Logo
শিরোনাম
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগে ছাত্রীদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

বুলবুল আহমেদ সোহেল ঃ

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সফুরা খাতুন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানীর অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছে স্কুলের ছাত্রীরা। 

তবে প্রধান শিক্ষকের দাবি, স্কুলের কয়েকজন শিক্ষক ইন্ধন দিয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে আমাকে  সামাজিক ভাবে আমাকে হেয় করার জন্য এসব কর্মকাণ্ড করছে। 

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, ‘উনি আমাদের পিছনে পিছনে ওয়াশরুমে যায়। গিয়ে দেখে মেয়েরা কি করে। উনি মেয়েদের গায়ে হাত দেয়। খারাপ ভাষায় কথা বলে। স্কাপ ঠিক করে দেয়, আমরা কি কাপড় দিয়ে জামা বানাইছি তা হাত দিয়ে দেখে।  ২৪ ঘন্টার মধ্যে  প্রধান শিক্ষকের বহিস্কার চান শিক্ষার্থীরা। 

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৪,৫,৬নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগমের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা বলেন, মহিলা কাউন্সিলর সরাসরি হুমকি দিয়ে বলছে, বিক্ষোভ করলে তোমাদের পরীক্ষা দিতে দেয়া হবেনা। 

এ বিষয়ে কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম জানান,তাদেরকে হুমকির প্রশ্নই আসে না। ছাত্রীদের বিক্ষোভের কথা শুনে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের অভিযোগ শুনে দুই দিন সময় চান।। যাতে করে বিষয়টি নিয়ে সকলের সাথে কথা বলে সমাধান করা যায়। 

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্বে অভিযোগের আঙ্গুল তুলে তার বহিস্কার চান অভিবাবকরাও।  স্কুলের শিক্ষাথীদের পাঠিয়ে দুঃচিন্তায় আছেন বলে দাবি করেন তারা। 

এদিকে এসব অভিযোগ  অস্বীকার করে  স্কুলের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম জানান,  শিক্ষাথীরা হচ্ছে কাচামাটির মতো। আমাদের স্কুলের কয়েকজন শিক্ষক ইন্ধন দিয়ে শিক্ষাথীদের ব্যবহার করে আমার বিরুদ্বে এসব অভিযোগ করাচ্ছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখ জনক,  লজ্জাজনক।  

শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবু তালেব  বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষিকা এবং এডহক কমিটির সদস্যদের সাথে কথা বলে বিস্তারিত বিষয়টি জানেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, ছাত্রীদের কাছ থেকে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।


আরও খবর



অস্ট্রেলিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করল হাইকমিশন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

কর্মসংস্থানের জন্য ভিসা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় গমনেচ্ছুদের সতর্ক থাকার অনুরোধ করেছে ক্যানবেরার বাংলাদেশ হাইকমিশন। ক্যানবেরার বাংলাদেশ হাইকমিশন জানায়, বাংলাদেশ হাইকমিশন লক্ষ্য করেছে যে, কতিপয় অসাধু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কাজের প্রলোভন দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় কাজের সুযোগ পেতে আগ্রহীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

সেদেশে চাকরি পেতে আগ্রহীদের কাজের ভিসা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং ক্যানবেরার বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহায়তা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। একইসঙ্গে দেশটির ভিসা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে সবাইকে অবগত থাকার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ায় অস্থায়ী ও স্থায়ী ভিসায় কর্মী নেওয়ার জন্য টেম্পরারি স্কিল শর্টেজ -সাবক্লাস ৪৮২ (টেম্পরারি স্কিল শর্টেজ সাবক্লাস ৪৮২) নামে একটি ভিসা চালু রয়েছে। এই ভিসার ক্ষেত্রে বয়সের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ ও পেশাদার কর্মীদের অস্ট্রেলিয়ায় কাজের জন্য যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

এই ভিসা পাওয়ার জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকার অনুমোদিত একজন স্পন্সর (নিয়োগকারী) প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট পেশার শিক্ষাগত যোগ্যতা, বিশেষ করে ট্রেড পেশার জন্য অস্ট্রেলিয়ান কোয়ালিফিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী সার্টিফিকেট-৩/৪ অথবা ডিপ্লোমা প্রয়োজন হয়।

স্কিল লেভেল ১ মাত্রার পেশার জন্য ব্যাচেলর বা মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন। যেকোনো পেশার ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৩-৪ বছরের পূর্ণকালীন কাজের অভিজ্ঞতা দরকার হয়। অভিজ্ঞতা প্রমাণের জন্য চাকরির নিয়োগপত্র, বিগত ২ বছরের বেতন বিবরণী, ব্যাংকের হিসাব বিবরণী প্রয়োজন হয়।

