Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় কলেজ পড়ুয়া এক ছাত্রের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় কলেজ পড়ুয়া এক ছাত্রের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। নওগাঁর মান্দা থানা পুলিশ খবর পেয়ে বুধবার সকাল ১১ টারদিকে মান্দা উপজেলার চকউলী গ্রাম থেকে আম গাছের ডালের সাথে দড়ির ফাঁস লাগানো কলেজ পড়ুয়া ছাত্র

রায়হান মোল্লা (২৩) এর মৃতদেহটি উদ্ধার করেন। নিহত রায়হান মোল্লা মান্দা উপজেলার চকউলী গ্রামের আব্দুল খালেখ মোল্লার ছেলে এবং স্থানীয় একটি কলেজের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত রায়হান মোল্লা 

গতকাল মঙ্গলবার রাতে পারিবারিক বিরোধের জেরে বাবা মায়ের উপর অভিমান করে বাড়ি থেকে বাহিরে যায়। আজ বুধবার ৯ এপ্রিল সকালে বাড়ির পাশের একটি আম গাছের ডালের সাথে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তার ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পায় লোকজন। ঘটনাটি ফোন করে থানা পুলিশকে জানালে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে ঘটনাস্থল থেকে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহ উদ্ধার করেন।

সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মনসুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



এদেশে পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির রাজনীতিবিদ সেলিনা হায়াত আইভী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

জ.ই. মামুন, সিনিয়র সাংবাদিক :

এদেশে পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির (Clean image) রাজনীতিবিদ দলমত নির্বিশেষে হাতে গোনা কয়েক জন। তাদের মধ‍্যে সেলিনা হায়াত আইভী অন‍্যতম। তিনি নিজের দলের ভেতরের দানবদের সাথে যেমন লড়াই করেছেন তেমনি কাজ করেছেন সব দল মতের ভালো মানুষদের সাথে নিয়ে। দীর্ঘকাল গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকার পরেও তার সম্পর্কে দুর্নীতি বা স্বজনপ্রীতির জোরালো অভিযোগ কখনো শুনিনি। সত‍্যি কথা বলতে এবং সঠিক কাজ করতে তাঁকে কখনো ভয় পেতে দেখিনি। তাঁর গ্রেপ্তারের খবর সুস্থ ধারার রাজনীতির জন‍্য অশণি সংকেত। এই যদি ভালো কাজের পরিণতি হয় তাহলে আগামীতে কেউ ভালো কাজ কেন করবেন! 

মানুষের মঙ্গলের জন‍্য কাজ করা, সততা স্বচ্ছতা এবং দেশপ্রেম বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করা এমন একজন মানুষকে মিথ‍্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা রাজনৈতিক প্রতিহিংসারই বহিঃপ্রকাশ। তবে আগের মতোই নারায়ণগঞ্জের নারী পুরুষ নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ কাল রাত থেকে তাঁর প্রতি যে সমর্থন ও ভালোবাসা দেখিয়েছে তাও অভূতপূর্ব। তাঁর বাড়ির সামনে কাল রাতে যত মানুষ জড়ো হয়েছিলো, টিভি টক শোতে গলা ফাঁটানো অনেক নেতার তথাকথিত অনকে রাজনৈতিক দল টাকা দিয়ে বা বিরিয়ানি খাইয়েও দেশের কোথাও এত লোকের একটা সমাবেশ করতে পারবে না। যে কোনো রাজনীতিবিদ আইভী আপাকে ঈর্ষা করতে পারেন। প্রতিকুল পরিবেশেও তাঁকে পালাতে হয় না, সরকার বা তার দোসরদের সাথে আঁতাত করতে হয় না, তিনি বীরের মতো বাঁচেন, জেলে গেলেও বীরের মতো যান।

