Logo
শিরোনাম

কোরবানির জন্য ২৩ লাখ পশু বাড়তি রয়েছে : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

বিডি টুডে ডেস্ক:


প্রয়োজনের তুলনায় পশু সরবরাহের ব্যবস্থা বেশি আছে জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেছেন, গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ- সব মিলিয়ে কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা এক কোটি সাত লাখ।


 সেখানে আমাদের প্রস্তুত আছে প্রায় এক কোটি ৩০ লাখ পশু। ২৩ লাখ পশু বাড়তি রয়েছে।



আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মিঠা পানির মাছ আহরণে বাংলাদেশ দ্বিতীয় অবস্থানে উন্নীত হওয়া উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।



বাজারে এখন কোরবানির গরুর যে দাম চাওয়া যাচ্ছে, তাতে প্রতি কেজির দাম এক হাজার টাকা পড়ে যাচ্ছে। তাহলে কোরবানির পশু বাড়তি থেকে লাভ কী- এক সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে আব্দুর রহমান বলেন, ‘এই পরিসংখ্যান আপনি কোথায় পেলেন?’


তখন ওই সাংবাদিক বলেন, যারা বিক্রি করছেন এবং যারা কিনছেন, তারা জানাচ্ছেন। এ সময় প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, ‘আপনি এতো ডিটেইলসে গেলেন কী পরীক্ষায় বা কীভাবে আপনি জানতে পারলেন?’    


এর পরিপ্রেক্ষিতে আরেকজন সাংবাদিক বলেন, লাইভওয়েটে সাড়ে ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। একটা গরুর প্রায় ৬০ শতাংশ বাদ যায়। সে হিসাবে যদি আপনি দাম ধরেন কেজি এক হাজার টাকার ওপরে চলে যায়। 


এর উত্তরে প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, ‘বাজারে যেকোনো পণ্যের দাম নির্ধারিত হয় চাহিদা এবং সরবরাহের ওপর। আমার দায়িত্ব হলো প্রয়োজনের তুলনায় সেই সরবরাহ আছে কি-না তা দেখা। আমি তো পরিসংখ্যান দিলাম। আরও ২৩ লাখ পশু বাড়তি আছে, উদ্বৃত্ত আছে।’


আব্দুর রহমান বলেন, ‘আজকে হয়তো কেউ নানাভাবে গরুর দাম বাড়াতে পারে। চড়া দাম হাঁকাতে পারে। কিন্তু দিন শেষে ওদের ‘মাথায় হাত’ পড়বে। কারণ গরু যোগান তো আমার আছে।’ তিনি জানান, যারা কৌশলে বা নানা ছলচাতুরির মাধ্যমে দাম হাঁকাচ্ছে, ওদের ‘মাথায় হাত’ পড়তে বাধ্য।


দাম নির্ধারণ করার দায়িত্ব মন্ত্রীর নয় জানিয়ে আব্দুর রহমান আরও বলেন, ‘দাম নির্ধারণ করবে বাজার। সাধারণ অর্থনীতির সংজ্ঞায় সরবরাহ ও চাহিদার যদি সমন্বয় থাকে সে ক্ষেত্রে বাজারই বাজারমূল্য নির্ধারণ করে।’


আরও খবর



নভেম্বরে ডেঙ্গু কেড়ে নিলো ১৭৩ প্রাণ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

কোনোভাবেই কমছে না দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ। মৃত্যুর পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর চাপ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনের তথ্যমতে, চলতি মাসে (নভেম্বর) ডেঙ্গুতে ১৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা চলতি বছরে এক মাসে সর্বোচ্চ। এ ছাড়া নভেম্বরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৯ হাজার ৬৫২ জন।

চলতি বছরের মাসিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জানুয়ারিতে ১৪ জনের মৃত্যু এবং হাসপাতালে এক হাজার ৫৫ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজনের মৃত্যু এবং হাসপাতালে ৩৩৯ জন, মার্চে পাঁচজনের মৃত্যু এবং ৩১১ জন হাসপাতালে, এপ্রিলে দুই জনের মৃত্যু এবং ৫০৪ জন হাসপাতালে, মে মাসে ১২ জনের মৃত্যু এবং ৬৪৪ জন হাসপাতালে, জুনে আটজনের মৃত্যু এবং ৭৯৮ জন হাসপাতালে, জুলাইতে ১২ জনের মৃত্যু এবং দুই হাজার ৬৬৯ জন হাসপাতালে, আগস্টে ২৭ জনের মৃত্যু এবং ছয় হাজার ৫২১ জন হাসপাতালে, সেপ্টেম্বরে ৮০ জনের মৃত্যু এবং ১৮ হাজার ৯৭ জন হাসপাতালে, অক্টোবরে ১৩৪ জনের মৃত্যু এবং হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩০ হাজার ৮৭৯ জন।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৯১ হাজার ৪৬৯ জন। এরমধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮৭ হাজার ৮৭৯ জন। মারা গেছেন ৪৮৮ জন। নিহতদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০৮ জন এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৮৯ জন মারা গেছেন। বাকিরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় মারা গেছেন।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনে পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেনতনা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।


