Logo
শিরোনাম
১৩০০ বোতল সোয়াবিন তেল জব্দ, জরিমানা ১ লক্ষ টাকা

মানিকগঞ্জ ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের অভিযান

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ মে ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

 মানিকগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি,

মানিকগঞ্জ শহরে বোতলজাত সয়াবিন তেল অবৈধ মজুদ করে বোতল খুলে খোলাবাজারে বেশি দামে বিক্রির অভিযোগে এক তেলের ডিলারকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

শুক্রবার শহর বাজারে অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল।

জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ শহরের বিভিন্ন বাজারে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ীরা সয়াবিন তেল অবৈধভাবে মজুদ রেখেছেন। এসব তেলের বোতল খুলে খোলাবাজারে বেশি দামে বিক্রি করছেন তারা। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে মানিকগঞ্জ শহর বাজারে অভিযান চালায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়। এ সময় কালীপদ অ্যান্ড সন্স নামের তেলের ডিলারের গুদামে অভিযান চালিয়ে পাঁচ লিটার ও দুই লিটারের এক হাজার ৩০০ লিটার তেল পাওয়া যায়।

গোডাউনে পাওয়া এসব তেলের বোতল গত রমজান মাসে মজুদ করে রাখা হয়েছে। সে সময় পাঁচ লিটার এক বোতল সয়াবিনের মূল্য ৭৯৫ টাকা ছিল। তবে বর্তমানে তেলে দাম বাড়ায় প্রতি পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের মূল্য ৯৯০ টাকা। তবে বোতলে পূর্বের ওই মূল্য থাকায় ক্রেতাদের কাছে তা বিক্রি না করে বোতল খুলে অতিরিক্ত দামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছে। এতে প্রতি লিটারে ২০ টাকা বেশি লাভ হচ্ছে। এ কারণে কালীপদ অ্যান্ড সন্সের গুদামে অবৈধভাবে মজুদ করার দায়ে প্রতিষ্ঠানটির মালিক নিরঞ্জন বণিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। মজুদ করা এসব তেল উপস্থিত ক্রেতাদের মাঝে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করা হয়।

জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, বাজারে সয়াবিন তেলের বেশ চাহিদা রয়েছে। এরপরও ওই ডিলার বাজারে তেল বিক্রি না করে অবৈধভাবে মজুদ করে খোলাবাজারে বিক্রি করে আসছিলেন। কৃত্রিম সংকট তৈরি না করতে এবং তেলে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ওই বাজারের ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।

অভিযানে সদর থানার পুলিশ সদস্যরা সহযোগিতা করেন ।


আরও খবর



পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

ভারত অনির্দিষ্টকালের জন্য পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। শুক্রবার (২৩ মার্চ) বিকেলে এই ঘোষণা দিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

শনিবার (২৩ মার্চ) ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের আগে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের নেওয়া এমন পদক্ষেপ বিদেশি বাজারে পেঁয়াজের উচ্চমূল্যকে আরও বাড়িয়ে তুলবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় পেঁয়াজ রফতানিকারক দেশ ভারত। ডিসেম্বরে পেঁয়াজের ওপর দেশটির আরোপিত নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৩১ মার্চ শেষ হওয়ার কথা ছিল।

এই নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই তুলে নেওয়া হবে বলে আশা করেছিলেন ব্যবসায়ীরা। কেননা,রফতানিতে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার পর থেকেই ভারতের স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম অর্ধেকেরও বেশি কমে গেছে। এছাড়া, চলতি মৌসুমের ফসলের নতুন সরবরাহও শুরু হয়েছে।

তবে তাদের এই আশার গুড়ে বালি দিয়েছে সরকার। শুক্রবার বিকেলে জারি করা একটি আদেশে বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পেঁয়াজের ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।

পরিচয় প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক মুম্বাই-ভিত্তিক একটি রপ্তানি সংস্থার এক নির্বাহী বলেছেন, নতুন মৌসুমের ফসলের ক্রমবর্ধমান সরবরাহের সঙ্গে দরপতনের বিষয়টি বিবেচনায় নিলে, নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা বাড়ানো বিষয়টি আশ্চর্যজনক এবং একেবারেই অপ্রয়োজনীয়।

