Logo
শিরোনাম

ক্ষতিপূরণ বিষয়ে ক্ষুব্ধ রাশিয়া

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

ইউক্রেনে হামলার জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে আন্তর্জাতিক আহ্বান ক্ষোভের সাথে প্রত্যাখ্যান করেছে রাশিয়া। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে একটি রেজুলেশন পাস হওয়ার পর এই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় মস্কো।

ওই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, রাশিয়াকে ক্ষতিপূরণ প্রদানসহ আক্রমণের পরিণতি ভোগ করতে হবে। রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন বলেছে, পশ্চিমাদের জব্দকৃত রাশিয়ার আন্তর্জাতিক রিজার্ভ থেকে ক্ষতিপূরণ দেয়া ঠেকানোর জন্য কাজ করবে মস্কো। ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ অভিযোগ করেছেন, পশ্চিমারা ডাকাতিকে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করছে এবং ব্যক্তিগত সম্পত্তি ও আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন করছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের এই রেজুলেশনের প্রতীকী গুরুত্ব রয়েছে। তবে এটি কার্যকর বা বাস্তবায়নের আবশ্যকতা নেই।


আরও খবর



ফুলবাড়িতে, জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে উপজেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে সারাদেশের ন্যায় জেলহত্যা দিবস পালিত হয়।

দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে উপজেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে ০৩(নভেম্বর) শুক্রবার উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে বিকেল সাড়ে তিনটায় উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আবদুস সামাদ এর সভাপতিত্বে যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তৌকির হাসান তমাল উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আবুবক্কর সিদ্দিক মিলন উপজেলা কৃষক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক লুৎফর রহমান লাভলু, শিমুলবাড়ি  ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এজাহার আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের অন্যতম সদস্য সাবেক অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ আলী পোদ্দার রতন প্রমুখ।

আলোচনা শেষে জাতীয় চার নেতা সহ সকল শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে মুনাজাত পরিচালনা করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মোঃ মনজুরুল ইসলাম বকসি। 


আরও খবর



ফ্যামিলি কার্ড ছাড়াও পাওয়া যাবে টিসিবির পণ্য

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

মঙ্গলবার থেকে রাজধানীতে ফ্যামিলি কার্ডের বাইরে ২৫ থেকে ৩০টি ট্রাকের মাধ্যমে মশুর ডাল, সয়াবিন তেল, আলু ও পেঁয়াজ ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

তিনি বলেছেন, আগামীকাল থেকে রাজধানীতে ২৫ থেকে ৩০টি ট্রাকে মশুর ডাল, সয়াবিন তেল, আলু ও পেঁয়াজ টিসিবির মাধ্যমে বিক্রি করা হবে। একেকজন ২ কেজি মশুর ডাল, ২ লিটার সয়াবিন তেল, ২ কেজি আলু ও ২ কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। প্রতিটি ট্রাক থেকে প্রায় ৩০০ জনকে এ পণ্য দেওয়া হবে। টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডের বাইরে এ পণ্য বিক্রি হবে। এর ফলে নতুন করে ৯ হাজার পরিবার এ সুবিধায় যুক্ত হবে।

সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এসব কথা জানান সচিব।

তিনি আরো জানান, ট্রাকে প্রতি কেজি মুশুর ডাল ৬০ টাকা, প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১০০ টাকা, প্রতি কেজি আলু ৩০ টাকা ও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৫০ টাকায় বিক্রি করা হবে। চিনি পাওয়া গেলে দেওয়া হবে। আপাতত চিনি দেওয়া হবে না। আমরা সব কর্মদিবসে কার্যক্রম চলমান রাখব। শুক্র-শনিবার বন্ধ থাকবে।


আরও খবর

কমছে সবজি ও ব্রয়লারের দাম

শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩




মার্কিন পরামর্শে নির্বাচনে যেতে রাজি নয় তারেক জিয়া,বিএনপিতে ভাঙনের সুর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

সদরুল আইন :

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে শর্তহীন সংলাপের প্রস্তাব দিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিকে নির্বাচনে যাবারও পরামর্শ দিচ্ছে।

