Logo
শিরোনাম

প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরের ১৯৬ তালিকায় রয়েছেন যারা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

সদরুল আইন:

চারদিনের সফরে চীনের বেইজিংয়ে অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চীনে সরকারপ্রধানের সফরসঙ্গী হিসাবে রয়েছেন ১৯৬ জন। 

যাদের মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট সোমবার (৮ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে ঢাকা ত্যাগ করে এবং স্থানীয় সময় বিকেল ৬টায় বেইজিং পৌঁছায়। 

বুধবার (১০ জুলাই) চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং এবং চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে বৈঠক হবে প্রধানমন্ত্রীর। গুরুত্বপূর্ণ ওই দুই বৈঠকে বাংলাদেশ ডেলিগেশনের স্বল্প সংখ্যক সদস্য অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন বলে জানা গেছে।  

প্রতিনিধি দলে রয়েছেন-

১. পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

২. অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী

৩. প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান

৪. ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম

৫. বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

৬. ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক

৭. বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু

৮. প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন মিয়া

৯. প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, এসজিপি এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, 

১০. প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক প্রফেসর ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ

১১. প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১ মনিরা বেগম

১২. প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-২ আল মামুন মুর্শেদ

১৩. প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-১ ড. ইসমাত মাহমুদা

১৪. প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. তৌহিদা নওয়াজেশ রোজী

১৫. প্রধানমন্ত্রীর উপ-সামরিক সচিব কর্নেল জি এম রাজীব আহমেদ

১৬. পরিচালক-১ মোহাম্মদ ফিজনূর রহমান

১৭. প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার-১ মোহাম্মদ শামীম মুসফিক

১৮. পরিচালক-৯ মোহাম্মদ নাজমুল হক

১৯. প্রধানমন্ত্রীর এডিসি মেজর উম্মে সালমা দিনা 

২০. স্কোয়াড্রন লিডার হালিমুর রহমান

২১. বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টার সহকারী একান্ত সচিব নাহিয়ান আহমেদ

২২. মেডিকেল অফিসার রুবাইয়াৎ ফেরদৌসী

২৩. প্রোগ্রামার আতাউল করিম

২৪. প্রধানমন্ত্রীর নার্সিং অফিসার মেজর আকলিমা

২৫. অফিস সহকারী প্রটোকল শাখা মানিক চন্দ্র শীল

২৬. প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত স্টাফ আবদুর রহমান শেখ

২৭. মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট ল্যান্স কর্পোরাল মো. শাহ আলম

২৮. প্যান্ট্রিম্যান মো. হজরত আলী 

২৯. মাসুদ বিন মোমেন, পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব)

৩০. তৌফিক হাসান, মহাপরিচালক (পূর্ব এশিয়া ও প্যাসিফিক অনুবিভাগ) 

৩১. নাঈম উদ্দিন আহমেদ, রাষ্ট্রাচার প্রধান

৩২. মো. হাসান আব্দুল্লাহ্ তৌহিদ, রাষ্ট্রাচার উপ-প্রধান (সফর) 

৩৩. মো. জসিম উদ্দিন, এনডিসি, চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত 

৩৪. লোকমান হোসেন মিয়া, নির্বাহী চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব), বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ

৩৫. সত্যজিত কর্মকার, সিনিয়র সচিব, পরিকল্পনা বিভাগ, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়

৩৬. শিবলি রুবাইয়াত উল ইসলাম, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন

৩৭. মো. কামরুল হাসান, এনডিসি সচিব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়

৩৮. মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী, সচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ

৩৯. নাজমুল আহসান, সচিব, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়

৪০. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সচিব), পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষ

৪১. প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া, উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

৪২. আবুল কালাম আজাদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)

৪৩. ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশন

৪৪. মিজ মিরানা মাহরুখ, অতিরিক্ত সচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ

৪৫. মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান, বিজিবিএম, বিএএম. এনডিসি, পিএসসি, মহাপরিচালক- এসএসএফ

৪৬. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ খালেদ কামাল, বিএসপি, এনডিসি, পিএসসি, কমান্ডার- পিজিআর

৪৭. লেফটেন্যান্ট কর্ণেল দেওয়ান মঞ্জুরুল হক, পিএসসি, পরিচালক- এসএসএফ

৪৮. মেজর মো. তাওহীদুল ইমাম, উপ-পরিচালক, এসএসএফ

৪৯. লেফটেন্যান্ট কমান্ডার নাজিবুল হাসান, উপ পরিচালক, এসএসএফ

৫০. এএসপি ইমরানুল ইসলাম, পিপিএম সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৫১. এএসপি পার্থ চক্রবর্তী, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৫২. ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট সামান্থা সিলভিয়া, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৫৩. ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট শাবনূর রহমান, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৫৪. ক্যাপ্টেন রুমায়া ফারিন, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৫৫. ক্যাপ্টেন আলভি আকিফ বিন সিদ্দিক, পিজিআর, ঢাকা সেনানিবাস

৫৬. মো. নাসির উদ্দিন মন্ডল, সহকারী পুলিশ সুপার, এসবি

৫৭. কর্ণেল মো. শহীদুর রহমান, পিবিজিএম, পিবিজিএমএস, পরিচালক, এসএসএফ

৫৮. মেজর মো. নাজীব হাসান, উপ পরিচালক, এসএসএফ

৫৯. মেজর মো. তাসনিফুজ্জামান উপ পরিচালক, এসএসএফ

৬০. মেজর মো. ইমরান হোসেন, উপ পরিচালক, এসএসএফ

৬১. মেজর ফাহিম তালহা, উপ পরিচালক, এসএসএফ

৬২. মেজর মো. রাকিবুল আলম, উপ পরিচালক, এসএসএফ

৬৩. ক্যাপ্টেন মো. তকি ইয়াছির, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৬৪. ক্যাপ্টেন মাহবুব হাসান, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৬৫. ক্যাপ্টেন ফাহিম শাহরিয়ার, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৬৬. ক্যাপ্টেন মো. তানভীর রহমান, সহকারী পরিচালক, এসএসএফ