আরও খবর

ঢাকায় জিকা ভাইরাস শনাক্ত

বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪




নওগাঁয় সূর্যের দেখা মিলেনি, কুয়াশার সাথে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

সিনিয়র রিপোর্টার :

উত্তরা অঞ্চলের জেলা নওগাঁয় সোমবার সারাদিন সূর্যের দেখা মিলেনি, কুয়াশার সাথে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হওয়ায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। উত্তরের হিমেল হওয়ায় তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতের তীব্রতা। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকছে পথ, ঘাট ও মাঠ। এই কুয়াশা ভেদ করে গত কয়েক দিন সূর্যের দেখা মিললেও সোমবার ৯ ডিসেম্বর সারাদিন সূর্যের দেখা যায়নি। সেই সাথে দুপুরের পর গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। 

ঘন কুয়াশার কারণে নওগাঁর সড়ক গুলোতে রাতে চলাচলকারী বিভিন্ন যানবাহন ও মানুষকে চরম দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। এমনকি দূর্ঘটনা এড়াতে সকাল ৮ পর্যন্ত গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছে।

সোমবার সকাল ৯টায় নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বিকেল ৩ টায় তাপমাত্রা ১৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গত শনিবার সকাল ৬টা ও ৯ টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তা ছিল ঐ দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। গত দিনের তুলনায় আজ তাপমাত্রার একটু বেড়েছে।

তবে স্থানীয়রা বলছেন, শীতের দাপট জেলায় এখনো ততটা বৃদ্ধি না পেলেও দিন দিন তীব্রতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কিছু মানুষকে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। তাই তারা দাবি করেছেন, শীতের শুরুতে যদি এ জেলায় গরিব, অসহায় ও শীতার্ত মানুষদের মাঝে আরও কিছু শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয় তাহলে তারা অনেক উপকৃত হবেন। এই আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে নওগাঁর সদর হাসপাতালসহ ১১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দিন দিন শীত জনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। এর মধ্যে গরিব, অসহায় ও শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন।


আরও খবর



উৎপাদন বাড়লেও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

স্বাধীনতার পর থেকে উৎপাদন বেড়েছে কয়েকগুণ, তবুও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারেনি বাংলাদেশ। বাজারে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক দামে নাকাল অবস্থা মধ্য ও নিম্নবিত্তের।

বিশ্লেষকরা বলছেন, একদিকে কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি পুরোপুরি ব্যবহার শুরু করা যায়নি। অন্যদিকে বাজার চলে গেছে সিন্ডিকেটের কবজায়।

দেশে পণ্যের দাম একবার বাড়লে আর কমার লক্ষণ থাকে না। বিশ্বের দাম বৃদ্ধির এমন বিরল চিত্রের দেখা মিলবে বাংলাদেশে। এতে বঞ্চনার শিকার কেবল সাধারণ মানুষ। শুধু তাই নয়, সরকারি কাগজে-কলমে মূল্যস্ফীতি গত কয়েক বছরে যে হিসাব দেখানো হয়েছে, বাস্তবে তার পরিমাণ অনেক বেশি।

বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে, স্বাধীনতার পর থেকে দেশের ধানের উৎপাদন বেড়েছে সাড়ে তিনগুণ, ১০ গুণ বেড়েছে গম উৎপাদন। সবজি ও মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৪ থেকে ৭ গুণ। তারপরও কেন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারছে না বাংলাদেশ?

এ বিষয়ে সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বলেন, আমাদের সমসাময়িক দেশগুলো যেভাবে কৃষির উৎপাদনশীলতা বাড়িয়েছে, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও অনেক পিছিয়ে।

বিআইআইএসএসের গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, আমাদের বাজারব্যবস্থা পুরোপুরি সিন্ডিকেটভিত্তিক হওয়ায় এবং তাদের ব্যাপক প্রভাব থাকার কারণে আমরা সুফল পাচ্ছি না। কৃষকরা দাম পাচ্ছেন না। তারা ঋণের জালে আবদ্ধ হয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে যারা কৃষি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত, খাদ্যপণ্যের ব্যবসা যারা করছে তারা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে যাচ্ছেন। তারা অর্থ পাচার করছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং কারসাজিকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেন তারা।


আরও খবর

দাম বাড়ল সয়াবিন তেলের

সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪




আ.লীগকে বারবার গা‌লি দি‌তে চাই না

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বললেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বারবার ফ্যাসিস্ট বলতে চাই না। আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ভুল যে করবে সে সরি (ক্ষমা চাইবে) বলবে, করাপশন (দুর্নীতি) যে করবে তার শাস্তি হবে। ন্যায়বিচারের মাধ্যমে সেই শাস্তি নিশ্চিত হবে, কোনও অবিচার করে নয়, কারও ওপর জুলুম করে নয়। কিন্তু বারবার তাকে গালি দিতে হবে এটা আমি খুব ভালো মনে করি না। অতীতে যারা রাজনীতি করেছেন তারা রাইট করুক আর রং করুক, তারা তো করে গেছেন। এখন আমরা কী করবো? তাদের নিয়ে শুধু পড়ে থাকলে আমাদের লাভ কী হবে? তারা যা করেছেন তার সাক্ষী জাতি হয়ে গেছে। জাতি বিচার করবে।

