Logo
শিরোনাম

রাণীনগরে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী শাহিন মনোয়ারার মতবিনিময়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ)  :

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নওগাঁ-৬,(আত্রাই-রাণীনগর) আসনে আওয়ামীলীগ দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সংরক্ষিত আসনের সাবেক এমপি ও নওগাঁ জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শাহিন মনোয়ারা হক সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন। রোববার সন্ধায় রাণীনগর প্রেস ক্লাবে এই মতবিনিময় করেন তিনি।

মতবিনিময়কালে শাহিন মনোয়ারা হক বলেন,১৯৯৬ইং সালে নওগাঁ-নাটোর সংরক্ষিত আসনে এমপি ছিলাম। এর পর নওগাঁ-জয়পুরহাট সংরক্ষিত আসনে এমপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সে সময় এলাকার উন্নয়নে যথেষ্ট অগ্রনি ভূমিকা রেখেছি।আমি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নওগাঁ-৬,(আত্রাই-রাণীনগর)আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। যেহেতু আমি একাধিকবার সংরক্ষিত আসনে এমপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি সেহেতু আসা করছি আগামী নির্বাচনে দল আমাকে মনোনয়ন দিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ দিবেন।তিনি বলেন,রাণীনগর এলাকা আমার জন্মস্থান। আমার এই এলাকার জনমানুষের সাথে নিবির সম্পর্ক রয়েছে। তিনি বলেন,এলাকার মানুষের সাথে আমার যে নিবির সর্ম্পক এবং ভালবাসা জড়িয়ে আছে তাতে এই আসনে আমাকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে আসনটি প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতে পারবো। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে এবং দলকে সুসংগঠিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানান। তিনি সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন। 


আরও খবর

আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে ছাড় নয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




রামগড়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

মোহাম্মদ শাহেদ হোসেন রানা,

রামগড়(খাগড়াছড়ি) :

পার্বত্য খাগড়াছড়ির রামগড়ে মানসিক চাপ সামলাতে না পেরে মো.আতাউল করিম (সিবলী) নামে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতার লাশ উদ্ধার করেছে রামগড় থানা পুলিশ।

বুধবার (০৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে রামগড় পৌরসভার ০৬নং ওয়ার্ডের তৈচালাপাড়া নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রামগড় থানার উপ-পরিদর্শক এসআই সামছুল আমীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। নিহত সিবলী পৌরসভার তৈচালাপাড়া এলাকার মৃত মোঃ নুরুল করিম মাষ্টারের ছেলে। তিনি পাঁচ মাসের এক মেয়ের জনক।

স্থানীয় ও এলাকাবাসী জানান, তিনি সাবেক রামগড় কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, তিনি মানসিক সমস্যায় ভূগছিলেন মানসিক চাপ সইতে না পেরে তিনি আত্মহত্যা করেছেন নাকি কেউ তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে সেটা আমরা সঠিক বলতে পারবোনা।

রামগড় থানার পরিদর্শক কাজী মোহাম্মদ জাকারিয়া জানান, বুধবার দুপুরে সিবলী নামে এক ব্যাক্তি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর আসে। পরে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় সিবলীর লাশ উদ্ধার করি। লাশ ময়না তদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ নিয়ে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।


আরও খবর



নওগাঁয় ''পুনর্ভবা'' নদী ভাঙ্গনে ৫শ’ পরিবার হুমকীর মুখে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর সাপাহার উপজেলাধীন ভারতীয় সীমান্তবর্তী পাতাড়ী ইউনিয়ন এর উপর দিয়ে প্রবাহমান পুনর্ভবা নদীতে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হওয়ায় নদীর কিনারে বসবাসকারী বলদিয়াঘাট গ্রামের প্রায় ৫শ’ পরিবার এখন হুমকীর মুখে। 

এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত সংশ্লিষ্ট সকলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন পরিবারগুলো।

স্থানিয় ইউপি চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসীর দেয়া তথ্য মতে সরেজমিনে মঙ্গলবার পুনর্ভবা নদী এলাকায় গিয়ে দেখা যায় বলদিয়াঘাটের ব্রীজের উত্তর দিকে নদীর পশ্চীম পাড়ে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয় এতে প্রায় ৫শ মিটার এলাকা ভেঙ্গে নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে ইতি মধ্যেই। বর্তমানে ঐ এলাকা জুড়ে বসবাসকারী প্রায় ৫শ’ পরিবার তাদের পরিবার পরিজনদের নিয়ে হতাশা ও আতংক গ্রস্থ অবস্থায় বসবাস করতে দেখা যায়। 