৬৭. লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো. আরিফুল ইসলাম হিমেল, এসপিপি, পিএসসি, পিজিআর, ঢাকা সেনানিবাস

৬৮. মেজর মো. নাজমুছ ছাকিব, পিজিআর, ঢাকা সেনানিবাস

৬৯. মেজর ইকবালুর রহমান, পিএসসি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়

৭০. শামীম, সহকারী পরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়

৭১. মো. নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার

৭২. মো. নাঈমুল ইসলাম খান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব

৭৩. এম. এম. ইমরুল কায়েস, প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব

৭৪. মিজ্ গুল শাহানা,  প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব

৭৫. এস এম গোর্কি, প্রধানমন্ত্রীর সিনিয়র ফটোগ্রাফার

৭৬. মো আতাউর রহমান. নির্বাহী প্রযোজক বার্তা, বাংলাদেশ টেলিভিশন

৭৭. আশরাফুল হক, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)

৭৮. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ, সিনিয়র করেসপনডেন্ট ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ

৭৯. মো. রুবাইয়াত হাসান খান, সিনিয়র ক্যামেরাম্যান, বাংলাদেশ টেলিভিশন

৮০. মহিউদ্দিন মাহমুদ, সিনিয়র করেসপনডেন্ট, বাংলা নিউজ ২৪.কম

৮১. মোহাম্মদ ইউসুফ হোসেন, অফিসিয়াল ফিল্ম ক্যামেরাম্যান, ডিএফপি

৮২. মো. আলতাফ হোসেন, অফিসিয়াল ফটোগ্রাফার, তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি)

৮৩. সাইফুল ইসলাম কল্লোল, সিনিয়র ফটোসাংবাদিক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)

৮৪. ইয়াসিন কবীর জয়, সিনিয়র ফটোগ্রাফার, ফোকাস বাংলা নিউজ

৮৫.  স্বদেশ রায়, এডিটর এ্যান্ড পাবলিসার (সাবেক নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক জনকণ্ঠ)

৮৬.  কাসেম হুমায়ন, ম্যানেজিং এডিটর, দৈনিক সংবাদ

৮৭.  শেখ নাজমুল হক সৈকত, এডিটর ইন চিফ, কিংস নিউজ (সাবেক বার্তা প্রধান, মাই টিভি)

৮৮.  মোজাম্মেল হক, সভাপতি-এডিটর্স গিল্ড বাংলাদেশ ও প্রধান সম্পাদক-একাত্তর টেলিভিশন

৮৯.  শ্যামল দত্ত, সভাপতিমন্ডলীর সদস্য-এডিটর্স গিল্ড বাংলাদেশ; সাধারণ সম্পাদক-জাতীয় প্রেস ক্লাব ও সম্পাদক, দৈনিক ভোরের কাগজ

৯০.  এম শামসুর রহমান, কার্যনির্বাহী সদস্য-এডিটর্স গিল্ড বাংলাদেশ ও সিইও এবং প্রধান সম্পাদক, ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশন লিঃ

৯১.  মোল্লাহ এম আমজাদ হোসেন, কার্যনির্বাহী সদস্য-এডিটর্স গিল্ড বাংলাদেশ ও সম্পাদক, এনার্জি এন্ড পাওয়ার ম্যাগাজিন বাংলাদেশ সম্পাদক ফোরাম

৯২.  রফিকুল ইসলাম রতন, আহবায়ক, বাংলাদেশ সম্পাদক ফোরাম ও সম্পাদক, বাংলাদেশ বুলেটিন

৯৩.  মাহফুজ রহমান রিমন, সম্পাদক, সংবাদ প্রতিদিন ও যুগ্ম সদস্য সচিব, সম্পাদক ফোরাম এবং সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস)

৯৪  রাজু আলীম, সভাপতি, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) ও সিনিয়র সাংবাদিক, চ্যানেল আই এবং সদস্য, সম্পাদক


৯৫.  মাহবুবুল আলম, সভাপতি, এফবিসিসিআই

৯৬.  এস এম মান্নান (কচি) সভাপতি, বিজিএমইএ

৯৭.  মো. জসিম উদ্দিন

৯৮. মিজ শমী কায়সার, সাবেক সভাপতি, এফবিসিসিআই, সভাপতি সার্ক চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ভাইস চেয়ারম্যান, বেঙ্গল গ্রুপ ও আরটিভি সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, সিইও, ধানসিঁড়ি কমিউনিকেশন লিমিটেড

৯৯.  মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, সভাপতি, গাজীপুর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি প্রোপ্রাইটর, গ্লোব ট্রেড

১০০.  রাশেদুল হোসেন চৌধুরী (রনি), সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, সিইও, মায়া কর্পোরেশন

১০১.  যশোদা জীবন দেব নাথ, সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টেকনোমিডয়া লিমিটেড

১০২.  খান আহমেদ শুভ, এমপি পরিচালক, এফবিসিসিআই, প্রোপ্রাইটর, দেশবাসী প্রিন্টিং প্রেস, মেসার্স শুভ এন্টারপ্রাইজ

১০৩.  মো. সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন (বিজিএমইএ), সাবেক সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই

১০৪.  মো. হাবিব উল্লাহ ডন, পরিচালক, এফবিসিসিআই, সভাপতি, সিআইএ-বিসিসিআই, সভাপতি, বারতি চেয়ারম্যান, এ এম গ্রুপ

১০৫.  আশরাফ আহমেদ, সভাপতি, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), চিফ এক্সিকিউটিং অফিসার, রিভারস্টোন ক্যাপিটাল লিমিটেড

১০৬.  মোহাম্মদ আলী খোকন, সভাপতি, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস, এসোসিয়েশন, পরিচালক, এফবিসিসিআই, চেয়ারম্যান, ম্যাকসনস স্পিনিং মিলস লিমিটো।

১০৭.  ওমর হাজ্জাজ, সভাপতি, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, মেসার্স রিলায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল

১০৮.  কামরান তানভিরুর রহমান, সভাপতি, মেট্রোপলিটান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, ঢাকা

১০৯.  মো. সাইফুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, মেট্রোপলিটান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, ঢাকা, পরিচালক, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পিকার্ড বাংলাদেশ লিমিটেড

১১০.  মো. আমিনুল হক শামীম, সাবেক সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা লিমিটেড

১১১.  দিলীপ কুমার আগারওয়ালা, পরিচালক, এফবিসিসিআই, জেনারেল সেক্রেটারি, বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেড

১১২. মিসেস হাসিনা নেওয়াজ, পরিচালক, এফবিসিসিআই, সাবেক সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, অর্কিড প্রিন্টার্স লিমিটেড

১১৩. মিজ নাজ ফারহানা আহমেদ, সভাপতি, ঢাকা উইমেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, পরিচালক, এফবিসিসিআই, চেয়ারপার্সন, আলফা ইকুইটিজ লিমিটেড, উইমেন্স এগ্রো ইকনোমিক সোসাইটি, স্টার এভিয়েশন, আলফা এগ্রো, উপদেষ্টা, ইআরবিএ, আলফা এন্ড এসোসিয়েট

১১৪.  মুনতাকিম আশরাফ, পরিচালক, এফবিসিসিআই, সাবেক সিনিয়র, সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ভ্যানটেজ হাই-টেক লিমিটেড

১১৫.  তাবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান, পরিচালক, এফবিসিসিআই, চেয়ারম্যান, আহবাব গ্রুপ

১১৬.  মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ, পরিচালক, এফবিসিসিআই, সাবেক সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, প্রোপ্রাইটর, মেসার্স নিজাম এন্টারপ্রাইজ, হাসিনা ইয়াসিন মার্কেট

১১৭.  মোহাম্মদ বজলুর রহমান, পরিচালক, এফবিসিসিআই

১১৮.  খন্দকার রুহুল আমিন, পরিচালক, এফবিসিসিআই, প্রোপ্রাইটর, মেসার্স খন্দকার ট্রেডার্স

১১৯.  সুজীব রঞ্জন দাস, পরিচালক, এফবিসিসিআই, পরিচালক, ইউরো-পেট্রো প্রোডাক্ট লিমিটেড, নাভানা যানক্লেভ

১২০. নিহাদ কবির, সাবেক সভাপতি, মেট্রোপলিটান চেম্বার কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি-ঢাকা, সিনিয়র পার্টনার, সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ এন্ড

এসোসিয়েটস, পরিচালক, কেদারপুর টি কোম্পানি লিমিটেড

১২১. ড. মুনাল মাহবুব, সিনিয়র ভাইস সহ-সভাপতি, চট্টগ্রাম উইমেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি পরিচালক, এফবিসিসিআই, প্রোপ্রাইটর, মেসার্স আনোয়ারা ট্রেডিং, চেয়ারম্যান, মাটিটা রিসোর্ট, আলফা শামস

১২২. হাসিনা রুমি, পরিচালক, ইউরোগ্যাজ এলপিজি, নুর ট্রেডিং

১২৩.  মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী, পরিচালক, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড, জেসিএক্স বিজনেস টাওয়ার

১২৪.  মো. শাহ জালাল, পরিচালক, এফবিসিসিআই, মেসার্স জনতা ট্রেডার্স

১২৫.  মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, সিআইপি, পরিচালক, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, নিজাম গ্রুপ অব কোম্পানি

১২৬.  মোহাম্মদ ফয়জুর রহমান ভুইয়া, সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস এসোসিয়েশন, পরিচালক, এফবিসিসিআই

ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জাজ ভুইয়া টেক্সটাইল মিলস এন্ড মেসার্স জে বি ইলেকট্রনিক্স

১২৭.  মোহাম্মদ রিয়াদ আলী, পরিচালক, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইন্ট্রাকো গ্রুপ, পরিচালক হোটেল আগ্রাবাদ, সভাপতি, ইন্দোনেশি

১২৮.  রাকিবুল আলম দিপু, পরিচালক, এফবিসিসিআই

১২৯.  মো. শহীদুল হক মোল্লা, পরিচালক, এফবিসিসিআই, চেয়ারম্যান, মোল্লা গ্রুপ, প্রোপ্রাইটর, মোল্লা মেশিনারি এন্ড মটরস

১৩০.  রাসেল টি আহমেদ, সভাপতি, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস পরিচালক, এফবিসিসিআই সিইও, টিম ক্রিয়েটিভ

১৩১.  মোহাম্মদ ফরিদ খান (সিআইপি), পরিচালক, এফবিসিসিআই, ভাইস, প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি

১৩২.  সালমান খান, পরিচালক, সামিট ওয়েল এন্ড শিপিং লিমিটেড, সাবেক পরিচালক, এফবিসিসিআই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ট্রাভেলস লিমিটেড

১৩৩. গোলাম মো. আলমগীর, চেয়ারম্যান, ম্যাক্স গ্রুপ

১৩৪. হাফেজ হাজী হারুনুর রশিদ, প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি

১৩৫. সৈয়দ মো. বকতিয়ার, পরিচালক, এফবিসিসিআই, চেয়ারম্যান, একটিভ লজিস্টিকস লিমিটেড

১৩৬. মিজ তাসফিয়া জসিম, পরিচালক, এফবিসিসিআই, পরিচালক, বেঙ্গল প্যাকেজিং এন্ড এক্সেসরিজ লিমিটেড

১৩৭. মোহাম্মদ ইছাকুল হোসেন সুইট, পরিচালক, এফবিসিসিআই, প্রোপ্রাইটর এন্ড সিইও, মেসার্স তোহফা এন্টারপ্রাইজ, চেয়ারম্যান, সামিট কমিউনিকেশন্স লিমি 

১৩৮. আমজাদ হোসেন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ট্রাভেলস লিমিটেড

১৩৯. এএসএম মাইনুদ্দিন মোনেম, সিইও এন্ড ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আব্দুল মোনেম লিমিটেড

১৪০. মো. আমির হোসেন (সোহেল), পরিচালক, পিএইচপি গ্রুপ

১৪১. মো. জামাল উদ্দিন, সাবেক পরিচালক, এফবিসিসিআই ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এম জামাল এন্ড কোম্পানি লিমিটেড

১৪২. খন্দকার মশিউজ্জামান (রোমেল), সভাপতি, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ট্যাংকার ওনার্স এসোসিয়েশন, সাবেক পরিচালক, এফবিসিসিআই, চেয়ারম্যান এন্ড সিইও, পিপুলস গ্রুপ, মেসার্স পিপুলস ফ্যাশন লিমিটেড

১৪৩. মো. হেলাল উদ্দিন, সভাপতি, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি, প্রোপ্রাইটর, মেসার্স নিলময় ভ্যারাইটিজ স্টোর

১৪৪.  আবু হোসেন ভূঁইয়া (রানু), সাবেক পরিচালক, এফবিসিসিআই

১৪৫. এম.জি.আর নাসির মজুমদার, প্রতিষ্ঠাতা, সেঞ্চুরি গ্রুপ অব কোম্পানিজ, সাবেক পরিচালক, এফবিসিসিআই

১৪৬. নুরুল কাইয়ুম খান, সভাপতি, বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপোস এসোসিয়েশন, চেয়ারম্যান, কিউএনএস কন্টেইনার সার্ভিসেস লিমিটেড, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, কিউএনএস গ্রুপ

১৪৭. শাহাব উদ্দিন খান, সভাপতি, কোরিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি

১৪৮. সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রথম সহ-সভাপতি, বিজিএমইএ, ডিরেক্টর, ওয়েল গ্রুপ

১৪৯. খন্দকার রফিকুল ইসলাম, সিনিয়র সহ-সভাপতি, বিজিএমইএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ডিজাইনটেক্স নিটওয়্যার লিমিটেড

১৫০. মো. আকতার হোসেন, সিআইপি, সহ-সভাপতি, বিকেএমইএ, প্রোপ্রাইটর, বুনবক্স এ্যাপারেলস, গ্রুপ ডিরেক্টর, উইজডম গ্রুপ

১৫১. ফজলে শামীম এহসান, সহ-সভাপতি, বিকেএমইএ, ফতুল্লা এপারেলস

১৫২. আনোয়ার হোসেন (মানিক), পরিচালক, বিজিএমইএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক; টেক্স টাউন লিমিটেড

১৫৩. শামস মাহমুদ, পরিচালক, বিজিএমইএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, শাশা গার্মেন্টস লিমিটেড

১৫৪. মো. মিজানুর রহমান, পরিচালক, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রি (বিসিআই), ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টেটা বিজনেস সলিউশন্স লিমিটেড

১৫৫. মো. শামীম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মেসার্স ফেইথ লজিস্টিক্স

১৫৬. রাশেক রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বুরাক কমোডিটিস এক্সচেঞ্জ কোম্পানি

১৫৭. মোহাম্মদ ওয়াহিদ রিহান ইফতেখার মাহমুদ, সহ সভাপতি, চট্টগ্রাম মেট্রপলিটন চেম্বার

১৫৮. মোহাম্মদ বাবুল আখতার, সভাপতি, বাংলাদেশ নন প্যাকার ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন

১৫৯. সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশন

১৬০. মোহাম্মদ মনসুর, মহাসচিব, বাংলাদেশ ফ্রুটস ভেজিট্যাবলস এন্ড এলাইড প্রোডাক্টস এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মনসুর জেনারেল ট্রেডিং কো

১৬১. মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, চেয়ারম্যান, এটুআই গ্রুপ

১৬২. রফিকুর রহমান খান ইউসুফজাই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ই.বি সলিউশন্স লিমিটেড

১৬৩. আবুল হাসানাত কবির, চেয়ারম্যান, কেআরসি কম্পোসিট টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড, আরও টেক্সটাইল মিলস (প্রাইভেট) লিমিটেড; ভাইস চেয়ারম্যান, একলিপস গ্রুপ; ব্যবস্থাপনা পার্টনার, ফারাজ ইন্টারন্যাশনাল বিডি, প্রোপাইটর: এইচ.কে কনটেক্সচার

১৬৪. হাসানুর বারি, মহাসচিব, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ট্যাংক ওনার্স এসোসিয়েশন; চেয়ারম্যান, সী লিয় শিপিং কো. লিমিটেড

১৬৫. যাদব দেবনাথ, চেয়ারম্যান এবং সিইও, যাদ্রু গ্রুপ

১৬৬. মিসেস শামিমা আখতার

১৬৭. খন্দকার আশিকুজ্জামান, পরিচালক, পিপলস শিপিং লিমিটেড

১৬৮. জি এস আকন্দ মাসুম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সর্নালি গ্রুপ

১৬৯. মোস্তাফা আল মাহমুদ, চেয়ারম্যান, জি টেক সলিউশন লি.

