Logo
শিরোনাম

অবশেষে বিমানবন্দরে বসল করোনা পরীক্ষার মেশিন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

অবশেষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করোনা টেস্টের জন্য ৬টি ল্যাবে ১২টি করোনা পরীক্ষার মেশিন বসেছে। এই ল্যাবে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার নমুনা পরীক্ষা করা যাবে।

ল্যাব স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- স্টেমজ হেলথ কেয়ার (বিডি) লিমিটেড, সিএসবিএফ হেলথ সেন্টার, এএমজেড হাসপাতাল লিমিটেড, আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, জয়নুল হক সিকদার ওমেন্স মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, গুলশান ক্লিনিক লিমিটেড ও ডিএমএফআর মলিকুলার ল্যাব অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক।

গত বুধবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশগামী যাত্রীদের পরীক্ষামূলক করোনাভাইরাসের পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম দিনে বিমানবন্দরে স্থাপিত পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে ৪৬ জন যাত্রী সংযুক্ত আরব-আমিরাতে যান। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তৌহিদ-উল আহসান এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

গত শুক্রবার (২৪ সেপ্টেম্বর) প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বিমানবন্দর পরিদর্শন শেষে জানিয়েছিলেন, বিদেশগামীদের সেবা দিতে শনিবার (আজ) থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রস্তুত থাকবে কোভিড-১৯ পরীক্ষায় সব ল্যাব। দ্রুত অবকাঠামো বসানোর কাজ চলছে বলে জানান ল্যাব প্রতিনিধিরা। স্বল্প সময়ে বেশি সংখ্যক যাত্রীর করোনা পরীক্ষা করতে এরই মধ্যে বিমানবন্দরের ১ নম্বর টার্মিনালের ভেতরে বসানো হয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের ল্যাবরেটরি।


আরও খবর



ঢাকাসহ ৪ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

এপ্রিল মাস জুড়ে টানা তাপপ্রবাহের পর আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশবাসীকে দিয়েছে স্বস্তির বার্তা। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বুধবারও (১ মে) দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তবে বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে। ১৯৮৯ এর পর গত ৩৫ বছরে এটিই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

দেশের পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগে আজও তাপমাত্রা এমনই থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

তারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার দেশের পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। আগামী দিনগুলোতে এই বৃষ্টি সারাদেশে ছড়িয়ে পড়বে। একই সঙ্গে ধীরে ধীরে তাপপ্রবাহের তীব্রতা ও আওতা কমবে।

বুধবার আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা, রাজশাহী, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, দিনাজপুর এবং খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এছাড়া দেশের অন্যত্র মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

বুধবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

এ সময়ে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এতে বিরাজমান তাপপ্রবাহ দেশের পূর্বাঞ্চলের কিছু কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। এদিন দেশের পূর্বাঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

টানা তাপপ্রবাহ ৭০ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। এই অসহনীয় উত্তাপ ও প্রচণ্ড গরমে কষ্টে আছে প্রায় সারা দেশের মানুষ। হিট স্ট্রোকে ঘটেছে অনেক মৃত্যুর ঘটনা।


আরও খবর



যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

সরকার যারা পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয় বলে মন্তব্য করে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেছেন, গঠনমূলক সমালোচনাকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে যখন সমালোচনার নামে অপতথ্য, মিথ্যাচার, অপপ্রচারের মাধ্যমে এক ধরনের এজেন্ডা বেইজড, সিস্টেমেটিক মিথ্যাচার ছড়ানো হয়, সেগুলো আমরা বুঝি কে করছে, কারা করছে, কেন করছে। সেই বিষয়গুলোকে আমরা নিন্দা জানাই। কারণ আমরা মনে করি না, সরকার যারা পরিচালনা করছেন, তারা সবাই ফেরেশতা। সবাই মানুষ। আমাদের ভুল-ত্রুটি হতে পারে, ব্যত্যয়-বিচ্যুতি থাকতে পারে, ব্যর্থতা থাকতে পারে। সেগুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য গণমাধ্যম আছে, এটি গণমাধ্যমের দায়িত্ব। গঠনমূলকভাবে ধরিয়ে দিলে সেটি স্বীকার করে নিতে এবং সেগুলো শুদ্ধ করে নিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।

