Logo
শিরোনাম

মানুষ এখন পূর্নাঙ্গ ডিজিটাল সেবা পাচ্ছেন... খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন :

বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যমন্ত্রী বাবু সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি বলেছেন, মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনা স্থানীয় সরকারকে কার্যকর ও শক্তিশালী করেছেন। 

গ্রাম আদালত শক্তিশালী হওয়ায় দেশবাসী হয়রানি মুক্ত সঠিক সেবা পাচ্ছেন।

মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর দুপুরে নওগাঁর সাপাহার উপজেলা মুক্তমঞ্চে জাতীয় ''স্থানীয় সরকার দিবস'' উপলক্ষে উন্নয়ন মেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী।

একই সময় তার নির্বাচনী এলাকার অপর দুটি উপজেলা নিয়ামতপুর ও পোরশা উপজেলা উন্নয়ন মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে ভার্চূয়ালীতে যুক্ত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী।

খাদ্যমন্ত্রী আরো বলেন, দেশের মানুষ এখন পূর্নাঙ্গ ডিজিটাল সেবা পাচ্ছেন। শেখ হাসিনার পরবর্তী টার্গেট স্মার্ট বাংলাদেশ। এজন্য সরকার বহুমুখী উদ্যাগ নিয়েছে। এই পরিকল্পনায় সরকারী দপ্তরগুলোতে স্মার্ট সেবা প্রদানের উপযোগী করে গড়ে তোলা হচ্ছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে আমন্ত্রন জানিয়ে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের সম্মানিত করেছেন। তার দূরদর্শি চিন্তার সুফল ভোগ করছে মানুষ। এখন আর কোন মানুষ অবহেলিত নেই। প্রতিটি ইউনিয়নে ভিজিডি, ভিজিএফ, বিধবা ও মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে অন্তত ১০ হাজার মানুষকে নিরবচ্ছিন্ন সহায়তার আওতায় এনেছে বর্তমান সরকার।

 তিনি বলেন, ভোটের মালিক জনগণ। দেশের মানুষ উন্নয়নে বিশ্বাসী। শেখ হাসিনা তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে উন্নত বিশ্বে রোল মডেল‌ হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন। জনগণ উন্নয়নের পক্ষে থাকবে।

অনুষ্ঠানে সাপাহার উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহজাহান হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবদুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুল আলম শাহ চৌধুরী, সকল  ইউপি চেয়ারম্যান, মুক্তিযোদ্ধা, সরকারী উপকারভোগী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি অনুষ্ঠানে দু'জন ব্যাক্তির মাঝে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তার চেক, ৫০ জন  আইজিএ প্রশিক্ষনার্থীদের ভাতা প্রদানের চেক, ৬টি ইউনিয়নের ১৮০ জন কিশোর কিশোরীকে গেঞ্জি ও ট্রাউজার, ১২০ জন দরিদ্র মায়ের প্রত্যেককে ৯ হাজার ৬০০ টাকা করে মাতৃত্বকালীন ভাতা, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে ক্রীড়া সামগ্রী,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গাছের চারা ও মেলায় অংশ গ্রহণকারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।


আরও খবর

সন্ত্রাসীদের তালিকা করছে র‌্যাব

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি বন্ধ না করলে আইনি ব্যবস্থা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে অনেক কিছুর দামই বাড়ছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই আলু-পেঁয়াজ ও ডিমের দাম বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বানিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি বন্ধ না করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ন্যায্য দামে মানুষের কাছে পণ্য সরবরাহ করতে হবে৷ এক্ষেত্রে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷’ 

 বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর খামারবাড়ির ইন্দিরা রোড ক্রীড়া চক্র মাঠে সেপ্টেম্বর মাসের এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীদের টিসিবির পণ্য সাশ্রয় মূল্যে বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন৷ 

টিপু মুনশি বলেন, ‘আবশ্যিক কারণে বিভিন্নভাবে দেশে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে৷ বিশেষ করে আমদানি নির্ভর তেল ও ডালের দাম বেড়েছে৷ এগুলো দেশে যথেষ্ট পরিমাণ উৎপাদন না হওয়ায় বাইরের দেশ থেকে আমদানি করতে হয়৷ প্রায় ৯০ ভাগ খাবার তেল ও প্রায় ৯৯ ভাগ চিনি আমদানি করতে হয়৷ এছাড়া ডালও আমদানি করতে হয়৷ বিশ্ব বাজারে এগুলোর দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে দেশে দাম বেড়েছে৷’

মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মানুষের কষ্ট অনুভব করে এক কোটি মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন৷ এতে সাধারণ মানুষের কষ্ট কিছুটা হলেও লাগব হবে। আমরা ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছি, প্রতিনিয়ত তা করব৷’  

