Logo
শিরোনাম

মাভাবিপ্রবির ঐতিহ্যবাহী ভাসানী মেলা

প্রকাশিত:বুধবার ২০ নভেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

সাগর ঘোষ, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সাত দিনব্যাপী ভাসানী মেলার আয়োজন করা হয়েছে। 

গত রবিবার মেলার ৭ম দিনেও উপচে মানুষের পড়া ভীড় লক্ষ্য করা গেছে। এছাড়াও মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে প্রতিদিন আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। মেলা ঘুরে শিক্ষার্থীদেরও  কয়েকটি স্টল দেখা যায়। সেখানে তারা নানা মুখরোচক খাবার যেমন: আচার, বার্গার, কফি (হট ও কোল্ড), পিৎজা, স্যান্ডুইচ ইত্যাদি বিক্রয় করছেন। এছাড়াও মেলাতে বহিরাগত বিক্রেতারা চুরি, ফুলদানি, ক্লিপসহ নানা দ্রবাদি নিয়ে মেলায় স্টল দিয়েছেন। মেলাতে কেউবা হাতে নকশা করছেন,  কেউবা প্রিয় মানুষকে পুতুল উপহার দিচ্ছেন। এছাড়াও মেলায় টাঙ্গাইলের বিখ্যাত পোড়াবাড়ির চমচম, জিলাপিসহ নানা মিষ্টি বিক্রয় করছেন। মেলায় শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলের আনোগনায় প্রাণচ্ছোল পরিবেশ সৃস্টি হয়েছে। মেলায় ছোট-বড় সকলের জন্য নানা রাইড যেমন: দোলনা, স্লাইড, নাগরদোলা, মিনি ড্রাগন ট্রেন, বাউন্সি ক্যাসল,  নৌকাসহ বিভিন্ন রাইড রয়েছে। মেলার অন্যদিকে মাভাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ক্যাম্পাসস্থ বিজয়াঙ্গণে মাওলানা ভাসানীর ওপর আলোকচিত্র প্রদর্শনীতেও নানা বয়সীদের লক্ষ্য করা যায়। এই মেলার সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো তালের তৈরী টুপি। যা প্রায় দর্শনার্থীর নজর কেড়েছে। এই টুপির নাম হচ্ছে ভাসানী টুপি। 

মেলায় টাঙ্গাইল শহর থেকে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী আদিতি আরিয়ান প্রান্তি বলেন, আমার দেখা টাঙ্গাইলের সবচেয়ে বড় মেলা এই ভাসানী মেলা।  আমরা সপরিবার এই মেলাতে এসেছি। মেলা থেকে কাঁচের চুড়ি কিনেছি দুই ডজন, ছোট ভাইয়ের জন্য খেলনা বন্দুক কিনেছি, নাগরদোলায় উঠেছি। সব চেয়ে ভালো লেগেছে এউ মেলায়  কোনো প্রবেশ মূল্য নেই। ফটকের চারপাশে শোভা পাচ্ছে নানা রং-বেরঙের আলোকসজ্জা। চারপাশে কোলাহল। ছোট-বড় নানা খাবার-খেলনার দোকান, গহনা, প্রসাধনীর দোকান সব মিলিয়ে মেলার পরিবেশ ছিল প্রাণবন্ত।

মেলায় ঘুরতে আসা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তরফদার রোহান বলেন, সব মিলে এক অসাধারণ এক সময় কাটিয়েছি এই ভাসানী মেলায়। আমরা চাই প্রতি বছর এভাবেই মেলা হোক। সারাদেশ থেকে সবাই ভাসানী মেলা সম্পর্কে জানতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও নানা রকমের স্টল দিয়েছে, দেখে আরও ভালো লাগছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৮ থেকে এতো বড়ভাবে ভাসানী মেলার আয়োজন হয়নি। মেলা আয়োজনে যারা আছেন, তাদের সাধুবাদ জানাই।


