Logo
শিরোনাম

পানির নিচে ঢাকার রাস্তা, দুর্ভোগে নগরবাসী

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

সদরুল আইন:


প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে সোমবার (২৭ মে) ভোররাত থেকে রাজধানীতে শুরু হয়েছে বৃষ্টি।


 একটানা চলা এই বৃষ্টি কখনো বাড়ছে, কখনো কিছুটা কমছে। সঙ্গে রয়েছে ঝোড়ো বাতাস। এতে করে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়।


 বৃষ্টিতে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মক্ষেত্রে যাওয়া ও খেটেখাওয়া মানুষেরা।


সোমবার (২৭ মে) বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মধ্যে গ্রিনরোড, নিউমার্কেট, ধানমন্ডি ২৭, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ, বাড্ডা, মিরপুরের কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মিরপুর ১০ নম্বর, ১৩ নম্বর, ১৪ নম্বর, মালিবাগ, শান্তিনগর, সায়েদাবাদ, শনির আখড়া, পুরান ঢাকা, বংশাল, নাজিমুদ্দিন রোড, হাতিরঝিলের কিছু অংশ, আগারগাঁও থেকে জাহাঙ্গীর গেট যেতে নতুন রাস্তায়, খামারবাড়ি থেকে ফার্মগেট, ফার্মগেট-তেজগাঁও ট্রাক স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকা, মোহাম্মদপুরের কিছু অংশ, মেরুল বাড্ডা, ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায়, মোহাম্মদপুর, ইসিবি, গুলশান লেকপাড় এলাকার সংযোগ সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।


সকালে কাজের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বেরিয়ে অনেকেই রাস্তায় বাস পাননি। সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও রিকশাচালকেরা বৃষ্টির কারণে বাড়তি ভাড়া চেয়েছেন। কোনো কোনো এলাকায় জলাবদ্ধতার শঙ্কা থাকায় অটোরিকশার চালকরা যেতে রাজি হননি। 


অনেকে গণপরিবহনের অপেক্ষায় থেকে বৃষ্টি ও ঝোড়ো বাতাসে ভিজে গেছেন।


কর্মস্থল কাওরানবাজার যেতে দুপুরের দিকে রামপুরার বাসা থেকে বের হয়েছিলেন তরিকুল ইসলাম। ঘর থেকে বের হয়েই দেখতে পান হাঁটুসমান পানি। কিছুটা পানি পেরিয়ে রিকশার জন্য অপেক্ষা করেন। এরপর তিনগুণ বেশি রিকশা ভাড়ায় অফিসে আসেন তিনি। অফিসে আসতেই বৃষ্টিতে সারা শরীর ভিজে চুপচুপ।


গুলশানের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী কামাল হোসেন বলেন, আমার বাসা মিরপুরে। সকালে অফিসে আসার সময় খুব ভোগান্তিতে পড়েছিলাম। বৃষ্টির কারণে অনেক রাস্তায় জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। সড়কে বাস, গণপরিবহন কম। যে কারণে অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে রিকশাচালকরা।


সকাল থেকে ঝোড়ো বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সকাল সকাল কাজে বের হওয়া রাজধানীর মানুষজন। রাজধানীর কিছু কিছু সড়ক, অলিগলিতে কিছুটা জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় যাতায়াত, চলাফেরা, গণপরিবহনে উঠতে ভোগান্তি; সব মিলিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে মানুষজনকে।


এদিকে রাজধানীর ডিএনসিসি এলাকায় কোথাও জলাবদ্ধতা হলে, পানি জমে থাকলে হটলাইনে যোগাযোগ করার (১৬১০৬) আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।


একইসঙ্গে টানা বৃষ্টির কারণে যেন জলাবদ্ধতা সৃষ্টি না হয় সে কারণে জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) কুইক রেসপন্স টিম।


সোমবার (২৭ মে) সকাল থেকে ডিএনসিসির আওতাধীন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এই টিম কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মুখপাত্র মকবুল হোসাইন।


