Logo
শিরোনাম

মেট্রোরেল স্টেশনে যাত্রীদের ভিড়

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মেট্রোরেলের বাণিজ্যিক যাত্রার দ্বিতীয় দিনেও ছিল আগ্রহী মানুষের ঢল। সাধারণ মানুষের কৌতুহলের কমতি নেই। নির্দষ্ট সময়ের কারণে, আজও বহু মানুষ ট্রেনে চড়তে না পেরে ফিরে গেছেন।

আগারগাঁও কিংবা দিয়াবাড়ি দুই স্টেশনের মূল গেট থেকে যাত্রীদের লাইন গিয়ে ঠেকে প্রধান সড়কের কাছাকাছি। বেশিরভাহ যাত্রী জানান, প্রয়োজনের চেয়ে এখন ঘোরাঘুরিতে তারা বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। ১০ মিনিট পর পর সকাল আটটা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত চলে এই ট্রেন। তবে যাত্রীদের ভিড় বিবেচনায় সময় বাড়াবে কি না, তা নিয়ে পরিবর্তীতে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছে ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ। 


আরও খবর

বঙ্গবাজারে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪




ঝড়-বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে লন্ডভন্ড হয়েছে সিলেট নগরী। আবারও সিলেটে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। পাশাপাশি একই গতিতে চট্টগ্রাম অঞ্চলেও ঝড়ে আশঙ্কা রয়েছে। এসব এলাকার নদীবন্দরে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহের জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসের এসব তথ্য জানা যায়।

রোববার (৩১ মার্চ) রাতে সিলেট নগরে তাণ্ডব চালায় কালবৈশাখী ঝড়। এ সময় পড়ে শিলাবৃষ্টিও। প্রায় আধাঘণ্টা ধরে চলা দমকা হাওয়ায় অনেক বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর শিলাবৃষ্টিতে গাড়ির গ্লাস ও টিনের চাল ফুটো হয়ে যায়।

এদিকে সোমবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

প্রথম দিনের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে-চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকলেও রাতে সামান্য কমবে।

নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলাসহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তাপপ্রবাহ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। এ ছাড়া জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে এসব অঞ্চলে অস্বস্তি বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

দ্বিতীয় দিনে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কাও রয়েছে। এ ছাড়া দেশের অন্য জায়গায় আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়বে।

তৃতীয় দিনে সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি সম্ভাবনা রয়েছে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়বে।


আরও খবর

১৫টি রুটে যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

বেড়েছে ঋণ পরিশোধের চাপ

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




নওগাঁয় নিয়ম-নীতি অমান্য করে সরকারী প্রকল্পে দেয়া হচ্ছে কাদা-মাটি

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর মহাদেবপুরে নিয়ম-নীতি অমান্য করে সরকারী প্রকল্পে দেয়া হচ্ছে কাদা-মাটি। এমনকি

সরকারী স্থাপনার ক্ষতি করেই সরকারী প্রকল্পে দেওয়া হচ্ছে কাদা-মাটি। ফলে এক দিকে যেমন লাখ লাখ টাকা ব্যয় করে সরকারী স্থাপনা দূর্বল হচ্ছে অপরদিকে চরম দূর্দশার সম্মুখিন হচ্ছেন সর্ব-সাধারণ।প্রকল্পও হচ্ছে দূর্বল বা হালকা। সংশ্লিষ্টরা সরকারী প্রকল্পে মাটি দেয়ার নাম করে আইন ভেঙ্গে সে মাটি অন্যত্র বিক্রি করে দিচ্ছেন। তাদের দেখাদেখি অন্যরাও আইন ভেঙ্গে মাটি কাটায় উৎসাহিত হচ্ছেন। দিনের পর দিন এই অবস্থা চলে আসলেও এর সমাধানে এগিয়ে আসছে না কেউ। প্রশাসন বলছেন সরকারি প্রকল্পের স্বার্থে ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছেনা।

সরকারি প্রকল্পের নাম করে উপজেলার ৩ ফসলী জমি কেটে, মজা-পুকুরের গলামাটি তুলে, সরকারি পাকা রাস্তা ঘেঁষে, এমনকি সদ্য নির্মিত সরকারী ব্রিজের বেজমেন্ট কেটে এবং সরকারী নদী ও খাড়ি থেকে মাটি কেটে নিয়ে ইট ভাঁটায় বিক্রি করছেন একটি চিহ্নিত চক্র। দিন-রাত মাটিবাহী ট্রাক্টর ও ট্রাক চলাচল করায় পাকা রাস্তাগুলোর উপর ঘন ধূলার স্তর পরে গেছে। একটু পানি পড়লেই কাদা-মাটিতে সয়লাব হয়ে যাচ্ছে রাস্তাগুলো। এছাড়া প্রকল্পে কাদা-মাটি দেয়ায় জনসাধারণের চলাচল ও দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পাদন দূরুহ হয়ে পড়ছে।