আরও খবর



ব্রহ্মপুত্রের উজানে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ দেবে চীন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্রহ্মপুত্র নদের উজানে অবস্থিত তিব্বতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাঁধ নির্মাণ পরিকল্পনার অনুমোদন দিয়েছে চীন। একবার এই বাঁধ নির্মাণ হয়ে গেলে বর্তমান বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎকেন্দ্র মধ্য চীনের থ্রি গর্জেস ড্যামের চেয়ে সেখানে তিনগুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে। তবে এই প্রকল্পের জেরে তিব্বতে ভাটির দেশ ভারত ও বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের পানি পাওয়া নিয়ে শঙ্কা তৈরি হবে। খবর রয়টার্সের।

এই বাঁধটি ইয়ারলুং জাংবো নদীর নিম্নপ্রবাহে নির্মাণ করা হবে। সেখান থেকে প্রতি বছর ৩০০ বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। ২০২০ সালে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত জলবিদ্যুৎ কোম্পানি পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন অব চায়নার দেয়া একটি অনুমান থেকে এই তথ্য জানা যায়।

বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধটি হলো চীনের মধ্য অঞ্চলে অবস্থিত থ্রি গর্জেস ড্যাম। এখান থেকে বছরে ৮৮.২ বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। নতুন এই বাঁধের উৎপাদন ক্ষমতা থ্রি গর্জেস ড্যামের চেয়ে তিনগুণের বেশি।

ইয়ারলুং সাংপো নদীটি গলিত হিমবাহ এবং পাহাড়ের ঝরনা থেকে উৎপত্তি। হিমালয়ের পানিরেখা দিয়ে প্রবাহিত নদীটি ভারতের অরুণাচল প্রদেশ ও আসাম রাজ্যের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। বাংলাদেশ ও ভারতে এই নদীটি ব্রহ্মপুত্র নামে পরিচিত।

এই কারণে ভারত ও বাংলাদেশ এই বাঁধ নির্মাণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। প্রকল্পটি স্থানীয় বাস্তুতন্ত্র ও নদীর নিম্নধারে পানির প্রবাহ ও পথ পরিবর্তন করতে পারে বলে নিজেদের শঙ্কার কথা জানিয়েছে দেশ দুটি।

তবে চীনা কর্মকর্তাদের দাবি, তিব্বতে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো পরিবেশ বা নদীর নিম্ন প্রবাহে পানি সরবরাহের ওপর বড় কোনো প্রভাব ফেলবে না। এ ছাড়া ইয়ারলুং জাংবো নদীর (ব্রহ্মপুত্র) উজানে চীন ইতিমধ্যে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে এবং আরও প্রকল্পের পরিকল্পনা করছে।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, বাঁধটি চীনের কার্বন নিঃসরণ শীর্ষে পৌঁছানোর এবং কার্বন নিরপেক্ষতার লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এটি প্রকৌশলসহ সংশ্লিষ্ট শিল্পগুলোকে উৎসাহিত করবে এবং তিব্বতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।


আরও খবর



নিয়ন্ত্রণে আসছে না চাল, কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আমদানি বৃদ্ধি, ভর্তুকি মূল্যে বিক্রিসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তারপরও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না চালের দাম। এক মাস ধরে দাম বেড়েই চলেছে দেশের এই প্রধান খাদ্যশস্যের। কেজিতে সর্বোচ্চ ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

চালের বাজারের এই নাজেহাল অবস্থায় বেকায়দায় নিম্ন থেকে মধ্যবিত্তরাও। তারা জানান, আমনের ভরা মৌসুম হলেও চালের বাজারে অস্থিরতা কমছে না। এতে চাপ বাড়ছে ভোক্তার ঘাড়ে।

ক্রেতারা জানান, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে বাজার লুট করছে। আর পকেট কাটছে ভোক্তাদের। বাজার নিয়ন্ত্রণের কথা শুধু মুখে বললেই হবে না, মাঠ পর্যায়েও সরকারকে বাস্তবায়ন করতে হবে।

খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, মিল পর্যায়ে চালের দাম বাড়ায় এর প্রভাব খুচরা পর্যায়েও পড়ছে। চালের দাম বাড়ান মিল মালিকরা। আর সরকার অভিযান চালায় খুচরা বাজারে। এভাবে দাম কমানো সম্ভব না।

এদিকে, একটি নিত্যপণ্যের দাম কমলে, বাড়ে বেশ কয়েকটির। তবে, স্বস্তি আছে সবজির বাজারে। ৩০ থেকে ৪০ টাকায় মিলছে প্রায় সব ধরনের সবজি।

আলু ও পেঁয়াজের দামও কমেছে কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা। বাজারে গেল সপ্তাহে ৩৬০ টাকার সোনালী মুরগি ৩৩০ টাকা আর ব্রয়লার পাওয়া যাচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা কেজিতে। সব ধরনের মাছ ও খাসির গোশতের দামও বেড়েছে।

বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারকে আরও কঠোর হবার কথা বলছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। তারা বলেন, নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করতে হবে। অভিযান চালালে অসাধুদের দৌরাত্ম্য কমবে।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




নিষিদ্ধ না হলে আ’লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

সরকার বা আদালত যদি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করে তাহলে দলটির নির্বাচনে অংশ নিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন’ উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, এখন নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন। ডানে বামের বা বহির্বিশ্বের কোনো চাপ নেই। এখন আমরা বিবেকের চাপে আছি। এ দেশে ভালো নির্বাচন করাও সম্ভব, খারাপ নির্বাচন করাও সম্ভব।

বিগত নির্বাচন কমিশনকে শাস্তির আওতায় আনার চিন্তাভাবনা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা নির্বাচন সংস্কার কমিশনের বিষয়। আমরা ওনাদের সুপারিশনামা এখনও পাইনি। তবে আমাদের কমিশনের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো চিন্তা করা হচ্ছে না। সিদ্ধান্তও নেই।

সিইসি বলেন, আমরা ভোটারদের আস্থাহীনতা দূর করব। এ জন্য বাড়ি বাড়ি যাব। ৬ মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করব। ভোটার তালিকা থেকে যারা বাদ পড়ে গেছে তাদের অন্তর্ভুক্ত করব।

তিনি বলেন, আপনাদের বলতে চাই এবারের নির্বাচন আগের মতো হবে না। এ জন্য আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে। এ জন্য সবার সহযোগিতা লাগবে।

গণ-আন্দোলনের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া দল আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না সেটি নিয়ে রাজনীতির মাঠে নানা আলোচনা চলছে। বাংলাদেশে গণআন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা বিভিন্ন সংস্কার করে অনুষ্ঠিতব্য আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সুযোগ না দেওয়ার কথা বলছে। ছাত্র নেতাদের দাবি, জুলাই হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত পতিত আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করার সুযোগ যেন না দেওয়া হয়।


আরও খবর



আট আনায় বিক্রি হচ্ছে ১ পিছ ফুলকপি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

লাভের আশায় ফুলকপি চাষ করে এখন বিপাকে নওগাঁর কৃষকরা। ভালো ফলনেও কপাল পুড়ছে তাদের। পাইকারি প্রতি পিস ফুলকপি সর্বনিম্ন আট আনা ও সর্বোচ্চ দেড় থেকে ২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকালে নওগাঁ সদর উপজেলার নওগাঁ-রাজশাহী আঞ্চলিক মহাসড়ক সংলগ্ন ডাক্তারের মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ভোর থেকেই কৃষকরা ফুলকপি বিক্রির জন্য নিয়ে আসে। কিন্তু ফুলকপি বিক্রি করতে এসেই পড়তে হচ্ছে বিপাকে। প্রতি পিস ফুলকপির দাম সর্বনিম্ন আটা আনা। এরপরেও অনেকেই অপেক্ষা করে ক্রেতার দেখা পাচ্ছেন না।