সংশ্লিষ্ট পেশায় শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলে ৫-৬ বছরের অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। তবে সংশ্লিষ্ট পেশায় শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলেও বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে রিকগনিশন অব প্রিয়র লার্নিংয়ের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ায় নিদিষ্ট সংখ্যক কলেজ থেকে পেশা সংক্রান্ত শিক্ষাগত সনদ অর্জন করা যায়। পেশা বিবেচনায় আইইএলটিএসের স্কোর প্রয়োজন হয় ৫ থেকে ৬। আইইএলটিএস ছাড়াও অন্যান্য স্বীকৃত পরীক্ষা যেমন টোফেল, পিটিই গ্রহণযোগ্য।

বিদেশি কর্মীদের কাজের দক্ষতা অস্ট্রেলিয়ার কয়েকটি কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে যাচাই করাতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের কয়েকটি পেশার জন্য দক্ষতা যাচাই করানোর প্রয়োজন হয় না। সেগুলো হলো-অটোমোটিভ ইলেকট্রিশিয়ান, ক্যাবিনেট মেকার, কারপেন্টার, কারপেন্টার ও জয়েনার, ডিজেল মোটর মেকানিক, ইলেকট্রিশিয়ান (জেনারেল), ইলেকট্রিশিয়ান (স্পেশাল ক্লাস), ফিটার (জেনারেল), ফিটার এবং টারনার, ফিটার-ওয়েল্ডার, জয়েনার, মেটাল ফেবরিকেটার, মেটাল মেকানিস্ট (ফার্স্ট ক্লাস), মোটর মেকানিক (জেনারেল), প্যানেল বিটার, পেস্ট্রি কুক, সিটমেটাল ট্রেড ওয়ার্কার, টুল মেকার, ওয়েল্ডার (ফার্স্ট ক্লাস)। টেমপরারি স্কিল শর্টেজ ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া কর্মীদের বার্ষিক বেতন কমপক্ষে ৭০ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার।

ভিসার বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে অস্ট্রেলিয়ার হোম অফিসের লিংকে https://immi.homeaffairs.gov.au/visas/getting-a-visa/visa-listing/temporary-skill-shortage-482


আরও খবর



রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করতে চায় মিয়ানমার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

শিগগিরই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করতে চায় মিয়ানমার। তবে রাখাইনের যে স্থানে রোহিঙ্গারা থাকবে সেখানে জাতিসংঘ থেকে শুরু করে মানবিক সহায়তাকারী সংস্থাগুলোকে যেতে দিতে দ্বিধায় নেপিদো। ফলে টেকসই প্রত্যাবাসনে বিষয়টি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যাবাসন কার্যক্রমকে ধীর গতি দিয়েছে ঢাকা।

চলতি সেপ্টেম্বরের শুরুতে নেপিদোতে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের মহাপরিচালক পর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে পাইলট প্রকল্পের আওতায় শিগগিরই কিছু রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসন করতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার। প্রথম ব্যাচে দেশটি যাচাইকৃত তিন হাজার রোহিঙ্গাকে দিয়ে প্রত্যাবাসন শুরু করতে চায়। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের রাখাইনে উপস্থিতির বিষয়টিতে জোর দেয়া হয়। তবে এর প্রেক্ষিতে বৈঠকে কোনো উত্তর দেয়নি মিয়ানমার।

চলতি মাসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কার্যক্রম এগিয়ে নিতে মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফরের কথা ছিল। দলটি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের আস্থা ও মনোবল বাড়ানো এবং প্রত্যাবাসনে রাজি করানোর কাজটি করবে। সেই সঙ্গে শেষ মুহূর্তে রোহিঙ্গাদের যাচাই-বাছাইয়ের বিষয়টিও জড়িত ছিল প্রতিনিধি দলের কার্যক্রমে। তবে বাংলাদেশ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কিছু বিষয় এখনও নিশ্চিত হওয়া জরুরি। সেই উত্তরের প্রেক্ষিতে মিয়ানমারের প্রতিনিধি দলকে বাংলাদেশের আসার সম্ভাব্য দিনক্ষণ দেবে ঢাকা।

বিষয়টি বেশ সংবেদনশীল, ফলে বাংলাদেশ খুব সতর্কতার সঙ্গে এ নিয়ে কাজ করছে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ঢাকার অন্যমত অগ্রাধিকার, তবে সেই সঙ্গে এটি টেকসই করার দিকে বেশি জোর দিচ্ছে। তাই রাখাইনে জাতিসংঘের সংস্থাগুলোসহ মানবিক সহায়তাকারী সংস্থাগুলোর উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ।