তিনি বলেন, ‘এ মাসে এক কোটি পরিবারের মাঝে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল-ডাল, তেল-চিনিসহ অনান্য সামগ্রী বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে৷ প্রতি মাসেই এ কার্যক্রম পরিচালনা করে টিসিবি৷ যারা এই সুবিধা পাওয়ার যোগ্য তাদের হাতেই পণ্য দিতে হবে৷ সামনে যেহেতু ডিজিটাল কার্ড সরবরাহ করা হবে তাই এ বিষয় নিয়ে আর দুশ্চিন্তা থাকবে না৷’ 


আরও খবর

পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪.৪৬ শতাংশ

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩

এক কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ধীরগতির শহর

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

ঢাকা এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধীরগতির শহর। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ব্যুরো অব ইকোনমিক রিসার্চ প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ধীরগতির শহরের তালিকায় শীর্ষ ২০টি শহরের মধ্যে ৩টি বাংলাদেশের। বিপরীতে সবচেয়ে দ্রুত গতির ২০ শহরের মধ্যে ১৯টি যুক্তরাষ্ট্রের।

১৫২টি দেশের ১ হাজার ২০০টির বেশি শহরে যান চলাচলের গতি বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে। তিন লাখের বেশি মানুষের বসবাস রয়েছে, এমন সব শহরে গাড়িতে বিভিন্ন গন্তব্যে যেতে কত সময় লেগেছে, সেই তথ্য গুগল ম্যাপ থেকে সংগ্রহ করে গবেষণায় বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সপ্তাহের বিভিন্ন দিন এবং দিনের বিভিন্ন সময়ে যাতায়াতের তথ্য নেয়া হয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় গবেষণাটি করেছেন ফিনল্যান্ডের আলটো বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহনব্যবস্থার অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক প্রত্যয় আমান আকবর, কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির সহযোগী অধ্যাপক ভিক্টর কুচিও, যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রিয়েল এস্টেট বিভাগের অধ্যাপক গিলেস ডুরানটন এবং যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির সহযোগী অধ্যাপক অ্যাডাম স্টোরিগার্ড।

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা সূচকে ০.৬০ পয়েন্ট নিয়ে ধীরগতির তালিকার শীর্ষে রয়েছে। তালিকার দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে নাইজেরিয়ার দুই শহর লাগোস ও ইকোরদু। তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছে ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা। পঞ্চম স্থানে রয়েছে প্রতিবেশী ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের থানে জেলার শহর বিওয়ান্দি। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা রয়েছে তালিকার ৬ নম্বরে। ধীরগতির শহরের তালিকায় ঢাকা ছাড়াও বাংলাদেশের দুই শহরময়মনসিংহ (৯ম) ও চট্টগ্রাম (১২তম) রয়েছে।

রাস্তায় যানবাহনের চাপ কম থাকার পরেও সবচেয়ে ধীরগতির ২০টি শহরের তালিকাও করা হয়েছে গবেষণায়। সেখানে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা। তালিকায় বাংলাদেশের আরও চারটি শহর রয়েছেখুলনা (৪র্থ), ময়মনসিংহ (৫ম), চট্টগ্রাম (১৮তম) ও কুমিল্লা (১৯তম)।

বিপরীতে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির শহরের তালিকার শীর্ষ ২০-এর ১৯টিই যুক্তরাষ্ট্রের। সূচকে দশমিক ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে মিশিগানের শহর ফ্লিন্ট। তালিকার শীর্ষ থেকে শুরু করে ১৮ নম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের শহর। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে গ্রিনসবোরো ও উইচিতা। শীর্ষ ২০-এ কানাডার একটি মাত্র শহর স্থান করে নিয়েছে। সেটি হলো উইন্ডসর। রয়েছে তালিকার ১৯তম অবস্থানে।

শহরের আয়তনের অনুপাতে সবচেয়ে বেশি মোটরযান রয়েছে কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোতায়। এরপর রয়েছে রাশিয়ার শহর ক্রাসনোদার। তালিকার তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে মঙ্গোলিয়ার উলানবাটর ও রোমানিয়ার বুখারেস্ট। এরপরের শহরগুলো হলো-মস্কো, ব্যাংকক, ম্যানিলা, ব্যাঙ্গালোর, ভ্লাদিভস্টক, মেক্সিকো সিটি, লাগোস, লন্ডন, মুম্বাই, ইয়াকাতেরিনবার্গ, গুয়াতেমালা সিটি, পানামা সিটি, নাইরোবি, নিউইয়র্ক, সান ডোমিঙ্গো ও দিল্লি।