স্থানিয় আঃ হাকিম বলেন, নদীর পানি কমতে শুরু করায় হঠাৎ করে নদী ভাঙ্গন শুরু হয়। প্রায় শত বছর ধরে নদী পাড়ে আমার পূর্ব পুরুষ সহ আমরা বসবাস করে আসলেও অতীতে এধরণের ভাঙ্গন আমরা দেখিনি। হঠাৎ করে এবারে নদী ভাঙ্গন শুরু হওয়ায় আমরা চরম বিপাকে পড়েছি। ভাঙ্গনের তীব্রতা এত বেশী যে আর এক দফা ভাঙ্গন শুরু হলেই পুনর্ভবা নদী পাড়ে বসবাসকারী বলদিয়াঘাট গ্রামের প্রায় ৫শ’ বসতবাড়ী নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। 

নদী পাড়ে বসবাসকারী মোখলেছুর রহমান, ইয়ামীন আলী ও পাতাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম জানান, যে বলদিয়া ঘাট ব্রীজের উত্তর পাশের নদীর পশ্চিম পাড়ে প্রায় সাড়ে পাঁচশ’ মিটার এলাকা ভাঙ্গনের ফলে প্রায় ৫শতাধিক পরিবার এখন হুমকীর মুখে। তবে আমরা বলদিয়াঘাট ব্রীজের দক্ষিন দিকের ভাঙ্গন ঠেকাতে নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডে আবেদন করলে ঐ ভাঙ্গন রোধে নদী থেকে বালু উত্তোলন করে ডাম্পিং ও স্লিপিং এর জন্য পানি উন্নয় বোর্ড থেকে প্রায় ৩ হাজার জিও ব্যাগ বরাদ্দ পেয়েছি। অচিরেই সে এলাকায় ভাঙ্গন রোধে কার্যক্রম শুরু করা হবে। কিন্তু হঠাৎ করে ব্রীজের উত্তর দিকে নদী ভাঙ্গন শুরু হওয়ায় সকলেই এখন চরম আতংকের মধ্যে রয়েছে। 

এসময় আরো বলেন, ভাঙ্গন রোধে ইতোমধ্যেই চেয়ারম্যান বলদিয়াঘাট এলাকাবাসীদের সাথে নিয়ে সরকারের পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ে আবেদন পত্র দাখিল করেছেন। বর্তমানে চেয়াম্যান ও গ্রামবাসী জরুরী ভিত্তিতে বলদিয়াঘাট এলাকায় পুনর্ভবা নদী ভাঙ্গন রোধে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি কামনা করছি।


আরও খবর



বলিউডের ইতিহাসে এক দিনে সর্বোচ্চ আয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

ভারতের সিনেমা ইতিহাসের সব রেকর্ড ভেঙে ফেললো বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের জওয়ান। মুক্তির প্রথমদিনে বিশ্বব্যাপী প্রায় ১২৫ কোটি রুপি আয় করে নিয়েছে সিনেমাটি। 

 

বলিউডের মুভিরিভিউজে দেওয়া তথ্য মতে ছবির বক্স অফিস কালেকশন জানা গেছে। শুধু হিন্দি সংস্করণেই সিনেমাটি আয় করেছে ৬৫ কোটি। তামিল ভাষায় আয় করেছে ৫ কোটি। তেলেগু সংস্করণে আয় ৪ কোটি। 

তার মানে শুধু ভারতেই তিনটি ভাষায় জওয়ানর আয় ৭৫ কোটি। সঠিক তথ্য পাওয়া না গেলেও বিশ্বের অন্যান্য দেশে প্রথম দিনে ছবিটি আয় করেছে অন্তত ৫০ কোটি। সব মিলিয়ে মুক্তির প্রথম দিনে জওয়ান বিশ্বব্যাপী ১১৫ থেকে ১২৫ কোটি রুপি আয় করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 


