নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
জেলা সদরের বোয়াল মারি বাঁশ পেঁচাই নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রকৃত প্রধান শিক্ষকের অন্যত্র চাকুরী হলে ওই পদ শুন্য হয়। পরে তৎকালীন সময়ের কমিটি ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে সনজিতকে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ভারপ্রাপ্ত করে রেজুলেশন করে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হয়ে আসছিল। কিন্তু পরে এ্যাডহক কমিটির সভাপতি হিসেবে ওই এলাকার মাহবুব নামেরবএকজনকে সভাপতি করে বিদ্যালয়টি চলছিল। কিন্তু বাঁধ সাজে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক প্রতিনিধি রতন, মোটা অংকের টাকার বিিনিময়ে আহবায়ক কমিটির সভাপতি মাহবুবের সাথে যোগসাজশে রাতারাতি নতুন একটি রেজুলেশনে উক্ত প্রধান শিক্ষকের স্বাক্ষর না নিয়ে জেলা শিক্ষা অফিসে ২/৩ জনের সাথে যোগাযোগ করে এ সংক্রান্ত একটি তদন্ত রিপোর্ট চেয়ে কৌশলে জেলা শিক্ষা অফিসে ( মাধ্যমিক) ডেকে নেন এবং সনজিতের নিকট থেকে রেজুলেশন ফেরত দেয়ার কথা বলে ডিইও আবদুল বারী তার মূল রেজুলেশন জমা নেন। পরে সনজিত একাধিকবার উক্ত অফিসে যোগাযোগ করলেও তাকে আর রেজুলেশন বইটি ফেরত না দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বোয়ালমারী এলাকার একাধিক সূত্র জানায় মাহবুব ও রতন মিলে কয়েকজন প্রতিষ্ঠাকালীন শিক্ষককে বাদদিয়ে নতুন শিক্ষক নেয়ার পায়তারা করছেন। এবিষয়ে রতনের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে বিষয়টি মাহবুবের বিষয় বলে জানিয়ে দ্রুত স্থান পরিবর্তন করেন। সভাপতি মাহবুবের একাধিকবার মুঠো ফোনে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি চরের দখল ও বেদখল নিয়ে ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোন রেখে দেন। কমিটির অপর সদস্য নাম না বলার শর্তে জানান হয়তো মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে নতুন ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক নেয়া হয়ে থাকতে পারে।
এবিষয়ে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বারী জানান এটি উপরের নির্দেশ মোতাবেক কাজ করছি।