Logo
শিরোনাম

ওজন কমাতে ভেষজ উপাদান খাবেন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ওজন কমাতে ডায়েট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আজকাল মানুষের মধ্যে জাঙ্ক ফুড খাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এই ধরনের খাবার ওজন বাড়ায়। সেক্ষেত্রে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু ভেষজ রাখতে পারেন। এসব ভেষজ ওজন কমাতে সাহায্য করে। এগুলোতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিডায়াবেটিক উপাদান রয়েছে। এসব ভেষজ রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে ও হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

প্রাকৃতিকভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে যেসব ভেষজ

দারুচিনি : দারুচিনি ওজন ও মেদ কমাতে সাহায্য করে। এটি বিপাকক্রিয়া বাড়াতে ও রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। পাশাপাশি, এলডিএল কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসেরাইড কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

যেভাবে খাবেন : দেড় চা চামচ দারুচিনির গুঁড়া বা ১টি দারুচিনির ছাল সারারাত একটি গ্লাসে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে প্রতিদিন এই পানি পান করলে ৪ সপ্তাহে আপনি আপনার কাঙ্খিত ফল পাবেন। এছাড়া একটি পাত্রে গরম পানির সাথে দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে চায়ের মতো করে প্রতিদিন পান করতে পারেন। দারুচিনির চা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

মেথি : মেথি শরীরের মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। এটি কোলেস্টেরলে কমায়, হজমশক্তি বাড়ায় এবং ইনসুলিন তৈরির সমস্যা দূর করে।

যেভাবে খাবেন: একটি বাটিতে ১ চা চামচ মেথি সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই পানি খালি পেটে নিয়মিত পান করলে দ্রুত ওজন কমবে এবং হজমশক্তি বাড়বে। এছাড়া মেথি গুঁড়া করে বিভিন্ন খাবারে যেমন- তরকারি, ডাল বা স্মুদিতে দিয়ে খেতে পারেন।

রসুন : রসুনে থাকা অ্যালিসিন উপাদান কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ, বিপাকের সমস্যা এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। গবেষণা বলছে, রসুন বিপাকক্রিয়া বাড়ায়, চর্বি জমা রোধ করে এবং শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।

যেভাবে খাবেন : ওজন কমাতে প্রতিদিন এক কোয়া রসুন খেতে পারেন। এছাড়া রস করেও খেতে পারেন। এজন্য প্রথমে ১ টুকরো রসুন নিয়ে হামানদিস্তায় ভালো মতো ছেঁচে নিন। এরপর ১ কাপ পানি ও ১/২ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ছেঁকে নিন। এই পানীয়তে ভিটামিন-সি থাকার জন্য শরীরে জমে থাকা মেদ কমাতে সহায়তা করে। এটি হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

গ্রিন টি : গ্রিন টিতে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যাকে বলা হয় ক্যাটেচিন। এতে থাকা ক্যাফিন উপাদান চর্বি গলাতে ও মাংশপেশির স্বাস্থ্য উন্নত রাখতে সাহায্য করে।

যেভাবে খাবেন: ১ কাপ পানি ফুটিয়ে তাতে গ্রিন টির পাতা দিন। এর সঙ্গে সামান্য দারুচিনির গুঁড়া মেশালে দ্রুত ওজন কমে।

গোলমরিচ: গোল মরিচে প্রচুর পরিমাণে পাইপেরিন রয়েছে। এই উপাদান গোল মরিচের স্বাদ বাড়ায়। সেই সঙ্গে ফ্যাট কোষ তৈরিতে বাধা দেয়। ফলে গোল মরিচ খাওয়া ওজন কমাতে ভূমিকা রাখে। এছাড়াও গোল মরিচে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য অন্ত্রের কার্যকারিতা-উন্নত করে।

কীভাবে খাবেন: ওজন কমাতে প্রতিদিন ৫ টি করে গোলমরিচ চিবিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া এক কাপ গরম পানিতে এক চামচের এক চতুর্থাংশ পরিমাণে গোল মরিচের সঙ্গে আধা চা চামচ মধু যোগ করে খেতে পারেন।

তথ্য সূত্র: রিমিস ড্রিম 


আরও খবর

চিনি খাওয়া বন্ধ করলে কী হবে

শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩

ওজন কমাতে লেবু পানি ?

