
নিজস্ব প্রতিনিধি:
লালমনিরহাটে ঠান্ডাজনিত রোগে প্রায় ১হাজার শিশুরোগি বিভিন্নচিকিৎসা কেন্দ্র চিকিৎসা নিচ্ছেন। সদর হাসাপাতালে অব্যবস্থাপনা ও শিশু চিতিৎসকেচেম্বারে না থাকায় রোগি নিয়ে ভোগান্তিতে অভিভাবকগণের অভিযোগ । তথ্য আনতে গেলে আরও এমও ডা: সামিরা সাংবাদিকদেরকে বাঁধা প্রদানের চেষ্টা এবং ঔদ্ধত্য আচরণ করেন।
টানা কয়েকদিনের হিমেল হাওয়ায় ঠান্ডাজনিত রোগে লালমনিরহাট জেলার ৫টি উপজেলার প্রায় ১ হাজার শিশু রোগি সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ার অভিযোগ উঠছে ।এদিকে শিশুরোগিদেরকে নিয়ে বিপাকে এ জেলার রোগাক্রান্ত শিশুদের অভিভাবকগণ। হাসাপাতালে গিয়ে দেখা গেছে আরএমও ডা: সাবরিনা ও তত্ববধায়ক সহ শিশু বিশেষজ্ঞ কেউ হাসাপাতালের স্ব স্ব চেম্বারে উপস্থিত নেই। একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেয়ার চেষ্টা করা হলেও ফোন কল তাদের ফোনেব্যিস্ত দেখায় আর কথা বলা হয়নি । পরে অব্যবস্থাপনায় থাকা অস্থায়ী শিশু ওয়ার্ডে তথ্য ও ছবি আনতে গেলে দপ্তরের আড়ালে থাকা আর এমও ডা: সাবরিনা কয়েকজন নার্স সহ এসে রোগির লোক না সাংবাদিক ঔদ্ধত্য আচরণে জানতে চান এবং ওই মহিলা চিকিৎসক কটুক্তিও করে বলেন এখানে এই হাসাপাতালেিচিকিৎসক থাকবে কিনা তা খোর কেউ নয় সাংবাদিকরা।
পরে তত্ববধায়ক ডা: রমজান আলীর মোবাইলে কথা হলে এ প্রতিনিধিকে জানান,মোট কতজন রোগি আছে খোঁজ নিয়ে জানচ্ছি। আর হাসাপাতালে চবি তুললে পারমিশন নিতে হবে। কতজন শিশু বিশেষজ্ঞ আছেন এবং তারা উপস্থিত নেই অভিযোগ আছে এমন কথা বলতে ফোনটি রেখে দেন।
এদিকে শিশুরোগির অভিভাবকগণ জানান, চিকিৎসা নিতে এসে কয়েকদিন ডাক্তারকে না পাওয়ায় ফেরত গেছেন।