Logo
শিরোনাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ১ লাখ ৪২ হাজার রুশ সেনা নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

ইউক্রেন যুদ্ধে এ পর্যন্ত এক লাখ ৪২ হাজার ২৭০ রুশ সেনা নিহত হয়েছে। শনিবার কিয়েভ এ তথ্য জানিয়েছে। আগেরদিন ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, যুদ্ধে রাশিয়ার ৬০ হাজারের মতো সেনা নিহত হয়েছে।

হতাহতের সংখ্যা বাড়ে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে আংশিক সেনা সমাবেশ শুরুর পরই। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জানান, অধিকাংশ লাইনে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করা হয়েছে। অব্যাহতভাবে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা করছে মস্কো। মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে লাখ লাখ বাসিন্দা। এদিকে, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় এক বেসামরিক নিহত হয়েছে। পশ্চিমাঞ্চলে আহত হয়েছে দু'জন। মস্কো জানায়, খারকিভের হ্রয়ানিকিভকা গ্রাম দখল করেছে তারা। ওই গ্রামে গোলা হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেন।  


আরও খবর



ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৬ জন ছাত্র মুক্তিযোদ্ধা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৮০জন দেখেছেন

Image

মাসুদ উল হাসান,জামালপুর প্রতিনিধি : 

১৯৭১ সালে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও দুই লাখ মা বোনের সম্ভমের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পেয়েছি লাল সবুজের পতাকা। পেয়েছি স্বাধীন রাস্ট্র। দেশকে বাচাঁতে জীবন বাজি রেখে যারা অস্্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন তাদের প্রতি বিন¤্র শ্রদ্ধা। সেই দিন বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর কো অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ছিলেন মহান মুক্তিযুদ্ধে। পাকিস্থানী হানাদার বাহিনীর সঙ্গে বিভিন্ন সম্মুখযুদ্ধে তাঁরা বীরের মতো লড়াই করেছেন। বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব পেয়েছেন ওই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র বশির আহমেদ, নূর ইসলাম ও মতিউর রহমান।

জানা যায়, জামালপুর জেলার সর্ব উত্তরে ভারতীয় সীমান্তবর্তী বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর। কামালপুরের পাশেই ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মহেন্দ্রগঞ্জ। মহান মুক্তিযুদ্ধে ১১ নম্বর সেক্টরের সদর দপ্তর ছিল ভারতের মেঘালয় রাজ্যের এই মহেন্দ্রগঞ্জ। কৌশলগত কারনে ধানুয়া কামালপুর ছিলো পাক হানাদার বাহিনী ও মিত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ন স্থান। যে কারনে কামালপুরে ঘাঁটি গেড়েছিল পাকিস্থানী বাহিনী। কামালপুর দখলে নিতে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয়। সম্মুখ যুদ্ধে পা হারান কর্ণেল আবু তাহের। 

শহীদ হন ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন মমতাজসহ শতাধিক বীর যোদ্ধা। এক সময় অবস্থা বেগতিক দেখে ৪ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্থানী বাহিনী। মুক্ত হয় ধানুয়া কামালপুর। কামালপুরে এমন বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় ভাবে বীর বিক্রম, বীর উত্তম ও বীর প্রতীক খেতাব পান মোট ২৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

১৯৭১ সালের সেই সময়টায় বিভিন্ন সেক্টর ও সাবসেক্টরে ভাগ করা হয় পুরো দেশকে। মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের বিভিন্ন কোম্পানিতে মুক্তিযোদ্ধা নিয়োগ চলছে এমন খবর চলে আসে ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ে। বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা নাম লেখাতে শুরু করেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। একে একে ৬৬ জন শিক্ষার্থী মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহনের জন্য প্রশিক্ষন নিতে ছুটে গেলেন ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জে। প্রশিক্ষন নিয়েই ঝাপিয়ে পড়লেন শত্রুবাহিনীর উপর। দীর্ঘ ৯ মাস বীরের মত লড়াই করে ছিনিয়ে আনলেন লাল সবুজের পতাকা।  

বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল ইসলাম বলেন,ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চবিদ্যালয়ে আমি তখন নবম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম। দেশের পরিস্থিতি আমরা বুঝে গিয়েছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক আমাদের কাছেও পৌঁছে গেছে। প্রামাঞ্চল হলেও নানা মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের খবর পাচ্ছিলাম। আর ওপাশেই ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জ, সেখানে গিয়ে দেখতাম যুদ্ধের প্রস্তুতি চলছে। আমাদের বয়সী অনেকেই যুদ্ধে যাচ্ছে, নিজেকে ঘরে রাখা কঠিন হয়ে গেল। চলে গেলাম মুক্তিযুদ্ধে। আমাদের স্কুলের ৬৬ জন ছাত্র মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। 

জানা যায়, ৪ ডিসেম্বর ভারতীয় মিত্রবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার হরদেব সিং ক্লের বললেন কামালপুর পাকিস্থানি ক্যাম্পে কে যাবে আত্মসমর্পণের চিঠি নিয়ে। কামালপুর সীমান্তঘেষাঁ ভারতীয় গ্রাম ব্রাহ্মণপাড়ায় তখন মুক্তি বাহিনীর হাজারো সদস্য উপস্থিত। তবে কেউ সাহস করে বলতে পারছিলো না কে যাবে। বিগ্রেডিয়ার ক্লের যখন প্রশ্নটা দ্বিতীয়বার করলেন, ঠিক তখনই মুক্তিবাহিনীর এক কিশোর যোদ্ধা বলে উঠলেন,আমি যাব চিঠি নিয়ে। সেই কিশোর যোদ্ধা সাহসী বশির আহমেদ। 

বশির আহমেদ বলেন,আমাদের স্কুলের ১০০ গজ দূরেই ক্যাম্পটি। আত্মসমর্পণের চিঠিটি পকেটে নিয়ে পাকিস্থানি ক্যাম্পের সামনের রাস্তায় গিয়ে দাঁড়িয়ে আমার হাতে থাকা সাদা পতাকা নাড়ালাম। কিন্তু ভেতর থেকে কোনো সাড়া পেলাম না। ভয়াবহ অনিশ্চয়তায় পড়ে গিয়েছিলাম। কারণ, শত্রুপক্ষের ছোড়া একটি গুলিই কিশোর বশির আহমেদের জীবন কেড়ে নিতে পারত। তবে কোণঠাসা পাকিস্থানী বাহিনী একসময় ক্যাম্পের ভেতরে তাঁকে ডেকে নেয়। তিনি আত্মসমর্পণের চিঠি পৌঁছে দিলেন বিওপির কমান্ডার ক্যাপ্টেন আহসান মালিকের হাতে। দীর্ঘক্ষণ চিঠির বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেও সিদ্ধান্ত নিতে পারছিল না পাক বাহিনী। এরই মধ্যে মিত্রবাহিনীর চারটি যুদ্ধবিমান হামলা শুরু করল পাকিস্থানী ক্যাম্পে। বশির আহমেদকে বাংকারে ঢোকানো হলো। কয়েকজন সৈনিক হতাহত হলো। পাকিস্থানী বাহিনীর মনোবল আরও ভেঙে গেল। এরই মধ্যে মুক্তিবাহিনীর আরও একজন এলেন আত্মসমর্পণের চিঠি হাতে। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনিসুর রহমান। চারপাশ থেকে হামলায় আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্থানী হানাদার বাহিনী। শত্রুমুক্ত হয় কামালপুর রণাঙ্গন। 