আরও খবর

১২ লাখ গাড়ি বেশি চলে ঢাকায়

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিশ্বম্ভরপুরে আইন শৃঙ্খলা ও বিট পুলিশিং বিষয়ক মতবিনিময়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

শফিউল আলম,স্টাফ রিপোর্টার: 

বিশ্বম্ভরপুরে আইন শৃঙ্খলা ও বিট পুলিশিং বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার  (৩ অক্টোবর) সকালে বিশ্বম্ভরপুর পুলিশ প্রশাসনের আয়োজনে থানা মিলনায়তনে আইন-শৃঙ্খলা ও বিট পুলিশিং বিষয়ক মতবিনিময় সভা  অনুষ্টিত হয়। 

 এসআই আমিমুল এহসান'র সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন অফিসার ইনচার্জ শ্যামল বণিক।সূত্রে জানযায় সাম্প্রতিক সময়ে থানায় যোগদানের পর থেকে মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধে  উপজেলার সর্বত্র জনসচেতনতা বৃদ্ধি  করে যাচ্ছেন অফিসার ইনচার্জ শিমুল বণিক। তাঁকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে শোনা যায়"মাদক ও জুয়া  যেখান থাকবে সেখানে শ্যামল বণিক থাকবে না। অথবা শ্যামল বণিক যেখানে থাকবে সেখানে মাদক ও জুয়া থাকবে না"।

 বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাদাঘাট দক্ষিণ  ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ছবাব মিয়া, সলুকাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলম সিদ্দিকী তপন,ধনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিলন মিয়া,পলাশ ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোহেল আহমদ,ফতেপুর ইউপি  চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফারুক আহমদ,ওসি তদন্ত মোহাম্মদ কিবরিয়া, উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি স্বপন কুমার বর্মন, ফতেপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ লুৎফুর রহমান,সলুকাবাদ ইউপি আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন,উপজেলা শ্রমিক লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মতি মিয়া,গণমাধ্যমকর্মী হাসান বশির ও শফিউল আলম। এছাড়াও মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য রাখেন, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্য আবুল কালাম সহ আবু বক্কর সিদ্দিক,আব্দুল বাসিত প্রমূখ। অফিসার ইনচার্জ শ্যামল বণিক বলেন আপনাদের সকলের সহযোগিতায় বিশ্বম্ভরপুর কে মাদক মুক্ত সন্ত্রাসমুক্ত করে সুন্দর শান্তিপূর্ণ উপজেলায় পরিণত করতে চাই। তিনি আরোও বলেন এরই মধ্যে আপনারা জেনে থাকবেন আমি যোগদানের পর থেকেই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে সকল মহলের প্রতি আহবান জানিয়ে আসছি এবং এবং কয়েকটি অভিযান পরিচালনা করে মাদক ব্যবসায়ী ও অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়। 

সভায় ইউপি চেয়ারম্যান বৃন্দ সহ বক্তাগণ মাদক মুক্ত ও সন্ত্রাসমুক্ত  আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও শান্তিপূর্ণ উপজেলা গড়ে তুলতে ঐক্যমত পোষণ করেন। অফিসার ইনচার্জের বক্তব্য কে সমর্থন করে  উপস্থিত সকলেই সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। উক্ত মত বিনিময় সভায় জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ,বিভিন্ন হাট বাজারের সভাপতি সম্পাদক বৃন্দ,উপজেলার পরিবহন সেক্টরের সংগঠন/সমিতির নেত্রী বৃন্দ গণমাধ্যম প্রতিনিধি বৃন্দ সহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



দশমনিায় ৫০তম গ্রীস্মকালীন খেলাধুলার উদ্ধোধন

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন (পটুয়াখালী) দশমিনা,প্রতিনিধি :

পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় ইউনিয়ন পর্যায়ে বুধবার সকাল ১১ টায়এসএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ৫০ তম গ্রীস্মকালীন খেলাধুলার শুভউদ্ধোধন করা হয়।উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ সেলিম মিয়ার সভাপতিত্বে প্রধানঅতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) নাফিসা নাজ নীরা।এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়েরপ্রধান শিক্ষক সালাহ উদ্দিন সৈকত, এসএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতিআসাদুল হক হাওলাদার, দক্ষিন দশমিনা দাখিল মাদ্রসার সভাপতি শাহমেয়াজ্জেম হোসেন সুমন সিকদার, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতিকাজী আনোয়ার, ভ্যানু প্রধান কাওসার হোসেন, ডাঃ ডলি আকবরমহিলা কলেজের প্রভাষক(শারীরিক শিক্ষক) মোঃ বেল্লাল হোসেন সহবিভিন্ন মাধ্যমিক ও মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অংশ গ্রহনকারি শিক্ষার্থী।প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার পাশাপাশিশরীরচর্চার জন্য প্রতি বছরের ন্যায় এ বছর ৫০ তম স্কুল, মাদ্রাসা ওকারিগরি শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার আয়োজ করা হয়। এর মাধ্যমেশিক্ষার্থীদের শারীরিক গঠন ও মানসিক বিকাশে বিশেষ ভুমিকা রাখবে।


আরও খবর

আসল ঘটনা কী, জানালেন তামিম !