আরও খবর



ভিসানীতি পুলিশ বাহিনীর ওপর প্রভাব পড়বে না

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

মার্কিন ভিসা বিধিনিষেধে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর ওপর কোন প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার মো. ফারুক হোসেন।

রবিবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

ফারুক হোসেন বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্যের ওপর মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে তারা কারা, এর কোনো তালিকা এখনো পায়নি।

তিনি বলেন, যদি ভিসানীতি আসে, তারা হয়তো যুক্তরাষ্ট্র যেতে পারবেন না।

ডিএমপির মুখপাত্র আরও বলেন, পুলিশ আইনের মধ্য থেকেই কাজ করে। ভিসানীতি দায়িত্ব পালনে কোনো ব্যাঘাত ঘটাবে না।

ডিএমপির মুখপাত্র উপকমিশনার (ডিসি) ফারুক হোসেন বলেন, পুলিশের কয়জনই বা আমেরিকা যান! কয়জন তাদের পরিবারের সদস্যদের পাঠান? তাই মার্কিন ভিসানীতির কোনো প্রভাব বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর ওপর পড়বে না। কাজের গতিও কমবে না।

উল্লেখ্য, গত ২৪ মে বাংলাদেশের নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ করার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতি ঘোষণা করে। এর চার মাসের মাথায় গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধাদানে দায়ী ও জড়িত ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব ব্যক্তির মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ও বিরোধী দলের সদস্যও রয়েছেন।

এর আগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। যে সাতজনের ওপর ওই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়, তাদের মধ্যে রয়েছেন পুলিশের তৎকালীন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ। ওই নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা র‌্যাবের তৎকালীন মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন এখন পুলিশের আইজি।


আরও খবর



রাজধানীতে আজ আওয়ামী লীগের 'শান্তি সমাবেশ'

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : রাজধানীতে আজ (শনিবার) ‘শান্তি ও উন্নয়নের সমাবেশ’ করবে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ সমাবেশের আয়োজন করছে। 

শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে বিকালে ৩টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। একই সময় মোহাম্মদপুর টাউন হলে উত্তর আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ হবে।

এদিকে আজ রাজধানীতে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো গণমিছিল কর্মসূচি পালন করবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ জানান, সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী। 

তিনি বলেন, সমাবেশ সফল করতে সার্বিক প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। নগরের প্রতিটি থানা-ওয়ার্ড ও ইউনিটের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেবেন।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শের-ই বাংলানগর থানা ও এর আওতাধীন ওয়ার্ডের আয়োজনে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ এ এ সাত্তার।


আরও খবর



ইউক্রেন যুদ্ধের আরো বড় প্রভাবের আশঙ্কা

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের কারণে ইউরোপজুড়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে এবং মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। তবে যুদ্ধের বড় নেতিবাচক প্রভাব এখনো পড়েনি। সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই আশঙ্কার কথা উঠে এসেছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।

সুইস ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়া আক্রমণের পর ইউরোপে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, আর্থিক বাজারে অস্থিরতা দেখা গেছে এবং রাশিয়া ও ইউক্রেনের অর্থনীতিতে বড় সংকোচন হয়েছে।

মাঝারি থেকে দীর্ঘ মেয়াদে যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব আরো বেশি হতে পারে, বিশেষ করে বাস্তব অর্থনীতির ক্ষেত্রে। এক থেকে দুই বছরের মধ্যে এই প্রভাব প্রায় দ্বিগুণ হতে পারে।

গবেষণা অনুসারে, যুদ্ধের কারণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জার্মানি। রাশিয়া যদি ইউক্রেনে আক্রমণ না করত তাহলে ২০২২ সালের চতুর্থ অর্ধে দেশটির জিডিপি শূন্য দশমিক সাত শতাংশ বেশি এবং মূল্যস্ফীতি শূন্য দশমিক চার শতাংশ কম থাকত।

 ইতালির ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি শূন্য দশমিক দুই শতাংশ কম এবং জিডিপি শূন্য দশমিক তিন শতাংশ বেশি হতো।

গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, যুদ্ধ না হলে সুইজারল্যান্ডের জিডিপি শূন্য দশমিক তিন শতাংশ বেশি এবং মূল্যস্ফীতি শূন্য দশমিক চার শতাংশ কম হতো।

এই যুদ্ধ আগের যুদ্ধের তুলনায় কাছাকাছি এবং অতীতের তুলনায় শরণার্থী ও অতিরিক্ত সামরিক ব্যয়ের কারণে ইউরোপীয় দেশগুলোর ওপর বিরূপ প্রভাব পড়েছে।


আরও খবর

বন্ধের পথে ট্রাম্পের ব্যবসা

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