংবাদিকদের কাছে এই বার্তা পাঠান।

তিনি জানান, সামগ্রিক প্রেক্ষাপট নিয়ে সোমবার আইডিইবির আহ্বায়ক মো. কবীর হোসেন ও সদস্য সচিব কাজী সাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. খ. ম. কবীরুল ইসলামের সঙ্গে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের যৌথ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় শিক্ষার্থীদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মো. হাবিবুর রহমান, লিমন হাসান, মাশরাফি বিন মাফি, জুবায়ের পাটোয়ারী, রহমত উল আলম শিহাব, আশরাফুল ইসলাম মিশান, রমজান আলী, সাব্বির আহমেদ, শিহাবুল ইসলাম শিহাব।

আলোচনায় শিক্ষা সচিব জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের উদ্যোগে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতি বিষয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হলে আদালত রায়টি স্থগিত করেন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ননটেক অধ্যক্ষকে তার পদ থেকে ইতোমধ্যে বদলি করা হয়েছে।

সচিব ড. খ. ম. কবীরুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নে আইডিইবি ও শিক্ষার্থী প্রতিনিধিকে অন্তর্ভুক্ত করে শিগগিরই উচ্চপর্যায়ের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হবে এবং কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে সব দাবি পূরণ করা হবে। তিনি আগামী ২৭ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৫-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সামগ্রিক বিষয়টি তার নজরে আনা হবে মর্মে আশ্বাস দেন। তারপর সচিব প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সম্মান জানিয়ে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের চলমান ছয় দফা দাবির আন্দোলন স্থগিত রাখার জন্য অনুরোধ জানান।

এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আইডিইবি আহ্বায়ক মো. কবীর হোসেনের সভাপতিত্বে গতকাল সন্ধ্যায় আইডিইবি ভবনে শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনা সভা হয়। আলোচনায় সামগ্রিক বিষয় পর্যালোচনা করে চলমান আন্দোলনের কর্মসূচি সাময়িকভাবে স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত হয়।


আরও খবর