আরও খবর

বাংলাদেশী নাগরিকত্ব পরিত্যাগ বেড়েছে

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান পাবে

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

জামায়াতে ইসলামী মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, যারা কথায় কথায় আমাদের অন্য দেশে চলে যেতে বলত, তারাই এখন দেশের বাইরে। দেশ থেকে জুলুমকারী বিদায় হয়েছে, কিন্তু জুলুম বন্ধ হয়নি। দিনাজপুরে গোর-এ শহীদ ময়দানে কর্মী সম্মেলনে এসব কথা বলেন ডা. শফিকুর রহমান।

জামায়াতের আমির বলেন, দেশে প্রতিটি খুন, চাঁদাবাজি, লুটপাট ও ঘুসের বিচার হতে হবে। না হলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে না। যারা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান দিয়ে এই দেশকে মুক্ত করেছেন, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। আমরা তরুণদের হাতে দেশ তুলে দিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে তারা (ভারত) গোলাম বানাতে চেয়েছিল। আর শেখ হাসিনা তাদের এজেন্ট। তাই তারা শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, তারা আমাদের ১১ শীর্ষ নেতাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে। এই দিনাজপুরের একজন বিচারক বলতেন, তিনি না কি শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ। কিন্তু আমরা বলি তিনি শপথ ভঙ্গের বিচারপতি। তার বিরুদ্ধে এ কারণেই ফৌজদারি মামলা হতে পারে।

শাপলা চত্বরের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বলে, শাপলা চত্বরে নাকি কোনো আলেমকে হত্যা করা হয়নি। সেখানে না কি আলেমরা রং ছিটিয়ে দিয়েছেন। কতটা নির্লজ্জ হলে একজন প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলতে পারেন। তারা মনে করেছিল জামায়াতের কর্মীদের গুম-খুন করে মাটির নিচে পাঠিয়ে দেবে। কিন্তু আজ তারা কই? তারা দেশের বন্যাদুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বাঁধা দিয়েছে। তারা নিজেরাও কিছু করেনি, আমাদেরও করতে দেয়নি।

হিন্দু ধর্মের লোকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখানে অন্য সম্প্রদায়ের দুজন মানুষ বক্তব্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, এমন একটা বাংলাদেশ চাই যেখানে আতঙ্ক থাকবে না। নির্বাচনের পর আর হামলা-মামলা হবে না। আমরা সনাতন ধর্মের মানুষ আতঙ্ক মুক্ত থাকতে পারব। আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আপনারা এমন একটি দল খুঁজেন যারা আপনাদের নিরাপত্তা দিতে পারবে। একটু বিবেক দিয়ে খুঁজলেই পাবেন।

তিনি আরও বলেন, রংপুরের পীরগঞ্জে গরু চরি করে, জমি দখল করে হিন্দুদের বাড়িতে আগুন দিয়ে কোনো তদন্ত ছাড়াই শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বললেন জামায়াত অগ্নিসংযোগ করেছে। কিন্তু দুদিন পরই জুলুমের স্বীকার হিন্দুরা বললেন, এখানে জামায়াতরা আসেনি।

জামায়াত আমির আরও বলেন, তারা বলে, জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আর বাড়ি থেকে বের হতে পারবে না। কিন্তু আজ দেখেন, এই সমাবেশে এক পাশে পুরুষ, আরেক পাশে হাজার হাজার নারী। আমরা বলি, জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরও দুটি জিনিস নিয়ে চলাফেরা ও কর্ম করবে। আর তা হলো সম্মান ও নিরাপত্তা। যা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ছিল না।

জামায়াতে ইসলামী দিনাজপুর জেলা শাখার আমির অধ্যক্ষ আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রী কমিটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রী কর্ম পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা মমতাজ উদ্দিন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান হেলাল ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন।


আরও খবর

গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণে আসবে সমতা

শুক্রবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ক্রেতার অনীহায় কমেছে মাংসের দাম, সবজিতে স্বস্তি

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষ্যে বাড়তি চাহিদার কথা বলে গরু ও মুরগির মাংসের দাম হঠাৎ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। এর এক দিন পর চাহিদা কমায় দাম কমাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। ফলে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে—গরু, মুরগি ও খাসির মাংস। এছাড়া আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে অধিকাংশ সবজি।

রাজধানীর মোহাম্মদপুর সাদেক খান মার্কেট ও রায়ের বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। যা গতকাল শবে বরাতের দিন ৭৮০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল। এক দিনের ব্যবধানে গরুর মাংসে দাম কমেছে ৩০ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া খাসির মাংস কেজি প্রতি ৫০ টাকা কমে ১১০০ টাকায় নেমে এসেছে।