গত ১ মার্চ বিকেলে মহাদেবপুর উপজেলার উত্তরগ্রাম ইউনিয়ন এর সুলতানপুর গ্রামের একটি মজা-পুকুর থেকে গলা মাটি ভ্যেকু মেশিন দিয়ে তুলে খোলা ট্রাক্টরে করে পরিবহণ করছিলেন কালু ও তার সঙ্গীরা। তারা জানান, উপজেলা সদরের গরু হাটিতে মাটি ভরাটের সরকারী প্রকল্পে মাটি দেয়া হচ্ছে। ঐসময় স্থানিয় সংবাদকর্মীরা বিষয়টি মহাদেবপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবু বক্কার সিদ্দিক কে জানালে তিনি ও মহাদেবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান সোহাগ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে পুকুর মালিক ও ভ্যেকু মালিকের প্রত্যেকের ৫০ হাজার টাকা করে এবং ৪ জন ট্রাক্টর মালিকের প্রত্যেকের ১৫ হাজার টাকা করে মোট ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। কিন্তু পরে ঐ প্রকল্পের পুরোটাই কাদামাটি দিয়ে ভরাট করা হয়। জানতে চাইলে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জানান, এখন বালু উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। তাছাড়া খরচ বেশি হওয়ায় বালুর পরিবর্তে মাটি দেয়া হচ্ছে।

৭ মার্চ এই চক্র উপজেলার উত্তরগ্রাম ইউনিয়নের দোহালী-চকজোথহরি পাকা সড়কের চকশিবরামপুরে চকদোরাই সরকারি খাড়ির উপর সদ্য নির্মিত ৪৫ মিটার দীর্ঘ ব্রিজের বেজমেন্ট কেটে ও ব্রিজের গা ঘেঁষে ভ্যেকু মেশিন দিয়ে ৩০ ফুট গভীর করে মাটি কেটে অসংখ্য ট্রাক্টর যোগে পরিবহণ করে নিয়ে যায়। তারা ওই খাড়ির উঁচু পাড় কেটে ফেলে। কয়েক দিন ধরে প্রকাশ্য দিবালোকে এই খাড়ির মাটি কেটে নিয়ে গেলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি কেউ। জানতে চাইলে মাটি ব্যবসায়ী কালু জানায়, গরু হাটির সরকারী প্রকল্পে এই মাটি দেয়া হচ্ছে। এখানে মাটি ভরাটের জন্য ১৪ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হলেও সরকারী খাড়ি থেকে কেনো মাটি চুরি করতে দেয়া হবে, অথবা কেনো বালির পরিবর্তে কাদামাটি দেয়া হবে তা নিয়ে দেখা দিয়েছে জনমনে নানা প্রশ্ন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারী উপজেলার চাঁন্দাশ ইউনিয়নের চাঁন্দাশ গ্রামে সরকারী পাকা সড়ক সংলগ্ন একটি পুকুরের বিশাল পাড়ের গাছপালা কেটে ফেলে পুকুর সম্প্রসারণ করে মাটি কেটে ট্রাক্টর যোগে পরিবহণ করছিলেন এই এলাকার নান্নু নামে এক মাটি ব্যবসায়ী। এই পুকুরের কাদামাটি তুলে পুকুর পূণ:খনন করে সেগুলো দিনরাত পরিবহণ করায় মহাদেবপুর-ছাতড়া-রহনপুর আঞ্চলিক পাকা সড়ক কাদায় সয়লাব হয়ে যায়। ব্যক্তি মালিকানাধীন এই পুকুরের পাড় ভেঙ্গে যাওয়ায় সরকারী পাকা রাস্তা রক্ষার জন্য ইতিপূর্বে সরকারী টাকা ব্যয় করে পাকা গাইড ওয়াল নির্মাণ করে দেয়া হয়। কিন্তু পূণ:খনন করায় সে গাইড ওয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিষয়টি উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) রিফত আরাকে জানানো হলে তিনি সেখানে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাকে পাঠান। পরে সহকারি কমিশনার (ভূমি) জানান, ঐ মাটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্পে যাচ্ছে। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ প্রকল্পের নাম করে এখান থেকে মাটি কেটে বিভিন্ন ইট ভাঁটায় বিক্রি করা হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রায় দু'শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে আত্রাই নদী ড্রেজিং ও বাঁধ পূণ:নির্মানের কাজ করছে। চুক্তি অনুযায়ী ঠিকাদার অন্যস্থান থেকে মাটি এনে বাঁধ পূণ:নির্মাণ করবেন। কিন্তু ঠিকাদারের লোকজন প্রচলিত আইন না মেনে বা আইন অমান্য করে একের পর এক স্থান থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে প্রকল্পের কাজ করছেন। এর আগে এই প্রকল্পের জন্য মহিষবাথানে পাকা সড়ক সংলগ্ন, দেবীপুর, আদ্যাবাড়ি, পন্ডিতপুর প্রভৃতি স্থানে ৩ ফসলী জমি গভীর করে কেটে ও পুকুর খনন করে মাটি সংগ্রহ করা হয়েছে। এমন কি নদীর ড্রেজিং করা লাল কাদামাটি তুলেও এই বাঁধে দেয়া হয়েছে। যার ফলে একটু বৃষ্টি হলেই পুরো বাঁধ কাদায় কাদাময় হয়ে থাকে। ফলে বাঁধের উপর দিয়ে সব রকম যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি পাড়ের আশে-পাশের এলাকায় বসবাসরত লোকজন বাঁধের উপর দিয়ে পায়ে হেঁটেও চলাচল করতে পারেন না। বর্ষার সময় তারা এক রকম গৃহবন্দী অবস্থায় দিন যাপন করেন।