১৭০. খান নুরে আলম সিদ্দিকী, যুগ্ম মহাসচিব এফবিসিসিআই 

১৭১. সৈয়দ আমিরুল ইসলাম নাদিম, উপ মহাসচিব (পিএস টু প্রেসিডেন্ট), এফবিসিসিআই মেম্বার, বিকেএমইএ; ব্যবস্থাপনা পরিচালক, কেপস ফ্যাশন লিমিটেড

সচিব, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগ, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান, টাঙ্গাইল উপজেলা


১৭২.  মো. মুনির হোসেন, সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই

১৭৩. মো. আতাউর রহমান ভুইয়া, পরিচালক, এফবিসিসিআই এন্ড তমা কস্ট্রাকশন কো. লিমিটেড চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক জি-টেক সলিউশন লিমিটেড

১৭৪. কাউসার আহমেদ, পরিচালক, এফবিসিসিআই, প্রোপাইটর এন্ড সিইও, রুপসা ট্রেডিং কর্পোরেশন

১৭৫. মোহাম্মদ আফতাব জাবেদ, পরিচালক, এফবিসিসিআই, প্রোপাইটর, নাভেদ ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, ইম্পেরিয়াল

১৭৬. ব্যারিস্টার তাহমিদুর রহমান, পরিচালক, কানাডা বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স, পরিচালক, এম আলাম গ্রুপ, প্রোপাইটর, টিআর ট্রেডিং

১৭৭. মাসুম জামিল খান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, কসমস গ্রুপ

১৭৮. মীর আসাদ হোসেন টিটু, প্রোপাইটর, টুশি এন্টারপ্রাইজ

১৭৯. শাহরিয়ার হাসান, কো-ফাউন্ডার এন্ড সিইও, ই-পোস্ট সফটওয়্যার লিমিটেড, প্রতিষ্ঠাতা এবং উপদেষ্টা, পেপারফ্লাই প্রাইভেট লিমিট।

১৮০. খন্দকার তাসফিন আলম, চিফ অপারেটিং অফিসার, দারাজ বাংলা লিমিটেড

১৮১. মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিতু, চেয়ারম্যান, টেলিলিংক গ্রুপ

১৮২. কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ন্যাশনাল এ ইম্পোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট লিমিটেড, ও ফার্মা লিমিটেড; সভাপতি, বাংলাদেশ এগ্রোকেমিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন

১৮৩. এসফারুল কাইয়ুম খান, পরিচালক, বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ এসোসিয়েশন

১৮৪. এলথেম বি. কবির, চেয়ারম্যান, ইকে এন্ড এক্সেসরিজ

১৮৫. এস.এম ফারুকী হাসান, সিআইপি চেয়ারম্যান, প্রতিক গ্রুপ

১৮৬. খাইরুল হুদা চপল, সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, সভাপতি, সুনামগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি

১৮৭. আব্দুস সামাদ লাবু, পরিচালক, এস আলম গ্রুপ

১৮৮. মোহাম্মদ আলামগীর পারভেজ, প্রোপাইটর, মেসার্স ফ্র্যাংক এন্টারপ্রাইজ, পরিচালক, দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি

১৮৯. এ.কে.এম শামসুদ্দোহা, সভাপতি, দোহাটেক নিউ মিডিয়া

১৯০. এজাজ মোহাম্মদ, মহাসচিব, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব গালফ মেডিকেল সেন্টার্স (বিএজিএমসি)

১৯১. মো. মাহবুব উর রহমান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, এইচএসবিসি

১৯২. তানভির এ মিশুক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, নগদ লিমিটেড

১৯৩. মোহাম্মদ কামাল, সিনিয়র সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ফ্রে ফ্রুটস ইম্পোর্টার্স এসোসিয়েশন

১৯৪. ইমরান করিম, ভাইস চেয়ারম্যান, কনফিডেন্স গ্রুপ

১৯৫. জিয়াউর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বে গ্রুপ

১৯৬. খন্দকার ফজলে রাব্বি, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সীরক এ্যাপারেলস।


আরও খবর



পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু খালেদা জিয়ার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু করেছে লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসকরা। লন্ডনে অবস্থানরত খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এই তথ্য দেন।

জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বুধবার থেকে ম্যাডামের পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু হয়েছে। আগামী চার দিন উনার বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা হবে। উনার ডাক্তাররা (লন্ডন ক্লিনিকের ডাক্তারগণ) বাসায় উনাকে দেখতে আসবেন। কিছু পরীক্ষা করার জন্য হয়তো উনাকে লন্ডনে ক্লিনিকেও নিয়ে যাওয়া হবে। আগামী কয়েকটি দিন বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা আছে, যা চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে করা হচ্ছে।’

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক বলেন, খালেদা জিয়ার পরীক্ষার রিপোর্ট পর্যালোচনা করে চিকিৎসকরা পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেবেন কত দ্রুত ছুটি দেওয়া যায়।

চিকিৎসক প্যাট্টিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধায়নে তারেক রহমানের বাসায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন।

কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার-অ্যাম্বুলেন্সে গত ৭ জানুয়ারি লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পৌঁছান বেগম খালেদা জিয়া। সেখানে অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডির তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছে বিএনপি প্রধানের।