এদিকে ব্রয়লার মুরগির দাম গত ৪দিন আগেও ছিল প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা। শবে বরাত উপলক্ষ্যে এক লাফে হয়েছে ২১০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা করে বাড়লেও এক দিনের ব্যবধানে তা কমে আগের দরে বিক্রি করছেন দোকানিরা।

অপরদিকে মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পাঙাস ১৭০ টাকা থেকে ২০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০ টাকা, রুই ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, মৃগেল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, দেশি টেংরা ৪৬০ টাকা, শিং ৩২০ থেকে ৪০০ শত টাকা, চিংড়ি ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা, ছোট চিংড়ি ৩০০ টাকা, পোয়া ২৬০ টাকা, সইল ৭০০ টাকা, টাকি ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে গতকাল মাছে দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা প্রতি কেজি বেশি ছিল বলে জানিয়েছেন খুচরা বিক্রেতারা।

সবজির দামে স্বস্তি

শবে বরাত উপলক্ষ্যে মাছ-মাংস বাড়তি দামে বিক্রি হলেও, সবজির দামে প্রভাব পরেনি। আগের দামেই বিক্রি হয়েছে অধিকাংশ সবজি।

সবজি বিক্রেতারা জানিয়েছেন, প্রতি কেজি টমেটো ২০ টাকা, আলু ২০ টাকা, বেগুন আকার অনুযায়ী ৫০ থেকে ৬০ টাকা, গাজর ৩০ টাকা, মূলা ২০ টাকা, হাইব্রিড শসা ৪০ টাকা, দেশি শসা ৫০ টাকা, খিড়া ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ফুল ও বাঁধাকপি প্রতি পিস ২০ থেকে ২৫, লাউয়ের পিস ৪০ থেকে ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচের কেজি ৪০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়, দেশি নতুন রসুন ১৫০ থেকে ১৬০ এবং আমদানি করা রসুনের কেজি ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও আদা ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর রায়ের বাজারে আবুল কালাম নামে এক ক্রেতা বলেন, গতকাল শবে বরাত হিসেবে গরু কিনেছিলাম। দাম বেশি ছিল। আজকে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। তবে আজকে মাছ কিনতে এসেছি। নিয়মিত দামেই বিক্রি হচ্ছে। তবে ২০০ টাকার নিচে কোনো মাছ নেই। গতকাল রুই মাস দাম ৪০০ টাকা কেজি চেয়েছিল, আজকে ৩৫০ টাকা দিয়ে নিয়েছি।

সাদেক খান সবজি বাজারের সবজি বিক্রেতা মনসুর আলী বলেন, এখানে রাজধানীর অন্যান্য বাজার তুলনায় সবজির দাম কম থাকে। সে কারণে আমরা খুচরায় কমে বিক্রি করতে পারি।


আরও খবর

বাংলাদেশী নাগরিকত্ব পরিত্যাগ বেড়েছে

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




জানুয়ারী মাসে ৬৫৯ সড়ক দুর্ঘটনায় ৬৭৭ জন নিহত, ১২৭১ জন আহত

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিদায়ী জানুয়ারী মাসে ৬৫৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬৭৭ জন নিহত, ১২৭১ জন আহত হয়েছে। রেলপথে ৫৭ টি দুর্ঘটনায় ৫৯ জন নিহত, ২৩ জন আহত হয়েছে। নৌ-পথে ১৬ টি দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত, ০৯ জন আহত এবং ০৫ জন নিখোঁজ হওয়ার খবর সংবাদপত্রে মিলেছে। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। এই সময়ে ২৮৯ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩০১ জন নিহত ও ২৩৯ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৪৩.৮৫ শতাংশ, নিহতের ৪৪.৪৬ শতাংশ ও আহতের ১৮.৮০ শতাংশ। এছাড়া ১৫৬ বাস দুর্ঘটনায় ১৫৯ ও আহত ৪৫২ আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ২৩.৬৭ শতাংশ, নিহতের ২৩.৪৯ শতাংশ ও আহতের ৩৫.৫৬ শতাংশ। এবং ১৬৩ ব্যাটারিচালিত-ইজিবাই-নসিমন-অটোরিকশা-মাহিন্দ্রা দুর্ঘটনায় ১৩৯ জন নিহত ও ৩৩৬ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ২৪.৭৩ শতাংশ, নিহতের ২০.৫৩ শতাংশ ও আহতের ২৬.৪৩ শতাংশ।