 নির্বাচনে গিয়ে যদি তারা দেখে যে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হচ্ছে না, তখন নির্বাচন থেকে সরে যাওয়া বা নির্বাচনের ব্যাপারে আপত্তি তোলার প্রস্তাব দিয়েছে। 

কিন্তু বিএনপির অধিকাংশ নেতা এই প্রস্তাবে রাজি হলেও লন্ডনে পলাতক তারেক জিয়া এই প্রস্তাবে সম্মত হননি। ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি সমর্থনের প্রশ্ন নিয়ে বিএনপির মধ্যে সুস্পষ্ট দ্বিধা-বিভক্তি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই দ্বিধা বিভক্তির ফলে বিএনপিতে ভাঙ্গনের গুঞ্জনও শোনা যাচ্ছে। 

একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বিএনপির একটি বড় অংশ মনে করে বর্তমান আন্দোলন সফল করতে গেলে বা সরকারকে ক্ষমতা থেকে হঠাতে গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা এবং সমর্থন লাগবে। এর কোনো বিকল্প নেই৷ 

আর এ কারণেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরামর্শ এবং নির্দেশনাগুলো শোনা উচিত। যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে শর্তহীন সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোকে যেতে হবে, এজন্য বিএনপির উচিত সংলাপের প্রস্তাবে রাজি হওয়া। 

কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সংলাপের প্রস্তাবে বিএনপি ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেননি। এর ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গত দুই বছর ধরে বিএনপির প্রতি যে ধরনের সহানুভূতি দেখাচ্ছিল তার অবসান ঘটবে বলে অনেক বিএনপি নেতার শঙ্কা। 

বিএনপি নেতারা এটাও বলছেন যে, আওয়ামী লীগ বিভিন্ন মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার চেষ্টা করছে। শুধু তাই নয়, ভারত এখন বাংলাদেশের নির্বাচনের ব্যাপারে সরাসরি স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছে।

 এই অবস্থায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে রুষ্ট করে বিএনপি আন্দোলন করলে সেটি হবে আত্মঘাতী এবং সেই আন্দোলনের ফলে আর যাই হোক নির্বাচন ঠেকানো যাবে না এবং সরকারেরও পতন ঘটানো যাবে না। 

এরকম বাস্তবতায় কৌশলগত কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরামর্শ শোনার তাগিদ দিচ্ছেন বিএনপির অনেক নেতা এবং এই মতামতের পক্ষে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান। 

তিনি এই নিয়ে একাধিকবার লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন বলেও নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে।

তবে ড. মঈন খান এবং অন্য যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরামর্শ অনুযায়ী সংলাপে বসা এবং নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তাবের পক্ষে তাদেরকে লন্ডনে পলাতক তারেক জিয়া তীব্র ভর্ৎসনা করছেন এবং কোনো অবস্থাতেই সংলাপ নয় বলে সাফ জানিয়ে দিচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রস্তাবকে বিএনপি একটি ফাঁদ হিসেবে দেখছে। 

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, তারেক জিয়া এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা মনে করে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আওয়ামী লীগ ম্যানেজ করে ফেলেছে। এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে মনোভাবগুলো দেখাচ্ছে সবই ২০১৮ তে ড. কামাল হোসেন যেরকম নাটক করেছিল তারই অনুরূপ। 

এর মাধ্যমে বিএনপিকে সংলাপে নিয়ে যাওয়া হবে। সংলাপের পর বিএনপিকে নির্বাচনেও নিয়ে যাওয়া হবে এবং নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগকে আরেকবার বৈধতা দিবে। এই কৌশলেই এখন শর্তহীন সংলাপের কথা বলা হচ্ছে। 

বিএনপির তারেকপন্থিরা মনে করছেন যে এতদিন ধরে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি বলা, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাব না ইত্যাদি বলে এখন যদি বিএনপি সংলাপে অংশগ্রহণ করে তাহলে সেটি হবে তাদের সুস্পষ্ট পরাজয় এবং এর মধ্য দিয়ে নির্বাচনে বিএনপির কোনো অবস্থানে থাকবে না।

 বরং আন্দোলন অব্যাহত রাখাকেই তারা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে। বিএনপির মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রশ্নে বিভক্তি এখন প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে।

