Logo
শিরোনাম

নিলীমা দাসের শুভ জন্মদিন

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ |

Image
এড. মৃণাল কান্তি দাসের সহধর্মিণী নিলীমা দাসের জন্মদিন



আরও খবর

বালুচরে শীতের পাঞ্জাবি-কটি

বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23




কেমন আছেন ভাষা সৈনিক অধ্যাপক মুহাম্মদ লুৎফর রহমান মল্লিক

প্রকাশিত:বুধবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ |

Image
  1. মাহবুবুল আলম রিপন (স্টাফ রিপোর্টার):

হাতে গোণা যে ক'জন মানুষকে এখনো গুরুজন বলে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে ইচ্ছে করে তাদের মধ্যে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও ভাষা সৈনিক অধ্যাপক মুহাম্মদ লুৎফর রহমান মল্লিক (ডলার মল্লিক) চাচা অন্যতম। প্রিয়ভূমি ধামরাইয়ের এই কৃতি সন্তান পঞ্চাশের দশকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে রাজশাহী কলেজের একজন তুখোড়  ছাত্রনেতা হিসাবে প্রগতিশীল ও বামধারার রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রভাষার দাবি রাজশাহীর ছাত্র জনতার মাঝে ছড়িয়ে দিতে এবং সংস্কৃতির অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে অনন্য অবদান রেখেছেন। যা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ হয়েছে। রাজশাহীর ঐতিহাসিক ভুবন মোহন পার্কে নির্মিত ভাষা সৈনিক স্মারক স্মৃতিস্তম্ভে তাঁর নাম সগৌরবে স্থান পেয়েছে। পেশাগত জীবনে অধ্যাপনা করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ে কাজ করেছেন। ব্যাংকিং সেক্টরে দ্বায়িত্ব পালন করেছেন। দেশের অর্থনীতিবিদদের সংগঠনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। এখন অবসর জীবন যাপন করছেন। এই মানুষটির কাছে গেলে মনে হয় খর রৌদ্রে বটের ছায়ায় বিশ্রাম নিচ্ছি। তিনি শুধু আমাদের গুরুজন নন, অকৃত্রিম শুভাকাঙ্ক্ষীও বটে। দেখা হলেই বুকে জড়িয়ে ধরে আদর করেন, কপালে একটা চুমু দেন। ত্রিকালদর্শী এই গুণী মানুষটির স্নেহ সান্নিধ্যে সময় কাটাতে পারাটাও সৌভাগ্যের। তাঁর  পাশে বসলে অনায়াসে ঘুরে আসা যায় ইতিহাসের নানা বাঁকে। আলাপচারিতায় তাঁর জ্ঞানগর্ভ কথাবার্তা সেদিন শুনছিলাম আর অনুপ্রাণিত হচ্ছিলাম। প্রখর জীবন বোধের মানুষ অধ্যাপক মুহাম্মদ লুৎফর রহমান মল্লিক। এমন জ্ঞানী প্রাজ্ঞজনের মুখোমুখি মাঝে মধ্যে বসলে নিজেকে বিশুদ্ধ করার তালিম পাওয়া যায়। আমাদের জাতীয় চেতনার স্মারক অমর একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমাদের ধামরাইবাসীর অহংকার ও গর্বের প্রতিক ইতিহাসের জীবন্ত কিংবদন্তি অধ্যাপক এল. আর. মল্লিকের প্রতি অতল শ্রদ্ধা জানাই আর প্রার্থনা করি তিনি শতায়ু হোন..


আরও খবর



আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস

প্রকাশিত:বুধবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আজ, শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। মাতৃভাষা আন্দোলনের ৭২ বছর। জাতিসঙ্ঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা (ইউনেস্কো) মহান দিনটির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি দেয়ার পর থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে দিবসটি পালিত হচ্ছে। 

বাঙালি জাতির জন্য এই দিবসটি হচ্ছে চরম শোক ও বেদনার। অন্যদিকে মায়ের ভাষা বাংলার অধিকার আদায়ের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত। যেকোনো জাতির জন্য সবচেয়ে মহৎ ও দুর্লভ উত্তরাধিকার হচ্ছে মৃত্যুর উত্তরাধিকার-মরতে জানা ও মরতে পারার উত্তরাধিকার। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদরা জাতিকে সে মহৎ ও দুর্লভ উত্তরাধিকার দিয়ে গেছেন

১৯৫২ সালের এদিনেবাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে এদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) ছাত্র ও যুবসমাজসহ সর্বস্তরের মানুষ ওই সময়ের শাসকগোষ্ঠীর চোখরাঙানি ও প্রশাসনের ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজপথে নেমে আসে। মায়ের ভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে দুর্বার গতিতে পাকিস্তানি শাসকদের শঙ্কিত করে তোলায় সেদিন ছাত্র-জনতার মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে সালাম, জব্বার, শফিক, বরকত ও রফিক গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন।

আজ সরকারি ছুটি। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সঠিক নিয়মে, সঠিক রঙ ও মাপে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে। দিবসটি পালন উপলক্ষে জাতীয় অনুষ্ঠানের সাথে সঙ্গতি রেখে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আজিমপুর কবরস্থানে ফাতেহা পাঠ ও কুরআনখানির আয়োজনসহ দেশের সব উপাসনালয়ে ভাষাশহীদদের রূহের মাগফিরাত কামনায় প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে।

এছাড়া বাংলাদেশ মিশনগুলো শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাণী পাঠ, বঙ্গবন্ধু ও ভাষা আন্দোলন বিষয়ক আলোচনা সভা, পুস্তক ও চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। যেখানে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং বাঙালি অভিবাসীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।

দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়কদ্বীপ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাজনক স্থানে বাংলাসহ অন্যান্য ভাষার বর্ণমালা সংবলিত ফেস্টুন দ্বারা সজ্জিত করা হয়েছে। একুশের বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার এবং ভাষাশহীদদের সঠিক নাম উচ্চারণ, শহীদ দিবসের ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা, শহীদ মিনারের মর্যাদা সমুন্নত রাখা, সুশৃঙ্খলভাবে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ ইত্যাদি জনসচেতনতামূলক বিষয়ে সরকারি ও বেসরকারি গণমাধ্যমগুলো প্রয়োজনীয় প্রচারের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

সংবাদপত্রগুলোয় ক্রোড়পত্র প্রকাশের ক্ষেত্রে ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদানের বিষয়টি বিশেষভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো একুশের বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করছে।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করছেন। এছাড়াও কালো ব্যাজ ধারণ, প্রভাতফেরি সহকারে আজিমপুর কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও শ্রদ্ধা জানানো হবে।

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি নিয়েছে। দুই দিনব্যাপী আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, বঙ্গবন্ধু ভবনসহ সারা দেশে সংগঠনের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা ও কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ এবং প্রভাতফেরি। এছাড়াও কাল ২২ ফেব্রুয়ারি বেলা ৩টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করবেন।

 


আরও খবর



পদত্যাগ করলেন ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়েহ দেশটির রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আব্বাসের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। মূলত গাজায় চলমান ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছে তার সরকার।

বার্তা সংস্থা এএফপি ও কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন বলা হয়েছে, আজ সোমবার মোহাম্মদ শাতায়েহ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা এবং গাজায় নজিরবিহীন গণহত্যার প্রতিবাদে তার সরকারের পদত্যাগপত্র জমা দেন।

মোহাম্মদ শাতায়েহ বলেছেন, আমি প্রেসিডেন্টের (মাহমুদ আব্বাস) কাছে সরকারের পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। তিনি আরও বলেছেন, মূলত পশ্চিম তীর ও জেরুসালেমে নজিরবিহীন উত্তেজনা ও গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ, গণহত্যা ও অনাহারের আলোকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের এই প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, আমি পরবর্তী পর্যায় দেখতে পাচ্ছি, যেখানে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জগুলোর জন্য নতুন সরকারি ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রয়োজন যা গাজায় উদ্ভূত নয়া বাস্তবতাকে আমলে নেবে ও ফিলিস্তিনি ঐক্যের ওপর ভিত্তি করে ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তুলবে এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনিদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে।

শাতায়েহের সরকারের এই পদত্যাগ এমন এক সময়ে ঘটল যখন, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ওপর যুদ্ধ পরবর্তী গাজাসহ পুরো ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে শাসন কার্যক্রম চালানোর জন্য রাজনৈতিক একটি কাঠামো দাঁড় করানোর চাপ বাড়ছে।


আরও খবর

রেকর্ড ব্যবধানে পুতিনের বিজয়

সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪




মোরেলগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

এম.পলাশ শরীফ, নিজস্ব প্রতিবেদক:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে দুই বীর মুকিক্তযোদ্ধার পরিবারকে হয়রানির অভিযোগে  ভূক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন।

বুধবার বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মোরেলগঞ্জ উপজেলা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার সানকিভাঙ্গা গ্রামের মো. শাহ আলম হাওলাদার, সাবেক কমান্ডার মো. তৈয়েবুর রহমান সেলিম, এ্যাড. হেমায়েত উদ্দিন, স্কুল শিক্ষক মো. কামরুজ্জামান নাসিরসহ ৪ পরিবারের সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ আলম হাওলাদার বলেন, ৬০-৭০ বছর পূর্বে থেকে তাদের পৈত্রিক সূত্রে ভোগ দখলীয় .২৩ শতক জমি প্রতিবেশি লিয়াকত হোসেন হাওলাদার ও তার স্ত্রী বহিরাগত লোকজন নিয়ে দখলের চেষ্টা করে মাটি কেটে ভেড়িবাঁধ দেয়। এতে তাদের ফসলী জমির কয়েক লাখ টাকার ক্ষতি স্বাধন করে। লিয়াকত আলী এলাকায় প্রভাব খাটিয়ে মসজিদের জমি, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জমি ইতোমধ্যে দখলের চেষ্টা করছে। এলাকার সাধারণ মানুষকে একের পর এক হয়রানি করে আসছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ আলম হাওলাদারের ভাইয়ের ছেলে স্কুল শিক্ষক কামরুজ্জামান নাসিরকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারটি লিয়াকত হাওলাদারের হয়রানির হাত থেকে উর্দ্ধতন প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।  


আরও খবর



অতিদ্রুত রাজাকারদের তালিকা প্রকাশ : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের ২০ বছর পূর্তি ও অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘তালিকা প্রণয়ণ করা হচ্ছে, গ্রামপর্যায় থেকে শুরু করে শহর পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অতিদ্রুত রাজাকারদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।’

শুক্রবার (৮ মার্চ) বিকালে টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের ২০ বছর পূর্তি ও অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

মোজাম্মেল হক আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজাকারদের জেলে ভরেছিলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তাদের মুক্তি দিয়েছেন। এরপর আমরা ক্ষমতায় এসে তাদের বিচার করছি। রাষ্ট্র কখনও রাজাকারদের বিচার করতে দায় নেবে না। যদি কেউ অভিযোগ করে তাহলে তদন্ত করে বিচারের আওতায় আনা হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্র কখনও রাজাকারদের বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। যারা প্রধান রাজাকার ছিল তাদের বিচার করা হচ্ছে। আর যাদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম চলমান। তবে রাষ্ট্র ইচ্ছাকৃতভাবে বিচার করবে না।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফরহাদ হোসেন, উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ আর এম সোলাইমান, টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নাফিসা আক্তার প্রমুখ।


আরও খবর