আজ ১০ ফেব্রুয়ারী সোমবার সংগঠনের এক প্রেস বার্তায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।


দেশের বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য ৯৬টি জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন ও ইলেক্ট্রনিক সংবাদ প্রকাশিত সংবাদ মনিটরিং করে ধারাবাহিকভাবে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এতে দেখা যায়, বিদায়ী জানুয়ারী মাসে সর্বমোট সড়ক, রেল ও নৌপথে ৭৩২ টি দুর্ঘটনায় ৭৫৪ জন নিহত এবং ১৩০৩ জন আহত হয়েছে। এই মাসে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় ঢাকা বিভাগে, সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় ময়মনসিংহ বিভাগে।


এই মাসে সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত- ১৬ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ৩৮২ জন চালক, ২৩৮ জন পথচারী, ১৮৮ জন শ্রমিক, ১৫১ জন শিক্ষার্থী, ১৭ জন শিক্ষক, ১৭১ জন নারী, ২১ জন শিশু, ০৮ জন সাংবাদিক, ০৩ জন চিকিৎসক, ১২ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা এবং ৪১ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে। এর মধ্যে সড়কে ০৪ জন পুলিশ সদস্য, ০১ জন আনসার সদস্য, ০২ জন বিজিবি সদস্য, ১২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা, ০২ জন সাংবাদিক, ১১৯ জন নারী, ১২ জন শিশু, ৮৬ জন শিক্ষার্থী, ১৩ জন শিক্ষক, ৩১১ জন চালক, ৪৭ জন পরিবহন শ্রমিক, ২৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, ০৩ জন চিকিৎসক, ২১৯ জন পথচারী ও ১২ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা নিহত হয়েছে।


এ সময়ে সংগঠিত দুর্ঘটনায় সর্বমোট ১০৩২টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে, যার ১৬.৫৭ শতাংশ বাস, ২৩.৮৩ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ৫.৪২ শতাংশ কার-জীপ-মাইক্রোবাস, ৪.৯৪ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিক্সা, ৩১.২৯ শতাংশ মোটরসাইকেল, ১৭.৯২ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিক্সা-ইজিবাইক-নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দুর্ঘটনা ভয়াবহ বাড়লেও এসব সংবাদ গণমাধ্যমে কম আসছে বলে প্রকৃত চিত্র তুলে আনা যাচ্ছে না।


সড়কে দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ১০.৩৫ শতাংশ ভোরে (৪.০০-৬.০০), ২৬.৬৯ শতাংশ সকালে (৬.০০-১২.০০), ১৫.৫৩ শতাংশ দুপুরে (১২.০০-৩.৩০), ৮.১৬ শতাংশ বিকালে (৩.৩০-৫.৩০), ১৭.৫২ শতাংশ সন্ধ্যায় (৫.৩০-৭.০০), ১৯.৫২ শতাংশ দিবাগত রাতে (৭.০০-১২.০০), এবং ২.১৯ শতাংশ মধ্যরাতে (১২.০০-৪.০০) সংগঠিত হয়েছে।


সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের বয়স বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ০.৬৩ শতাংশ (০০-১০) বছর, ২৩.২৫ শতাংশ (১১-২০) বছর, ৩১.৬২ শতাংশ (২১-৩০) বছর, ১৩.৬৩ শতাংশ (৩১-৪০) বছর, ১৩.৫ শতাংশ (৪১-৫০) বছর, ৯ শতাংশ (৫১-৬০) বছর এবং ৮.৩৭ শতাংশ (৬১-১০০) বছর বয়সী ব্যাক্তি দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে।


সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪১.৬০ শতাংশ গাড়ি চাপা, ৩৮.১৮ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৩.৩৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৬.১৬ শতাংশ বিবিধ কারনে এবং ০.৬৯ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা গেছে মোট সংগঠিত দুর্ঘটনার ৩৭.৮০ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ২৮.৭৫ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ২৮.০৪ শতাংশ ফিডার রোডে সংগঠিত হয়েছে। এছাড়াও দেশে সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৩.৬৫ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১.০৪ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে, ০.৬৯ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংগঠিত হয়েছে।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে সড়ক দুর্ঘটনার কারণসমূহ :