সাংবাদিক হিসেবে আমি দীর্ঘদিন ধরে আইভী আপাকে দেখেছি, তাঁর কাজ দেখেছি, নারায়নগঞ্জের মানুষের প্রতি তাঁর ভালোবাসা এবং দায়িত্ববোধ দেখেছি। সব সময় আমার গভীর শ্রদ্ধা, সমবেদনা ও সহানুভূতি তাঁর জন‍্য। 


আরও খবর



পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের কাফন মিছিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

ছয় দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর কাফন মিছিল করেছেন।

বৃহস্পতিবার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের আন্দোলনকারীরা আজকের এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন। ঘোষণা অনুযায়ী, আজ দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা জুমার নামাজের পর একযোগে মাথায় কাফনের কাপড় বেঁধে বিক্ষোভ মিছিল করবেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, জুমার নামাজের পর বেলা দুইটার দিকে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট জামে মসজিদের সামনে থেকে কাফন মিছিল বের হয়।

মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মাথায় কাফনের কাপড় বাঁধা ছিল। কারও কারও পরনেও ছিল কাফনের কাপড়।

মিছিলটি জামে মসজিদের সামনে থেকে তেজগাঁও এলাকার প্রধান সড়কে আসে। সাতরাস্তা মোড় ঘুরে মিছিলটি ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মূল ফটকে যায়। সেখানে কিছু সময় অবস্থানের পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের ভেতরে চলে যান।

মিছিল থেকে নানা স্লোগান দেওয়া হয়। এসব স্লোগানের মধ্যে ছিল—‘মামা থেকে মাস্টার, মামাবাড়ির আবদার, এক হও এক হও, পলিটেকনিক এক হও, ষড়যন্ত্রের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও, কুমিল্লায় হামলা কেন, প্রশাসন জবাব দাও

গত বুধবার ছয় দফা দাবিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা সড়ক, মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। সড়ক আটকে রাখায় তীব্র যানজটে পড়ে দিনভর ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে। পরে তাঁরা সারা দেশে বৃহস্পতিবার রেল ব্লকেড বা রেলপথ অবরোধ করার ঘোষণা দেন। কিন্তু গতকাল সকালে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দুপুরে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁদের বৈঠক আছে। বৈঠকের আগপর্যন্ত রেল ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল থাকবে।

গতকাল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক থাকায় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) দুপুর পর্যন্ত মন্ত্রণালয়ে ছিলেন না। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব খ ম কবিরুল ইসলামও ঢাকার বাইরে ছিলেন। এ অবস্থায় অতিরিক্ত সচিব (কারিগরি অনুবিভাগ) রেহানা ইয়াছমিনের সঙ্গে বৈঠক করে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধিদল। দুপুর ১২টার দিকে বৈঠক শুরু হয়ে শেষ হয় বেলা তিনটার দিকে।

এই আলোচনায় শিক্ষার্থীরা সন্তুষ্ট হননি। এ অবস্থায় তাঁরা আন্দোলনের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণার অংশ হিসেবে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে মশাল মিছিল করেন তাঁরা। গতকাল রাতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন প্রথম আলোকে বলেন, আজ শুক্রবার দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা জুমার নামাজের পর একযোগে মাথায় কাফনের কাপড় বেঁধে বিক্ষোভ মিছিল করবেন।

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবির মধ্যে প্রথমটি হলো, জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ পদোন্নতি কোটা বাতিল করতে হবে। এ ছাড়া জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতির রায় বাতিল, ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদবি পরিবর্তন, মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চাকরিচ্যুত, ২০২১ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের নিয়োগ বাতিল এবং সেই বিতর্কিত নিয়োগবিধি অবিলম্বে সংশোধন করতে হবে।


