Logo
শিরোনাম

মাইজভান্ডারির মোনাজাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

ফরিয়াদ রস তুজ বিন নেহী, 

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্,

সুলতানে দ্বীন শাহে জমীন,

 মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

মাকছুদে তান মাতলুবে জান, 

মাহকুম হায় তু সারা জাহান,

মুশকিল কোশা ইয়ে আজিজী, 

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

আস্সালাম আয় আফেতাবে গাউছিয়ত-

আস্সালাম আয় মাহেতাবে কুতুবিয়ত

আস্সালাম আয় নূরে চশমে আম্বিয়া-

আস্সালাম আয় বাদশাহে আউলিয়া।

ফজলে কর ইয়া রব মুহাম্মদ মুস্তাফা কে ওয়াস্তে

সাইয়্যেদে কাওনাইনে শাহে আম্বিয়া কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহাল আলামীন ইয়ে র্আজ মেরী হো কবুল

ইসতাজেব হাজা দোয়ায়ি মুস্তাফা কে ওয়াস্তে।

দূর কর রন্জ দেলী হায় ছখত মুঝকো

বেকালী উছ শাহে ছিদ্দিক্বে আকবর বাছাফা কে ওয়াস্তে।

ফজ্লকে হাতোঁছে মুঝ্কো মেওয়ায়ে মাক্সুদ্ খিলা,

উছ ওমর ফারুকে আ-দিল বেরিয়াকে ওয়াস্তে।

দো-জাহাঁ মেঁ হযরতে উসমান-কে রোছে মুঝে,

মাত্ খাজাল কিজিয়ো তু উছ ছাহেব হায়া কে ওয়াস্তে।

বারেগাহে আলী মে তেরে হায় ইয়ে মেরি ইলতিজা,

হল্লে মুশকিল হো মেরি মুশকিল কোশা কে ওয়াস্তে।

বুলবুলে বাগে মদীনা কুররাতুল আইনে রাসূল,

ইয়ানী বিবি ফাতেমা খায়রুন্নেছা কে ওয়াস্তে।

দে খুশী দিলকো মেরি ছর ছব্জ কর নখ্লে মুরাদ,

উছ জিগর খাস্তা হাসান ছাহেব লেওয়াকে ওয়াস্তে।

হার তরফ ছে ফৌজ গমনে আকে ঘেরা হায় মুঝে,

দে পানা ইয়া রব শহীদে কারবালা কে ওয়াস্তে।

কাওন তুজ বিন দাদ ইছ আছি কো দেবে ইয়া খোদা,

জোদতর ফরিয়াদ রস যইনুল আবা কে ওয়াস্তে।

মাই বহুত হায়রান হোঁ কর রহম কি মুঝপর নজর,

বাকের ও জাফর আলী ওয়া মুছা রেজা কি ওয়াস্তে।

মুছা ও কাজেম ত্বকী ও বানকী ও আস্করী,

আওর ইমামে মাহদীয়ে পীরে হুদাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

গাউছুল আ’যম পীরানেপীর দস্তগীর শেখ সৈয়দ আবু মীর মুহীউদ্দিন আবদুল কাদের জিলানী রাদ্বিআল্লাহু তা’আলা আনহু রাহনুমা কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা গরীব নেওয়াজ মইনুদ্দীন চিশ্তী আজমীরি সান্জিরি রহমাতুল্লাহি তা’আলা আলাইহি কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল আ’যম আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল আ’যম গোলামুর রহমান বাবাভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম সৈয়দ আবুল বশর মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল ওয়ারা মইনুদ্দীন মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

তোমারি এস্কেতে রাখিও মোদের আবাদ- 

খুদীকে মিটায়ে যেন পাই খোদার স্বাদ। 

দুয়েরী পর্দা উঠায়ে দাও, দয়া করি দেখা দাও- 

ধরা দাও দয়া করে ওগো দয়াল নবীজি (ﷺ) 

রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাওঁ ওয়াফিল্ আখেরাতি হাসানাতাওঁ ওয়া ক্বিনা আজাবান্নার, ওয়া সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলা খায়রি খালক্বিহি ওয়া নূরে জাতীহী মুহাম্মাদীন ওয়াআলিহি ওয়া আছহাবিহি আজমাইন। বিজুদি কালেমায়ে তাইয়্যেবা লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম।


আরও খবর



নবী বংশের ৩০ও ৩১ তম আওলাদ পর্যন্ত তালিকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

০১:হযরত আহম্মদ মুজতবা মুহাম্মদ মুস্তফা ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