আরও খবর



উৎপাদন খরচের অর্ধেক দামে আলু বিক্রি

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

বগুড়ায় বর্তমানে জাতভেদে প্রতি মণ (৪২ কেজি) আলু বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৮০ টাকায়। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম পড়ছে সাড়ে ৭ টাকা থেকে ৯ টাকা। 

বগুড়া জেলার মধ্যে শিবগঞ্জ উপজেলায় সবচেয়ে বেশি আলু চাষ হয়। আলীগ্রামের কৃষক নাফিসুল ইসলাম টিবিএসকে বলেন, 'প্রতি বিঘা (৩৩ শতক) জমিতে আলু চাষ করতে খরচ হয়েছে ৪০-৪৫ হাজার টাকা। গড়ে ৯০ মণের মতো এবার ফলন হতে পারে। সে হিসাবে, প্রতি মণে প্রায় ৪৫০-৫০০ টাকা খরচ হয়েছে। 

'কিন্তু বাজারে দাম এর অর্ধেক। এ কারণে এখনও তুলিনি। আরও কয়েকদিন পর তুলে কোল্ড স্টোরেজে রাখব।

কোল্ড স্টোরেজের ভাড়া বৃদ্ধি আরেক দফা চাপ সৃষ্টি করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, 'গত বছর বস্তা ৩৫০ টাকায় রাখতাম। ৫০ কেজির বস্তায় ৬৫ কেজি আলু ধরত। কিন্তু এবার কেজিতে ৮ টাকা দিতে হবে। ৮ টাকা স্টোরেজ ভাড়া দিয়ে পরে কয় টাকায় আলু বিক্রি করতে পারি, বলতে পারছি না।

একই কথা জানান ফেনিগ্রামের আব্দুল হামিদ। তিনি বলেন, 'পাকড়ি ও স্টিক আলু চাষ করেছি। প্রতি বিঘায় পাকড়ি ৬৫-৭০ মণ এবং স্টিক ৯০ মণের মতো হবে। আমার প্রতি বিঘায় ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তবে যারা বীজ কিনে আলু চাষ করে তাদের খরচ আরও অনেক বেশি। গত বছর আলুর দাম বেশি ছিল, এ কারণে বেশি জমিতে আলু চাষ করেছি। কিন্তু এই দামে আলু চাষ করলে কৃষক নিঃস্ব হয়ে যাবে।

গত বছরের বেশিরভাগ সময় আলুর দাম ছিল অস্বাভাবিক বেশি। ফলে বাড়তি লাভের আশায় কৃষকরা আলু চাষ বেশি করেছেন। তবে এখন উৎপাদন খরচও ওঠাতে পারছেন না তারা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, চলতি মৌসুমে ৪.৬৭ লাখ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। তবে এরই মধ্যে আবাদ হয়েছে ৫.২৪ লাখ হেক্টর জমিতে। অর্থাৎ এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৭ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আলু চাষ হয়েছে। 

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাব অনুযায়ী, গত অর্থবছরে আলুর আবাদ হয়েছিল ৪.৫৭ লাখ হেক্টর জমিতে। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এবার ৬৭ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আলুর চাষ হয়েছে।

ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে পুরো মার্চ মাসজুড়ে মূল মৌসুমের আলু উত্তোলন করেন কৃষকরা। তবে গত বছর আলুর ভরা মৌসুমেই দাম ছিল বেশি। এরপর মে মাসে তা ৫০ টাকা পেরিয়ে যায়। নভেম্বরে আলুর দাম দাঁড়ায় কেজিতে ৮০ টাকা, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার নাগদাহ গ্রামের কৃষক আবু তাহের বলেন, 'এখন আমাদের এলাকায় প্রতি কেজি আলু ১০-১২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগে ৮ টাকায়ও বিক্রি হয়েছে। গত দুই দিন ধরে কিছুটা বাড়তির দিকে। তবে ২০ টাকার নিচে হলে কৃষকদের লোকসান হবে।'

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় বিপণন বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম টিবিএসকে বলেন, 'যে বছর দাম বেশি থাকে এর পরের বছর কৃষকরা সে ফসল বেশি করেন। আবার দাম কম থাকলে পরের বছর কম ফসল করেন। এটা কমন সমস্যা। এখন ফলন বেশি হলে আবার দাম কমে যায়। 

'এজন্য আলুর ক্ষেত্রে ভ্যালু অ্যাড করার প্রশিক্ষণ দিতে হবে। দ্বিতীয়ত গ্রুপ মার্কেটিংয়ে ফোকাস করতে হবে। অর্থাৎ ১০ জন কৃষক আলু চাষ করেন; এর মধ্যে একজন সেগুলো বাজারজাত করবেন। এতে সরাসরি বাজারের সঙ্গে কৃষকরা যুক্ত হবেন।'


আরও খবর



মার্কিন দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ানোর প্রতিবাদে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন এবং একতা গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস ঘেরাও এবং স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

আগামী বুধবার বেলা ১১টায় মার্কিন দূতাবাস ঘেরাও এবং স্মারকলিপি পেশ করা হবে৷ সেখান থেকেই পরবর্তী কর্মসূরি ঘোষণা করা হবে বলে এক বার্তায় জানানো হয়েছে।

জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন এবং একতা গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসানের সই করা বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

বার্তায় বলা হয়, সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে সেদেশের বাজারে বিদেশি পণ্য প্রবেশে শুল্কহার নতুনভাবে নির্ধারণ করেছেন। এই নতুন শুল্ক নির্ধারণে তিনি বাংলাদেশের প্রতি একটি চরম বিবেচনাহীন ও অমানবিক শুল্ক নির্ধারণ করেছেন। যা বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশে নারীমুক্তি, নারী স্বাধীনতা ও নারীর অগ্রগতি স্তব্ধ করে দেবে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৩টিসহ মোট ৬৩টি দেশের জন্য নতুন করে শুল্ক নির্ধারণ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। যেখানে তুরস্ক, ব্রাজিল, মেক্সিকো ও মরক্কোর মতো পোশাক রপ্তানিকারক গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর জন্য শুল্ক বৃদ্ধি না করে আগের শুল্ক বহাল রাখা হয়েছে।