কৃষকরা বলছেন, গত বছর ফুলকপির ভালো দাম পেয়েছেন তারা। সে বিষয়টি ভাবনায় রেখে এ বছরও আবাদ করেছেন তারা। তবে ফুলকপির দাম যা দাঁড়িয়েছে তাতে লাভ তো দূরে থাক আসলও উঠে আসছে না। সবজির দামে ভোক্তারা স্বস্তি পেলেও খরচের টাকা তুলতে না পেরে পথে বসতে চলেছেন তারা। মৌসুমের শুরুতে আগাম জাতীয় এ সবজির উৎপাদন কম থাকায় দাম ছিল বেশ চড়া। বর্তমানে উৎপাদনের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাজারে এমন ধস নেমেছে বলে মনে করছেন তারা।

ফুলকপি বিক্রি করতে আসা আকবর হোসেন বলেন, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করতে ১৭ থেকে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এখনই ফুলকপি ১ থেকে টাকা ২ টাকা পিস বিক্রি করতে হচ্ছে। তাও কপি কেনার মতো লোক নেই। এক বিঘা জমির কপি আড়াই থেকে তিন হাজার টাকাও বিক্রি হচ্ছে না। তাহলে আমরা কি করে চলব। ধার-দেনা করে ফুলকপি চাষ করেছি। সেই টাকাই তো পরিশোধ করা সম্ভব নয়।

এনামুল হক নামে আরেক ফুলকপি বিক্রেতা বলেন, এক বিঘা ফুলকপি চাষ করেছি। প্রতি কপির গাছে ৬ থেকে ৮ টাকা খরচ হয়েছে। এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে আট আনা, ১ টাকা, দেড় টাকা করে। বিক্রি করে ভ্যান খরচের টাকায় উঠবে না। এমন বাজার দেখে কলিজা ফেটে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে এখনও জমিতে যে ফুলকপি আছে সেগুলো গরুকে দিয়ে খাওয়াই।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, জেলায় ৬০০ হেক্টর জমিতে ফুলকপির আবাদ হয়েছে। যা থেকে প্রায় ৬ হাজার ২০০ টন ফুলকপি উৎপাদনের সম্ভবনা।


আরও খবর



এইচএমপিভি ভাইরাসে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

করোনার পর বিশ্বের বহু দেশেই নতুন আতঙ্ক হিসেবে দেখা দিয়েছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি। সম্প্রতি চীন, জাপান, মালয়েশিয়া, ভারত সহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে এইচএমপিভি ছড়িয়ে পড়ায় বাড়ছে উদ্বেগ। দুশ্চিন্তা বেড়েছে বাংলাদেশেও।একজনের শরীরে, হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি শনাক্ত হয়েছে।

তবে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন বলেন, এই ভাইরাস বহু আগেই দেশে শনাক্ত হয়েছে। তাই আতঙ্কিত না হয়ে থাকতে হবে সতর্ক। যেমন- সর্দি, কাশি, জ্বর যদি হয় মাস্ক ব্যবহার করা, অন্যদের থেকে নিজেকে দূরে রাখা, সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ইত্যাদি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললেই হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসির গবেষণা বলছে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত ব্যক্তির সর্দিকাশি, শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়া হতে পারে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. তুষার মাহমুদ বলেন, ফুসফুস ও শ্বাসতন্ত্রে আক্রমণকারী এই ভাইরাস শিশু, বয়স্ক আর গর্ভবতীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া যাদের শ্বাসকষ্ট আছে তাদের সতর্ক থাকতে হবে বেশি। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যেন নিউমোনিয়া না হয়ে যায় সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এইচএমপিভিতে মৃত্যু ঝুঁকি নেই বললেই চলে। তাই কোভিডের সময়কার মতোই স্বাস্থ্যবিধি মানার পরামর্শ তাদের।


আরও খবর

ভয়াবহ রূপ নিয়েছে রোটা ভাইরাস

শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫

দেশে পাঁচজনের শরীরে মিললো নতুন ভাইরাস

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