এর আগে একদিনে বক্স অফিস থেকে ভারতের কোনো সিনেমাই ১০০ কোটি রুপি আয়ের ইতিহাস গড়তে পারেনি। সেক্ষেত্রে জওয়ান সেই সকল রেকর্ডই ভেঙে ফেললো।  শুধু ভারতে শাহরুখ খানের পাঠান সিনেমা মুক্তির প্রথম দিনে ৫৫ কোটি রুপি আয় করেছিল। দক্ষিণী ছবি কেজিএফ-চ্যাপ্টার ২-এর আয় ছিল ৫৩ কোটি ৯৫ লাখ। 

বৃহস্পতিবার ভারতের সাড়ে ৫ হাজার স্ক্রিনসহ বিশ্বের ১০ হাজারের বেশি স্ক্রিনে মুক্তি পেয়েছে ৩০০ কোটি রুপি বাজেটের এই সিনেমা। হিন্দি, তামিল ও তেলেগু ভাষায় মুক্তি পেয়েছে অ্যাটলি পরিচালিত জওয়ান। এই প্রথমবার নয়নতারার বিপরীতে অভিনয় করেছেন শাহরুখ। নয়নতারা ছাড়াও শাহরুখের এই ছবিতে দেখা গেছে সানিয়া মালহোত্রা, বিজয় সেতুপতি, প্রিয়মণির মতো তারকাদের। বিশেষ চরিত্রে থাকছেন দীপিকা পাড়ুকোন।


আরও খবর

ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নতুন চরিত্রে শ্রাবন্তী

শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩




কমেনি পেঁয়াজ আলু ডিমের দাম

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে অস্থিরতার মধ্যে গত ১৪ সেপ্টেম্বর চারটি পণ্যের দাম বেঁধে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ৩৫ টাকা। আর প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা, ডিম প্রতি পিস ১২ টাকা আর প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ঘোষণা করা হয় ১৬৯ টাকা। তবে আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম বেঁধে দেয়ার দুই সপ্তাহ পার হলেও বাজারে কার্যকর হয়নি সরকার নির্ধারিত দাম। এটি কার্যকর করতে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপও দেখা যায়নি। দেশের বিভিন্ন বাজারে অভিযান ও অতিরিক্ত দামে আলু বিক্রি করায় কয়েকটি কোল্ডস্টোরেজ মালিককে জরিমানা করে দায় সেরেছে ভোক্তা অধিদফতর।

রাজধানীর বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, আলুর কোনো সঙ্কট নেই। সরবরাহ ভালো হওয়ায় কেনাও যাচ্ছে চাহিদামতো। তবে স্বস্তি মিলছে না দামে। ৩৬ টাকার আলু খুচরা বাজারে কিনতে গুনতে হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। একই চিত্র পেঁয়াজের বাজারেও। দেশী পেঁয়াজের কেজি ৭৬ থেকে ৮৫ টাকা। যা সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে ২০ টাকা বেশি। আর ডিমের দাম স্থির হয়ে আছে ১৫০ টাকায়। যদিও সরকার ঠিক করে দিয়েছে ১৪৪ টাকা।

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৮৫ টাকা কেজি দরে, আর আলু বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ৪৫ টাকা কেজি দরে। সেই সাথে ডিম প্রতি হালি সর্বোচ্চ ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যেই পেঁয়াজ বর্তমান বাজারে সর্বোচ্চ ৮৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গত বছর এই সময় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৮ থেকে ৪৫ টাকায়। সেই হিসেবে এক বছরে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৯৮ দশমিক ৮০ শতাংশ।


একইভাবে যে আলু বর্তমানে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে গত বছর এই সময় সেই আলু বিক্রি হয়েছে ২৩ থেকে ৩০ টাকায়। ফলে এক বছরে আলুর দাম বেড়েছে ৬৪ দশমিক ১৫ শতাংশ। পাশাপাশি ডিমের দাম এক বছরে বেড়েছে ১ দশমিক ৩ শতাংশ।

বাজারের এমন পরিস্থিতিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা। তারা বলছে, সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও আমরা এসব আলু, ডিম, পেঁয়াজ এখনও বাড়তি দামেই কিনছি। বাজার মনিটরিং যদি না থাকে তাহলে দাম নির্ধারণ করে দিয়ে কি লাভ হলো? দাম নির্ধারণের আগেও যে দামে কিনেছি এখনো সেই বাড়তি দামেই কিনছি।
বিক্রেতারা বলছেন, সরকারের নির্ধারণ করে দেয়া পেঁয়াজ, আলু ও ডিম এই তিন পণ্যের মধ্যে একটির দামও পাইকারি বাজারে কমেনি। তাই আমরা কমিয়ে বিক্রি করতে পারছি না। দেশী পেঁয়াজ ৮০ টাকা, আলু ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। ডিমের হালি ৫০ টাকা।