বার্তায় আরও বলা হয়, পৃথিবীর আরও ১৫টি দেশের ওপর মার্কিন শুল্কহার একই রাখা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের জন্য শুল্কহার দ্বিগুণেরও বেশি (১৫ থেকে বাড়িয়ে ৩৭ শতাংশ) বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ৮৪ শতাংশ রপ্তানি পোশাকশিল্প থেকে। এ রপ্তানির সিংহভাগই মার্কিন বাজারে। যেখানে বাংলাদেশের পোশাকশিল্প খাতে কাজ করেন ৩৫ লাখ নারী শ্রমিক।


আরও খবর



ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৫ নির্দেশনা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নিরাপদ করতে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও র‌্যাবের টহল বাড়ানোসহ ১৫ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক-২ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. জিয়াউল হক মীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে৷

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করাসহ সার্বিক আইনশৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো—

১. ঈদুল ফিতরের প্রাক্কালে দেশব্যাপী সার্বিক আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হবে।

২. চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রোধে ইউনিফর্মধারী পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন, বিশেষ বিশেষ রাস্তায় ও মোড়ে চেকপোস্ট স্থাপন, জাল টাকার বিস্তার রোধ ও শনাক্তকরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৩. রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকা, গুরুত্বপূর্ণ স্থানসহ দেশের অন্যান্য বড় বড় শহর ও বন্দরে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও র‌্যাবের টহল বাড়াতে হবে।

8. গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্পের মালিক পক্ষ অর্থাৎ বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং শিল্প পুলিশ একত্রে বসে ঈদের পূর্বেই শ্রমিকদের বেতন-ভাতা, বোনাস ইত্যাদি পরিশোধের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৫. সাধারণ জনগণের ঈদ উপলক্ষে নির্বিঘ্নে কেনাকাটা নিশ্চিত করতে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি নারী পুলিশ ও সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করতে হবে। মার্কেটগুলোতে বিশেষ রাত্রিকালীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে এবং সকল মার্কেট সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে।

৬. ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নিরাপদ নিশ্চিতকল্পে বাস, ট্রেন ও লঞ্চে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না করা, লঞ্চ/ফেরিঘাটে অনিয়ম ও অবৈধ সিরিয়াল প্রদানের মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা আদায় না করা, অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন না করা এবং পরিবহনে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

৭. ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ সারাদেশে যানজট নিরসনের লক্ষ্যে যথাযথ ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৮. যমুনা সেতু, পদ্মা সেতু এবং ফ্লাইওভারসহ টোলপ্লাজাগুলোতে যানজট নিরসনে ইটিসিসহ (Electronic Toll Collection) দ্রুত টোল আদায়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৯. যানজট নিরসনে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ কর্তৃক চিহ্নিত ১৫৫ স্পটে আইপি/সিসি ক্যামেরা স্থাপনপূর্বক ঈদুল ফিতরের পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী সময় মনিটরিং জোরদার করতে হবে। প্রয়োজনে অধিক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং করা যেতে পারে;

১০. যানজট নিরসনের লক্ষ্যে ঈদের পূর্বের সাত দিন ও পরের সাত দিন সুনির্দিষ্ট পূর্ব তথ্য ব্যতীত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক সড়কের ওপরে মোটরযান তথা যানবাহন থামানো যাবে না;

১১. অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিবহনকারী বা যাত্রীবাহী যানবাহন ব্যতীত স্থলবন্দর ও নৌবন্দরসহ যেকোনও জায়গা থেকে ছেড়ে আসা নির্মাণ সামগ্রী বহনকারী ও লম্বা যানবাহনসমূহ ঈদের পূর্বের তিন দিন এবং পরের তিন দিন যেন মহাসড়কে চলাচল করতে না পারে বা নৌ-রুটে ফেরি পারাপার করতে না পারে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে;

১২. ঈদের আগে ও পরে পাঁচ দিন করে নদীতে বাল্কহেড চলাচল বন্ধ রাখতে হবে;

১৩. বিভিন্ন সড়ক, মহাসড়ক ও নৌ-পথে আকস্মিক দুর্ঘটনায় উদ্ধারকাজ পরিচালনায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের টিম, রেসকিউ বোট, ডুবুরি, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জামাদিসহ অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখতে হবে। প্রয়োজনে কোস্টগার্ডের সহযোগিতা গ্রহণ করতে হবে;

১৪. দুর্ঘটনা কবলিত অথবা রাস্তা/ব্রিজে কোনও গাড়ি নষ্ট হলে দ্রুত দুর্ঘটনা কবলিত/অকেজো গাড়ি অপসারণ/রেকারিং করে পার্শ্ববর্তী খালি জায়গায় স্থানান্তর করতে হবে। যমুনা ও পদ্মা সেতুসহ যানজট প্রবণ এলাকায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক রেকারের ব্যবস্থা রাখতে হবে;

১৫. ঈদের সময় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ অধিদফতর এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক কন্ট্রোলরুম স্থাপন করতে হবে। সকল কন্ট্রোল রুমকে প্রয়োজনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ০১৩২০০০১২২৩-নম্বরে যোগাযোগ রক্ষা করতে হবে।

এছাড়া জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর সঙ্গে কন্ট্রোল রুমের সংযোগ স্থাপনপূর্বক সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায় সমন্বয় জোরদার করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।


আরও খবর



লাখো ভক্ত জনতার অংশগ্রহণে শেষ হল বাবাভাণ্ডারীর ৮৯তম ওরশ শরীফ

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

সৃষ্টির কল্যাণে নিজেকে উজাড় করে দেয়াই হচ্ছে হযরত বাবাভাণ্ডারী’র জীবন দর্শন’

-বাবাভাণ্ডারী’র প্রপৌত্র ও বিএসপি চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী :

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান ও বাবাভান্ডারীর প্রপৌত্র রাহবারে শরিয়ত ও ত্বরিকত হজরত শাহসুফি মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী বলেছেন, সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা, পরকল্যাণে নিজেকে উজাড় করে দেওয়া ও মানুষের সেবায় সর্বদা প্রস্তুত থাকাই হচ্ছে হজরত বাবা ভাণ্ডারীর জীবন দর্শন। তিন দিনব্যাপী ওরশ শরীফের সমাপনী দিবসে শনিবার (০৫ এপ্রিল) আন্জুমানে রহমানিয়া মইনিয়া মাইজ ভাণ্ডারীয়াসহ বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির আয়োজন করে। খতমে কুরআন, খতমে গাউছিয়া শরিফ, রওজায় গিলাফ চড়ানো, ফ্রি চিকিৎসা সেবা ক্যাম্প, রক্তদান, ব্লাড গ্রুপ নির্ণয়, মাদকের বিরুদ্ধে গণসচেতনার লক্ষ্যে র‍্যালিসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। দূর-দূরান্ত থেকে আসা লাখো ভক্ত-জনতার অংশগ্রহণে চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে মাইজভান্ডার দরবার শরীফে ত্বরীকায়ে মাইজভাণ্ডারীয়ার পূর্ণতাদানকারী হযরত গাউছুল আজম শাহ্সুফি মাওলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান বাবা ভাণ্ডারীর (ক.) ৮৯ তম বার্ষিক ওরশ শরীফ মহাসমারোহ উদযাপিত হয়েছে। রাতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত আশেকানদের উদ্দেশে বিশেষ নসিহত ও বিশ্বশান্তি, নিপীড়িত মানবতার মুক্তি এবং দেশবাসীর ওপর আল্লাহর রহমত কামনায় আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফের সাজ্জাদানশীন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান, বাবাভান্ডারীর প্রপৌত্র রাহবারে শরিয়ত ও ত্বরীকত হযরত শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী (মাজিআ)। তিনি বলেন, আল্লাহ পাকের মহান ওলীগণ মানুষকে ইসলামের সহজ-সরল সঠিক পথই দেখান। আল্লাহ পাকের সেরা সৃষ্টি মানুষ। আর মানুষের সেবা ও কল্যাণ করাই সবচেয়ে বড় ইবাদত। মানুষের প্রতি দরদী ও কর্তব্যনিষ্ঠ হয়ে হযরত বাবাভাণ্ডারী (ক.) আল্লাহ পাকের যোগ্য প্রতিনিধিত্বের দায়িত্বই পালন করেন। তিনি ছিলেন মহান আল্লাহর রহমান নামের গুণাবলীর উজ্জ্বল প্রতীক। মানুষের সেবার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের পথই দেখিয়েছেন তিনি। সৃষ্টির প্রতি ভালবাসা, পরকল্যাণে নিজেকে উজাড় করে দেয়া ও মানুষের সেবায় সর্বদা প্রস্তুত থাকাই হচ্ছে হযরত বাবাভাণ্ডারীর জীবন দর্শন। তিনি আরো বলেন, আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থান্ধতা ও ভোগল্পিসাই আজ পৃথিবীতে যতো অশান্তি-হানাহানির মূল কারণ। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে ত্যাগের পথ ধরতে হবে।

গণকল্যাণে নিজেদের ব্যাপৃত রাখতে হবে। এটাই হচ্ছে বাবা ভাণ্ডারীর শিক্ষা। হজরত গাউছুল আজম বাবা ভান্ডারী (ক.) আর্তমানবতা ও গণকল্যাণে নিজেকে নিবেদিত রেখে অবিস্মরণীয় কর্মকীর্তির স্বাক্ষর রেখে পৃথিবীতে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন বলে হযরত সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী (মাজিআ) উল্লেখ করেন। ওরশ মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন- মইনীয়া যুব ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা শাহজাদা সৈয়দ মেহবুব এ মইনুদ্দীন আল হাসানী, মইনীয়া যুব ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট শাহজাদা সৈয়দ মাশুক এ মইনুদ্দীন আল হাসানী। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজ ভাণ্ডারী ট্রাস্টের মহাসচিব খলিফা অ্যাডভোকেট কাজী মহসীন চৌধুরী, আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজ ভাণ্ডারীয়ার মহাসচিব আলহাজ মোহাম্মদ আলমগীর খান মাইজ ভাণ্ডারী, বিএসপির ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা রুহুল আমিন ভূইয়া চাঁদপুরী, মাওলানা মুফতি বাকিবিল্লাহ আজহারী, মইনীয়া যুব ফোরাম কেন্দ্রীয় সহসভাপতি মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ মাকসুদুর রহমান, কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সম্পাদক হাফেজ ক্বারী মাওলানা মুহাম্মদ কেরামত আলী মাইজভাণ্ডারী, আনজুমান চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি খলিফা আলহাজ বোরহান উদ্দিন, দক্ষিণ জেলার সাধারণ সম্পাদক খলিফা কাজী মো. শহীদুল্লাহ প্রমুখ।


আরও খবর