 এর মধ্য দিয়ে বিএনপির একটি অংশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কথামতো সংলাপে অংশগ্রহণ এবং নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলেও অনেকে মনে করছেন।


আরও খবর



আইকনিক রেলস্টেশনের যাত্রা শুরু

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের কাছাকাছি নির্মিত দেশের প্রথম এবং এশিয়ার বৃহত্তম দৃষ্টিনন্দন আইকনিক রেলস্টেশন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১১ নভেম্বর দুপুর ১টার দিকে কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন চত্বরে দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্পের রেল চলাচলের উদ্বোধন করেন তিনি।

এর আগে বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে অনুষ্ঠান স্থলে পৌঁছান শেখ হাসিনা। সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া শেষে শিশুদের সঙ্গে ছবি তুলেন। এরপরই মঞ্চে উঠে বসেন। সেখানে সুধী সমাবেশে বক্তব্য দেন তিনি।

উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী ট্রেনে চড়ে রামু পর্যন্ত ভ্রমণ করবেন। দৃষ্টিনন্দন আইকনিক রেলস্টেশন উদ্বোধনের পর রামু থেকে হেলিকপ্টার যোগে মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়িতে যাবেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনার আগমনে সাজ সাজ রব উঠেছে সমুদ্রের কোলঘেঁষা প্রত্যন্ত জনপদ মহেশখালীর মাতারবাড়ি। নির্মাণাধীন ১২শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতা সম্পন্ন পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রথম ইউনিটসহ, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের চ্যানেল উদ্বোধন করবেন সরকারপ্রধান।

সেখানে এ উপলক্ষ্যে জনসভারও আয়োজন করেছে ক্ষমতাসীনরা। স্থানীয়দের তাই বহুমাত্রিক উচ্ছ্বাস দিনটিকে ঘিরে। রেলসেবা সম্প্রসারণ, বন্দর ও বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ একগুচ্ছ কৌশলগত প্রকল্পের উদ্বোধনে পাল্টে যাবে পুরো এলাকার প্রতিচ্ছবি। প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

যা আছে আইকনিক রেলস্টেশনে : কক্সবাজার সৈকতের কাছে ঝিলংজা ইউনিয়নের চান্দের পাড়ায় নির্মিত হয়েছে ঝিনুক আকৃতির দৃষ্টিনন্দন ছয়তলাবিশিষ্ট আইকনিক রেলস্টেশন। ২৯ একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা ১ লাখ ৮৭ হাজার বর্গফুটের রেলস্টেশনটি উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।

নতুন এই রেলস্টেশনে থাকছে তারকা মানের হোটেল, শপিংমল, রেস্তোরাঁ, শিশুযত্ন কেন্দ্র, লাগেজ রাখার লকারসহ অত্যাধুনিক সুবিধা। দৈনিক ৪৬ হাজার মানুষের ধারণক্ষমতার শীতাতপনিয়ন্ত্রিত আইকনিক রেলস্টেশনে আরও আছে ডাকঘর, কনভেনশন সেন্টার, তথ্যকেন্দ্র, এটিএম বুথ ও প্রার্থনার স্থান।

চোখধাঁধানো আইকনিক এ স্টেশনের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে চারপাশে ব্যবহার করা হয়েছে কাচ; ছাদের ওপর অত্যাধুনিক স্টিল ক্যানোফি। ফলে দিনের বেলা ব্যবহার করতে হবে না বাড়তি আলো। আর আধুনিক নির্মাণশৈলীর কারণেই একে বলা হচ্ছে গ্রিন স্টেশন। একই সঙ্গে সুবিশাল চলন্ত সিঁড়ি দিয়ে উঠে দোতলা থেকে নামতে হবে ট্রেনের প্ল্যাটফর্মে। আর আসার যাত্রীরা বের হবেন নিচ থেকে। যার জন্য প্রস্তুত চারটি চলন্ত সিঁড়ি। স্টেশনের ভেতরেই রয়েছে সাতটি টিকিট কাউন্টার। আর চাইলেই নির্দিষ্ট লকারে ব্যাগ রেখে পর্যটকরা ঘুরে আসতে পারবেন পুরো শহর।