স্থানীয়রা বলছেন, সরকারী প্রকল্পে ঠিকাদার বৈধভাবে মাটি দিতে বাধ্য। এজন্য তিনি উপযুক্ত দাম পাবেন। তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আইনগত ভাবে মাটি কাটার অনুমতিও নিতে পারেন। কিন্তু তা না করে বে-আইনীভাবে সরকারী প্রকল্প কেন পরিচালিত হবে তার কোন ব্যাখ্যা দিতে পারছেন না কেউ। এনিয়ে জনমনে দারুন ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সরকারী প্রকল্পে সরকারী আইন ভেঙ্গে কাজ হওয়াকে সরকারী যন্ত্রের চরম ব্যর্থতা বলেই মনে করছেন অনেকে।


আরও খবর



মেসি নৈপুণ্যে স্বস্তির জয় পেল মায়ামি

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

সময়টা ভালো যাচ্ছিলো না ইন্টার মায়ামির। শেষ পাঁচ ম্যাচের একটাতেও জিততে পারেনি তারা। শেষ ম্যাচে গোল করেও মেসি জেতাতে পারেননি দলকে। তবে আজ আর ভুল করেননি, গোল করে, করিয়ে মায়ামির ব্যর্থতার বৃত্ত ভেঙে দিলেন তিনি।

রোববার সকালে মেজর সকার লিগে কানসাস সিটির বিপক্ষে তাদের ঘরের মাঠে খেলতে নামে ইন্টার মায়ামি। দারুণ লড়াই হলেও শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সফরকারীরা। এ জয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষস্থান ফিরে পেয়েছে মায়ামি। ৯ ম্যাচে পয়েন্ট ১৫।


চোটের কারণে টানা পাঁচ ম্যাচ খেলতে পারেননি মেসি। মন্তেরির বিপক্ষে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের ম্যাচ দিয়ে দ্বিতীয়ার্ধে ফিরলেও সেদিন পুরোপুরি ছন্দে দেখা যায়নি আর্জেন্টাইন অধিনায়ককে। তবে আজ ম্যাচের শুরু থেকেই মেসি ছিলেন উজ্জ্বল। তাতে আলোর মুখ দেখে মায়ামিও।

তবে কানসাসের মাঠে প্রায় ৭৩ হাজার দর্শকের সামনে শুরুতে পিছিয়ে পড়ে মেসির মায়ামি। ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই বাঁ প্রান্ত দিয়ে এরিক টমির গোলে এগিয়ে যায় এসকেসি। অবশ্য সমতায় ফিরতে খুব একটা অপেক্ষা করতে হয়নি মায়ামিকে। মেসির সুবাদে দ্রুত ফেরে সমতায়।

ম্যাচের ১৮তম মিনিটে মেসির অসাধারণ অ্যাসিস্টে দলকে সমতায় ফেরান গোমেজ। এরপর আরো বেশকিছু আক্রমণ করলেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি মায়ামি। প্রথমার্ধের বাকি সময়ে তেমন কোনো জোরালো আক্রমণ না হওয়ায় সমতায় থেকে বিরতিতে যায় দুদল।

 

তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই মায়ামিকে এগিয়ে দেন মেসি। ৫১ মিনিটে গোলের দেখা পান বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা। ডেভিড রুইজের কাছ থেকে বক্সের বাইরে বল পেয়ে চোখ ধাঁধানো শটে বল জালে জড়ান তিনি। চলতি মৌসুমে মায়ামির হয়ে ৫ ম্যাচে যা মেসির পঞ্চম গোল, সাথে আছে পাঁচ অ্যাসিস্টও।