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

তামিমকে ছাড়া বিশ্বকাপ দল

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ডলারের দাম আবার ১২০ টাকায় উঠল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সৃষ্ট  ডলার সংকট দূরীকরণে গৃহীত পদক্ষেপ কাজে আসছে না। উল্টো খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়েই চলছে। অতিরিক্ত দরে ডলার লেনদেন বন্ধ করতে অবৈধ ডলার ব্যবসায়ীদের ওপর নজরদারি চলমান রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেতৃত্বাধীন টাস্কফোর্স।

এবার টাস্কফোর্সের বিরুদ্ধে মারধর, হয়রানিসহ অপেশাদার আচরণের অভিযোগ তুলেছেন ডলার ব্যবসায়ীরা। টাস্কফোর্সের হয়রানি থেকে রেহাই পেতে অনেক ব্যবসায়ী ডলার লেনদেন বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে ডলারের দাম আরও চড়া হয়ে উঠেছে। যার খেসারত দিচ্ছেন বিদেশগামীরা।   

বাংলাদেশ ব্যাংকে এক বৈঠকে এ বিষয়ে টাস্কফোর্সের প্রধান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক নীতি বিভাগের পরিচালক মোঃ সরওয়ার হোসেনের কাছে অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা।

এ বিষয়ে মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব সেখ হেলাল সিকদার বলেন, ‘আমাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে টাস্কফোর্সের প্রধানের সঙ্গে দেখা করেছি। বৈঠকে ব্যবসায়ীদের ওপর টাস্কফোর্সের মারধর, গ্রাহকের শরীর তল্লাশি, গালাগালসহ অপেশাদার আচরণের প্রতিকার চেয়েছি। কেননা, এ অবস্থায় ভালো-মন্দ কারও পক্ষে ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব নয়। দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী বিচার হতে পারে। দোষী প্রমাণিত হলে শাস্তি হবে।

সবশেষে আমাদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, হয়রানি বন্ধ না করা হলে বাংলাদেশ ব্যাংক যেন খুচরা ডলার ব্যবসার সনদ প্রত্যাহার করে নেয়। এ অবস্থা চলতে থাকলে বাজারে লেনদেন আরও কমে যাবে। তখন বিদেশগামীদের জন্য ডলার পাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে।

রাজধানীর দিশকুশার নিয়ন মানি চেঞ্জার্সের একজন বিক্রয়কর্মী ও গুলশানের আব্দুল্লাহ মানি চেঞ্জার্সের বিক্রয়কর্মীকে গত সপ্তাহে মারধর করেছেন টাস্কফোর্সের সঙ্গে থাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। টাস্কফোর্সের অভিযানকালে গ্রাহকের শরীর তল্লাশির ঘটনাও ঘটেছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ মেজবাউল হক বলেন, ‘মানি চেঞ্জার্স বিক্রয়কর্মীদের মারধরের বিষয়ে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। এমন অপেশাদার আচরণ করার কথা নয়। টাস্কফোর্স মূলত ব্যবসায়ীদের ডলার লেনদেনের কাগজপত্র যাচাই করার কথা। তবে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ শতভাগ সত্য ধরার সুযোগ নেই।

গতকাল খোলাবাজারে ডলারের ঘোষিত কেনা-বেচা দর ছিল যথাক্রমে ১১১ টাকা ১০ পয়সা এবং ১১২ টাকা ৬০ পয়সা। কিন্তু সংকটের অজুহাতে প্রতি ডলার লেনদেন হয়েছে ১১৮ থেকে ১২০ টাকা। এতে বিদেশগামীরা খোলাবাজারে ডলার সংগ্রহ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন। ডলারের বাড়তি দামের বিষয়টি নজরে এলে আবার অভিযানে নামে কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

প্রসঙ্গত, বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে বেশি মূল্যে ডলার বিক্রি করায় গত সপ্তাহে ৭টি মানি চেঞ্জারের ব্যবসার লাইসেন্স স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই অভিযোগে অন্য ১০ মানি চেঞ্জারের কাছে ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে।


আরও খবর

পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪.৪৬ শতাংশ

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩

এক কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