শনিবার (৪ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে ‌গ্রহের জন্য গণমাধ্যম: পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় সাংবাদিকতা শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে সম্পাদক পরিষদ।

বৈঠকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা জানি, আজকে পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে। এর জন্য প্রধানত দায়ী উন্নত বিশ্ব। এর প্রধান ভুক্তভোগী যারা হতে যাচ্ছে এর মধ্যে বাংলাদেশ একটি। বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ একটি লিডারশিপ রোল নিয়েছে ভুক্তভোগীদের পক্ষে। কাজেই এখানে আমাদের সরকারিভাবে যে নীতি গ্রহণ করা হয়েছে পরিবেশ সুরক্ষার ক্ষেত্রে, সেখানে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য যে সাংবাদিকতা সেই সাংবাদিকতাকে আমরা প্রণোদনা, উৎসাহ, সমর্থন ও সুরক্ষা দিতে চাই। এখানে কোনো বিরোধের জায়গা আমি দেখি না। তবে হ্যাঁ, ক্ষেত্রবিশেষে তৃণমূলে বিভিন্ন ধরনের ব্যত্যয় ঘটে। সেই ব্যত্যয়গুলোকে আমাদের সাংবাদিক বন্ধুরা তুলে ধরবেন। সরকারের অবস্থান পরিবেশ সুরক্ষার পক্ষে।

তিনি বলেন, শুধু পরিবেশ সুরক্ষা না, মুক্ত গণমাধ্যম, গণমাধ্যমের সুরক্ষা এবং মুক্ত গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সেই বিষয়েও আমাদের অঙ্গীকার আছে এবং থাকবে। তবে রাজনীতিতে যেমন অনেক ক্ষেত্রে অপরাজনীতি আছে, বিভিন্ন পেশায় যেমন কিছু নেতিবাচক দিক আছে, তেমন তথ্যের সাথেও আমরা অপতথ্যের বিস্মৃতি অনেক সময় দেখি। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও আমরা অপসাংবাদিকতা আমরা দেখি। এটি শুধু আমি বলছি না, আমাদের সাংবাদিক বন্ধুরাও বলেন। সব সাংবাদিক সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যেগুলোর রেজিস্ট্রেশন নেই, সেগুলো বন্ধ করে দেন।

মফস্বলের সাংবাদিকতা একটু কঠিন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ঢাকায় তো বিভিন্ন ধরনের প্রটেকশন পাওয়া যায়। এই কঠিনটা যাতে সহজতর হয়, সেই পদক্ষেপ আমরা নেব। আবার এটাও সত্যি, মফস্বলে অপসাংবাদিকতার চর্চা অনেক হয়। যেখানে পেশাদারিত্বের অভাব দেখা যায়। এই অপসাংবাদিকতার চর্চা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করে পেশাদার সাংবাদিকদের। তারা (সাংবাদিক সংগঠন) নিজেরাই এই কথা বলছেন। তারা বলছেন, এখানে শৃঙ্খলা আনা দরকার, আমরা (সরকার) বলছি না। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে গণমাধ্যমের রেজিস্ট্রেশনসহ এ ধরনের কিছু পদক্ষেপ আমি নিচ্ছি।

মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়েও বিশাল দাবি আছে। গণমাধ্যমকর্মী আইন গত সংসদে পাশ হওয়ার কথা ছিল। শেষের দিকে এসে এটি স্ট্যান্ডিং কমিটিতে গিয়েছিল। আমি সেই গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে নতুন করে আবার কাজ শুরু করছি। যতগুলো সাংবাদিক সংগঠন আছে সবাইকে মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে, প্রতিটি সংগঠন থেকে দুইজন করে প্রতিনিধি দেওয়ার জন্য। তাদের সঙ্গে বসে গণমাধ্যমকর্মী আইনটি পর্যালোচনা করে একটি পূর্ণাঙ্গ আইন করে আমরা দ্রুততম সময়ে সংসদে পাশ করার ব্যবস্থা করব।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত হয়ে আছে। এখানে কোনো ধরনের শৃঙ্খলা ও আইনকানুন নেই। সাংবাদিক বন্ধুরাই বলছেন, এখানে শৃঙ্খলা আনা দরকার। তবে আমরা প্রচণ্ডভাবে বিশ্বাস করি, গণমাধ্যম যত মুক্ত হবে, তার স্বাধীনতা যত চর্চা করবে এবং অপতথ্যের বিপরীতে যত তথ্যের প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে ততই সমাজে গুজব, অপপ্রচার এগুলো রোধ হবে। এবং আমি মনে করি, সরকারের মধ্যে সেই স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জায়গাও তৈরি হবে। আমরা (সরকার) মনে করি, গণমাধ্যম এবং পেশাদার সাংবাদিকতা আমাদের বন্ধু। তারা আমাদের সহযোগিতা করেন। কারণ যেসব সমস্যা আমাদের চোখে পড়ে না, সেটি তারা দেখিয়ে দেন এবং আমরা সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারি।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্ট যেটা আছে আছে, সেটা আমি পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্বাস করি। রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্টের অধীনে কোনো গণমাধ্যম জনগণের পক্ষে যে তথ্য চাইবে সেটা আমি তড়িৎ গতিতে দিতে বাধ্য থাকবো। এ ধরনের মানসিকতা তৈরি করার জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ওরিয়েন্টেশন করবো। কারণ তথ্য দিলে আমার কোনো সমস্যা নেই তো। যদি না আমার মধ্যে কোনো গলদ থাকে। যে তথ্য পাওয়ার অধিকার মানুষের আছে, সেটি দিতে হবে। এটি আমি নিশ্চিত করবো। একইসঙ্গে বলতে চাই যেগুলো সংবেদনশীল তথ্য, যেগুলো প্রাইভেসি অ্যাক্টের মধ্যে পড়ে, এগুলো যদি কেউ চুরি করে প্রকাশ করার চেষ্টা করে, সে চোর। তার কোনো পেশা আমরা দেখবো না। এই ধরনের সেনসেটিভ অ্যান্ড সিক্রেট ইনফরমেশন প্রটেকশনের আইন সবদেশে আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো সংবেদনশীল প্রতিষ্ঠানগুলোকে সব তথ্য দিতে হবে যেগুলো মানুষের জানার অধিকার আছে। একইসঙ্গে সংবেদনশীল তথ্য গোপন রাখবে। কাজেই একটি সিস্টেম করতে হবে যাতে সব তথ্য তারা অবহিত করতে পারে, আবার সংবেদনশীল তথ্য প্রটেকশনটাও রাখা জরুরি। আমরা এটি ঘেটে দেখছি, পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংকগুলো কীভাবে অপারেট করে। সাংবাদিকদের এক্সেস কতটুকু আছে? আন্তর্জাতিক যে স্ট্যান্ডার্ড আছে, তার মধ্যে আমরা সবকিছু রাখার চেষ্টা করবো।


আরও খবর



মেঘনায় ঢাকাগামী লঞ্চে আগুন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

ভোলা থেকে রাজধানী সদরঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া যাত্রীবাহী লঞ্চ কর্ণফুলী-৩ এ আগুন লাগার খবর পাওয়া গেছে। এ সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে ৭ যাত্রী আহত হয়েছেন। অনেকে আতঙ্কে নদীতে লাফিয়ে পড়েন। পরে লঞ্চটি চাঁদপুরের হাইমচর সংলগ্ন আবাল বিল নামে একটি চরে নোঙর করা হয়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে হাইমচর সংলগ্ন আবাল বিল চর এলাকার মেঘনা নদীতে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের সহকারী মাস্টার মো. রইচ উদ্দিন সুমন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কয়েক শ যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটের দিকে লঞ্চটির ইঞ্জিনরুমে হঠাৎ করে আগুন লেগে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে লঞ্চটি আবাল বিল চরে নোঙর করে যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হয়। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

সহকারী মাস্টার আরও জানান, আগুন লাগার পরই তা পুরো ইঞ্জিনরুমে ছড়িয়ে পড়ে। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের সহায়তা চাওয়া হয়। চরে নামিয়ে দেওয়া যাত্রীদের কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ ঢাকায় নিয়ে যাবে বলে জানান তিনি।

