Logo
শিরোনাম

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

অন্তর্বর্তী সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেছেন, মেডিকেল কলেজে আসন বৃদ্ধি নয়, সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অধিক সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগের কথা ভাবছে সরকার। প্রয়োজনে সমন্বয় করা হবে কলেজগুলোকে।

শুক্রবার সকালে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল কলেজ কেন্দ্রে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা জানান।

উপদেষ্টা বলেন, আমি যদি ভালো শিক্ষক না পাই, তাহলে ভালো ডাক্তার কোত্থেকে তৈরি হবে। এজন্য প্রয়োজননির্ভর ডাক্তার তৈরি করতে হবে।

আজ সকাল ১০টায় দেশের ১৯টি কেন্দ্রের একাধিক স্থানে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়। বেলা ১১টা পর্যন্ত চলে ভর্তি পরীক্ষা।

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দেশে মেডিকেল কলেজ রয়েছে ১১০টি। এর মধ্যে সরকারি ৩৭টি ও বেসরকারি ৬৭টি। এ ছাড়া একটি আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ ও পাঁচটি বেসরকারি আর্মি মেডিকেল কলেজ রয়েছে।

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করেছেন এক লাখ ৩৫ হাজার ২৬১ জন শিক্ষার্থী। আর কোটাসহ মেডিকেলে মোট আসন রয়েছে পাঁচ হাজার ৩৮০টি। এ হিসাবে চলতি বছর আসনপ্রতি লড়ছেন ২৫ শিক্ষার্থী।


আরও খবর



জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান পাবে

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

জামায়াতে ইসলামী মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, যারা কথায় কথায় আমাদের অন্য দেশে চলে যেতে বলত, তারাই এখন দেশের বাইরে। দেশ থেকে জুলুমকারী বিদায় হয়েছে, কিন্তু জুলুম বন্ধ হয়নি। দিনাজপুরে গোর-এ শহীদ ময়দানে কর্মী সম্মেলনে এসব কথা বলেন ডা. শফিকুর রহমান।

জামায়াতের আমির বলেন, দেশে প্রতিটি খুন, চাঁদাবাজি, লুটপাট ও ঘুসের বিচার হতে হবে। না হলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে না। যারা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান দিয়ে এই দেশকে মুক্ত করেছেন, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। আমরা তরুণদের হাতে দেশ তুলে দিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে তারা (ভারত) গোলাম বানাতে চেয়েছিল। আর শেখ হাসিনা তাদের এজেন্ট। তাই তারা শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, তারা আমাদের ১১ শীর্ষ নেতাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে। এই দিনাজপুরের একজন বিচারক বলতেন, তিনি না কি শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ। কিন্তু আমরা বলি তিনি শপথ ভঙ্গের বিচারপতি। তার বিরুদ্ধে এ কারণেই ফৌজদারি মামলা হতে পারে।

শাপলা চত্বরের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বলে, শাপলা চত্বরে নাকি কোনো আলেমকে হত্যা করা হয়নি। সেখানে না কি আলেমরা রং ছিটিয়ে দিয়েছেন। কতটা নির্লজ্জ হলে একজন প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলতে পারেন। তারা মনে করেছিল জামায়াতের কর্মীদের গুম-খুন করে মাটির নিচে পাঠিয়ে দেবে। কিন্তু আজ তারা কই? তারা দেশের বন্যাদুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বাঁধা দিয়েছে। তারা নিজেরাও কিছু করেনি, আমাদেরও করতে দেয়নি।

হিন্দু ধর্মের লোকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখানে অন্য সম্প্রদায়ের দুজন মানুষ বক্তব্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, এমন একটা বাংলাদেশ চাই যেখানে আতঙ্ক থাকবে না। নির্বাচনের পর আর হামলা-মামলা হবে না। আমরা সনাতন ধর্মের মানুষ আতঙ্ক মুক্ত থাকতে পারব। আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আপনারা এমন একটি দল খুঁজেন যারা আপনাদের নিরাপত্তা দিতে পারবে। একটু বিবেক দিয়ে খুঁজলেই পাবেন।

তিনি আরও বলেন, রংপুরের পীরগঞ্জে গরু চরি করে, জমি দখল করে হিন্দুদের বাড়িতে আগুন দিয়ে কোনো তদন্ত ছাড়াই শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বললেন জামায়াত অগ্নিসংযোগ করেছে। কিন্তু দুদিন পরই জুলুমের স্বীকার হিন্দুরা বললেন, এখানে জামায়াতরা আসেনি।

জামায়াত আমির আরও বলেন, তারা বলে, জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আর বাড়ি থেকে বের হতে পারবে না। কিন্তু আজ দেখেন, এই সমাবেশে এক পাশে পুরুষ, আরেক পাশে হাজার হাজার নারী। আমরা বলি, জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরও দুটি জিনিস নিয়ে চলাফেরা ও কর্ম করবে। আর তা হলো সম্মান ও নিরাপত্তা। যা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ছিল না।