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সরিষাবাড়ীতে আন্তঃনগর যমুনা ট্রেনের তিন বগিতে আগুন

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

জামালপুর প্রতিনিধি: 

জামালপুরের সরিষাবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনে আন্তঃনগর যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের তিনটি বগিতে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

আগুনের সূত্রপাত বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা প্রাথমিকভাবে বলতে পারেনি কেউ। ঘটনার পরপরই আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জিআরপি ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে কাজ করছিল।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে তারাকান্দিগামী আন্তঃনগর যমুনা ট্রেনটি রাত সোয়া ১টার দিকে সরিষাবাড়ী স্টেশনে থামে। কিছুক্ষণ পর ট্রেনটি তারাকান্দির উদ্দেশ্যে ছাড়ার সাথেসাথেই তিনটি বগিতে দাউদাউ করে আগুন জ্বলে উঠে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মোড় পর্যন্ত যাওয়ার পর কিছুক্ষণের মধ্যেই ট্রেনটি থেমে যায়।

উল্লেখ্য, যমুনা ট্রেনটি তারাকান্দি স্টেশন থেকে রাত ২টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল।

সরিষাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ মুশফিকুর রহমান ট্রেনে আগুনের ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১৬০০ ছাড়ালো

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬০৬ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯২০ জন ডেঙ্গুরোগী। অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ৩ হাজার ৪৯৩ জন ডেঙ্গুরোগী।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৯২০ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২১৯ এবং ঢাকার বাইরের ৭০১ জন। অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া আটজনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৪ জন, ঢাকার বাইরের ৪ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ৯ হাজার ৮৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৭ হাজার ২৯৮ জন, আর ঢাকার বাইরের ২ লাখ ১ হাজার ৭৮৯ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন এক হাজার ১৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২২১ জন এবং ঢাকার বাইরের ৭৯৩ জন।

গত ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৩ হাজার ৯৮৮ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৫ হাজার ৩৫৭ জন এবং ঢাকার বাইরের ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৩১ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।


আরও খবর

শীতে সুস্থ থাকতে যা খাবেন

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




নতুক কারিকুলাম বাতিলে শিক্ষামন্ত্রীর বরাবর স্বারকলিপি ৫ ডিসেম্বর

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

 নতুন কারিকুলাম বাতিল এবং নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর দাবিতে আগামী ৫ ডিসেম্বর শিক্ষামন্ত্রী ও দেশের সব জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর অভিভাবক ও শিক্ষাবিদদের নিয়ে মতবিনিময় সভারও আয়োজন করা হবে।

২৪ নভেম্বর রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক মানববন্ধন শেষে এই কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।  নতুন কারিকুলাম বাতিলসহ আটদফা দাবি নিয়ে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে এ মানববন্ধন করে একদল অভিভাবক।

মানববন্ধনে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক কিছুই শিখছে না। গুগলের সহায়তায় তারা বিভিন্ন কাজ কপি করে জমা দিচ্ছে। তাছাড়া কারিকুলামে বিজ্ঞান ও গণিতের পরিসর সংকোচন করা হয়েছে। ফলে বিদেশে গিয়ে যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায়, তাদের সুযোগ কমে গেছে।

তিনি বলেন, বলা হচ্ছে বিদেশের সঙ্গে মিল রেখে আমাদের কারিকুলাম প্রণয়ন করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের মান, শিক্ষার্থীর সংখ্যা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, শ্রেণীকক্ষ সংখ্যা কোনটিই বিদেশের মতো অবস্থায় নেই। নতুন কারিকুলামে এসব বাস্তবতা বিবেচনা করা হয়নি।

সেন্ট জোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক ডালিয়া পারভীন বলেন, আমার ছেলেকে বিজ্ঞান পরীক্ষায় বাসার এসি-ফ্রিজের মতো যেকোনো একটি ডিভাইসের ওপর পোস্টার বানিয়ে নিতে বলা হয়েছে। সে ইন্টারনেট থেকে দেখে দেখে পোস্টার বানিয়েছে। কিন্তু গ্রামের একটা শিক্ষার্থীর এ ধরনের ডিভাইস বা ইন্টারনেট সার্ভিস নেই। কারিকুলামে কি গ্রামের কৃষক-শ্রমিকের সন্তানের কথা বিবেচনা করা হয়েছে? হয়নি।

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীর অভিভাবক শাহ আলম বলেন, আমরা জানতাম শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু শিক্ষা গ্রহণ করার পর একটি জাতি যে মেরুদণ্ডহীন হতে পারে, তার ব্যবস্থা এই নতুন কারিকুলাম করেছে।

আরেক অভিভাবক ফাতেমা সুলতানা বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘসময় অনলাইনে থাকতে হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী কোন সাইটে যাচ্ছে, কী দেখছে তার প্রতি সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখা তো অভিভাবকের পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের অনেকেই অল্প বয়সে বিভিন্ন নিষিদ্ধ সাইটে চলে যেতে পারে। তাছাড়া নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। সম্পূর্ণ মূল্যায়ন শিক্ষকের হাতে থাকায় ভালো পড়ানোর যে তাড়না, তাও শিক্ষকরা হারিয়ে ফেলবেন।