আরও খবর



চালের বাজার নিম্নমুখী, সবজির দামে উত্তাপ

প্রকাশিত:শনিবার ১০ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

নতুন মৌসুমের চাল ওঠায় বাজারে মিনিকেটের দাম কমতে শুরু করেছে। গত দুই সপ্তাহে ধরনভেদে এই চালের দাম কেজিতে ১২ টাকা পর্যন্ত কমেছে। তবে মাঝারি ও মোটা চালের দাম অনেকটা অপরিবর্তিত রয়েছে। অন্যদিকে সবজির দাম কেবল বাড়ছেই। এতে তরিতরকারি কিনতে পকেটের ওপর চাপ আগের চেয়ে বেড়েছে। কিনতে হচ্ছে হিসাব করে।

রাজধানীর চাল ব্যবসায়ীরা বলছেন, রশিদ থেকে শুরু করে ডায়মন্ড, মঞ্জুর ইত্যাদি ব্র্যান্ডের নতুন মিনিকেট চাল কেজিপ্রতি ৭৪ থেকে ৭৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগেও এই চালের কেজি ৮৬ থেকে ৯০ টাকার আশপাশে ছিল। তবে পুরনো মিনিকেট চালের দাম এখনও বেশিই রয়েছে। অন্যদিকে মাঝারি ও মোটা চাল আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।

কারওয়ানবাজারের চালের পাইকারি ব্যবসায়ী মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, সরু চালের দাম; বিশেষ করে মিনিকেট বলে পরিচিত চালের দাম অনেকটা কমেছে। মিলগেটেই কমে পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু অন্য চালের বাজার একই রয়েছে। আগামীতে হয়তো সেগুলোর দামও কমতে পারে।

এদিকে নিম্ন ও সীমিত আয়ের ভোক্তাদের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সবজির বাজার। পছন্দের তরিতরকারি কিনতে আগের চেয়ে অনেক বেশি খরচ করতে হচ্ছে তাদের। ফলে বাজেটের মধ্যে বাজার সারতে অনেকে কম করে কিনছেন কিংবা কিনছেনই না।

রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ৭০ টাকার নিচে পছন্দের সবজি মিলছে না। কাঁকরোল ৯০ থেকে ১২০, ঝিঙা ৮০ থেকে ৯০, কচুরমুখী ১০০, করলা ৮০, পটোল ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। সজনে ডাঁটার কেজি ১৫০ টাকার আশপাশে। চিচিঙ্গা ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি। প্রতি পিস লাউ ৬০ থেকে ৭০ টাকা ও চালকুমড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকা। দেশি শসার কেজি ৮০ টাকা। বেড়েছে টমেটোর দামও। কেজি এখন ৫০ টাকায় ঠেকেছে। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। অন্যান্য সবজির দামও চড়া।

মালিবাগ বাজারের ক্রেতা মো. ইফতেখার উদ্দিন বলেন, প্রতিদিন কমবেশি তরিতরকারি খাওয়া হয়। মাছ-মাংসের যে দাম, তাতে সেগুলো প্রতিদিন খাওয়া সম্ভব নয়। এখন সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় তরিতরকারিও কিনতে হচ্ছে হিসাব করে। সবজির দাম যদি এতটা বাড়ে, তাহলে তো টিকে থাকাটাই মুশকিল।

এই বাজারের একজন সবজি বিক্রেতা জানান, অনেক সবজির মৌসুম শেষ। আবার গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ এখনও বাড়েনি। সব মিলিয়ে সরবরাহ কম থাকায় বাজার চড়া।

অন্যদিকে এখনও চড়া দামে আটকা রয়েছে পেঁয়াজ। প্রতিদিনের রান্নায় দরকারি মসলাজাতীয় এ পণ্যটি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত। আলুর কেজি ২৫ টাকার আশপাশে বিক্রি হচ্ছে। তবে কোথাও কোথাও পাল্লা হিসাবে (৫ কেজি) কিনলে প্রতি পাল্লা ৯০ টাকাতেও পাওয়া যাচ্ছে। আর মুরগির বাজারে এখনও উত্তাপ বিরাজ করছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৯০ টাকা এবং ধরনভেদে সোনালি মুরগি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ফার্মের বাদামি ডিম ডজনে ৫ টাকা বেড়ে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা হয়েছে।