০২:হযরত খাতুনে জান্নত ফাতেমাতুজ্জাহরা(রা:) ও হযরত আমিরুল মোমেনীন মাওলা আলী(কর:)

০৩:হযরত সাইয়্যেদেনা ইমামে আলী মোকাম হাসান(রা:)

০৪:হযরত সৈয়দ হাসানুল মুছান্না আল্ হাসানী(রা:)

০৫:হযরত আবদুল্লাহ মাহজ আল্ হাসানী(রা:)

০৬:হযরত সৈয়দ মুসা আল জুন আল্ হাসানী(রা:)

০৭:হযরত আবদুল্লাহ সানী আল্ হাসানী(রা:)

০৮:হযরত সৈয়দ মুসা আল-সানী আল হাসানী(রা:)

০৯:হযরত সৈয়দ আবু বকর দাউদ আল হাসানী(রহ:)

১০:হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ শামসুদ্দীন জাকারিয়া আল মোরেজ আল্ হাসানী(রা:)

১১;হযরত সৈয়দ ইয়াহিয়া জায়েদ আল হাসানী(রা:)

১২:হযরত সৈয়দ আবু আবদুল্লাহ আল জিলী আল হাসানী(রা:)

১৩:হযরত সৈয়দ আবু ছালেহ মুসা জঙ্গী দোস্ত আল্ হাসানী(রা:)

১৪:ইমামুল আউলিয়া গাউছূল আযম,কুতুবে রাব্বানী,মাহবুবে সুবহানী শায়খ সৈয়দ আবু মুহাম্মদ মুহীউদ্দীন সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৫:হযরত সৈয়দ আবদুর রাজ্জাক আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৬:হযরত সৈয়দ আবু ছালেহ নছর আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৭:হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ জামালুদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৮:হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ দাউদ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৯:হযরত সৈয়দ জালালুদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২০:হযরত সৈয়দ বাহাউদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২১:হযরত সৈয়দ তাজুদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২২:হযরত সৈয়দ হামিদুদ্দীন শাহ্ গৌরী হিন্দি আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৩:হযরত সৈয়দ আবদুল কাদের শাহ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৪:হযরত সৈয়দ আতাউল্লাহ শাহ্ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৫:হযরত সৈয়দ তৈয়বুল্লাহ শাহ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৬:হযরত সৈয়দ মতিউল্লাহ শাহ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৭: (ক)ইমামুল আউলিয়া হযরত গাউছূল আযম সৈয়দ আহম্মদউল্লাহ মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

(খ)হযরত সৈয়দ আবদুল হামিদ শাহ মাইজভান্ডারী আল্ হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

(গ)হযরত সৈয়দ আবদুল করীম শাহ মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৮:ইমামুল আউলিয়া হযরত গাউছূল আযম সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী বাবা ভান্ডারী(রা:)

২৯:সুলতানুল মাশায়েখ হযরত সৈয়দ আবুল বশর মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(ক:ছি:আ:)

৩০:গাউছে দাওরা হযরত শাহসূফী মাওলানা সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী মাইজভান্ডারী(ক:ছি:আ:)

৩১:হাদী এ জামান হযরত মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী মাইজভান্ডারী(মা:জি:আ:)


আরও খবর

মাইজভান্ডারির মোনাজাত

বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫




মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে বাড়ছে ভোগ্যপণ্যের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ মে 2০২5 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

শুধু ব্যবসা নয়, শস্যভাণ্ডার হিসেবেও খ্যাত বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। জেলার ১৫ উপজেলার প্রতিটিতে আবাদ হয় প্রচুর ধান-চাল, ডাল, সবজি ও ফল-ফলাদি। লবণ ও মাছ উৎপাদনের প্রাকৃতিক উৎসও চট্টগ্রাম। আবার ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ, গমসহ নানা ভোগ্যপণ্যের আমদানি আসে এই চট্টগ্রামে।

কিন্তু চট্টগ্রামে এসব ভোগ্যপণ্যের দাম মোটেও স্বাভাাবিক নয়। এমনকি দেশের কোনো কোনো এলাকার চেয়ে এসব ভোগ্যপণের দাম অনেক বেশি চট্টগ্রামে। এর মূলে সরবরাহে কারসাজি। যার কারিগর মধ্যস্বত্বভোগীরা। যাদের বেড়াজালে এসব ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারী কৃষক যেমন প্রতিনিয়ত ছিড়ে চ্যাপ্টা হচ্ছে, তেমনি চ্যাপ্টা হচ্ছে ভোক্তাও।