এগিয়ে যাওয়ার আনন্দটা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি মায়ামির। ৫৮ মিনিটে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোলে কানসাসকে সমতায় ফেরান টমি। ২-২ সমতায় খেলা তখন জমে ক্ষীর। জয়সূচক গোলের জন্যে দুই দলই চালাতে থাকে একের পর এক আক্রমণ।

তবে সব সংশয় উড়িয়ে দেন লুইস সুয়ারেজ। ৭১ মিনিটে অবশ্য কানসাস সমর্থকদের উল্লাস থামিয়ে মায়ামিকে আবার এগিয়ে দেন


আরও খবর



চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে উদযাপিত হলো ঈদুল ফিতর

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে চাঁদপুরের বিভিন্ন উপজেলার অর্ধশত গ্রামে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১০ এপ্রিল) সকাল ৯টায় হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফ মাঠে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

এ জামাতে ইমামতি করেন মাওলানা জাকারিয়া চৌধুরী। অন্যদিকে সাদ্রা হামিদিয়া ফাজিল মাদরাসা মাঠে সকাল সাড়ে ৯টায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ইমামতি করবেন মাওলানা আরিফুল্লাহ চৌধুরী।

এদিকে, সকাল ৯টায় জেলার ফরিদগঞ্জ টোরামুন্সিরহাট বাজার জামে মসজিদেও মাওলানা মাহবুবুর রহমান।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা, সমেশপুর, অলিপুর, বলাখাল, মনিহার, প্রতাপুর, বাসারা, ফরিদগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীপুর, কামতা, গল্লাক, ভুলাচোঁ, সোনাচোঁ, উভারামপুর, উটতলি, মুন্সিরহাট, কাইতাড়া, মূলপাড়া, বদরপুর, আইটপাড়া, সুরঙ্গচাইল, বালিথুবা, পাইকপাড়া, নূরপুর, সাচনমেঘ, শোল্লা, হাঁসা, গোবিন্দপুর, মতলব উত্তর উপজেলার দশানী, মোহনপুর, পাঁচানী এবং কচুয়া ও শাহরাস্তি উপজেলার আরও কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা এ ধর্মীয় উৎসবে সামিল হোন।

এর আগে গত ১১ মার্চ সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পবিত্র রোজা পালন শুরু করেন এসব মানুষ।

চাঁদপুরে হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরীফের পীরজাদা পীর ড. বাকীবিল্লাহ মিশকাত চৌধুরী জানান, এ দেশে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও দুই ঈদ পালনের প্রবর্তক মরহুম মাওলানা ইসহাক (রহ.)। ১৯২৮ সাল রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপনের নিয়ম চালু করেন। তারপর থেকে সেই ধারা দেশের বিভিন্ন দরবার শরীফের পীরের অনুসারি এবং সচেতন মুসল্লিরা পালন করছেন।

উল্লেখ্য, বিগত ১৯২৮ সালে জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা দরবার শরীফের মরহুম পীর মাওলানা ইসহাক (রহ.) প্রথমে তার নিজ গ্রামে এবং পরে তার অনুসারীরা এমন নিয়ম মেনে রোজা রাখা শুরু করেন। সেই ধারাবাহিকতায় ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা উদযাপন করছেন তারা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, শাহরাস্তি এবং মতলব উত্তর উপজেলা মিলিয়ে প্রায় অর্ধশত গ্রামে প্রায় শতাব্দিকাল ধরে এভাবে রোজা এবং ঈদ উদযাপন হচ্ছে।


আরও খবর



কেমন থাকবে ঈদের দিনের তাপমাত্রা

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

একমাস সিয়াম সাধনা শেষে আগামীকাল বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে। তীব্র গরমের মধ্যে রোজা শেষে ঈদের দিনের আবহাওয়া কেমন থাকবে সে বিষয়ে আগ্রহ সবার।

বুধবার (১০ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. শামীম হাসান ভূইয়াঁ ঈদের দিনের আবহাওয়া নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন।

আবহাওয়াবিদ ড. শামীম হাসান ভূইয়াঁ বলেন, ঈদের দিনের আবহাওয়া পরিস্থিতি ভালো থাকবে। শুষ্ক আবহাওয়ায় এবারের ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে। তবে আবহাওয়া শুষ্ক থাকলেও তীব্র গরমের শঙ্কা নেই।

তিনি বলেন, ঈদের দিন সন্ধ্যার আগে অথবা পরে কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কুমিল্লা, চাঁদপুর ও সিলেটের কিছু জায়গায় সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া আগামীকালের পর থেকে আবারও তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে।

ড. শামীম আরো বলেন, গতকালের রেকর্ড অনুযায়ী ৭ জেলায় মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আগামীকাল অর্থাৎ ঈদের দিনও এই সাত জেলায় তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


আরও খবর

১৫টি রুটে যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

বেড়েছে ঋণ পরিশোধের চাপ

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