এদিকে লঞ্চটিতে থাকা মনিরুল ইসলাম রুবেল নামে এক যাত্রী জানান, আগুন লাগার খবরে যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে এতে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ইঞ্জিনরুমসহ লঞ্চের নিচতলা ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে গেছে।

ভোলা জেলা প্রশাসকের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলমগীর হোসাইন জানান, ঘটনাটি জানার পর তিনি কোস্টগার্ডকে বিষয়টি অবগত করেছেন। চাঁদপুরের একটি কোস্টগার্ড টিম ঘটনাস্থলে যাবে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ঘটনাস্থল ভোলার বাইরে, সেজন্য এখনো নিশ্চিত করে ঘটনার বিস্তারিত কিছু বলা সম্ভব না।


আরও খবর



রণক্ষেত্র রাফায় মুখোমুখি ইসরায়েল- হামাস

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগ উপেক্ষা করে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহতে বড় ধরনের স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত শুক্রবার (১০ মে) রাফাহর পূর্বাঞ্চল ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি ট্যাংক। পূর্ব ও পশ্চিম রাফাহকে পৃথককারী মাঝামাঝি সড়কের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে দখলদার বাহিনী। তাদের প্রতিহত করতে এবার সর্বাত্মক লড়াইয়ে নেমেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসও।

ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে, গাজার মাটি থেকে হামাস যোদ্ধাদের নির্মূল করতে হলে তাদের রাফাহতে অভিযান চালানো ছাড়া অন্য কোন বিকল্প নেই। আর হামাসও বলেছে, তারা ইসরায়েলকে যুদ্ধে পরাজিত করবে। এরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে মিসরের শেষ চেষ্টাও ভেস্তে গেছে। হামাসের শেষ প্রস্তাবও মেনে নেয়নি ইসরায়েল।

রাফাহর বাসিন্দারা জানিয়েছেন, শুক্রবার প্রায় সারাদিন রাফাহর পূর্ব ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে তুমুল লড়াইয়ে লিপ্ত হয়েছে হামাস। রাফাহর সমরে হামাসের সঙ্গ দিচ্ছে ইরাক-সিরিয়াভিত্তিক ইসলামিক জিহাদের যোদ্ধারাও।

হামাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাফাহর পূর্বাঞ্চলে একটি মসজিদের কাছে একাধিক ইসরায়েলি ট্যাংকের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে তাদের যোদ্ধারা। এতে বোঝা যাচ্ছে, রাফাহ সীমান্ত থেকে কয়েক কিলোমিটার ভেতরে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলি ট্যাংক।

এদিকে ইসরায়েলের এই রাফাহ অভিযানের কারণে পুরো গাজা উপত্যকায় ত্রাণ কার্যক্রম কয়েক দিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। বেপরোয়া এ অভিযান থেকে সরে আসার জন্য নেতানিয়াহু প্রশাসনকে বিগত কয়েকদিনে বেশ কয়েক দফায় কঠোরভাবে সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের অন্য ঘনিষ্ঠ মিত্ররা। কিন্তু তাতেও অনড় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু; ঘোষণা দিয়েছেন, মিত্ররা পাশে না দাঁড়ালে প্রয়োজনে একাই রাফাহতে অভিযান চালিয়ে যাবে তার বাহিনী।

নেতানিয়াহু বলেন, আমাদেরকে যদি একাই দাঁড়াতে হয়, তাহলে আমরা একাই দাঁড়াব। প্রয়োজনে আমরা আমাদের নখ দিয়ে লড়াই করব। কিন্তু আমরা জানি আমাদের আঙুলের নখের চেয়ে অনেক বেশি কিছু আছে। তার কথামতো ইতোমধ্যে রাফাহতে অভিযান এগিয়ে নেওয়ার সব আয়োজন সম্পন্ন করে ফেলেছে দখলদার রাষ্ট্রটির প্রতিরক্ষা বাহিনী।

টানা সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজা উপত্যকার অন্যান্য অংশ থেকে পালিয়ে আসা দশ লাখেরও বেশি মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল ছিল এ রাফাহ শহর। কিন্তু যুদ্ধের এ দামামায় শেষ আশ্রয়স্থলটুকু ছেড়ে আবারও অনিশ্চিত গন্তব্যে ছুটতে শুরু করেছেন অসহায় ফিলিস্তিনিরা।

জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থাগুলো বলছে, এরই মধ্যে ত্রাণের মজুদ ও সরবরাহ কমে এসেছে। সেইসঙ্গে জ্বালানি ও খাদ্যের মজুদও কমে আসছে। ফলে কয়েক দিনের মধ্যে ত্রাণ কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। গাজায় জাতিসংঘের ত্রাণ সমন্বয়কারী হামিশ ইয়াং বলেছেন, পাঁচদিন ধরে কোনো জ্বালানি ও মানবিক সাহায্য গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করেনি এবং আমরা বন্দুকের নলের মুখে বসবাস করছি।

জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) জানিয়েছে, গত সোমবার থেকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহ থেকে প্রায় এক লাখ ১০ হাজার মানুষ পালিয়ে গেছে। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে, হাজারে হাজারে ফিলিস্তিনিরা শহর ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছে।

শুক্রবার (১০ মে) ইউএনআরডব্লিউএ এক্সে এক পোস্টে বলেছে, রাফাহতে ইসরায়েলি বাহিনীর বোমাবর্ষণ জোরদার হওয়ার পাশাপাশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। নিরাপত্তার খোঁজে লাখো মানুষ পালিয়ে গেলেও তাদের জন্য প্রকৃতপক্ষে কোথাও নিরাপদ জায়গা অবশিষ্ট নেই।

হামিশ ইয়ং আরও বলেন, রাফাহর লোকজন খুব ক্লান্ত ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। সাত মাস ধরে চলা যুদ্ধের ফলে গাজার বাসিন্দাদের অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে হেঁটে হেঁটে স্থানান্তরিত হওয়ার মতো যথেষ্ট শক্তি তাদের শরীরে নেই। হেঁটে যাওয়া ছাড়া বেশিরভাগের ক্ষেত্রে আর কোনো উপায়ও নেই। এদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে, রয়েছে ইসরায়েলি বোমার আঘাতে পঙ্গুত্ব বরণ করা এবং অপুষ্টিতে ভোগা অসংখ্য মানুষ।

রাফাহর পশ্চিমে তেল আল-সুলতানের বাসিন্দা আবু হাসান রয়টার্সকে বলেন, আমাদের জন্য আর কোনো নিরাপদ জায়গা নেই, কারণ সব জায়গায় ট্যাংকের গোলা এসে পড়ছে। আমি চলে যাওয়ার চেষ্টা করছি কিন্তু আমার পরিবারের জন্য একটি তাঁবু কিনতে আমি দুই হাজার শেকেল জোগাড় করতে পারছি না।

রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসরায়েলি ট্যাঙ্কগুলো ইতোমধ্যে দক্ষিণ থেকে পূর্ব রাফাহ বন্ধ করে দিয়েছে, গাজা ও মিশরের মধ্যে একমাত্র ক্রসিংটিও দখল করে বন্ধ করে দিয়েছে তারা। শুক্রবার সালাহউদ্দিন রোডের দিকে গাজা উপত্যকাকে ভাগ করে রেড জোন ঘেরাও সম্পন্ন করেছে দখলদার বাহিনী। ফলে রাফাহ থেকে বাসিন্দাদের বের হয়ে যাওয়ার প্রায় সব পথ আক্ষরিক অর্থে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, হামাস নির্মূলের নামে গত সাত মাস ধরে চলা ইসরায়েলের সামরিক অভিযান ও নির্বিচার হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন অবরুদ্ধ গাজায়। নিহতদের বেশির ভাগই নিরীহ নারী ও শিশু। গত ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরুর পর অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ। এরই মধ্যে গাজায় দখলদার ইসরায়েলের এই নির্বিচার আগ্রাসন ও ধ্বংসযজ্ঞকে গণহত্যা বলে আখ্যায়িত করেছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহল।

জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সব বাসিন্দাই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।


আরও খবর



টি-টোয়েটি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের স্কোয়াড চূড়ান্ত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

আর মাত্র দেড় মাস পরেই যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েটি বিশ্বকাপের নবম আসর। এই আসরকে কেন্দ্র করে স্কোয়াড গোছাতে মাঠে নেমে পড়েছে দলগুলো। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়, শক্তিশালী দল তৈরি করতে ব্যস্ত সময় পারছে গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নির্বাচক প্যানেল।

বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের স্কোয়াড প্রায় চূড়ান্ত বিসিবির। শুধু কয়েক জায়গায় বার বার চিন্তা করছে নির্বাচক, কোচ ও অধিনায়ক।

শ্রীলঙ্কার সিরিজের মাঝ পথে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন ওপেনার লিটন কুমার দাস। তবে আসন্ন বিশ্বকাপে তার ওপরেই ভরসা রাখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তার সঙ্গী হিসেবে দেখা মিলবে সৌম্য সরকারের। বাড়তি ওপেনার হিসেবে দলে জায়গা পাচ্ছেন তরুণ তানজিদ তামিম।

লঙ্কানদের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডে ম্যাচে সৌম্যর বদলি হিসেবে খেলতে নেমে ৮১ বলে ৮৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে কোচ এবং টিম ম্যানেজমেন্টের বিশ্বাস অর্জন করেছেন তানজিদ হাসান তামিম। তিনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত, এরপর তাওহীদ হৃদয় এবং সাকিব আল হাসানের জায়গা নিশ্চিত।

ফিনিশারের ভূমিকা পালনের জন্য মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পাশাপাশি তরুণ জাকের হোসেনকে দলে রাখতে চায় নতুন নির্বাচক প্যানেল। বিপিএলের পর লঙ্কানদের বিপক্ষে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিলেন এই ডান হাতি ব্যাটার।

বাংলাদেশের স্কোয়াডে তিন পেসার অটোচয়েজ। যেখানে রয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ। তবে পেস বিভাবে শক্তি বাড়াতে লড়াই হচ্ছে তানজিম হাসান সাকিব ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের মধ্যে। দীর্ঘ দিন ধরেই পেস বোলিং অলরাউন্ডারের অভাব ভালোভাবেই টের পাচ্ছে টাইগাররা।

তবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট হওয়ায় বিশ্বকাপ দলে সাইফউদ্দিনই এগিয়ে রয়েছে। কারণ, নতুন বলে সুইং এবং ডেথ ওভারে এই ডান বোলারের ইয়োরকার দেওয়ার দক্ষতা যেকোনো দলের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।

অন্যদিকে স্পিন বিভাগে মূল ভূমিকায় থাকবেন সাকিব আল হাসান। তার সঙ্গে দেখা যাবে লেগ স্পিন অলরাউন্ডার রিশাদ হোসেন ও অফ স্পিন অলরাউন্ডার শেখ মাহেদী। বিপিএল এবং লঙ্কানদের বিপক্ষে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন এই দুই ক্রিকেটার। ফলে ১৫ সদস্যের স্কোয়াডের ১৪ জন ক্রিকেটার চূড়ান্ত।

তবে ১৫ নম্বর সদস্য কে হবে তা নিয়ে বিশেষভাবে চিন্তা করছে নির্বাচকরা। একটি জায়গার জন্য লড়াই করছেন তানজিম হাসান সাকিব, শামীম হোসেন পাটেয়ারী ও আফিফ হোসেন ধ্রুব। তবে সাইফউদ্দিনকে দিয়ে চার পেসার নিশ্চিত হওয়ায় এই লড়াই থেকে পিছিয়ে পড়েছেন তানজিম সাকিব।

তাই মিডিল অর্ডারের অভাব পূরণের জন্য শামীম ও আফিফের মধ্যে একজনকে বেঁছে নিতে চাইবে টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে আফিফের বিপিএলের ব্যর্থতা এবং দীর্ঘ দিন জাতীয় দলের বাইরে থাকায় শামীমের জায়গা অনেকটাই নিশ্চিত। এ ছাড়াও কোচ হাথুরুসিংহের অপছন্দের তালিকায় রয়েছেন আফিফ। ফলে সব কিছু মিলিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হয়তো মিস করতে চলেছে এই বাঁহাতি ব্যাটার।

বাংলাদেশের সম্ভাব্য বিশ্বকাপ স্কোয়াড: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান, তাওহীদ হৃদয়, মাহমদুউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলি, রিশাদ হোসেন, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তানজিদ হাসান তামিম, শেখ মাহেদী ও শামীম পাটোয়ারী।


আরও খবর