এমন অভিযোগ শুধু উৎপাদনকারী কৃষক, আমদানিকারক বা ভোক্তা নয়, খোদ বাজার মনিটরিংয়ের দায়িত্বে থাকা বেসরকারি সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) নেতারাও করেছেন। বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে মধ্যস্বত্বভোগী অসাধু ফড়িয়া ব্যবসায়ীদের কারসাজির প্রমাণও সামনে নিয়ে এসেছেন ক্যাব নেতারা।

ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু বলেন, চট্টগ্রামে আমদানি করা ভোগ্যপণ্য পাইকারি দরে বিক্রি হয় চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে। পাইকারি চাল বিক্রি হয় পাহাড়তলী বাজারে। সবজি বিক্রি হয় রিয়াজুদ্দিন বাজারে। দেখা যায়, এসব বাজারে হাজার হাজার বেপারির অবস্থান। যাদের সঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের ২০ থেকে ২৫ জনের আড়তদারের চুক্তি থাকে।

আবার এসব বেপারি চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকদের কাছে অগ্রিম টাকা দিয়ে ফসলি জমি কিনে রাখেন। পরে ওই জমিতে উৎপাদিত ফসল আড়তদারদের কাছে পৌঁছে দেন। এই আড়তদাররাই জমি কেনার টাকা দেন ফড়িয়া ব্যবসায়ীদের। আর বিনিময়ে আড়তদাররা সব ধরনের সবজিতে কেজিপ্রতি ৬ টাকা ৪ আনা কমিশন পান। আড়তদারদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা কিনে নেন। সেখান থেকে ভোক্তাপর্যায়ে পৌঁছায়। এভাবে হাতবদলের কারণে সবজির দাম কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

বিষয়টি স্বীকার করেছেন রিয়াজুদ্দিন বাজারের আড়তদার কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফারুক শিবলীও। তিনি বলেন, কৃষকরা সরাসরি আমাদের কাছে সবজি বিক্রি করতে পারেন না। বেপারির মাধ্যমে বিক্রি করতে হয়। বেপারিরা চট্টগ্রামের সবজি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে নিয়ে যায়। এতে সংকটও সৃষ্টি হয়। গ্রীষ্মকাল এলে যখন ফলন কমে যায় বা গরমে নষ্ট হয় তখন সবজির দাম অত্যধিক বেড়ে যায়।

তিনি বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রামে সবজির বাজার একেবারে অস্থির। কাঁকরোল, ঝিঙা কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে। কচুরলতি ৯০ টাকা এবং পটল, করলা, ঢেড়শ, বরবটি ও চিচিঙ্গা কিনতে গুনতে হচ্ছে কেজিতে ৭০ টাকার বেশি। অথচ ফড়িয়া ব্যবসায়ীরা উৎপাদনকারী কৃষক থেকে ৩০-৩৫ টাকার নিচে কিনেছে সব সবজি।

চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড উপজেলার কৃষক আবু হানিফ বলেন, আমি ২০ শতক জমিতে কাকরোল চাষ করেছি। ফলনও হয়েছে ভালো। কিন্তু দাম পাচ্ছি না। বাজারে ১২০ টাকা কেজিতে কাকরোল বিক্রি হলেও আমরা পাই কেজিপ্রতি ৩০ টাকা। বেপারিদের কাছ থেকে নেওয়া অগ্রিম টাকায় চাষ করায় তাদের ইচ্ছার ওপর কোনো রকম কথা বলা সম্ভব হয় না বলে জানান তিনি।

একই অবস্থা পেঁয়াজের ক্ষেত্রেও। দেশীয় পেঁয়াজ এখন খুচরায় বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৫০ থেকে ৫৪ টাকায়। যা কৃষক পর্যায়ে দাম মিলছে ১৪ থেকে ১৫ টাকায়। চট্টগ্রামে আবার তেমন পেঁয়াজ উৎপাদন হয় না। মেহেরপুর, রাজবাড়ী, পাবনাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মধ্যস্বত্বভোগীরা কৃষকের কাছ থেকে কম দামে পেঁয়াজ কিনে মজুত করে রেখেছেন। এখন তা বেশি দামে বাজারে ছাড়ছেন। এর প্রভাব পড়ছে ভোক্তাপর্যায়ে। অন্যদিকে ভারতীয় পেঁয়াজ খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৫৮ টাকায়। যা ক্রয় পর্যায়ে ২৪-২৫ টাকায় কিনছে আমদানিকারকরা।

একসময় মধ্যস্বত্বভোগীর ভূমিকা কম ছিল, এখন বেড়েছে। পাকিস্তান আমল থেকে এর চর্চা হয়ে আসছে।

হামিদুল্লাহ মিয়া মার্কেট ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইদ্রিস বলেন, মধ্যস্বত্বভোগীর অস্তিত্ব নতুন কিছু নয়। সেই পাকিস্তান আমল থেকে এর চর্চা হয়ে আসছে। একসময় মধ্যস্বত্বভোগীর ভূমিকা কম ছিল, এখন বেড়েছে। আর তাদের ছাড়া কৃষকের কোনো পণ্যই বিক্রি করার সুযোগ নেই। গাড়ি ভাড়া বৃদ্ধিও পণ্যের দাম বাড়ার জন্য কিছুটা দায়ী।

এদিকে মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি জিরাশাইল চালের দাম ১৪ টাকা বেড়ে ৮৪ টাকা, নাজিরশাইল ১২ টাকা বেড়ে ৮৮ টাকা, কাটারি সেদ্ধ চাল ১৪ টাকা বেড়ে ৮৬ টাকা, মিনিকেট আতপ চাল ১০ টাকা বেড়ে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে মোটা চাল, গুটি স্বর্ণা, ভারতীয় সেদ্ধ চাল, পাইজাম ও বেতি চাল বিক্রি হচ্ছে আগের দরে। প্রতি কেজি মোটা চাল ৪৬ টাকা, গুটি স্বর্ণা ৫০, ভারতীয় সেদ্ধ চাল ৫৫, পাইজাম ৫৬ ও বেতি চাল ৫৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাহাড়তলী বণিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম নিজামউদ্দিন বলেন, মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে চালের দাম বেড়ে যায়। ভরা মৌসুমে ধান মজুত করে পরে চড়া দামে বিক্রি করেন তারা। বাজারেও এর প্রভাব পড়ে। বোরো ধান মাত্র উঠতে শুরু করেছে। আশা করা যায়, ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে চালের দাম কমে আসবে।

এদিকে কয়েক মাস আগেও খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরায় মুরগির ডিম (বাদামি) ডজনপ্রতি ১০ টাকা বেড়ে ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার জানান, বর্তমানে একটি ডিম উৎপাদন করতে ১০ টাকার ওপর খরচ পড়ে। কিন্তু বিক্রি করতে হচ্ছে ৮ টাকায়। কারণ ডিম উৎপাদন করলেও কোনো খামারি ডিমের দাম নির্ধারণ করতে পারেন না। মধ্যস্বত্বভোগীরাই দাম নির্ধারণ করে কিনে নেন। তারাই পরে তা পাইকারের কাছে বিক্রি করেন। সেখান থেকে খুচরা পর্যায়ে যায়। এটা একটা সিস্টেমে পরিণত হয়েছে। এর ওপর বড় ফার্মগুলো মুরগির বাচ্চা বাড়তি দরে বিক্রি করছে। এ কারণে মুরগির বাজারদরটাও বাড়তি।

ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ার পেছনে পাইকারি ব্যবসায়ীরাও দায়ী। এ কারণে কৃষক লবণের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না। চাক্তাই, মাঝিরঘাট ও বাংলাবাজার এলাকার পাইকারি লবণ বিক্রেতারা প্রতি কেজি লবণে ২ টাকা বাড়িয়ে ৯ টাকায় বিক্রি করছেন। বস্তাপ্রতি (৭৪ কেজি) ১৪০ টাকা দাম বাড়িয়ে ৬৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। দাম বাড়ানোর পেছনে দেখিয়েছেন সরবরাহ সংকটের অজুহাত।

বিশ্ববাজারে গমের দাম কমে এসেছে। কিন্তু পাইকারি ব্যবসায়ীরা সরবরাহ সংকটের অজুহাতে প্রতি কেজি গমে ৩ টাকা বাড়িয়ে ৩৪ টাকায় বিক্রি করছেন। বস্তা ১১০ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি করা হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ টাকায়।

এদিকে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে খাতুনগঞ্জে প্রতি লিটার পাম অয়েলে ১২ টাকা ৬ পয়সা বেড়ে ১৩৯ টাকা ৮৭ পয়সা এবং লিটারপ্রতি ৭ টাকা ২৩ পয়সা বেড়ে সয়াবিন তেল ১৫১ টাকা ৯২ পয়সায় বিক্রি হচ্ছে। মণপ্রতি হিসাবে, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে পাম অয়েলে ৫০০ টাকা ও সয়াবিনে ৩০০ টাকা বেড়েছে। অথচ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খুচরা পর্যায়ে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকায়, খোলা সয়াবিন তেল ১৬৯ টাকায় বিক্রি করার কথা। কিন্তু বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৮০ টাকারও বেশি দামে।

খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন দাবি করেন, খাতুনগঞ্জে অধিকাংশ ভোগ্যপণ্যের দাম নিম্নমুখী। তবে বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে এখানে বেড়ে যায়। বিশ্ববাজারে কমে গেলে এখানেও কমে। এখানে মধ্যস্বত্বভোগীর হাত নেই বলে দাবি করেন তিনি।

কিন্তু তার এই দাবির সঙ্গে একমত নন ক্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন। তিনি বলেন, এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়, মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণেই বাজারে ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে। বিশ্ববাজারে কোনো একটা পণ্যের দাম কমলে আমাদের ব্যবসায়ীরা আর সে পণ্যের দাম কমান না। এখন খুচরা ব্যবসায়ীরাও অতি মুনাফালোভী হয়ে উঠেছেন। এসব ব্যাপারে সরকারকে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কঠোরভাবে বাজার তদারকি করতে হবে। ব্যবসায়ীদেরও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক ফয়েজ উল্যাহ বলেন, আমাদের জনবল সীমিত। তবু আমরা বিভিন্ন বাজার তদারকি করছি। কারসাজি পেলেই জরিমানা ও সতর্ক করছি। বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছি। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি।


আরও খবর



৭ হাজার পিস ইয়াবাসহ গজারিয়ার মাদক কারবারি মামুন আটক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

গজারিয়া প্রতিনিধি :

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা সেতুর টোলপ্লাজা এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে ৭ হাজার পিস ইয়াবাসহ মামুন মিয়া (৩০) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাতে চেকপোস্টে ঢাকাগামী লেনে মোটরসাইকেলে তল্লাশি চালিয়ে ইয়াবা সহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

আটককৃত মাদক ব্যবসায়ীর নাম মো. মামুন মিয়া (৩০)। সে মুন্সীরগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার হোগলাকান্দি গ্রামের আব্দুল রশিদের ছেলে।

বিষয়টি সম্পর্কে সোনারগাঁ থানার ওসি মফিজুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মহাসড়কের মেঘনা সেতুর টোলপ্লাজা এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় ঢাকাগামী লেনে একটি মোটরসাইকেলে তল্লাশি চালিয়ে ৭ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি মামুন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



ঝালকাঠিতে পুলিশ পরিচয়ে মারধর ও লুটের অভিযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি:

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নে পুলিশ পরিচয়ে ঘরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে বেঁধে মারধর করে স্বর্ণালংকার ও মোবাইল ফোন লুটের অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) ভোর রাত চারটার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের  দক্ষিণ আনইলবুনিয়া গ্রামের বটতলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর ও মালামাল লুট করা হয়।  এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান হারুন অর রশিদ (৬৫) থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ২০০৭ সালে বটতলা বাজারে ছয় শতাংশ জমি কিনে ছয়টি টিনের দোকানঘর তৈরি করে ব্যবসা শুরু করেন তিনি ও তার দুই ছেলে। এর পেছনেই বসতঘর তৈরি করে তারা বসবাস করছেন। জমি নিয়ে বিরোধের জেরেই শ্যালক ফয়সাল ও একই গ্রামের ব্যবসায়ী নাসির খান সরোয়ারের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা এই লুটপাট ও ভাঙচুর করেছে বলে অভিযোগ হারুনের। হারুন অর রশিদের ছেলে মেহেদী হাসান বলেন, ভোরে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র হাতে বাড়িতে প্রবেশ করে অন্তত ১৫ জন দুর্বৃত্ত। প্রথমেই তারা পরিবারের সব সদস্যকে মারধর করে হাত-পা বেঁধে ফেলে। পরে ঘরের মধ্যে থাকা ৫টি মুঠোফোন ও ১০ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। এ সময় বাইরে অবস্থান করা ৫০ জনের একটি দল তাদের ছয়টি দোকান ভেঙে গুঁড়িয়ে মালামাল, টিন ও কাঠ ট্রাক ভরে নিয়ে গেছে। ছয়টি দোকানের মধ্যে ছিল মুদির দোকান, চায়ের দোকান, কসমেটিকসের দোকান ও মুরগির দোকান।দুর্বৃত্তরা তাঁর ছোট দুই বোনকে ব্যাপক মারধর করেছে।

