Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় ডিবি'র অভিযানে হেরোইন উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

স্টাফ রিপোর্টার :

নওগাঁয় গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অভিযানে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা মূল্যের হেরোইন উদ্ধার সহ আটক একজন, পলাতক একজন।

মামলা ও স্থানিয় সুত্রে জানাগেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেল সোয়া ৩ টায় নওগাঁ গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের এসআই  আমরিন রাশাদ এর নের্তৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি চৌকস অভিযানিক টিম নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার চৌমাশিয়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ১০ গ্রাম হেরোইন সহ এক জনকে হাতেনাতে আটক করেন। এসময় ডিবি পুলিশ কে দেখতে পেয়ে একজন ঘটনাস্থলে ৭ গ্রাম হেরোইন ফেলে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উদ্ধারকৃত হেরোইন এর মূল্য আনুমানিক মোট ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। 

হাতেনাতে আটককৃত মাদক কারবারি হলেন, নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার বান্দ কুড়মইল গ্রামের মৃত শমসের আলীর ছেলে আরমান আলী (২৬) ও পলাতক মাদক কারবারি হলেন, একই গ্রামের মৃত আছির উদ্দিন এর ছেলে স্বপন (২৯)। এঘটনায় আটককৃত ও পলাতক দু'জন এর বিরুদ্ধে মহাদেবপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়।


আরও খবর



সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪২৬ প্রাণহানি

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

সেপ্টেম্বরে সারা দেশে ৩৯২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৮১৩ জন। এর মধ্যে ১৬৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৭৯ জন।

গত মাসে আটটি নৌ-দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত এবং চারজন আহত হয়েছেন। নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। এছাড়া ১৭টি রেল দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত এবং ৯ জন আহত হয়েছেন। সবমিলিয়ে তিন পথে দুর্ঘটনায় ৪৫০ জন নিহত হয়েছেন।

সোমবার সকালে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৬২টি জাতীয় মহাসড়কে, ১৪৪টি আঞ্চলিক সড়কে, ৪৭টি গ্রামীণ সড়কে এবং ৩৪টি শহরের সড়কে এবং ৫টি অন্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।


আরও খবর



হত্যা মামলায় নওগাঁ থেকে আটককৃত আ.লীগ নেতা ডাবলু ৫ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁ থেকে আটককৃত আ.লীগ নেতা ডাবলু সরকার ৫ দিনের রিমান্ডে।

রাজশাহীতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দু'জন শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার সহ যুবলীগের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী জহুরুল হক রুবেল কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশি রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। শনিবার শুনানি শেষে ডাবলু সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিজ্ঞ আদালত। এছাড়া রুবেল এর ৩ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিজ্ঞ আদালত।

শনিবার বিকেলে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল তারেকের আদালতে তাদেরকে একে একে হাজির করা হয়।

এ সময় তাদের উপস্থিতিতেই পৃথক ভাবে রিমান্ড শুনানী শেষে রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন বিজ্ঞ আদালতের বিচারক।

শনিবার বিকেলে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে প্রিজন ভ্যানে ডাবলু সরকার ও রুবেলকে পৃথক ভাবে আদালতে আনা হয়। আদালতে নেওয়ার সময় তাদের মাথায় পুলিশের হেলমেট ও শরীরে বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পড়ানো ছিলো।

গত শুক্রবার ৪ অক্টোবর নওগাঁ থেকে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারকে আটক করেন র‌্যাব-৫, এর অভিযানিক দল। আটকের পর রাজশাহী নিয়ে এসে মহানগরের বোয়ালিয়া থানার দুটি হত্যা সহ মোট ৮টি মামলায় ডাবলু সরকারকে গ্রেফতার দেখানো হয়। অপরদিকে গত ১৩ সেপ্টেম্বর কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার হোন রুবেল। তাকে দুটি হত্যা সহ ৪টি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় ঐ সময়। গ্রেফতারের পর রুবেলকে দু'দফা পুলিশ রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিলো। 

সর্বশেষ ১০ দিনের রিমান্ড শেষে গত শনিবার বিকেলে রুবেলকে আবারও আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। শুনানি শেষে ৩ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। আর রুবেলকে আদালতে হাজির করার প্রায় ২০ মিনিট আগে ডাবলু সরকারকেও একই আদালতে তোলা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন একই আদালতের বিচারক।

রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ এর কোর্ট পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) আবদুর রফিক জানান, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন চলাকালে ইসলামী ছাত্র শিবির নেতা আলী রায়হান হত্যা মামলায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারকে ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাকিব আনজুম হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতা রুবেলকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

এ দু'জন ছাত্র হত্যা মামলার তদন্ত করছেন রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক মশিউর রহমান।


আরও খবর



১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিচ্ছেন ৬ শিক্ষার্থী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে তোফাজ্জল নামে মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ শিক্ষার্থী আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিচ্ছেন।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম তাদের আদালতে হাজির করেন। এরপর আসামিরা স্বেচ্ছায় দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালত তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করছেন।

ওই ৬ শিক্ষার্থী হলেন— ফজলুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এবং পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মো. জালাল মিয়া , মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী সুমন মিয়া , পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের মো. মোত্তাকিন সাকিন, গণিত বিভাগের আহসান উল্লাহ , জিওগ্রাফির আল হসাইন সাজ্জাদ ও ওয়াজিবুল আলম।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় ফজলুল হক মুসলিম হল থেকে ওই শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এজাহার উল্লেখ করা হয়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর রাত পৌনে ৮টার সময় একজন যুবক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের গেটে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিলেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র তাকে আটক করে প্রথমে ফজলুল হক মুসলিম হলের মূল ভবনের গেস্ট রুমে নিয়ে যান। মোবাইল চুরির অভিযোগ করে তারা ওই যুবককে এলোপাতাড়ি চর-থাপ্পড় ও কিল-ঘুষি মারেন। জিজ্ঞাসাবাদে ওই যুবক তার নাম তোফাজ্জল বলে জানান। পরে তিনি মানসিক রোগী বুঝতে পেরে তাকে হলের ক্যান্টিনে নিয়ে খাবার খাওয়ান। এরপর তাকে হলের দক্ষিণ ভবনের গেস্ট রুমে নিয়ে জানালার সঙ্গে হাত বেঁধে স্ট্যাম্প, হকিস্টিক ও লাঠি দিয়ে উচ্ছৃঙ্খল কিছু ছাত্র বেধড়ক মারধর করলে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। গুরুতর আহত অবস্থায় রাত ১টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


আরও খবর



উসকানিদাতা কবি-সাংবাদিকদের বিচার হবে

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

কবি, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বযারা ফ্যাসিবাদে জড়িত ছিলেন কিংবা গণহত্যায় উসকানি দিয়েছেন, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড ও জুরি বোর্ডের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন তিনি

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, মামলাগুলো সরকার করছে না, জনগণের জায়গা থেকে করা হচ্ছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার জায়গা থেকেও করা হচ্ছে। সেই জায়গা থেকে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি এবং আশ্বস্ত করেছি যে এই মামলাগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে পর্যালোচনা করা হবে। তদন্ত করা হবে। অভিযোগ না থাকলে মামলা থেকে রেহাই দেওয়া হবে

তিনি আরও বলেন, গতকালও প্রেসক্লাব ও সচিবালয় সাংবাদিক ফোরামের সঙ্গে বসেছি। আমি বলেছি, যদি কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ থাকে বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয় থাকে, তথ্য মন্ত্রণালয়ে তার বিষয়ে বিস্তারিত পাঠাবেন। আমরা দেখবো

নাহিদ ইসলাম বলেন, পাশাপাশি এটাও বলেছি, কেবল সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিক ও কবি পরিচয়ে কেউ রেহাই পাবেন না। যারা ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, বৈধতা উৎপাদনে কাজ করেছেন, লেখনী ও মতামতের মাধ্যমে জনমত তৈরি করেছেন, গণহত্যার পক্ষে কাজ করেছেন, উসকানি দিয়েছেন, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে

সামাজিকমাধ্যমে ব্যাপক গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এ অবস্থায় তথ্য মন্ত্রণালয়ের গুজব সেল নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ফ্যাক্টচেকিং নিয়ে বিভিন্ন অংশীজন ও মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলছি। কীভাবে ফ্যাক্টচেকিং বিষয়টি আরও শক্তিশালী করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবছি

সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে ঠিক হয়ে যায়, জননিরাপত্তা যাতে নিশ্চিত হয়, আমরা যেহেতু একটি জরুরি পরিস্থিতিতে আছি, দেশ পুনর্গঠন করা লাগছে, সেহেতু সেনাবাহিনীকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আগামী দুই মাসের জন্য এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে পুলিশ বাহিনীকে সম্পূর্ণ রিফর্ম (সংস্কার) করে আরও শক্তিশালী ও আস্থার জায়গায় নিয়ে এসে তাদের মাঠে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হবে। এ কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে

উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড এবং জুরি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আজ দুই কমিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক ছিল। সেন্সর বোর্ড নিয়ে আমরা কিছু আলোচনা করেছি। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশনের আইনের গেজেট হয়েছিল, সেই গেজেটের বিধিমালা তৈরি হয়নি এখন পর্যন্ত। বিগত সময়েও যে সেন্সর বোর্ডটি গঠন করা হয়েছিল সেটিও কিন্তু ১৯৬৩ সালের যে আইন সে আইন অনুযায়ী করা হয়েছিল। যেহেতু গেজেটের বিধিমালা ছিল না। সেই ধারাবাহিকতায় সেটিকে অনুসরণ করেই সিনেমা জগতে যেন আর্থিক ক্ষতি না আসে সেজন্য আপৎকালীন একটা সেন্সর বোর্ড তৈরি করেছিলাম

তিনি বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি ২০২৩ সালে যেহেতু একটি আইনের গেজেট হয়ে গেছে, সেটি পর্যালোচনা করে সবার মতামতের ভিত্তিতে সেন্সর যে শব্দটি সেটিকে বাদ দিয়ে দিচ্ছি। আমাদের যে ২০২৩ সালের আইন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন সেই আইন অনুযায়ী দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রজ্ঞাপন দিয়ে সার্টিফিকেশন বোর্ডটাকে পুনর্গঠন করব


আরও খবর



হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর প্রধান নেতা হাসান নাসরুল্লাহ নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে দখলদার ইসরায়েল।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে নাসরুল্লার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)

যদিও গতকাল শুক্রবার বার্তাসংস্থা রয়টার্স, এএফপি হিজবুল্লাহর কয়েকটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছিল নাসরুল্লাহ বেঁচে আছেন এবং সুস্থ আছেন

দখলদার ইসরায়েল নাসরুল্লাহর মৃত্যুর তথ্য জানালেও; হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে এখনো এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করা হয়নি

গতকাল বিকেলে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ভয়াবহ বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। ওই হামলায় লক্ষ্য করা হয় হিজবুল্লাহর সদর দপ্তরকে

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি জানান, বিমানবাহিনী হিজবুল্লার প্রধান সদর দপ্তর লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে। পরবর্তীতে জানা যায়, হামলায় ২ হাজার কেজির বাঙ্কার বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়। আর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান

হ্যাগারি আরও দাবি করেন, বৈরুতের দাহিয়েতে বেসামরিক ভবনের নিচে সদর দপ্তরটি তৈরি করা হয়েছিল

তবে আজ শনিবারের প্রতিবেদনে বার্তাসংস্থা এএফপি বলেছে, নাসরুল্লাহর কাছের একটি সূত্র তাদের জানিয়েছে, গতকাল সন্ধ্যা থেকে নাসরুল্লাহর সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই সূত্রটি আরও জানায়, তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না নাসরুল্লাহ নিহত হয়েছেন নাকি বেঁচে আছেন

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান লেফটেনেন্ট জেনারেল হারজি হালেভি একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন। এতে তিনি দাবি করেছেন, অসংখ্য প্রস্তুতি শেষে লেবাননে নাসরুল্লাহর উপর হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তিনি বলেন, সঠিক সময়ে আমরা এই হামলা চালিয়েছি এবং এটি করা হয়েছে খুবই দক্ষভাবে।

সূত্র: বিবিসি, টাইমস অব ইসরায়েল


আরও খবর