১। বেপরোয়া গতি।

২। বিপদজনক অভারটেকিং।

৩। সড়কের নির্মাণ ত্রুটি।

৪। ফিটনেসবিহীন যানবাহন।

৫। চালক, যাত্রী ও পথচারীদের অসতর্কতা।

৬। চালকের অদক্ষতা ও ট্রাফিক আইন সংক্রান্ত অজ্ঞতা।

৭। পরিবহন চালক ও মালিকের বেপরোয়া মনোভাব।

৮। চলন্ত অবস্থায় মোবাইল বা হেড ফোন ব্যবহার।

৯। মাদক সেবন করে যানবাহন চালানো।

১০। অরক্ষিত রেলক্রসিং।

১১। রাস্তার উপর হাট-বাজার, ফুটপাত না থাকা বা ফুটপাত বেদখলে থাকা।

১২। ট্রাফিক আইন প্রয়োগে দুর্নীতি।

১৩। ট্রাফিক আইন প্রয়োগে দুর্বলতা।

১৪। ট্রাফিক আইন অমান্য করা।

১৫। রোড মার্কিং না থাকা।

১৬। সড়কে চাঁদাবাজি।

১৭। চালকের নিয়োগ ও কর্মঘন্টা সুনির্দিষ্ট না থাকা।

১৮। সড়কে আলোকসজ্জা না থাকা।

১৯। রোড ডিভাইডার পর্যাপ্ত উচু না থাকা।  

২০। সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর দ্বায়িত্বরত প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জবাবদিহি না থাকা।

২১। দেশব্যাপী নিরাপদ, আধুনিক ও স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থার পরিবর্তে টুকটুকি-ইজিবাইক-ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা নির্ভর গণপরিবহন ব্যবস্থার দিকে ধাবিত হওয়ার কারনে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ভয়াবহভাবে বাড়ছে।

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সুপারিশমালা :

১. দুর্ঘটনায় মানুষের জীবন রক্ষায় সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার হিসেবে সড়ক নিরাপত্তার বিষয়টি অর্šÍভুক্ত করা।

২. দ্রুত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করে ব্যাপক কার্যক্রম শুরু করা।  

৩. সড়ক নিরাপত্তায় বাজেট বরাদ্ধ বাড়ানো, সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ে সড়ক নিরাপত্তা উইং চালু করা।

৪. সড়ক নিরাপত্তায় ইতিমধ্যে প্রণীত যাবতীয় সুপারিশমালা বাস্তবায়নে নানামুখী কার্যক্রম শুরু করা।

৫. দেশের সড়ক-মহাসড়কে রোড সাইন, রোড মার্কিং (ট্রাফিক চিহ্ন) স্থাপন করা। জেব্রা ক্রসিং অংকন ও আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা।

৬. গণপরিবহন চালকদের অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ ও নৈতিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা।

৭. সড়ক পরিবহন সেক্টরে সুশাসন প্রতিষ্টা করা। অনিয়ম-দুর্নীতি ও সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা।

৮. গাড়ির নিবন্ধন, ফিটনেস ও চালকদের লাইসেন্স প্রদানের পদ্ধতি উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিকায়ন করা।

৯. সড়ক দুর্ঘটনায় আর্থিক সহায়তা তহবিলে আবেদনের সময়সীমা ৬ মাস বৃদ্ধি করা।

১০. স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে দেশব্যাপী পর্যাপ্ত মানসম্মত নতুন বাস সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেয়া।

১১. ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তা ও সদস্যদের প্রশিক্ষণের জন্য  ট্রাফিক ট্রেনিং একাডেমী গড়ে তোলা।

১২. সড়কের মিডিয়ানে উল্টো পথের আলো এবং পথচারীর পারাপার রোধে মহাসড়কের রোড ডিভাইডার পর্যাপ্ত উচু করা।

১৩. গণপরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ, সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণসহ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মালিক-শ্রমিকদের সাথে ভুক্তভোগীদের পক্ষে যাত্রী সাধারনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা


আরও খবর

বাংলাদেশী নাগরিকত্ব পরিত্যাগ বেড়েছে

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এলো ২১৮ কোটি ডলার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহে যে উল্লম্ফন দেখা গিয়েছিল জানুয়ারিতে এসে সেটি কিছুটা ভাটা পড়েছে।  জানুয়ারিতে প্রবাসী বাংলাদেশীরা দেশে পাঠিয়েছেন ২১৮ কোটি ৫২ লাখ ডলার গত অর্থবছরের একই মাসে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল সে হিসাবে গত মাসে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র দশমিক ৪১ শতাংশ

গত বছর আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারে পতন হওয়ার পর থেকে দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহে বড় প্রবৃদ্ধি দেখা গিয়েছিল সর্বশেষ ২০২৪ সালের ডিসেম্বরেও প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ডলার চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস তথা জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি ছিল সাড়ে ২৭ শতাংশেরও বেশি রেমিট্যান্স কম আসায় জানুয়ারি শেষে প্রবৃদ্ধি ২৩ শতাংশের ঘরে নেমে এসেছে


বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) দেশে রেমিট্যান্স এসেছে হাজার ৫৯৬ কোটি ডলার বাংলাদেশী মুদ্রায় যা প্রায় লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে দেশে ১২ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল সে হিসাবে চলতি অর্থবছরে প্রবাসীরা দশমিক শূন্য বিলিয়ন ডলার বেশি পাঠিয়েছেন এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৩ দশমিক ৬১ শতাংশ

জানুয়ারিতে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রে ডলারের দর নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে তেমন কোনো কড়াকড়ি ছিল না। বেশি দর দিয়ে হলেও ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স সংগ্রহ করতে পেরেছে। কিন্তু জানুয়ারিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঘোষিত দরে রেমিট্যান্স কেনার জন্য বেশ কঠোর ছিল। কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ কিছুটা কমে গেছে।

ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেলে হুন্ডির বাজার জমজমাট হয়ে ওঠে। রাজধানীর মতিঝিল কারওয়ান বাজার এলাকার একাধিক মানি এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তারা জানান, জানুয়ারিতে মানি এক্সচেঞ্জগুলোয় ডলারের চাহিদা বেশ তীব্র ছিল। বিদেশে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা হাতে করে যে ডলার নিয়ে গেছেন, তা শেষ হয়ে এসেছে। এখন দেশ থেকে নতুন করে টাকা নিচ্ছেন। কারণে হুন্ডির বাজারে ডলারের চাহিদা বেড়ে গেছে


আরও খবর

রমজানে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রি করবে সরকার

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

রমজানে টিসিবির ট্রাকসেল চালু থাকবে

বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ছুটির দিনেও দূষণে বিশ্বে দ্বিতীয় ঢাকা

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাজধানী ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর। বাতাসের মান সূচকে ঢাকার বায়ুর স্কোর ছিল ২০৪। যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচিত। অন্যদিকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে আজ সকাল ৮টায় রাজধানী ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান বিষয় ওয়েবসাইট আইকিউএয়ার-এ এমন চিত্র দেখা গেছে। এর আগে গতকালও ঢাকার বাতাসের মান ছিল ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’।

এই মুহূর্তে দূষিত বায়ুর শহর হিসেবে প্রথমে রয়েছে ভারতের কলকাতা, তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, চতুর্থ অবস্থানে আছে ভারতের দিল্লি, পঞ্চম অবস্থানে নেপালের কাঠমাণ্ডু এবং ১২৫ নম্বর অবস্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন, যার বায়ুমান স্কোর মাত্র ১২।

ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উপাদান হলো বাতাসে অতি ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫–এর উপস্থিতি। আজ ঢাকার বাতাসে এর উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানমাত্রার চেয়ে সাড়ে ২৪ শতাংশ বেশি।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর মধ্যে আছেন বয়স্ক, শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি ও অন্তঃসত্ত্বা। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা অস্বাস্থ্যকর বাতাস। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে দুর্যোগপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়।


আরও খবর

যাত্রী পরিবহনে রেকর্ড গড়ল মেট্রোরেল

শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সড়কে আজও চলছে না কাউন্টারভিত্তিক বাস

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