ঘটনার সময় ভোরের আলো ফোটেনি, কেবল ফজরের আজান হচ্ছিল। মেহেদী হাসান বলেন, সম্প্রতি ফয়সাল আহম্মেদ নামের একজনের কাছ থেকে বটতলা বাজারে ছয় শতাংশ জমি কেনেন নাসির খান নামের ঢাকার এক ব্যবসায়ী। গত ২২ এপ্রিল জমির দলিল করেই তাঁদের জমিকে নিজের কেনা সম্পত্তি দাবি করে উচ্ছেদের জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছিলেন নাসির খান। মেহেদী হাসানের অভিযোগ নাসির খান তার ভাড়া করা লোকজন এ ঘটনা ঘটিয়েছে।এ ব্যাপারে হারুন অর রশিদের শ্যালক ফয়সাল হোসেন বলেন, আমার পিতা আব্দুল গনি হাওলাদার আমাকে ৬ শতাংশ জমি লিখে দেন। আমি সবার ছোট হওয়ায় আমাকে লালন পালন করার জন্য আমার বোন রোজিনা বেগম ও তার স্বামী হারুন অর রশীদকেও ৬ শতাংশ জমি লিখে দেন। তিনি আমাকে লালন পালন তো করেননি বরং আমার ৬ শতাংশ জমি জোর পূর্বক দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করছেন। আমি বোন ভগ্নিপতির কাছে হাজার বার ধর্না দিয়েও জমি বুঝে পাইনি। বাধ্য হয়ে সম্প্রতি এ জমি স্থানীয় নাসির উদ্দিনের নিকট বিক্রি করেছি। অভিযোগের বিষয়ে  নাসির খানের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন। ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা বলছেন, ৯৯৯–এ ফোন করা হলেও এক কিলোমিটার দূরের কাঁঠালিয়া থানা থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে আড়াই ঘণ্টা পরে।

কাঠালিয়া সদর ইউনিয়নের বটতলা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির  সভাপতি(ভারপ্রাপ্ত) মো:সাইদুর রহমান জানান, বাজারের ব্যবসায়ী হারুন ও তার শ্যালকের মধ্যে জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছে। তবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কে বা কারা ভাঙচুর করছে তা দেখেনি।

এই বিষয়ে কাঁঠালিয়া থানার ওসি মং চেনলা বলেন, 'ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জনবল কম থাকায় ঘটনাস্থলে যেতে দেরি হয়েছে।


আরও খবর



৫ সংগঠনের আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

পাঁচটি সংগঠনের নেতারা বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন। স্মারকলিপিতে তারা জুলাই গণহত্যার বিচার, ফ্যাসিবাদী অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার বরাবর এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।

জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্স; অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট কোয়ালিশন; প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ; স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স ফর ডেমোক্রেসি; জাবি, জবি, ঢাবি, ঢাকা কলেজ এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিনিধিরা এই স্মারকলিপি দেন।

স্মারকলিপিতে তারা জানিয়েছেন, সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে, অনতিবিলম্বে আওয়ামী লীগ এবং তাদের অঙ্গসংগঠনকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে এবং আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগ, তার অঙ্গসংগঠন এবং ১৪ দলের যেসব নেতা বিগত তিন নির্বাচনে ক্ষমতায় ছিলেন তাদের অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে হবে।

আগামী ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে সংগঠিত গণহত্যার বিচার, শাপলায় সংঘটিত গণহত্যা, পিলখানা, ২৮ ফেব্রুয়ারি এবং ২৬ মার্চসহ সব হত্যাকাণ্ডের দ্রুত নিরপেক্ষ তদন্ত ও দৃশ্যমান বিচার কার্যক্রম শুরু করার দাবি জানিয়েছেন পাঁচ সংগঠনের নেতারা।

স্মারকলিপিতে এখনো গুম থাকা ব্যক্তিদের সন্ধান দিতে হবে এবং আয়নাঘর ও গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।

গত জুলাই আন্দোলনে করা ষড়যন্ত্রমূলক মামলাগুলোসহ গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনামলে করা ষড়যন্ত্র, প্রহসন এবং রাজনৈতিক হয়রানিমূলক সব মামলা বাতিল করতে হবে। একই সঙ্গে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে স্মারকলিপিতে।


আরও খবর