নবাব কাটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মোহাম্মদ মুসলিম বলেন, কারিকুলাম অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু তা তৈরিতে কতজন অভিভাবক, শিক্ষক, শিক্ষাবিদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে? এভাবে চলতে থাকলে শিক্ষার্থীরা সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক হবে। নতুন শিক্ষাক্রম হবে সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক তৈরির কারখানা। পরে দেশের বাইরে থেকে চুক্তিভিত্তিক লোক এনে দেশ পরিচালনা করতে হবে।

অভিভাবকদের দাবির মধ্যে রয়েছে শিক্ষানীতিবিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে; নম্বরভিত্তিক দুইটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে; নবম শ্রেণী থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে; ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।

এ ছাড়াও রয়েছে- সব সময়ে সকল শিখন, প্রজেক্ট ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সকল প্রজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে; শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে; প্রতি বছর ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুইটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে; সব শ্রেণীতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের দাবিগুলো হলো-

১. শিক্ষানীতি বিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে।
২. নম্বরভিত্তিক দুটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে।
৩. নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে।
৪. ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বা ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।
৫. সবসময় সব শিখন, প্রোজেক্ট ও অভিজ্ঞতাভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সব প্রোজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রোজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে।
৭. প্রতিবছর প্রতি ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে।
৮. সবসময় সব শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

 


আরও খবর



নওগাঁয় র‌্যাবের অভিযানে ফেন্সিডিল সহ দু'জন আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় র‌্যাবের অভিযানে ৬১ বোতল ফেন্সিডিল ও মাদক বিক্রির নগদ ৯ হাজার টাকা সহ দু'জন আটক।

র‌্যাবের চৌকস অভিযানিক দল রবিবার দিনগত সন্ধার পর নওগাঁর পত্নীতলা থানাধীন ডাসনগর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ফেন্সিডিল সহ দু' জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেন।

সত্যতা নিশ্চিত করে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট ক্যাম্প থেকে জানানো হয়, র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশনাল দল কোম্পানী অধিনায়ক মেজর মোঃ শেখ সাদিক এবং স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র এএসপি মোঃ রফিকুল ইসলাম এর নেতৃত্বে রবিবার দিনগত সন্ধার দিকে  নওগাঁ জেলার পত্নিতলা থানাধীন ডাসনগর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৬১ বোতল ফেন্সিডিল এবং মাদক বিক্রির নগদ ৯ হাজার টাকা সহ ডাসনগর দিঘীরপাড় গ্রামের মৃত আলিম উদ্দিন এর ছেলে খায়রুল ইসলাম (৫০) ও মহাদেবপুর থানাধীন নারায়নপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রহমান এর ছেলে ওয়াসিম আকরাম (৩০) কে আটক করেন। এব্যাপারে আটককৃতদের বিরুদ্ধে নওগাঁর পত্নীতলা থানায় মাদক আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব।


আরও খবর



শীতে সুস্থ থাকতে যা খাবেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শীতে শুধু ত্বকের সমস্যা নয়, সর্দি-কাশি, জ্বরেও কাবু হয়ে পড়েন অনেকে। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়। অন্য দিকে, গোটা শীতকাল জুড়ে থাকে নানা উৎসবের আয়োজন। এসব উদযাপন করতে হলে শারীরিক ভাবে ফিট থাকা প্রয়োজন। এজন্য খাওয়াদাওয়ায় একটা বাড়তি নিয়ম মেনে চলতে হবে। গোটা শীতকাল যাতে সর্দি, কাশি আর গলাব্যথায় না কেটে যায়, তার জন্য নিয়ম করে কয়েকটি খাবার খেতে হবে। যেমন-

১. শরীরে ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ করতে সাইট্রাসজাতীয় ফলের জুড়ি নেই। পাতিলেবু, মোসম্বি ও কমলা যেমন জোগান দিতে পারে শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি-এর, তেমনই মেটাতে পারে ফাইবারের ঘাটতি। পেয়ারাতেও প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে। শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত এসব ফল খান।

২.অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর ও ক্যানসার প্রতিরোধী গুণে সমৃদ্ধ পালং শাক শীতকালে সত্যিই হয়ে উঠতে পারে সুপার ফুড। ভিটামিন ও খনিজ তো রয়েছেই, তার সঙ্গে বাড়তি ওজন কমাতেও অত্যন্ত কার্যকর সবুজ পালং শাক।

৩. শীতকালে বাজারে প্রচুর পরিমাণে সবজি পাওয়া যায়। বিট, গাজরের মতো শীতকালীন সবজি ভালো কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করতে ও খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে অত্যন্ত উপযোগী। তাই শীতকালে সুস্থতার চাবিকাঠি হতে পারে এসব সবজি।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১৬০০ ছাড়ালো

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