জামায়াতে ইসলামী দিনাজপুর জেলা শাখার আমির অধ্যক্ষ আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রী কমিটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রী কর্ম পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা মমতাজ উদ্দিন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান হেলাল ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন।


আরও খবর



এইচএমপিভি ভাইরাসে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

করোনার পর বিশ্বের বহু দেশেই নতুন আতঙ্ক হিসেবে দেখা দিয়েছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি। সম্প্রতি চীন, জাপান, মালয়েশিয়া, ভারত সহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে এইচএমপিভি ছড়িয়ে পড়ায় বাড়ছে উদ্বেগ। দুশ্চিন্তা বেড়েছে বাংলাদেশেও।একজনের শরীরে, হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি শনাক্ত হয়েছে।

তবে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন বলেন, এই ভাইরাস বহু আগেই দেশে শনাক্ত হয়েছে। তাই আতঙ্কিত না হয়ে থাকতে হবে সতর্ক। যেমন- সর্দি, কাশি, জ্বর যদি হয় মাস্ক ব্যবহার করা, অন্যদের থেকে নিজেকে দূরে রাখা, সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ইত্যাদি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললেই হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসির গবেষণা বলছে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত ব্যক্তির সর্দিকাশি, শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়া হতে পারে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. তুষার মাহমুদ বলেন, ফুসফুস ও শ্বাসতন্ত্রে আক্রমণকারী এই ভাইরাস শিশু, বয়স্ক আর গর্ভবতীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া যাদের শ্বাসকষ্ট আছে তাদের সতর্ক থাকতে হবে বেশি। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যেন নিউমোনিয়া না হয়ে যায় সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এইচএমপিভিতে মৃত্যু ঝুঁকি নেই বললেই চলে। তাই কোভিডের সময়কার মতোই স্বাস্থ্যবিধি মানার পরামর্শ তাদের।


আরও খবর

বছরে ক্যানসারে ৬০ লাখ মানুষের মৃত্যু

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




জাতীয় সরকার ছাড়া জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা সম্ভব নয়

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

জাতীয় সরকার ছাড়া জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা সম্ভব নয় মন্তব্য করে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, জাতীয় ঐক্য এবং সংহতির জন্য জাতীয় সরকার গঠনের লক্ষ্যে নতুন করে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে হবে।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে পেশাজীবী অধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জন-আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে ধাবিত হচ্ছে অভিযোগ করে ডাকসুর সাবেক ভিপি বলেন, গঠনের পর থেকে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে অন্তর্বতী সরকারের উপদেষ্টারা। সরকারের মধ্যে পরিবর্তন এনে রাজনৈতিক দলগুলোর সমন্বয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে। নির্বাচন ডিসেম্বরে বা জুনে যখনই হউক; জাতীয় সরকার ছাড়া কোনো সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। যে রাজনৈতিক দল জাতীয় সরকারে যাবে না, জনগণই তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। ৫ আগস্টের পরেই জাতীয় বা সর্বদলীয় সরকার গঠন জরুরি ছিল। কিন্তু সেটা করা হয় নাই। অন্তবর্তীকালীন সরকার নাম দিয়েই সরকারকে দুর্বল করা হয়েছে। এখন সরকার ও রাজনৈতিক দল মুখোমুখি দাঁড়াচ্ছে। এখন এই অবস্থা যদি চলতে থাকে তবে এই বিভাজনই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের সুযোগ করে দিবে।

আওয়ামী লীগকে নিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যদি সুযোগ পায়, তাহলে কিন্তু কাউকে ছাড়বে না। আওয়ামী লীগকে কামব্যাক করানোর জন্য ন্যাশনাল, ইন্টারন্যাশনাল অনেক এজেন্ট কাজ করবে, ফান্ড দেবে। কাজেই ছাত্রসহ সব রাজনৈতিক দলকে বলব, আওয়ামী লীগের প্রশ্নে আপনাদের অবস্থান পরিষ্কার করুন এবং করতেই হবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে কোনো ছাত্রকে আমরা শক্ত অবস্থানে দেখছি না। এ বিষয়ে ছাত্র সংগঠনগুলোর ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন চালানোর দরকার ছিল। কিন্তু বুঝতে পারছি না, তারা কেনো আওয়ামী লীগের প্রশ্নে একটা সুবিধাবাদী অবস্থায় আছে।