আরও খবর



অনির্দিষ্টকালের জন্য আইপিএল স্থগিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের কারণে এবারের আইপিএল স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। বিসিসিআইয়ের এক সূত্র আজ শুক্রবার ভারতের সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে খবরটি নিশ্চিত করেছে।

ভারতের জম্মুসহ সীমান্তবর্তী কয়েকটি এলাকায় গতকাল মিসাইল হামলা চালায় পাকিস্তান। এয়ার রেইড সতর্কতার অংশ হিসেবে এরপর ধর্মশালায় স্টেডিয়ামের আলো নিভিয়ে দেওয়া হয় এবং পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটালসের মধ্যকার ম্যাচটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ধর্মশালা স্টেডিয়াম পাঠানকোট থেকে ১০০ কিলোমিটারের কম দূরত্বে অবস্থিত, যেখানে মিসাইল হামলার কারণে এয়ার রেইড সতর্কতার ঘণ্টা বাজানো হয়। এরপর আইপিএল স্থগিত করার এই সিদ্ধান্ত নিলো বিসিসিআই।

হিন্দুস্তান টাইমসকে বিসিসিআইয়ের সেই সূত্র বলেছে, ‘আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য আইপিএল স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। খেলোয়াড়দের নিরাপত্তাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। এ কারণে আমরা টুর্নামেন্টটি এখন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। টুর্নামেন্টটি পরে শুরু করা যাবে কি না, আর করলে সেটা কখন, এ বিষয়ে আমরা পরে সিদ্ধান্ত নিবো। এ মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থ আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।


আরও খবর

শনিবার থেকে ফের শুরু আইপিএল

মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫




ব্রিটিশ নাগরিকদের ভারত-পাকিস্তানে ভ্রমণে সতর্কতা জারি

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার ঘটনায় দুই প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্য নিজেদের নাগরিকদের জন্য পাকিস্তান ও ভারত ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে।৫ মে এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে তুর্কি গণমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি।

ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে জারিকৃত সতর্কতায় বলা হয়েছে, পাকিস্তান-ভারত সীমান্ত এবং নিয়ন্ত্রণ রেখা (লাইন অব কন্ট্রোল/এলওসি) সংলগ্ন অঞ্চলগুলোতে নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে। তাই নাগরিকদের এই অঞ্চলগুলোতে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

ব্রিটেনের পররাষ্ট্র দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ভারত ও পাকিস্তানে নির্ধারিত বা পরিকল্পিত ভ্রমণ স্থগিত রাখাই বাঞ্ছনীয়। এ ছাড়া সীমান্ত এলাকায় সম্ভাব্য সংঘাত বা সামরিক সরবতার ঝুঁকির কথাও তুলে ধরা হয়।

উল্লেখ্য, এর আগেই পহেলগাঁও হামলার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রও পাকিস্তান ও ভারতের জন্য একই ধরনের ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছিল।

ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের আরও সতর্কবার্তায় বলা হয়, ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কোনো অংশে, বিশেষ করে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর, কোনো কারণেই ভ্রমণ করা উচিত নয়।

বর্তমানে ভারত ও পাকিস্তান নিজেদের সীমান্তে শক্তিশালী সামরিক উপস্থিতি বজায় রেখেছে। ভারতে প্রবেশের জন্য অবশ্যই বৈধ ভারতীয় ভিসা থাকতে হবে, এবং সীমান্তে কোনও ভিসা সুবিধা নেই।

দুই দেশের মধ্যে একমাত্র সরকারিভাবে স্বীকৃত সীমান্ত পারাপার পাঞ্জাব প্রদেশের ওয়াঘা (পাকিস্তান) ও আটারি (ভারত) সীমান্তপথ। তবে যাত্রার আগে সীমান্ত পথটি খোলা আছে কিনা, তা যাচাই করে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর