Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় বিষাক্ত সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় বিষাক্ত সাপের কামড়ে মাহতাফ আলী (৫৯) নামের এক বৃদ্ধ কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার ২২ জুন সকালে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার উত্তরগ্রাম ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামে সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রুহুল আমিন। নিহত মাহতাব আলী ঐ গ্রামের মৃত মোবারক আলী মন্ডলের ছেলে। 

জানা যায়, শনিবার সকাল ৯ টারদিকে মরিচের ক্ষেতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি বের করে দিতে যায় কৃষক মাহতাব আলী। সেখানে একটি বিষধর সাপ তার পায়ে কামড় দেয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে মহাদেবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ১১ টারদিকে তার মৃত্যু হয়।

সাপে কেটে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রুহুল আমিন বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করে মৃতদেহ পরিবার (স্বজনদের) নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধের ‘ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ-মানববন্ধন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

স্থায়ী ক্যাম্পাস না থাকায় নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ করার ‘ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপূরে মেডিকেল চত্বর থেকে শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের মুক্তির মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুুষ অংশ নেয়।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত নওগাঁ মেডিকেল কলেজ চালুর পর থেকেই বরাবরই প্রশংসনীয় ফলাফল অর্জন করেছে। বড় মেডিকেল কলেজগুলোর মতো প্রায় সব সুবিধা থাকার পরও শুধু স্থায়ী ক্যাম্পাস না থাকার কারণে এটি বন্ধের অনেক অপচেষ্টা চলছে। তাই ষড়যন্ত্র বন্ধ করে দ্রুত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি জানানো হয়। 


আরও খবর



নওগাঁয় সড়কের পাশ থেকে ৬ জনকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁ শহর বাইপাস সড়কের বরুনকান্দি নামক এলাকায় অচেতন অবস্থায় পারে ছিলেন ৬ জন। স্থানিয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে অচেতন ঐ ৬ জনকে উদ্ধার পূর্বক নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। নওগাঁ সদর মডেল থানার এসআই হারুনুর রশিদ জানান, 

বুধবার সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ শহরের বাইপাস সড়কের বরুনকান্দি এলাকায় সড়কের পাশে ৬ জনকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে স্থানিয়রা থানায় জানালে সাথে সাথে বাইপাস সড়কের বরুনকান্দি এলাকাতে পৌছে রফিক ফিলিং স্টেশনের পাশের এলাকা থেকে ৬ জনকে স্থানিয়দের সহযোগীতায় অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভর্তি ও প্রাথমিক চিকিৎসার পর ৬ জনের মধ্যে একজন অ-স্পষ্টভাবে জানান যে, ঢাকা সাভারের হেমায়েতপুর থেকে একটি  ট্রাকে উঠে বাড়িতে ফিরছিলেন। পথে  তাদের কলা, পানি আর রুটি খাওয়ান তাদের সাথে থাকা এক যাত্রী। এর বেশি তিনি কিছু বলতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে ওরা  ৬ জন অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছিলেন। 

এ ৬ জনের কাছে মোবাইল বা টাকা পয়সা কিছু পাওয়া যায়নি। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে এরা সব খুইয়েছেন সম্ভবত বলেই ধারনা করা হচ্ছে। অচেতন ৬ জনের মধ্যে দুপুরে মোরশেদুলের জ্ঞান কিছুটা ফিরেছে।মোরশেদুল এর বাড়ি রংপুরে গঙ্গাচড়া উপজেলার কয়রাবাড়ি গ্রামে। তিনি ঢাকা সাভারের হেমায়েতপুর এলাকায় গার্মেন্টস শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। নওগাঁ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে পুলিশ।


আরও খবর



নওগাঁয় ট্রাক চাপায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁ শহর বাইপাস সড়কের খলিসাকুড়ি মোড় এলাকায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রী'র মৃত্যু হয়েছে। মর্মান্তিক এ সড়ক দূর্ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দুপুর ২টারদিকে।

নিহত স্বামী ও স্ত্রী হলেন, নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার কোলাহাট এলাকার পালসা গ্রামের আফাজ উদ্দিন (৫৬) ও তার স্ত্রী বিলকিস বানু (৪৯)। 

প্রত্যক্ষদর্শী  ও নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে আফাজ উদ্দিন তার স্ত্রী বিলকিস বিবিকে সাথে নিয়ে নওগাঁ শহর থেকে মোটরসাইকেল যোগে নিজ বাড়ি পালসা গ্রামে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে বাইপাস সড়কের খলিসাকুড়ি মোড় এলাকায় আলহেরা রাইচ মিলের সামনে পৌছালে এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সাথে তাদের মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে দূর্ঘনাস্থলেই ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে স্বামী-স্ত্রী'র মৃত্যু হয়। নওগাঁ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দূর্ঘটনাস্থলে পৌছে উদ্ধার কাজ শেষ করে মৃতদেহ থানায় নিয়ে এসেছে। এখান থেকে মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। স্বজনেরা আসলে ময়না তদন্ত শেষে মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাক ও মোটরসাইকেল টি পুলিশি (থানা) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



নারী অধিকার দুর্বল হয়েছে বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ দেশে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ দেশে নারীর অধিকার দুর্বল হয়েছে গত এক বছরে। নারীর অধিকার দুর্বল হওয়ার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তন থেকে গণতন্ত্র পিছিয়ে যাওয়ার মতো রয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের নারীবিষয়ক সংস্থা ইউনাইটেড নেশন উইমেন (ইউএন উইমেন)। ইউএন উইমেন কর্তৃক প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

ইউএন উইমেনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্বলতার সঙ্গে লিঙ্গসমতায় নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। এছাড়া অধিকারবিরোধীরা নারী অধিকারের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে দীর্ঘদিনের ঐকমত্যকে সক্রিয়ভাবে ক্ষুণ্ন করছে।

১৯৯৫ সালের বিশ্ব নারী সম্মেলনের নথির উল্লেখ করে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, প্রায় এক-চতুর্থাংশ দেশ জানিয়েছে, লিঙ্গসমতার ওপর প্রতিক্রিয়া বেইজিং প্ল্যাটফর্ম ফর অ্যাকশন বাস্তবায়নে বাধা সৃষ্টি করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পার্লামেন্টে ১৯৯৫ সালের পর থেকে নারী প্রতিনিধি দ্বিগুণ রয়েছে। তবে এখনো সংসদ সদস্যদের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ পুরুষ। ২০১০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সামাজিক সুরক্ষা সুবিধাপ্রাপ্ত নারীর সংখ্যা এক-তৃতীয়াংশ বেড়েছে। তবে ২০০ কোটি নারী ও মেয়েশিশু এখনো এমন জায়গায় বাস করে, যাদের এ ধরনের সুরক্ষা নেই।

যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞায় পড়ছে যেসব দেশযুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞায় পড়ছে যেসব দেশ

লিঙ্গভিত্তিক কর্মসংস্থানের বৈষম্য কয়েক দশক ধরে স্থবির হয়ে আছে। ২৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সী ৬৩ শতাংশ নারীর বেতনভুক্ত কর্মসংস্থান রয়েছে, যেখানে একই জনসংখ্যার ৯২ শতাংশ পুরুষের কর্মসংস্থান রয়েছে।

প্রতিবেদনে কোভিড-১৯ মহামারি, বিশ্বব্যাপী সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) মতো উদীয়মান প্রযুক্তিগুলোকে লিঙ্গসমতার জন্য নতুন সম্ভাব্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইউএন উইমেন উপস্থাপিত তথ্যে দেখা গেছে, গত ১০ বছরে সংঘাত-সম্পর্কিত যৌন সহিংসতা ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ৯৫ শতাংশই শিশু বা তরুণী। ২০২৩ সালে ৬১ কোটি ২০ লাখ নারী সশস্ত্র সংঘাতের ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) মধ্যে বাস করতেন, যা ২০১০ সালের তুলনায় ৫৪ শতাংশ বেশি।

ইউরোপ এবং মধ্য এশিয়ার ১২টি দেশে, কমপক্ষে ৫৩ শতাংশ নারী অনলাইনে এক বা একাধিক ধরনের লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী নারী ও মেয়েদের বিরুদ্ধে সহিংসতা উদ্বেগজনক হারে অব্যাহত রয়েছে। জীবদ্দশায় প্রায় তিনজনের মধ্যে একজন নারী তাঁর ঘনিষ্ঠ সঙ্গীর দ্বারা শারীরিক বা যৌন সহিংসতার শিকার হন অথবা তার সঙ্গীর বাইরের কারও দ্বারা যৌন সহিংসতার শিকার হন।

প্রতিবেদনে লিঙ্গবৈষম্য মোকাবিলায় একটি বহুমুখী রোডম্যাপ নির্ধারণ করার কথা বলা হয়েছে; যাতে এআইয়ের মতো নতুন প্রযুক্তিতে ন্যায়সংগত প্রবেশাধিকার বৃদ্ধি, জলবায়ু ন্যায়বিচারের জন্য ব্যবস্থা, দারিদ্র্য মোকাবিলায় বিনিয়োগ এবং লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা বলা হয়েছে।


আরও খবর



তুলসি গ্যাবার্ডের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানাল সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং ইসলামি খেলাফতকে কেন্দ্র করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা প্রধান তুলসি গ্যাবার্ড যে মন্তব্য করেছেন, তার প্রতিবাদ জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা গভীর উদ্বেগ ও হতাশার সঙ্গে তুলসি গ্যাবার্ডের বক্তব্য লক্ষ্য করেছি, যেখানে তিনি বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ‘নিপীড়ন ও হত্যা’ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করে বলেছেন, ‘ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক তৎপরতা একই আদর্শ ও লক্ষ্য দ্বারা পরিচালিত হয়। সেই আদর্শ ও লক্ষ্য হলো ইসলামপন্থী খেলাফতের মাধ্যমে শাসন করা।’

তুলসি গ্যাবার্ডের এই মন্তব্য বিভ্রান্তিকর এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও সুনামের জন্য ক্ষতিকর উল্লেখ করে অন্তর্বর্তী সরকার বলেছে, ‘বাংলাদেশ ঐতিহ্যগতভাবে শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ইসলাম চর্চার জন্য সুপরিচিত এবং চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে।’

গ্যাবার্ডের মন্তব্য কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ বা অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে করা হয়নি বলে বাংলাদেশ সরকার ওই বিবৃতিতে দাবি করে। অন্তর্বর্তী সরকার বিবৃতিতে উল্লেখ করে, তুলসি গ্যাবার্ডের বক্তব্যে পুরো বাংলাদেশকে অন্যায় ও অতিরঞ্জিতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো বিবৃতিতে সরকার দাবি করেছে, বিশ্বের অনেক দেশের মতো, বাংলাদেশও চরমপন্থার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে, তবে এটি ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অংশীদারিত্বে আইনশৃঙ্খলা, সামাজিক সংস্কার এবং অন্যান্য সন্ত্রাসবিরোধী তৎপরতার মাধ্যমে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আসছে।

বাংলাদেশকে ভিত্তিহীনভাবে "ইসলামি খেলাফত"-এর সঙ্গে যুক্ত করার অর্থ হলো বাংলাদেশের জনগণ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগীদের কঠোর পরিশ্রমকে খাটো করে দেখা, যারা শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিবৃতিতে বলা হয়, “ইসলামি খেলাফত” ধারণার সঙ্গে যুক্ত করার প্রচেষ্টাকে বাংলাদেশ কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যান করে।

বিবৃতিতে বাংলাদেশ সরকার উল্লেখ করে, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উচিত সংবেদনশীল বিষয়ে মন্তব্য করার আগে সে বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখা এবং ক্ষতিকর গৎবাঁধা ধারণা ও ভীতি ছড়ানো বা সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা উসকে দেওয়ার মতো কোনো কিছু বলা থেকে বিরত থাকা।

সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থার বিরুদ্ধে যৌথ বৈশ্বিক প্রচেষ্টাকে বাংলাদেশ সমর্থন করে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বাস্তব তথ্য ও সকল দেশের সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তার প্রতি শ্রদ্ধার ভিত্তিতে গঠনমূলক সংলাপ অংশগ্রহণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।


আরও খবর