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত এসি বার্থ শ্রেণির জন্য ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯৬ টাকা। শোভন চেয়ারের জন্য ২০৫ টাকা, এসি চেয়ারের জন্য ৩৮৬ টাকা এবং এসি সিটের জন্য ৪৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, লোকাল ট্রেনের জন্য (দ্বিতীয় সাধারণ শ্রেণির আসন) চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ভাড়া ধরা হয়েছে ৫৫ টাকা। মেইল ট্রেনের জন্য ৭০ টাকা। এ ছাড়া কমিউটার ট্রেনে করে গেলে দিতে হবে ৮৫ টাকা।

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজারের দূরত্ব ৫৫১ কিলোমিটার। রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, এ পথে নন-এসি অর্থাৎ শোভন চেয়ারে ৫১৫ ও এসি সিটে ৯৮৪ টাকা ভাড়া প্রস্তাব করা হয়েছে। এসি সিটে ১৫ শতাংশ ভ্যাটসহ ভাড়া হবে ১ হাজার ১৩২ টাকা। ভ্যাটসহ এসি কেবিনে ১ হাজার ৩৬৩ ও এসি বার্থে ভাড়া পড়বে ২ হাজার ৩৬ টাকা। কিন্তু এখনই এ পথের ভাড়া চূড়ান্ত করেনি রেলওয়ে।

১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার। প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হয়েছে ৯টি রেলওয়ে স্টেশন, চারটি বড় ও ৪৭টি ছোট সেতু, ১৪৯টি বক্স কালভার্ট ও ৫২টি রাউন্ড কালভার্ট। আর লেভেল ক্রসিং করা হয়েছে ৯৬টি।

উদ্বোধনের প্রায় সাত বছর পর ২০১৮ সালে ডুয়েল গেজ এবং সিঙ্গেল ট্র্যাক রেললাইন প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রথমে প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে শুধু কক্সবাজারে দৃষ্টিনন্দন আইকনিক স্টেশনটি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ২১৫ কোটি টাকা।

এতে অর্থায়ন করেছে এশিয়ান ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার (ফাস্ট ট্র্যাক) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিআরইসি) ও বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি) ও বাংলাদেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড পৃথক দুই ভাগে কাজটি করে।


আরও খবর

নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করা হবে

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




বিএনপিকে দেশের মানুষ ক্ষমতায় দেখতে চায়না.... নওগাঁয় খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি বলেছেন, মিছে মিছে বাড়ি থেকে পালিয়ে থেকে লাভ নেই। দেশের উন্নয়নে কাজ করতে বিএনপি ছেড়ে নৌকায় আসুন। বিএনপি আর কোন দিন ক্ষমতায় আসতে পারবে না।  অস্ত্র আর সন্ত্রাসের মাধ্যমে জনগণকে ভঁয় দেখিয়ে লাভ নেই। ভোটের মাধ্যমে জনসমর্থন প্রমান করতে হবে।

সাহস থাকলে নির্বাচনে এসে জনসমর্থন প্রমাণ করেন। তিনি বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার শিবপুরে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্তদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথাগুলো বলেন।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, উন্নয়নের কারনে গ্রাম এখন শহর হয়েছে। বিভিন্ন রাস্তা ঘাট হয়েছে। মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। কেউ না খেয়ে থাকে না। ভাতের অভাব এখন নেই। দেশে খাদ্যের অভাব নেই। বিদেশে খাদ্য আমরা রপ্তানি করবো ভবিষ্যতে। 

যে বৃদ্ধ মায়েরা-বাবারা শেষ বয়সে ছেলে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে থাকতো। এখন আর ছেলে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেসব মানুষের পাশে ভাতা নিয়ে দাড়িয়েছেন। একইভাবে বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যক্ত ভাতা দিয়ে ও খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে ১৫ টাকা করে চাল দিয়ে অসহায় মানুষের পাশে আছে। তাই আবারো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখেন।

হাজীনগর ইউনিয়ন আ'লীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, নিয়ামতপুর উপজেলা আ'লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লব, নওগাঁ জেলা আ'লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হোসেন মিলন, নিয়ামতপুর উপজেলা মহিলা লীগের সভাপতি নাদিরা বেগম প্রমুখ।


আরও খবর