সবজির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আগাম বেশ কিছু শীতকালীন সবজি এরই মধ্যে চলে এসেছে বাজারে। তবে এর মধ্যে হাতেগোনা কিছু সবজির দামই নাগালের মধ্যে, বাকি সব সবজির দাম আকাশছোঁয়া। বাজারে প্রতি কেজি শিম ২০০ টাকা, চায়না গাজর ১৪০ টাকা, মুলা ৬০-৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিস ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম ৬০ টাকা। এ ছাড়া, প্রতি কেজি গোল বেগুন ১০০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটোল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, ঝিঙে ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, কচুরমুখি ৯০ টাকা এবং কচুর লতি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। প্রতি পিস জালি কুমড়া (চাল কুমড়া) ৬০ টাকা ও লাউ ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচাকলা প্রতি হালি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ৩৮০ টাকা, সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা আর দেশী মুরগি প্রতি কেজি ৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্য দিকে বাজারে গরুর গোশত বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকায় আর খাসির গোশত প্রতি কেজি ১০০০ থেকে ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি আঁটি লাল শাক, মুলাশাক ও কলমি শাক ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্য দিকে পুঁইশাক, মিষ্টিকুমড়া, লাউশাকের আঁটি ৩০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বাজারে তেলাপিয়া প্রতি কেজি ২২০ থেকে ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাঙ্গাশ প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর এক কেজি ওজনের রুই মাছের দাম ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, দুই-আড়াই কেজি ওজনের দাম ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, আর তিন কেজির বেশি ওজনের হলে দাম হাঁকা হচ্ছে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি। মাঝারি ও বড় সাইজের কাতল মাছ ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কই মাছ প্রতি কেজি ৩২০ টাকা, পাবদা মাছ প্রতি কেজি ৩৮০ থেকে ৪৬০ টাকা, শিং মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, রূপচাঁদা প্রতি কেজি ৮৫০ টাকা, ইলিশ ৮০০ গ্রাম ওজনের প্রতি কেজি ১২০০ টাকা, চিংড়ি প্রতি কেজি ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


আরও খবর

পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪.৪৬ শতাংশ

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩

এক কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




ওজন কমাতে লেবু পানি ?

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

ওজন কমাতে সবাই কত কিছুই না করেন। এর মধ্যে লেবু পানি খেয়ে ওজন কমানোর কথা অনেকেই বলে থাকেন। ওজন কমানোর প্রচলিত পদ্ধতির মধ্যে এটি একটি।

লেবু পানি খেলে সত্যিই কি ওজন কমে? ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেবুর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিন শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয় বা ডিটক্সিফাই করে। কিন্তু শরীর ডিটক্সিফাই করার জন্য আরও বিশেষ দুটি অঙ্গ রয়েছে। এগুলো হচ্ছে লিভার ও অন্যটি কিডনি।

কিডনির ছাঁকনি পদ্ধতি শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ আলাদা করে বের করে দেয়। ভারতীয় পুষ্টিবিদ বাত্রা ওই প্রতিবেদনে লেবু পানির নানা উপকারিতার কথা জানিয়েছেন। তার কথায়, বিশেষ কোনও একটি পানীয় শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়, এই ধারণা ঠিক নয়। তিনি জানান লেবু পানি ওজন কমায়, এর সপক্ষে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ নেই। এখনও বিজ্ঞানের গবেষণা এই ব্যাপারে যথেষ্ট তথ্য দিতে পারেনি। তাই লেবু পানি খেলেই ওজন কমবে, এমন ধারণা করাটাও ঠিক হবে না।

তবে পুষ্টিবিদ বাত্রা ওজন কমানোর জন্য অন্য বেশ কিছু পানীয়ের কথা জানিয়েছেন। তার মধ্যে অন্যতম হল অ্যালোভেরার শরবত। পানিতে অ্যালোভেরার শাঁস মিশিয়ে বানাতে হয় এই শরবত। রোজ সকালে এটি খেলে দ্রুত ওজন কমবে বলেই জানিয়েছেন এই পুষ্টি বিশেষজ্ঞ।


আরও খবর

খাওয়ার পরেই চা নয়

বৃহস্পতিবার ০৩ আগস্ট ২০২৩