সবচেয়ে বড় পেঁয়াজ উৎপাদনকারী রাজ্য মহারাষ্ট্রের কিছু পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ওই নির্বাহী বলেছেন, ডিসেম্বরে প্রতি একশ কেজি পেঁয়াজের মূল্য ৪ হাজার ৫০০ রুপি ছিল। তা কমে এখন এক হাজার ২০০ রুপিতে নেমেছে।

বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, নেপাল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলো পেঁয়াজের ঘাটতি পূরণে ভারতের উপর নির্ভরশীল। পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকে উচ্চ মূল্যের সঙ্গে লড়ছে দেশগুলো।

মুম্বাই ভিত্তিক একটি রফতানি সংস্থার আরেক নির্বাহী বলেছেন, ভারতের এমন পদক্ষেপের সুযোগে প্রতিদ্বন্দ্বী রফতানিকারকরা অনেক বেশি দাম বাড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে। কেননা, তারা জানে ক্রেতাদের আর কোনও বিকল্প পথ নেই।

ব্যবসায়ীদের অনুমান, এশিয়ার দেশলোতে পেঁয়াজ আমদানির অর্ধেকেরও বেশি রফতানি করে ভারত। দেশটি চীন বা মিসরের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের তুলনায় কম সময়ের মধ্যে চালান দিয়ে থাকে।


আরও খবর



বকশীগঞ্জে ৩ শতাধিক অসহায় পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

জামালপুর প্রতিনিধি :

জামালপুরের বকশীগঞ্জে ৩ শতাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।  পবিত্র রমজান উপলক্ষে সাইলেন্ট হ্যান্ডস সাপোর্ট সোসাইটি নামে একটি সামাজিক সংগঠন এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন। শুক্রবার দুপুরে বকশীগঞ্জ সরকারি টেক্সটাইল ভোকেশনাল মাঠে খাদ্য সামগ্রী বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অহনা জিন্নাত। 

জানা যায়, বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অহনা জিন্নাতের পরামর্শে বকশীগঞ্জ উপজেলায় জরিপ চালিয়ে ৩ শতাধিক অসহায় পরিবার বাছাই করেন সামাজিক সংগঠন সাইলেন্ট হ্যান্ডস সাপোর্ট সোসাইটি। বাছাইকৃত ৩শ পরিবারের মাঝে প্রত্যাক পরিবারে প্রায় দুই হাজার টাকার সমপরিমান চাল, ডাল, চিনি, লবন, মুড়ি, ছোলা, আলু, পিয়াঁজ ও তেলসহ ১০ প্রকারের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন, বকশীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি এম শাহীন আল আমীন, সাইলেন্ট হ্যান্ডস সাপোর্ট সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক তারিকুল ইসলাম, পাবলিক রিলেশন কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম, ও আঞ্চলিক প্রতিনিধি মিনহাজ উদ্দিন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে সারাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই রোদ আর গরমে। প্রখর রোদে পথ-ঘাট সব কিছুই উত্তপ্ত। সব থেকে বেশি কষ্ট পাচ্ছেন খেটে খাওয়া শ্রমিকরা।

দেশের চার জেলায় এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি। বয়ে যাওয়া এ দাববাহ আগামী কয়েকদিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। এছাড়া সারা দেশে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ।

তবে দেশের দক্ষিণপূর্ব অঞ্চলের তুলনায় পশ্চিমাঞ্চলে এ তাপপ্রবাহ বেশি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসময় আবহাওয়া নিয়ে ভালো কোনও খবর নেই সংস্থাটির কাছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) গরম আরও বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটির পক্ষ থেকে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দিনাজপুর, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়লেও রাতে অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি, বুধবার (১৭ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি ও মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। যা ছিল সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

এ তাপমাত্রা বেড়ে আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। চলমান তাপপ্রবাহ আজ (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে বলে সতর্কবার্তা জারি করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর।


আরও খবর



গরম বাড়বে, তাপপ্রবাহ নিয়ে দুঃসংবাদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, দেশের পাঁচটি বিভাগের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টি হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এর পাশাপাশি কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্য জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

তবে এ সময় রংপুর বিভাগের নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলা এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বিস্তার লাভ করতে পারে বলে আশঙ্কা আবহাওয়া অফিসের। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে। এ পরিস্থিতি আগামী কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পাবনার ঈশ্বরদী এবং বাগেরহাটের মোংলায় সোমবার দেশের সর্বোচ্চ ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিন ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর



এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্রান্স রচনা প্রতিযোগীতায় সেরা হলেন ফাহিম-মেহেদী

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বাংলাদেশ এএমআর রেসপন্স অ্যালায়েন্স (বারা) এর উদ্যোগে 'সেনিটাইজেশন ওয়ার্কশপ অন এএমআর উইথ স্টুডেন্টস ফর্ম ভেটেরিনারি অ্যান্ড মেডিকেল ইনস্টিটিউশন' অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আজ হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উক্ত কর্মশালায় রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ের ভেটেরিনারি ও মেডিকেলের নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। এতে মানবদেহে ও প্রাণীদেহে অনিরাপদ এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধ করার ব্যাপারে সচেতনতা সৃষ্টি করা হয়। অনুষ্ঠানের পূর্বেই 'প্রিভেন্টিং  এন্ট্রিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্রান্ট টুগেদার ' রচনা প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়। এতে ভেটেরিনারি ও মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। উক্ত প্রতিযোগীতায় মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি মেডিসিন অ্যান্ড এনিমেল সায়েন্স অনুষদের শিক্ষার্থী আসিফ আল ফাহিম প্রথম, মেহেদী হাসান দ্বিতীয় স্থান  অর্জন করেন।

পরবর্তীতে তাদের হাতে ক্রেস্ট প্রদান করেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য  অধ্যাপক ড. এম. কামরুজ্জামান ও দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজে অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা: এ. এফ. এম নূরউল্লাহ। এই কর্মশালায় এএএমআরও এএমইউ এর উপর কুইজ প্রতিযোগিতার ও আয়োজন করা হয় এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, বারা এবং এফএও সদস্যদের উপস্থিতিতে এই প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কর্মশালার সমাপ্তি হয়।


রচনা প্রতিযোগীতায় প্রথম হওয়া শিক্ষার্থী আসিফ আল ফাহিম বলেন, এএমআর একটি মাল্টিসেক্টরাল সমস্যা যার জন্য প্রয়োজন মাল্টিসেক্টরাল সমন্বয়, তাই কর্মশালাটি ওয়ান হেলথ পদ্ধতি অনুসরণ করে ভবিষ্যতের প্রেসক্রাইবারদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে ডিজাইন করা হয়েছিল। ভবিষ্যৎ প্রেসক্রাইবার যারা এখন শিক্ষার্থী,  তাদের এই কর্মশালার মাধ্যমে অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। যেহেতু তারা বারা পদ্ধতি অনুসরণ করে এন্টিবায়োটিকের দায়িত্বশীল ব্যবহার বাস্তবায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। শিক্ষার্থী এবং অনুষদ সদস্যরা অ্যাক্সেস, ওয়াচ, রিজার্ভ শ্রেণীকরণ পোস্টার এবং ব্যানার বিতরণের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচারণায় অংশগ্রহণ করবে।

প্রতিযোগীতায় দ্বিতীয় স্থান  অর্জন করা মেহেদী হাসান বলেন, এই মাল্টিসেক্টরাল সমস্যা এটা সমাধানের জন্য প্রয়োজন মাল্টিসেক্টরাল সমন্বয়। মানবদেহে এন্টিবায়োটিক এর রেজিস্ট্রান্ট যে হারে বাড়ছে তা আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিকে মৃত্যুর পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে। 

 ২০২২-২০২৩ সালে,  বাংলাদেশেই ২৫ হাজার মানুষ শুধুমাত্র এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্রান্ট এর কারনে মৃত্যুবরন করেছে। অর্থাৎ, এন্ট্রিবায়োটিকের মাত্রা এতো বেশী যে যখন এন্ট্রিবায়োটিক গ্রহন করলেও সেটা মানবদেহে কাজ করছে না। এসকল বিষয়ে সচেতনতামূলক কাজ করার জন্য  আমাদের সবার এগিয়ে আসতে হবে। 

অনিরাপদ এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে, মানুষ ও প্রানী কোনো ক্ষেত্রেই রেজিস্টার্ড ডাক্তারে প্রেস্ক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়োটিক বিক্রয় করা এবং সেবন করা যাবে না।


আরও খবর