লন্ডনে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সংগঠন ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিবিসিসিআই) আয়োজনে মতবিনিময় সভায় ডা. শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যে বাংলাদেশে জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও দলীয় পরিচয়ে কোনও বৈষম্য থাকবে না। বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সবাই সমানাধিকার ভোগ করবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে মুসলিমদের মসজিদ পাহারা দেওয়া না লাগলে হিন্দুদের মন্দির পাহারা দিতে হবে কেন? নিশ্চয়ই এমন কিছু কাজ আমরা করেছি, যার কারণে ওটা (মন্দির) পাহারা দেওয়া লাগে। ওই কারণটা দূর করতে হবে। যাতে কারোরই কোনও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পাহারা না দিতে হয়।

নারী অধিকারের বিষয়ে তিনি বলেন, মা, বোন, মেয়েদের বাদ দিয়ে একটা সমাজ উন্নত হবে, এমন চিন্তা করা বোকার স্বর্গে বাস করার সমান। নারীরা যোগ্যতা ও দক্ষতা অনুযায়ী সব পেশায় মর্যাদা ও নিরাপত্তার সঙ্গে অংশগ্রহণ করবেন। বাংলাদেশ আফগান ও পাকিস্তান হবে না, বাংলাদেশ হবে তারুণ্যসমৃদ্ধ ঐক্যবদ্ধ একটি দেশ।

বিবিসিসিআইয়ের ডিরেক্টর জেনারেল দেওয়ান মাহদির পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শাহগীর বখত ফারুক, ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন, মুহিব চৌধুরী, ব্যারিস্টার আতাউর রহমান, জামায়াতে ইসলামীর ইউরোপের মুখপাত্র ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্লা প্রমুখ।


আরও খবর



যুদ্ধবিরতি কার্যকর ইসরায়েল-হিজবুল্লাহর

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ইসরায়েল ও লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি অবশেষে কার্যকর হয়েছে। স্থানীয় সময় বুধবার ভোর চারটায় এই চুক্তি কার্যকর হয়।

যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের মধ্যস্থতায় হওয়া এই চুক্তি উভয় পক্ষ মেনে নিয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। খবর রয়টার্সের।

মঙ্গলবার হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্ট বাইডেন জানান, ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা ১০-১ ভোটে এই চুক্তি অনুমোদন করেছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও লেবাননের অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতির সঙ্গে কথা বলার পর বাইডেন নিশ্চিত করেন যে, স্থানীয় সময় ভোর চারটায় যুদ্ধ বন্ধ হবে। এর মধ্য দিয়ে লেবানন সীমান্তে ১৪ মাস ধরে চলা লড়াই অবসানের একটি পথ তৈরি হয়। ইতোমধ্যে এই লড়াইয়ে হাজারও মানুষের প্রাণ গেছে।

ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা মঙ্গলবার ১০-১ ভোটে এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদনের পরপরই হোয়াইট হাউসে বক্তৃতা দিতে আসেন বাইডেন। তিনি বলেন, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং লেবাননের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতির সঙ্গে তার কথা হয়েছে, স্থানীয় সময় ভোর ৪ টায় যুদ্ধবিরতি শুরু করতে তারা দুজনেই সম্মত হয়েছেন। বৈরিতার স্থায়ী অবসানের লক্ষ্য নিয়ে এ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের পরিকল্পনা করা হয়েছে। হিজবুল্লাহ এবং অন্যান্য সন্ত্রাসী সংগঠনের যা অবশিষ্ট আছে, তাদের আর ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে দেওয়া হবে না।

চুক্তি অনুযায়ী, ইসরায়েল আগামী ৬০ দিনের মধ্যে লেবানন থেকে পর্যায়ক্রমে তাদের বাহিনী প্রত্যাহার করবে। একই সময়ে লেবাননের সেনাবাহিনী ইসরায়েল সীমান্ত সংলগ্ন অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নেবে, যাতে হিজবুল্লাহ সেখানে আবার কোনো অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ না করতে পারে।

এই যুদ্ধবিরতি নিয়ে হিজবুল্লাহ আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে তাদের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হাসান ফাদলাল্লাহ লেবাননের আল জাদেদ টিভিকে বলেছেন, এ চুক্তি লেবাননের রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্বের সম্প্রসারণকে সমর্থন করলেও হিজবুল্লাহ আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে। হাজারো মানুষ আমাদের প্রতিরোধে যোগ দেবে। আমাদের নিরস্ত্র করার যে প্রস্তাব ইসরায়েলি দিয়েছিল, সেটা ভেস্তে গেছে।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁ বলেছেন এক্স পোস্টে লিখেছে, এ চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ সহযোগিতায় ইসরায়েলি ও লেবানিজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বহু মাস ধরে চলা আলোচনার চূড়ান্ত পরিণতি।


আরও খবর

আমরা বসে ললিপপ খাবো না : মমতা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

গাজায় প্রাণহানি সাড়ে ৪৪ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