বিদ্যালয়টির বর্তমান প্রধান শিক্ষক ফরহাদ হোসেন বলেন,আমি গর্বিত যে আমার এই বিদ্যালয়ের ৬৬ জন প্রাক্তন ছাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৬৪ সালে এই স্কুল প্রতিষ্ঠার সময় আশপাশের এলাকায় কোনো মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছিল না। সবাই কামালপুরেই পড়তে আসতো। প্রায় ৮০০ শ শিক্ষার্থী ছিলো বলে জেনেছি। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার গুরুত্তপূর্ণ এক রণাঙ্গন ছিল বলে স্কুলের এত ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। বিষয়টি আমাকে প্রতিদিনই সকল কাজে উৎসাহিত করে। আমি গর্বিত এমন ইতিহাস সৃষ্টিকারী একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলে। তিনি আরো বলেন,১১ নম্বর সেক্টরের এই বিদ্যালয়টির আশানুরুপ উন্নয়ন হয়নি। ক্লাস রুমের সঙ্কট রয়েছে। ইতিহাস রক্ষায় বিদ্যালয়টি আধুনিকায়নের দাবি জানান তিনি। 

ধানুয়া কামালপুর ইউপি চেয়ারম্যান মশিউর রহমান লাকপতি বলেন, ১৯৬৪ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯৭১ সালে এই বিদ্যালয় থেকে ৬৬ জন ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। এটা অবশ্যই ইতিহাসের অংশ। এই ইউপি’র চেয়ারম্যান হিসেবে গর্বিত আমি।


আরও খবর



বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশসহ ১৫টি দেশ থেকে কর্মী নেওয়া স্থগিত করেছে মালয়েশিয়া। সম্প্রতি দেশটির পক্ষ থেকে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। তবে এরই মাঝে সুখবর হলো- বাংলাদেশ থেকে পুরুষ নিরাপত্তাকর্মী ও নারী গৃহকর্মী নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে দেশটি। এ নিয়ে কথা চলছে। দুই দেশের মধ্যে মিটিংও হয়েছে। শিগগিরই সিদ্ধান্ত আসতে পারে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন বলেন, তারা বাংলাদেশ থেকে সিকিউরিটি গার্ড ও গৃহকর্মী নেবে বলে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা প্রথমটার বিষয়ে খুব উৎসাহী। তবে গৃহকর্মীর বিষয়ে আমরা বলেছি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত জানাব।

এর আগে বিভিন্ন খাতে পুরুষ কর্মীরা কাজের জন্য মালয়েশিয়ায় গেছেন। তারা কৃষি থেকে শুরু করে কারখানাতে কাজ করছেন। এখনো কর্মী যাওয়া অব্যাহত আছে বলে জানা গেছে। তবে এই প্রথম নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে পুরুষ নেওয়ার আগ্রহ জানিয়েছে মালয়েশিয়া। তারা হবেন প্রশিক্ষিত। এজন্য বাংলাদেশ সেনাকল্যাণ সংস্থার সঙ্গে দেশটির প্রতিনিধিরা দেখাও করেছেন। তবে কতজন পুরুষ নিরাপত্তাকর্মী তারা নেবে এবং কি ধরনের বেতন ও সুবিধা দেওয়া হবে তা তারা জানাননি।

সূত্র জানায়, দেশটির প্রতিনিধিরা সংস্থাটির সংশ্লিষ্টদের সাথে বৈঠকে আগ্রহের কথা প্রকাশ করেছেন। তবে এখনো বিষয়টি চূড়ান্ত হয়নি। এই খাতে যারা যাবেন তারা ভালো বেতন পাবেন বলেও আশা করছে মন্ত্রণালয়।

অন্যদিকে বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব ও জর্ডানসহ আরও কয়েকটি দেশে বাংলাদেশ থেকে নারী গৃহকর্মী পাঠানো হচ্ছে। তবে প্রতি বছর নির্যাতিত হয়ে নারী গৃহকর্মী ফিরে আসার সংখ্যাও উদ্বেগজনক। সেই পরিপ্রেক্ষিতে মালয়েশিয়ায় নারী গৃহকর্মী গেলে গাইডলাইন কি হবে, তারা কিভাবে থাকবেন, বেতন কত পাবেন এবং কি প্রসেসে দেশটিতে যাবেন- তা নিয়ে ভাবছে বাংলাদেশ সরকার।

মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, দেশটিতে প্রাথমিকভাবে ১ হাজার নারী গৃহকর্মী পাঠানো হবে। এই নারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের দক্ষতা ও ভাষা জ্ঞান কি হবে এবং তাদের যাওয়ার খরচ কারা বহন করবে ও তারা কী কী সুবিধা পাবেন তা নিয়ে একটি গাইডলাইন তৈরিতে শিগগির হাত দেবে মন্ত্রণালয়। এরপর সেই গাইডলাইন অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় নারী গৃহকর্মী পাঠানো হবে।

প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মালয়েশিয়ায় এর আগে অন্য খাতগুলোতে কর্মী পাঠাতে গিয়ে সিন্ডিকেট হয়েছে। এজেন্সিগুলোর স্বেচ্ছাচারিতা এবং কর্মীদের কাছ থেকে খরচ বাবদ বেশি টাকা আদায়ের অভিযোগ ছিল। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে পুরুষ নিরাপত্তাকর্মী ও নারী গৃহকর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম ও অস্বচ্ছতা যেন না হয় তা ভাবছেন তারা। এজন্য একটু সময় নিয়ে সুন্দর একটি গাইডলাইন তৈরি করা হবে। এরপর দেশটিকে সিদ্ধান্ত জানাবে বাংলাদেশ সরকার। তবে কবে নাগাদ শুরু হবে তা এখনো কেউ স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যে নারী গৃহকর্মী প্রতি বছর পাঠাচ্ছি। কিন্তু সেই দেশগুলোতে আমাদের মা-বোনদের এখনো নিরাপদ করতে পারিনি। তাই মালয়েশিয়ায় নারীদের শক্ত গাইডলাইন তৈরি না করে পাঠালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মতোই হবে। তখন সুফলের চেয়ে দুর্ভোগ বাড়বে আমাদের মা-বোনদের। আর যেন কোনো নারী বিদেশে কাজ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার না হন সেই দিকটি খেয়াল রেখেই গাইডলাইন তৈরি করা উচিত হবে।

এ ব্যাপারে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক শহীদুল আলম বলেন, মালয়েশিয়ায় আমাদের কর্মীরা যে সেক্টরে যাচ্ছিল তার বাইরে নতুন করে নিরাপত্তাকর্মী ও গৃহকর্মী যাওয়া শুরু করবে। এ বাজারটা যদি আমরা পেয়ে যাই তবে মধ্যপ্রাচ্যের চেয়ে বেশি কর্মী যাবে মালয়েশিয়ায়। তবে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আগে থেকেই টাকা বা পাসপোর্ট জমা না দিয়ে বিষয়টাতে কনফার্ম হতে হবে। আমাদের দেশে প্রচুর মানুষ ভুল বুঝে বিপথগামী হয়। সবার আগে দরকার দক্ষ হওয়া, সে দক্ষতার সার্টিফিকেট নেওয়া এবং জেনে-বুঝে যাওয়া।


আরও খবর

বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ মডেল

শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩




পাল্টা-হামলা করবে না ইউক্রেন : জেলেনস্কি

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

টানা ১৩ মাসেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেনে আগ্রাসন চালাচ্ছে রাশিয়া দীর্ঘ সময় ধরে চলা রুশ এই আগ্রাসন মোকাবিলায় পশ্চিমা সহায়তায় পাওয়া অস্ত্র নিয়ে লড়ছে ইউক্রেন এমনকি পূর্ব ইউরোপের এই দেশটির পাল্টা হামলায় রুশ সেনারা বহু সময়ই বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে

তবে ইউক্রেনের এই পাল্টা হামলা চালানো নিয়েই এখন শঙ্কা দেখা দিয়েছে মূলত পশ্চিমা অস্ত্র না পেলে কিয়েভ পাল্টা হামলা চালাবে না বলেও জানিয়েছেন ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রবিবার (২৬ মার্চএক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি

প্রতিবেদনে বলা হয়েছেপশ্চিমা মিত্ররা আরও সামরিক সহায়তা না পাঠানো পর্যন্ত রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ শুরু করা যাবে না বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জাপানি একটি সংবাদপত্রকে তিনি বলেনআরও ট্যাংকআর্টিলারি এবং হিমারস রকেট লঞ্চার ছাড়া তিনি তার সৈন্যদের ফ্রন্টলাইনে পাঠাবেন না

বিবিসি বলছেজাপনের সংবাদপত্র ইয়োমিউরি শিম্বুনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এই মন্তব্য করেন সেখানে তিনি বলেনপূর্ব ইউক্রেনের পরিস্থিতি ‘ভালো নয় তার ভাষায়,‘আমরা আমাদের অংশীদারদের কাছ থেকে গোলাবারুদ আসার জন্য অপেক্ষা করছি

রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের প্রত্যাশিত পাল্টা আক্রমণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেনপাল্টা হামলা আমরা এখনও শুরু করতে পারিনি ট্যাংকআর্টিলারি এবং দূরপাল্লার রকেট ছাড়া আমরা আমাদের সাহসী সৈন্যদের 

ফ্রন্টলাইনে পাঠাতে পারি না

তিনি আরও বলেছেনআপনার যদি রাজনৈতিক ইচ্ছা থাকে তবে আপনি একটা উপায় খুঁজে আমাদের সাহায্য করবেন আমরা যুদ্ধ করছি এবং (কোনও কিছুর জন্যঅপেক্ষা করতে পারি না

বিবিসি বলছেরাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ শুরু করার বিষয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে আলোচনা শোনা যাচ্ছে ইউক্রেনীয় কমান্ডাররা ইঙ্গিত দিয়েছেনকিয়েভের এই হামলা আসন্ন হতে পারে ইউক্রেনের স্থল বাহিনীর কমান্ডার ওলেক্সান্ডার সিরস্কি বলেছেনএই সপ্তাহে এটি ‘খুব তাড়াতাড়ি’ দেখা যেতে পারে

অন্যদিকে কিছু বিশ্লেষক বলছেনইউক্রেনের সামরিক বাহিনী তাদের রুশ প্রতিপক্ষকে অস্বস্তিতে ফেলতে পাল্টা আক্রমণের কথা বলছে তারা চায়রাশিয়ান কমান্ডাররা তাদের বাহিনীকে পূর্বের শহর বাখমুতের মতো নির্দিষ্ট স্থানে কেন্দ্রীভূত করার পরিবর্তেযেকোন আক্রমণের জন্য প্রস্তুতি নিতে রুশ বাহিনীকে পুরো ফ্রন্টলাইনে ছড়িয়ে দিক

আবার অন্য বিশ্লেষকরা বিশ্বাস করেনইউক্রেনের দিক থেকে শিগগিরই পাল্টা আক্রমণ সম্ভব মার্কিন ভিত্তিক থিংক ট্যাংক দ্য ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার গত সপ্তাহে ইঙ্গিত দিয়েছিলরাশিয়ার নিজস্ব আক্রমণ সম্ভাব্যভাবে গতি হারাচ্ছে এবং শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছেসুতরাং ইউক্রেন যেকোনও পদক্ষেপ নিতে এবং গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলোতে পাল্টা আক্রমণ চালানোর জন্য উপযুক্ত অবস্থানে রয়েছে

তবে ক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যেন বেশিই হতাশাবাদী সাম্প্রতিক সময়ে তিনি প্রায়ই সতর্ক করে বলেছেনপশ্চিমা মিত্ররা দ্রুত আরও বেশি অস্ত্র সরবরাহ না করলে যুদ্ধ বছরের পর বছর ধরে চলতে পারে তবে এই প্রথম তিনি আসলে বলেছেনইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ বিলম্বিত হতে পারে এবং সেটিও পশ্চিমা সরঞ্জামের অভাবে

অবশ্য রাশিয়ার আগ্রাসন মোকাবিলায় ইউক্রেনের মিত্ররা আরও ট্যাংকআর্টিলারি এবং দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তবে কিছু দেশ তাদের প্রতিশ্রুত অস্ত্র দেওয়ার জন্য কার্যত সংগ্রাম করছে আর অন্য দেশগুলোও ইউক্রেনে সামরিক সরঞ্জাম পাঠাতে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি সময় নিচ্ছে

পশ্চিমা কর্মকর্তারা বলছেনসামরিক সহায়তা ইউক্রেন অবশ্যই পাবে তবে প্রশিক্ষণ এবং পরিকল্পনা করতে সময় লাগছে বলেও স্বীকার করে নিয়েছেন তারা এদিকে ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ সম্পর্কে এই ধরনের জল্পনা - বিশেষ করে পাল্টা হামলা কখন এবং কোথায় হতে পারে - সম্পর্কে সম্ভাব্য পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়

ইউক্রেনের উপ-প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হান্না মালিয়ার সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবি করেছেনইউক্রেনের সামরিক পরিকল্পনা প্রকাশ্যে আনার অধিকার রয়েছে কেবল তিনজনের তারা হলেনপ্রেসিডেন্টপ্রতিরক্ষা মন্ত্রী এবং সামরিক বাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ

তিনি লিখেছেনঅন্য সকলেই কেবল তাদের বক্তব্যকে উদ্ধৃত করতে পারে অনুগ্রহ করে আকাশপথে পাল্টা আক্রমণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন করা বন্ধ করুনদয়া করে এই বিষয়ে ব্লগ এবং পোস্টে কোনও কিছু লেখা বন্ধ করুনদয়া করে আমাদের সেনাবাহিনীর সামরিক পরিকল্পনাগুলো প্রকাশ্যে আলোচনা করা বন্ধ করুন

 


আরও খবর



মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে মির্জাগঞ্জ চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :

একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন টিভিতে অসত্য ও মনগড়া সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মির্জাগঞ্জ উপজেলার ১নং মাধবখালী ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমান (লাভলু)। গতকাল সোমবার সকাল ১১টায় মাধবখালী ইউপি কার্য্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমান (লাভলু)।

সংবাদ সম্মেলনে ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমান (লাভলু) বলেন, গত ১২ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন টিভিতে আমাকে জড়িয়ে “মির্জাগঞ্জে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর হতদরিদ্রদের চাল নিয়ে চালবাজিচ্ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর আওতায় দরিদ্র মানুষকে যে তালিকা অনুসারে চাল বিতরন করা হচ্ছে সেই তালিকা আমার প্রদত্ত তালিকা নয়, বিগত ২০১৬ সালে তৎকালীন চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম তালুকদারের প্রদত্ত তালিকা। এ ছাড়া প্রকাশিত সংবাদে নির্মানাধীন দোতলা পাকা বাড়ীর ছবি ও মালিক সুমন রেজার নাম ব্যবহার করা হয়েছে সেটি সম্পূর্ণ মনগড়া ও কাল্পনিক। সুমন রেজা পেশায় একজন জেলে, পার্শ্ববতর্ী পায়রা নদীতে মাছ শিকার করে স্ত্রী ও ২সন্তান নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন, নির্মানাধীন বাড়ীর মালিক তার বড় ভাই  মোঃ মামুন মোল্লা ঢাকায় একটি বেসরকারী কোম্পানিতে উচ্চ পদে চাকুরীরত। প্রকাশিত সংবাদটি  সম্পূর্ণ অসত্য. বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও  মনগড়া। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।

লিখিত বক্তব্যে ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমান (লাভলু) আরো বলেন, সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে পরাজিত প্রাথর্ী ও তার অনুসারীসহ একটি কুচক্রী মহল আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করতে স্থাণীয় কয়েকজন সংবাদকমর্ীর নিকট মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করে অসত্য.বানোয়াট,ভিত্তিহীন ও মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করিয়েছেন। সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত সত্য উদঘাটনে সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

সংবাদ সম্মেলনে ইউপি সদস্য আঃ মতিন হাওলাদার,মোঃ উজ্জল মৃধা,সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ জাহাঙ্গীর আলম , ফিরোজ আলম,স্থাণীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



সাভার প্রেসক্লাব নির্বাচনে সাকিব সভাপতি, গোবিন্দ সম্পাদক নির্বাচিত

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

মাহবুবুল আলম রিপন (স্টাফ রিপোর্টার) :

সাভার প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে দৈনিক ফুলকির সম্পাদক নাজমুস সাকিব এবং দৈনিক সমকালের স্টাফ রিপোর্টার গোবিন্দ আচার্য্য সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

শনিবার বিকেলে সাভার প্রেসক্লাবের প্রধান নির্বাচন কমিশনার আলীনুর রহমান খান সাজু এ নির্বাচনী ফলাফল ঘোষনা করেন

এর আগে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত অত্যন্ত সুষ্ঠ ও আনন্দমুখর পরিবেশে নিরবিচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহন সম্পন্ন হয়। নির্বাচনে সাভার প্রেস ক্লাবের ৪৮ জন সদস্যের মধ্যে ৪৭ জন সদস্য তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

সাভার প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে ১৩ পদের বিপরীতে ২৪ জন সদস্য মনোনয়নপ্রত্র দাখিল করেন। দাখিলকৃত মনোনয়ন যাচাই বাছাই শেষে শনিবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দিতা করেছেন নাজমুস সাকিব, জাভেদ মোস্তফা ও আজিম উদ্দিন।

এদের মধ্যে নাজমুস সাকিব সর্বোচ্চ ৩২ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আজিম উদ্দিন পেয়েছেন ০৯ ভোট এবং সাবেক সভাপতি জাভেদ মোস্তফা পেয়েছেন ০৭ ভোট।

সহ-সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দিতা করেন আরিফুর রহমান, সৌমিত্র মানব, আসাদুজ্জামান নিয়ামত। এর মধ্যে আরিফুর রহমান সর্বোচ্চ ৩৫ ভোট পেয়ে সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সৌমিত্র মানব ২৩ ভোট পেয়ে সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।

সাধারণ সম্পাদক পদে প্রথমে ৪ জন প্রতিদ্বন্দিতা করলেও পরবর্তীতে নাজমুল হুদা ও গোলাম পারভেজ মুন্না তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে গোবিন্দ আচার্য্যকে সমর্থন দেন। নির্বাচনে গোবিন্দ আচার্য্য সর্বোচ্চ ৩৮ ভোট পেয়ে সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি মিঠুন সরকার পেয়েছেন ০৯ ভোট।

যুগ্ম-সম্পাদক পদে একক প্রার্থী হওয়ায় সিনিয়র সাংবাদিক পার্থ চক্রবর্তী বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছে।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রওশন আলী ২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি রুপোকুর রহমান পেয়েছেন ২২ ভোট। অর্থ-সম্পাদক পদে তৌকির আহমেদ ৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চন্দন কুমরার রায় পেয়েছেন ১৭ ভোট।

পাঠাগার সম্পাদক পদে আমান উল্লাহ ২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি শাহীন আলম পেয়েছেন ২৩ ভোট।

দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক পদে এসএম সবুজ ৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সঞ্জীব সাহা পেয়েছেন ১৮ ভোট।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে এস এ দুলাল ২৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি তোফায়েল হোসেন তোফা সানি পেয়েছেন ১৯ ভোট।

নির্বাহী সদস্য পদে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় তিন জন সদস্য নির্বাচিত হন। এদের মধ্যে সদস্যদের ভোটে জিয়াউর রহমান জিয়া সর্বোচ্চ ৩২ ভোট পেয়ে প্রথম, শাহেদ জুয়েল ২১ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় এবং জাহিদুর রহমান ১৯ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।

আয়োজিত দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের প্রধান নির্বচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আলিনুর রহমান খান সাজু এবং নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ড. রফিকুল ইসলাম ঠান্ডু মোল্লা ও আশুলিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মোজাফ্ফর হোসাইন জয়।


আরও খবর