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রতি প্রশ্ন রেখে নুর বলেন, নির্বাচনে প্রত্যেক প্রার্থী ৮ থেকে ১০ কোটি টাকা খরচ করে। তারা ধান্দা করার জন্যই টাকা খরচ করে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন সংস্কারে যারা কাজ করছেন, তারা কালো টাকা আর পেশিশক্তি ব্যবহার বন্ধে কি কাজ করেছেন আমাদের সেটা জানা নাই। নির্বাচনে প্রার্থী হতে হলে নূন্যতম একটি শর্ত রাখতে হবে। আর নির্বাচন কমিশনকেই প্রার্থীর পোস্টারসহ নূন্যতম খরচ দিতে হবে। এ সময় তিনি উপদেষ্টাদের ভূমিদস্যু এবং লুটেরা দুইটি গ্রুপের বৈঠকের অভিযোগ তোলেন।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান সরকারের উদ্দেশে বলেন, কেন উপদেষ্টারা বিএনপিকে বলছে, তারা কি ১/১১ চায়? বিএনপি তো ১/১১ এর সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী। বরং শোনা যাচ্ছে এই সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টার আশপাশে এক-এগারোর কুশীলবরা ঘোরাফেরা করছে। বরং মানুষের মনে উদ্বেগ যে, এ সরকার ব্যর্থ হয়ে আরেকটি এক-এগারো সৃষ্টি করে কি না।

তিনি আরও বলেন, আমরা সরকারকে বলবো, ব্যর্থ হবেন না। সব রাজনৈতিক দল ও গণঅভ্যুত্থানের শক্তিকে নিয়ে বসুন। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রোডম্যাপ প্রকাশ করুন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করার ফলাফল ভাল হবে না।

সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই সরকার গত সাড়ে ৫ মাসে সফলতার মুখ দেখতে পারেনি। বরং পদে পদে ব্যর্থ হয়েছে। এখনো কেনো শেখ পরিবার, আওয়ামী হাইকমান্ড ও তৃণমূল থেকে আওয়ামী পান্ডাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না? কেনো শহীদ পরিবার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে না; শহীদ ও আহতদের সঠিক তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে না? কেনো নিত্যপণ্যের দাম না কমিয়ে, ভ্যাট-ট্যাক্স বাড়ানো হলো? সরকারের এসব ব্যর্থতা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে উপদেষ্টারা।

এসময় পেশাজীবী অধিকার পরিষদের সভাপতি ডা. জাফর মাহমুদের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর সদস্য আবু হানিফ, অ্যাডভোকেট নুরে এরশাদ সিদ্দিকী, হাবিবুর রহমান রিজু প্রমুখ।


আরও খবর



গুলশান-২ এড়িয়ে চলার পরামর্শ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ঢাকার এমআরটি লাইন-৫ নর্দার্ন রুটের পরিষেবা লাইন স্থানান্তর কাজের জন্য আজ রবিবার থেকে ঢাকার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

গত বুধবার ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের (রুট-৫ নর্দার্ন রুট) পরিচালক মো. আফতাব হোসেন খানের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শ দেওয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (লাইন-৫) নর্দার্ন রুট প্রকল্পের প্রস্তাবিত রুটের গুলশান-২ মেট্রো স্টেশন এলাকায় আগামী ২৬ জানুয়ারি রবিবার সকাল ৮টা থেকে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পরিষেবা লাইন স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু হবে।

পরিষেবা লাইন স্থানান্তরের কার্যক্রম চলার সময় গুলশান-২ মোড় অভিমুখী সড়কে যানজট সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সেজন্য এ পথে জনসাধারণ ও পরিবহনকে যথেষ্ট সময় নিয়ে বের হতে এবং প্রয়োজনে বিকল্প পথ ব্যবহারের অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল।

চলাচলকারীদের অসুবিধার জন্য দুঃখও প্রকাশ করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড।

সাভারের হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এমআরটি-৫ নর্দার্ন রুটে হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ১৪টি স্টেশন থাকবে।


আরও খবর

সড়কে আজও চলছে না কাউন্টারভিত্তিক বাস

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




১৬ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

দীর্ঘ ১৬ বছর পর কারাগার থেকে বের হলেন পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা বিস্ফোরক মামলায় জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা। বৃহস্পতিবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়।

এর আগে ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ জন আসামির নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল বলেন, ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। এরপরই বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।

কারগার সূত্রে জানা যায়, মুক্তি পাওয়া ১৬৮ জন বিডিআর বন্দির মধ্যে কাশিমপুর-১ থেকে ২৬ জন, কাশিমপুর-২ থেকে ৮৯ জন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি থেকে ১২ জন। আর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ৪১ জন বিডিআর বন্দি সদস্যকে মুক্তি দেওয়া হয়।

গত ১৯ জানুয়ারি পিলখানা ট্র্যাজেডির ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলা ও হত্যা মামলার বিচারক একটি রায় দেন। সেখানে নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা ছাড়া বাকিদের জামিনের আদেশ দেন।


আরও খবর

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ১৭ এপ্রিল

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